ঢাকা ০৭:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩০ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo বিপুর লুটেরা সহযোগী ও বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদের সভাপতি গাউছ মহিউদ্দিন বহাল পিজিসিবিতে! Logo আর্থিক খাতে লুটপাটের মাস্টারমাইন্ড: কে এই প্রতারক ক্যাপ্টেন মোয়াজ্জেম? Logo নিবন্ধন অধিদপ্তরের দুর্নীতির সম্রাট সালাম আজাদ! Logo ইন্সপেক্টর রেজায়ে রাব্বীর বিষয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে ফায়ার সার্ভিসের বক্তব্য Logo স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে লাটিম ঘুরাচ্ছেন ৬ ‘কুতুব’ Logo ওয়াসা প্রকৌশলী ফকরুলের আমলনামা: অবৈধ সম্পদের সাম্রাজ্য Logo আশা ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত Logo চাঁদার টাকা না পেয়ে সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা Logo সাংবাদিকদের হত্যা চেষ্টার ঘটনায় চ্যানেল এস এর কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা Logo জামিনে মুক্ত রিজেন্টের চেয়ারম্যান সাহেদ




হোটেল বয়ের কাজ করতেন তথ্যমন্ত্রী

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৮:৫৬:৫৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর ২০১৯ ১০৩ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন রিপোর্ট |
‘গন্তব্য’ চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করতে গিয়ে প্রায় নি:স্ব হয়ে এখন হোটেল বয় হিসেবে কাজ করেন চলচ্চিত্র পরিচালক অরণ্য পলাশ।
আজ বুধবার নিজের পক্ষ থেকে এই পরিচালককে অর্থ সহায়তা দিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।

আমি নিজেও হোটেল বয়ের কাজ করেছি তথ্যমন্ত্রী

সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তথ্যমন্ত্রী তাকে এক লাখ টাকা হস্তান্তর করেন।
এসময় মন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, আমি নিজে যখন বিদেশে পড়াশুনা করতাম, তখন হোটেল-রেস্তোরাঁয় কাজ করতাম। তার মানে আমি নিজেও এক সময় টি-বয়ের কাজ করেছি। সেখানে টি-বয় বলে না, ওয়েটার বলে। এটি বলতে আমার কোনো দ্বিধা নেই যে, আমি সেই কাজ করতাম। আমি বিদেশে অনেক দিন ছিলাম মাস্টার্স ও ডক্টরেট করার জন্য। সেখানে অনেক দিন কাজ করেছি, মাসের পর মাস। কোনো কাজই অসম্মানের নয়। ‘অরণ্য পলাশের এই পরিস্থিতি দেখে আমি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী, সচিব সবার সাথে আলোচনা করেছি যে তাকে আমরা কোনোভাবে সহায়তা করতে পারি কি না।
তিনি বলেন, আজকে তাকে ডেকেছি ব্যক্তিগতভাবে আমার পক্ষ থেকে সহায়তা করার জন্য। কারণ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সহায়তা করতে হলে একটা প্রক্রিয়া অবলম্বন করতে হয়। আপনারা জানেন, সরকার যে অনুদান দেয়, সেটার একটা কমিটি আছে। সেই কমিটির মাধ্যমে অনুদান অনুমোদিত হতে হয়। কমিটির সাথে আমি কথা বলবো, তার এই চলচ্চিত্র যাতে মুক্তি পায়, সেজন্য আরও কী খরচ দরকার, আর কী সহায়তা দরকার, কমিটির সাথে সেটি আলোচনা করবো।
অরণ্য পলাশকে উদ্দেশ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, এই কাজ করার জন্য আপনার মনে কষ্ট পাওয়ার কোনো কারণ নেই। কোনো কাজই কিন্তু অসম্মানের না, সব কাজই সম্মানের এবং সমাজের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কোনো কাজকে, কোনো পেশাকে অসম্মানিত করে কোনো কিছু বলা কারো উচিত নয়। সব মানুষ সম্মানের, সব কাজ সম্মানের।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




হোটেল বয়ের কাজ করতেন তথ্যমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০৮:৫৬:৫৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর ২০১৯

অনলাইন রিপোর্ট |
‘গন্তব্য’ চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করতে গিয়ে প্রায় নি:স্ব হয়ে এখন হোটেল বয় হিসেবে কাজ করেন চলচ্চিত্র পরিচালক অরণ্য পলাশ।
আজ বুধবার নিজের পক্ষ থেকে এই পরিচালককে অর্থ সহায়তা দিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।

আমি নিজেও হোটেল বয়ের কাজ করেছি তথ্যমন্ত্রী

সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তথ্যমন্ত্রী তাকে এক লাখ টাকা হস্তান্তর করেন।
এসময় মন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, আমি নিজে যখন বিদেশে পড়াশুনা করতাম, তখন হোটেল-রেস্তোরাঁয় কাজ করতাম। তার মানে আমি নিজেও এক সময় টি-বয়ের কাজ করেছি। সেখানে টি-বয় বলে না, ওয়েটার বলে। এটি বলতে আমার কোনো দ্বিধা নেই যে, আমি সেই কাজ করতাম। আমি বিদেশে অনেক দিন ছিলাম মাস্টার্স ও ডক্টরেট করার জন্য। সেখানে অনেক দিন কাজ করেছি, মাসের পর মাস। কোনো কাজই অসম্মানের নয়। ‘অরণ্য পলাশের এই পরিস্থিতি দেখে আমি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী, সচিব সবার সাথে আলোচনা করেছি যে তাকে আমরা কোনোভাবে সহায়তা করতে পারি কি না।
তিনি বলেন, আজকে তাকে ডেকেছি ব্যক্তিগতভাবে আমার পক্ষ থেকে সহায়তা করার জন্য। কারণ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সহায়তা করতে হলে একটা প্রক্রিয়া অবলম্বন করতে হয়। আপনারা জানেন, সরকার যে অনুদান দেয়, সেটার একটা কমিটি আছে। সেই কমিটির মাধ্যমে অনুদান অনুমোদিত হতে হয়। কমিটির সাথে আমি কথা বলবো, তার এই চলচ্চিত্র যাতে মুক্তি পায়, সেজন্য আরও কী খরচ দরকার, আর কী সহায়তা দরকার, কমিটির সাথে সেটি আলোচনা করবো।
অরণ্য পলাশকে উদ্দেশ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, এই কাজ করার জন্য আপনার মনে কষ্ট পাওয়ার কোনো কারণ নেই। কোনো কাজই কিন্তু অসম্মানের না, সব কাজই সম্মানের এবং সমাজের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কোনো কাজকে, কোনো পেশাকে অসম্মানিত করে কোনো কিছু বলা কারো উচিত নয়। সব মানুষ সম্মানের, সব কাজ সম্মানের।