ঢাকা ০২:০৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo গণপূর্ত প্রধান প্রকৌশলীর গাড়ি চাপায় পিষ্ট সহকারী প্রকৌশলী -উত্তাল গণপূর্ত Logo শাবিপ্রবির বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ Logo সওজের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী নাহিনুরের সীমাহীন সম্পদ ও অনিয়ম -পর্ব-০১ Logo তামাক সেবনের আলাদা কক্ষ বানালেন গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী: রয়েছে দুর্নীতির পাহাড়সম অভিযোগ! Logo দেশের সর্বোচ্চ আদালতকে বৃদ্ধাঙ্গুলি: কালবে সর্বোচ্চ পদ দখলে রেখেছে আগস্টিন! Logo আইআইএফসি ও মার্কটেল বাংলাদেশ’র মধ্যে কৌশলগত সহযোগিতা ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর Logo ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তর পরিদর্শনে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী Logo সর্বজনীন পেনশন প্রত্যাহারে শাবি শিক্ষক সমিতি মৌন মিছিল ও কালোব্যাজ ধারণ Logo শাবিপ্রবিতে কুমিল্লা স্টুডেন্টস এসোসিয়েশনের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত Logo শাবিপ্রবি কেন্দ্রে সুষ্ঠভাবে গুচ্ছভর্তির তিন ইউনিটের পরীক্ষা সম্পন্ন




ভোলার মেঘনা নদীতে বিশেষ অভিযান: নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের রহস্যময় রঙ্গ!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৫:৩১:৩১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই ২০২১ ২০৯ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: ভোলার মেঘনা নদীর তলাতুলির অদূরের মাঝের চর নামক এলাকা হতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনকালে স্থানীয় প্রশাসন একটি ড্রেজার ও বালুবাহী কার্গোসহ ১৫ ব্যাক্তিকে আটক করেছে। (১৪ জুলাই বুধবার) দুপুরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু আবি আব্দুল্লাহ খান পুলিশের একটি টিমসহ ওই এলাকায় হানা দেন। সেখান থেকে বালুদস্যুদের আটক করার পর রহস্যময় কারনে ফের ছেড়ে দেয়া হয়।

প্রত্যক্ষদর্শী ও নদীর জেলেরা জানান, ভোলার মাঝের চর নামক এলাকার মেঘনা নদী হতে বালু লুটকালে ওইসব দস্যু বাহিনীকে আটকের পর কেন ছেড়ে দেয়া হলো তা অনেকেরই বোধগম্য নশ। তারা জানান, এইসব অবৈধ ড্রেজারগুলো ভোলা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক জহুরুল ইসলাম নকীব ও তার ভাতিজা শামীম মোরাদারের।আঃ লীগ সরকার গঠনের পর থেকে অদ্যপর্যন্ত তারা ভোলার মেঘনা নদী হতে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা আয় করেছন। ভোলার মেঘনা নদীর পুরোটাই তাদের দখলে রেখে বালুখেকো বাহিনী গড়ে তোলা হয়েছে বলে সেখানকার আ” লীগের একাধিক নেতাকর্মী অভিযোগ করেছেন।
এদিকে অবৈধ ড্রেজার,ভলগেট ও বালুদস্যুদের কেনো ছেড়ে দেয়া হলো এমন প্রশ্নের জবাবে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবি আব্দুল্লাহ খান জানান,ঘটনাস্থল লক্ষীপুর জেলার অংশ হওয়ায় আটককৃতদের ছেড়ে দিয়েছি। তবে স্থানীয়দের দাবী,ওই এলাকাটির পুরোটাই ভোলা জেলার অংশ। সেখানকার চেয়ারম্যান ছিলেন,আ’লীগ নেতা জহহরুল ইসলাম নকীব।
এ বিষয়ে ভোলা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক জহুরুল ইসলাম নকীব বলেন,আমার কোন অবৈধ বালুর বয়বসা নেই।যারা এসব অবান্তর কথা বলছেন তা একেবারেই অবান্তর বলে তিনি দাবীকরেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




ভোলার মেঘনা নদীতে বিশেষ অভিযান: নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের রহস্যময় রঙ্গ!

আপডেট সময় : ০৫:৩১:৩১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক: ভোলার মেঘনা নদীর তলাতুলির অদূরের মাঝের চর নামক এলাকা হতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনকালে স্থানীয় প্রশাসন একটি ড্রেজার ও বালুবাহী কার্গোসহ ১৫ ব্যাক্তিকে আটক করেছে। (১৪ জুলাই বুধবার) দুপুরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু আবি আব্দুল্লাহ খান পুলিশের একটি টিমসহ ওই এলাকায় হানা দেন। সেখান থেকে বালুদস্যুদের আটক করার পর রহস্যময় কারনে ফের ছেড়ে দেয়া হয়।

প্রত্যক্ষদর্শী ও নদীর জেলেরা জানান, ভোলার মাঝের চর নামক এলাকার মেঘনা নদী হতে বালু লুটকালে ওইসব দস্যু বাহিনীকে আটকের পর কেন ছেড়ে দেয়া হলো তা অনেকেরই বোধগম্য নশ। তারা জানান, এইসব অবৈধ ড্রেজারগুলো ভোলা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক জহুরুল ইসলাম নকীব ও তার ভাতিজা শামীম মোরাদারের।আঃ লীগ সরকার গঠনের পর থেকে অদ্যপর্যন্ত তারা ভোলার মেঘনা নদী হতে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা আয় করেছন। ভোলার মেঘনা নদীর পুরোটাই তাদের দখলে রেখে বালুখেকো বাহিনী গড়ে তোলা হয়েছে বলে সেখানকার আ” লীগের একাধিক নেতাকর্মী অভিযোগ করেছেন।
এদিকে অবৈধ ড্রেজার,ভলগেট ও বালুদস্যুদের কেনো ছেড়ে দেয়া হলো এমন প্রশ্নের জবাবে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবি আব্দুল্লাহ খান জানান,ঘটনাস্থল লক্ষীপুর জেলার অংশ হওয়ায় আটককৃতদের ছেড়ে দিয়েছি। তবে স্থানীয়দের দাবী,ওই এলাকাটির পুরোটাই ভোলা জেলার অংশ। সেখানকার চেয়ারম্যান ছিলেন,আ’লীগ নেতা জহহরুল ইসলাম নকীব।
এ বিষয়ে ভোলা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক জহুরুল ইসলাম নকীব বলেন,আমার কোন অবৈধ বালুর বয়বসা নেই।যারা এসব অবান্তর কথা বলছেন তা একেবারেই অবান্তর বলে তিনি দাবীকরেন।