ঢাকা ০৫:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের অঙ্গীকারঃ ড. তৌফিক রহমান চৌধুরী  Logo মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির নতুন বাসের উদ্বোধন Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করতে শিক্ষকদের ভূমিকা অগ্রগণ্য: ভিসি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo কুবির চট্টগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ইফতার ও পূর্নমিলনী Logo অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদের মায়ের মৃত্যুতে শাবির মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্ত চিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ পরিষদের শোক প্রকাশ Logo শাবির অধ্যাপক জহীর উদ্দিনের মায়ের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo বিশ কোটিতে গণপূর্তের প্রধান হওয়ার মিশনে ‘ছাত্রদল ক্যাডার প্রকৌশলী’! Logo দূর্নীতির রাক্ষস ফায়ার সার্ভিসের এডি আনোয়ার!




একনেকে ১৮ হাজার ১ শ’ ৯১ কোটি ৩৮ লাখ টাকার ৭ টি প্রকল্প অনুমোদন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৬:৫৯:০১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ এপ্রিল ২০১৯ ৮৭ বার পড়া হয়েছে

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (একনেক) নির্বাহী কমিটি বাংলাদেশ রেলওয়ের আখাউড়া-সিলেট মিটার গেজ রেলপথকে ডুয়েল গেজে পরিবর্তন করার লক্ষ্যে ১৬ হাজার ১ শ’ ৪ কোটি ৪৪ লাখ টাকার একটি প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আজ রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়।

বৈঠক শেষে পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান ব্রিফিং এ জানান, একনেক বৈঠকে ১৮ হাজার ১ শ’ ৯১ কোটি ৩৮ লাখ টাকার মোট ৭ টি নতুন প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

অনুমোদনকৃত প্রকল্প ব্যয়ের ৬ হাজার ৬ শ’ ২২ কোটি ৪৩ লাখ টাকা রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে এবং অবশিষ্ট ১১ হাজার ৫৬৮ কোটি ৯৫ লাখ টাকা বিদেশী সাহায্য হিসেবে যোগান দেওয়া হবে বলে তিনি জানান। অনুমোদিত সাতটি প্রকল্পই নতুন প্রকল্প।

পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন, আখাউড়া-সিলেট অঞ্চলের রেলপথকে ডুয়েল গেজে রূপান্তরিত করণ প্রকল্পটি আগামী ২০২৫ সালের জুন মাসের মধ্যে বাস্তবায়িত হবে। এটি বাস্তবায়নে প্রকল্প সহায়তা হিসেবে জি টু জি এর আওতায় ১০ হাজার ৬৫৪ কোটি ৩৬ লাখ টাকা চীন থেকে নেওয়া হবে।

প্রকল্পের আওতায় বিদ্যমান ২২৫ কিলোমিটার আখাউড়া-সিলেট অঞ্চলের মিটার গেজ রেলপথ ২৩৯ দশমিক ১৪ কিলোমিটার ডুয়েল গেজে রূপান্তরিত করা হবে।

পাশাপাশি, অপর প্রধান প্রকল্পের আওতায় ৪৯ টি বড়, ২৩৭ টি ছোট রেলসেতু, ২২ টি স্টেশনের সিগনালিং ব্যবস্থা, ১৬৬৯০ বর্গমিটার আবাসিক ভবন নির্মাণ, ব্যারাক ও ডরমিটরি এবং ২ শ’ দশমিক ৩০ একর ভূমি অধিগ্রহণ রয়েছে।

পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন, আখাউড়া-সিলেট অঞ্চলের রেলপথটি অর্থনৈতিক বিবেচনায়, পর্যটন, আন্তঃ এবং আঞ্চলিক যোগাযোগের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।-বাসস

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




একনেকে ১৮ হাজার ১ শ’ ৯১ কোটি ৩৮ লাখ টাকার ৭ টি প্রকল্প অনুমোদন

আপডেট সময় : ০৬:৫৯:০১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ এপ্রিল ২০১৯

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (একনেক) নির্বাহী কমিটি বাংলাদেশ রেলওয়ের আখাউড়া-সিলেট মিটার গেজ রেলপথকে ডুয়েল গেজে পরিবর্তন করার লক্ষ্যে ১৬ হাজার ১ শ’ ৪ কোটি ৪৪ লাখ টাকার একটি প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আজ রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়।

বৈঠক শেষে পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান ব্রিফিং এ জানান, একনেক বৈঠকে ১৮ হাজার ১ শ’ ৯১ কোটি ৩৮ লাখ টাকার মোট ৭ টি নতুন প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

অনুমোদনকৃত প্রকল্প ব্যয়ের ৬ হাজার ৬ শ’ ২২ কোটি ৪৩ লাখ টাকা রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে এবং অবশিষ্ট ১১ হাজার ৫৬৮ কোটি ৯৫ লাখ টাকা বিদেশী সাহায্য হিসেবে যোগান দেওয়া হবে বলে তিনি জানান। অনুমোদিত সাতটি প্রকল্পই নতুন প্রকল্প।

পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন, আখাউড়া-সিলেট অঞ্চলের রেলপথকে ডুয়েল গেজে রূপান্তরিত করণ প্রকল্পটি আগামী ২০২৫ সালের জুন মাসের মধ্যে বাস্তবায়িত হবে। এটি বাস্তবায়নে প্রকল্প সহায়তা হিসেবে জি টু জি এর আওতায় ১০ হাজার ৬৫৪ কোটি ৩৬ লাখ টাকা চীন থেকে নেওয়া হবে।

প্রকল্পের আওতায় বিদ্যমান ২২৫ কিলোমিটার আখাউড়া-সিলেট অঞ্চলের মিটার গেজ রেলপথ ২৩৯ দশমিক ১৪ কিলোমিটার ডুয়েল গেজে রূপান্তরিত করা হবে।

পাশাপাশি, অপর প্রধান প্রকল্পের আওতায় ৪৯ টি বড়, ২৩৭ টি ছোট রেলসেতু, ২২ টি স্টেশনের সিগনালিং ব্যবস্থা, ১৬৬৯০ বর্গমিটার আবাসিক ভবন নির্মাণ, ব্যারাক ও ডরমিটরি এবং ২ শ’ দশমিক ৩০ একর ভূমি অধিগ্রহণ রয়েছে।

পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন, আখাউড়া-সিলেট অঞ্চলের রেলপথটি অর্থনৈতিক বিবেচনায়, পর্যটন, আন্তঃ এবং আঞ্চলিক যোগাযোগের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।-বাসস