ঢাকা ০৮:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ৯ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ Logo ‘ভালো থাকিস সবাই’ স্টোরি দেয়ার পর আত্মহত্যা করেন কুবি শিক্ষার্থী Logo শেয়ার মার্কেট ধ্বংসের ডন কাজী সাইফুর: রয়েছে শত কোটি টাকার অবৈধ রিপ্লেসমেন্ট শেয়ার! Logo ইউজিসির গবেষণা প্রকল্প পেলেন কুবির দুই শিক্ষক Logo রাজউকের নথি গায়েবের মূল হোতা নাসির উদ্দীন স্ট্যান্ড রিলিজ Logo বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের রিপোর্টে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্য Logo শাবিপ্রবিতে দায়িত্বপালনকালে প্রক্টরিয়াল বডির দুই সদস্য আহত Logo জিয়া শিশু কিশোর মেলার ঢাকা মহানগর দক্ষিণের কমিটি ঘোষণা Logo শাবিতে ছাত্রলীগ কর্মী শুভ’র হামলায় আহত ছাত্র হাসপাতালে ভর্তি Logo কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংলিশ উইক শুরু




ক্যাসিনোতে জুয়ার আসরের শত শত কোটি টাকা গেল কই?

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১২:১৭:৪৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ৭৯ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন রিপোর্ট
রাজধানীর ক্যাসিনো সাম্রাজ্যে আঘাত হেনেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। ‘ক্যাসিনো সম্রাট’খ্যাত যুবলীগ নেতা ইসমাইল হোসেন সম্রাটসহ তার সাঙ্গোপাঙ্গরা এখন খাদের কিনারে। কেউ ধরা পড়েছে, কেউ আটকের অপেক্ষায়।

বুধবার রাজধানীতে পরিচালিত র‌্যাবের সাঁড়াশি অভিযান এমন বার্তাই দিচ্ছে। তবে পর্যবেক্ষক মহল মনে করে, এতদিন এসব ওপেন সিক্রেট জুয়ার আসরে যে বিপুল পরিমাণ টাকা উড়েছে, সেসব টাকার জোগানদাতা কারা, এসব টাকার অবস্থান এখন কোথায়, কাদের পকেটে গেছে?

পর্দার আড়ালে থাকা যেসব গডফাদার কোটি কোটি টাকার ভাগ নিয়েছেন, তাদের কী হবে, তারাও ধরা পড়বে তো? এরকম নানা প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে সর্বত্র।

সূত্র জানায়, ক্যাসিনো নামে রাজধানীতে জমজমাট ১২টি ক্লাব। এসব জুয়ার আসর থেকে যুবলীগের নামে দৈনিক ভিত্তিতে বিপুল পরিমাণ চাঁদা তোলা হয়। প্রতিটি ক্লাব থেকে দৈনিক চাঁদা নির্ধারণ করা আছে ১০ লাখ টাকা। সে হিসাবে দৈনিক চাঁদার পরিমাণ ১ কোটি ২০ লাখ টাকা।

মাসে চাঁদা ওঠে ৩৬ কোটি টাকা। বছরে এই টাকার পরিমাণ ৪৩২ কোটি, যা অবিশ্বাস্য বটে। তবে বিশাল অঙ্কের এই টাকার ভাগ যায় সরকারি দলের বিভিন্ন প্রভাবশালী নেতাদের পকেটে। প্রতি মাসে চাঁদা হিসেবে আদায় করা এই টাকাকে বলা হয় ‘প্রক্রিয়ার টাকা’।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




ক্যাসিনোতে জুয়ার আসরের শত শত কোটি টাকা গেল কই?

আপডেট সময় : ১২:১৭:৪৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯

অনলাইন রিপোর্ট
রাজধানীর ক্যাসিনো সাম্রাজ্যে আঘাত হেনেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। ‘ক্যাসিনো সম্রাট’খ্যাত যুবলীগ নেতা ইসমাইল হোসেন সম্রাটসহ তার সাঙ্গোপাঙ্গরা এখন খাদের কিনারে। কেউ ধরা পড়েছে, কেউ আটকের অপেক্ষায়।

বুধবার রাজধানীতে পরিচালিত র‌্যাবের সাঁড়াশি অভিযান এমন বার্তাই দিচ্ছে। তবে পর্যবেক্ষক মহল মনে করে, এতদিন এসব ওপেন সিক্রেট জুয়ার আসরে যে বিপুল পরিমাণ টাকা উড়েছে, সেসব টাকার জোগানদাতা কারা, এসব টাকার অবস্থান এখন কোথায়, কাদের পকেটে গেছে?

পর্দার আড়ালে থাকা যেসব গডফাদার কোটি কোটি টাকার ভাগ নিয়েছেন, তাদের কী হবে, তারাও ধরা পড়বে তো? এরকম নানা প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে সর্বত্র।

সূত্র জানায়, ক্যাসিনো নামে রাজধানীতে জমজমাট ১২টি ক্লাব। এসব জুয়ার আসর থেকে যুবলীগের নামে দৈনিক ভিত্তিতে বিপুল পরিমাণ চাঁদা তোলা হয়। প্রতিটি ক্লাব থেকে দৈনিক চাঁদা নির্ধারণ করা আছে ১০ লাখ টাকা। সে হিসাবে দৈনিক চাঁদার পরিমাণ ১ কোটি ২০ লাখ টাকা।

মাসে চাঁদা ওঠে ৩৬ কোটি টাকা। বছরে এই টাকার পরিমাণ ৪৩২ কোটি, যা অবিশ্বাস্য বটে। তবে বিশাল অঙ্কের এই টাকার ভাগ যায় সরকারি দলের বিভিন্ন প্রভাবশালী নেতাদের পকেটে। প্রতি মাসে চাঁদা হিসেবে আদায় করা এই টাকাকে বলা হয় ‘প্রক্রিয়ার টাকা’।