ঢাকা ০২:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, ২৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo রূপালী ব্যাংকের এমডি ছিলেন বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদের প্রভাবশালী নেতা! Logo “আওয়ামী সুবিধাভোগী ৪ কারা কর্মকর্তার কাছে জিম্মি কারা অধিদপ্তর!” Logo পাইকগাছা-কয়রার মানুষের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে মাঠে আমিরুল ইসলাম কাগজী Logo এয়ারপোর্ট এলাকার আওয়ামীলীগ নেতা সালাউদ্দিন পিয়ারী ইয়াসিন ধরাছোঁয়ার বাইরে! Logo পিরোজপুর-২ আসনে জনগণের জন্য কাজ করতে চান ফকরুল আলম: নির্বাচনের প্রস্তুতি তুঙ্গে Logo পাওনা টাকা চাওয়ায় সাংবাদিকের উপর হামলা: নেপথ্যে কসাই পারভেজ ধরাছোঁয়ার বাইরে Logo ৩৬ জুলাই: যেভাবে প্রতীকী ক্যালেন্ডার হয়ে উঠল জাতীয় প্রতিরোধের হাতিয়ার Logo বাকেরগঞ্জ উপজেলা যুবদলের নেতার উপর সন্ত্রাসী হামলা Logo গণপূর্ত প্রকৌশলী জহির রায়হানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে দুদকের অভিযান Logo “শতকোটি টাকার দুর্নীতির সাম্রাজ্য: তাপসের ঘনিষ্ট ডিএসসিসির শাহজাহান আলীর ফাঁদে ঢাকা দক্ষিণ সিটি”

ভোলার মেঘনা নদীতে বিশেষ অভিযান: নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের রহস্যময় রঙ্গ!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৫:৩১:৩১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই ২০২১ ৩০৬ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: ভোলার মেঘনা নদীর তলাতুলির অদূরের মাঝের চর নামক এলাকা হতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনকালে স্থানীয় প্রশাসন একটি ড্রেজার ও বালুবাহী কার্গোসহ ১৫ ব্যাক্তিকে আটক করেছে। (১৪ জুলাই বুধবার) দুপুরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু আবি আব্দুল্লাহ খান পুলিশের একটি টিমসহ ওই এলাকায় হানা দেন। সেখান থেকে বালুদস্যুদের আটক করার পর রহস্যময় কারনে ফের ছেড়ে দেয়া হয়।

প্রত্যক্ষদর্শী ও নদীর জেলেরা জানান, ভোলার মাঝের চর নামক এলাকার মেঘনা নদী হতে বালু লুটকালে ওইসব দস্যু বাহিনীকে আটকের পর কেন ছেড়ে দেয়া হলো তা অনেকেরই বোধগম্য নশ। তারা জানান, এইসব অবৈধ ড্রেজারগুলো ভোলা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক জহুরুল ইসলাম নকীব ও তার ভাতিজা শামীম মোরাদারের।আঃ লীগ সরকার গঠনের পর থেকে অদ্যপর্যন্ত তারা ভোলার মেঘনা নদী হতে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা আয় করেছন। ভোলার মেঘনা নদীর পুরোটাই তাদের দখলে রেখে বালুখেকো বাহিনী গড়ে তোলা হয়েছে বলে সেখানকার আ” লীগের একাধিক নেতাকর্মী অভিযোগ করেছেন।
এদিকে অবৈধ ড্রেজার,ভলগেট ও বালুদস্যুদের কেনো ছেড়ে দেয়া হলো এমন প্রশ্নের জবাবে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবি আব্দুল্লাহ খান জানান,ঘটনাস্থল লক্ষীপুর জেলার অংশ হওয়ায় আটককৃতদের ছেড়ে দিয়েছি। তবে স্থানীয়দের দাবী,ওই এলাকাটির পুরোটাই ভোলা জেলার অংশ। সেখানকার চেয়ারম্যান ছিলেন,আ’লীগ নেতা জহহরুল ইসলাম নকীব।
এ বিষয়ে ভোলা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক জহুরুল ইসলাম নকীব বলেন,আমার কোন অবৈধ বালুর বয়বসা নেই।যারা এসব অবান্তর কথা বলছেন তা একেবারেই অবান্তর বলে তিনি দাবীকরেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

ভোলার মেঘনা নদীতে বিশেষ অভিযান: নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের রহস্যময় রঙ্গ!

আপডেট সময় : ০৫:৩১:৩১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক: ভোলার মেঘনা নদীর তলাতুলির অদূরের মাঝের চর নামক এলাকা হতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনকালে স্থানীয় প্রশাসন একটি ড্রেজার ও বালুবাহী কার্গোসহ ১৫ ব্যাক্তিকে আটক করেছে। (১৪ জুলাই বুধবার) দুপুরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু আবি আব্দুল্লাহ খান পুলিশের একটি টিমসহ ওই এলাকায় হানা দেন। সেখান থেকে বালুদস্যুদের আটক করার পর রহস্যময় কারনে ফের ছেড়ে দেয়া হয়।

প্রত্যক্ষদর্শী ও নদীর জেলেরা জানান, ভোলার মাঝের চর নামক এলাকার মেঘনা নদী হতে বালু লুটকালে ওইসব দস্যু বাহিনীকে আটকের পর কেন ছেড়ে দেয়া হলো তা অনেকেরই বোধগম্য নশ। তারা জানান, এইসব অবৈধ ড্রেজারগুলো ভোলা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক জহুরুল ইসলাম নকীব ও তার ভাতিজা শামীম মোরাদারের।আঃ লীগ সরকার গঠনের পর থেকে অদ্যপর্যন্ত তারা ভোলার মেঘনা নদী হতে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা আয় করেছন। ভোলার মেঘনা নদীর পুরোটাই তাদের দখলে রেখে বালুখেকো বাহিনী গড়ে তোলা হয়েছে বলে সেখানকার আ” লীগের একাধিক নেতাকর্মী অভিযোগ করেছেন।
এদিকে অবৈধ ড্রেজার,ভলগেট ও বালুদস্যুদের কেনো ছেড়ে দেয়া হলো এমন প্রশ্নের জবাবে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবি আব্দুল্লাহ খান জানান,ঘটনাস্থল লক্ষীপুর জেলার অংশ হওয়ায় আটককৃতদের ছেড়ে দিয়েছি। তবে স্থানীয়দের দাবী,ওই এলাকাটির পুরোটাই ভোলা জেলার অংশ। সেখানকার চেয়ারম্যান ছিলেন,আ’লীগ নেতা জহহরুল ইসলাম নকীব।
এ বিষয়ে ভোলা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক জহুরুল ইসলাম নকীব বলেন,আমার কোন অবৈধ বালুর বয়বসা নেই।যারা এসব অবান্তর কথা বলছেন তা একেবারেই অবান্তর বলে তিনি দাবীকরেন।