ঢাকা ০১:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo কুবির চট্টগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ইফতার ও পূর্নমিলনী Logo অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদের মায়ের মৃত্যুতে শাবির মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্ত চিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ পরিষদের শোক প্রকাশ Logo শাবির অধ্যাপক জহীর উদ্দিনের মায়ের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo বিশ কোটিতে গণপূর্তের প্রধান হওয়ার মিশনে ‘ছাত্রদল ক্যাডার প্রকৌশলী’! Logo দূর্নীতির রাক্ষস ফায়ার সার্ভিসের এডি আনোয়ার! Logo ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে ক্ষতি হওয়া শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামোর সংস্কার শুরু Logo বুয়েটে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্র রাজনীতির দাবিতে শাবিপ্রবি ছাত্রলীগের মানববন্ধন Logo কুবি উপাচার্যের বক্তব্যের প্রমাণ দিতে শিক্ষক সমিতির সাত দিনের আল্টিমেটাম




শাবি শিক্ষক সমিতি নির্বাচনে ৮০-৯০ ভোট নিয়েই দুটি আলাদা প্যানেলে বিএনপি-জামায়াত

দেলোয়ার হোসেন, শাবিপ্রবি প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১২:২০:২৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৩ ১৫৩ বার পড়া হয়েছে

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে আওয়ামী ও বিএনপি-জামায়াতপন্থী চারটি প্যানেল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। তবে এবারই প্রথমবারের মত আলাদা আলাদা প্যানেল দিয়েছে বিএনপি-জামায়াতপন্থী শিক্ষকরা। বিগত কয়েকবছরের নির্বাচন বিশ্লেষণ করে পাওয়া তথ্যমতে, বিএনপি ও জামায়াতপন্থী মতাদর্শের শিক্ষকদের মোট ভোট রয়েছে ৮০-৯০ এর মত। এই ভোট নিয়েই তাঁরা এবার দু’টি প্যানেল নিয়ে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। ফলে পানেলে প্রতি অনুসারী শিক্ষকদের ভোট বিবেচনা করলে দাঁড়ায় ৪০-৪৫টি ভোট। এ ভোট নিয়েই অস্তিত্বের লড়াই করছে বিএনপি-জামায়াতপন্থী শিক্ষকরা।

শিক্ষক সমিতির নথি ঘেঁটে জানা যায়, ২০০১ সাল থেকে বিএনপি ও জামায়াতপন্থী শিক্ষকেরা ‘মহান মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ ও ধর্মীয় মূল্যবোধে শ্রদ্ধাশীল শিক্ষক ফোরাম’ নামে প্যানেল গঠন করে শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে অংশ নিয়ে আসছেন। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে ২০২১ সালের নির্বাচন পর্যন্ত একই নামে নির্বাচনে অংশ নিয়ে আসছেন তারা। এছাড়া বিগত বছরগুলোতে নির্বাচনে বিএনপি ও জামায়াতপন্থী শিক্ষকেরা পছন্দমতো পদে প্রার্থিতা দ্বন্দ্বেও লিপ্ত হয়েছিলেন। নিজেদের এসব অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের ফলে নির্বাচনের ফলাফলেও ঘটেছে ব্যাপক বিপর্যয়।
এদিকে গত বছরের ০২রা আগস্ট শাবি শিক্ষকদের নিয়ে গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আশরাফ উদ্দিনকে আহবায়ক এবং সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. শাহ মো. আতিকুল হককে সদস্য সচিব মনোনীত করে যাত্রা শুরু করে ১৬ সদস্য বিশিষ্ট ‘জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম’। মূলত এটি পুর্বে ‘মহান মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ ও ধর্মীয় মূল্যবোধে শ্রদ্ধশীল শিক্ষক গ্রুপ’ হিসেবে কার্যক্রম পরিচালনা করে নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করলে বর্তমানে আলাদা হয়ে যাওয়ায় উভয় প্যানেলই এবার অংশ নিচ্ছে নির্বাচনে।
“সাম্প্রতিক বছরগুলোর নির্বাচনের ফলাফল বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় বিএনপি-জামায়াতপন্থী শিক্ষকেরা নিজেদের অস্তিত্ব সংকটে থাকে। এজন্য নিজেদেরকে সকল শিক্ষকদের কাছে গ্রহণযোগ্য করে তুলতে নাম পরিবর্তন করে তারা নতুন পন্থা অবলম্বন করেছে” বলে মন্তব্য করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষক।

নির্বাচন কমিশন হতে প্রকাশীত এবারের নির্বাচনের প্যানেল ভিত্তিক প্রার্থীদের পরিচিতি –

‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্তচিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ’

এই প্যানেল থেকে সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন পরিসংখ্যান বিভাগের ড. কবির হোসেন, সহ সভাপতি পদে গণিতের ড. চন্দ্রানী নাগ, কোষাধ্যক্ষ পদে অর্থনীতি বিভাগের ড. মুনশী নাসের ইবনে আফজাল, সাধারণ সম্পাদক পদে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ড. মোহাম্মদ সাইফুল আলম আমিন এবং যুগ্ম-সম্পাদক পদে ইংরেজি বিভাগের আবু হেনা পহিল।

এ প্যানেল থেকে ৬টি সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন সমাজকর্ম বিভাগের শিক্ষক আমিনা পারভীন, গণিতের ড. সৈয়দ মো. ওমর ফারুক, আইআইসিটির ড. আহসান হাবীব, লোকপ্রশাসন বিভাগের জোবায়দা গোলশান আরা, আইএমএলের মো. রিয়াদুল ইসলাম. ও সমুদ্রবিজ্ঞানের মো. সাজ্জাদুর রহমান।

‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্ভুদ্ধ শিক্ষবৃন্দ’

‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্ভুদ্ধ শিক্ষবৃন্দ’ প্যানেল থেকে সভাপতি পদে লড়ছেন রসায়ন বিভাগের শিক্ষক ড. শামসুল আলম, সহ সভাপতি পদে পলিটিক্যাল স্টাডিজ বিভাগের ড. সৈয়দ আশরাফুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ পদে নৃবিজ্ঞানের সঞ্জয় কৃষ্ণ বিশ্বাস, সাধারণ সম্পাদক পদে অর্থনীতির বিভাগের ড. মো. মহিবুল হাকিম, যুগ্ম সম্পাদক পদে ফুডইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টি টেকনোলজি (এফইটি) বিভাগের ড. মো. জহুরুল ইসলাম।

এই প্যানেল থেকে ৬টি সদস্য পদে লড়ছেন কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক ড. ফরহাদ রাব্বি, এফইটির রাজিয়া সুলতানা চৌধুরী, বায়োকেমিষ্ট্রি এন্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের (বিএমবির) ড. অজিত ঘোষ, নৃবিজ্ঞানের ড. মো. শাজাহান মিয়া, বাংলা বিভাগের মো. আবু বকর সিদ্দিক, পেট্রোলিয়াম এন্ড মাইনিং ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের (পিএমই) মাহমুদুল হাসান।

‘মহান মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ ও ধর্মীয় মূল্যবোধে শ্রদ্ধশীল শিক্ষক গ্রুপ’

এই প্যানেল থেকে সভাপতি হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বাংলা বিভাগের ড. মো. আব্দুর রহিম, সহ সভাপতি পদে ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের ড. মো. নজরুল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ পদে নৃবিজ্ঞান বিভাগের ড. মো. মনযুর উল হায়দার, সাধারণ সম্পাদক পদে পরিসংখ্যানের ড. মো. নজরুল ইসলাম এবং যুগ্ম সম্পাদক পদে এফইটির জিএম রবিউল ইসলাম।

এ প্যানের থেকে ৬টি সদস্যপদে লড়ছেন গণিত বিভাগের শিক্ষক মো. সাজেদুল করিম, আইপিই বিভাগের ড. মোহাম্মদ ইকবাল, সমাজকর্মের ড. মো. ইসমাইল হোসেন, সমাজকর্মের মুহাম্মদ মিজানুর রহমান, পরিসংখ্যানের মো. তাজ উদ্দিন ও  ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের ড. মো. খায়রুল ইসলাম।

‘জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম’ প্যানেল

এই প্যানেল থেকে সভাপতি হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন এফইটি বিভাগের ড. মোজাম্মেল হক, সহ সভাপতি হিসেবে সমাজ বিজ্ঞানের শাহ মো. আতিকুল হক, কোষাধ্যক্ষ জিইবি বিভাগের ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম, সাধারণ সম্পাদক পদে গণিতের ড. মো. সাইফুল ইসলাম এবং যুগ্ম সম্পাদক পদে মো. মিজানুর রহমান প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

এ প্যানেল থেকে ৬টি সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন গণিত বিভাগের শিক্ষক ড. মো.আশরাফ উদ্দিন, পিএমই বিভাগের ড. মো. শফিকুল ইসলাম, রসায়নের ড. মাহবুবুল আলম, পরিসংখ্যানের ড. খালিদুর রহমান, সমাজ বিজ্ঞানের ড. মুহাম্মদ মোরাদ ও আইপিই চৌধুরী লুৎফুর রহমান।

নির্বাচনের প্রস্তুতির বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার  বলেন, ‘১৮ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত শিক্ষক সমিতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এবারের নির্বাচনে ১১টি পদের বিপরীতে ৪৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্ধিতা করছেন। নির্বাচনে ভোটার রয়েছে ৫৬০ জন শিক্ষক, এর মধ্যে ১৩৬ জন্য শিক্ষাছুটিসহ অন্যান্য ছুটিতে রয়েছেন।

 

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




শাবি শিক্ষক সমিতি নির্বাচনে ৮০-৯০ ভোট নিয়েই দুটি আলাদা প্যানেলে বিএনপি-জামায়াত

আপডেট সময় : ১২:২০:২৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৩

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে আওয়ামী ও বিএনপি-জামায়াতপন্থী চারটি প্যানেল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। তবে এবারই প্রথমবারের মত আলাদা আলাদা প্যানেল দিয়েছে বিএনপি-জামায়াতপন্থী শিক্ষকরা। বিগত কয়েকবছরের নির্বাচন বিশ্লেষণ করে পাওয়া তথ্যমতে, বিএনপি ও জামায়াতপন্থী মতাদর্শের শিক্ষকদের মোট ভোট রয়েছে ৮০-৯০ এর মত। এই ভোট নিয়েই তাঁরা এবার দু’টি প্যানেল নিয়ে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। ফলে পানেলে প্রতি অনুসারী শিক্ষকদের ভোট বিবেচনা করলে দাঁড়ায় ৪০-৪৫টি ভোট। এ ভোট নিয়েই অস্তিত্বের লড়াই করছে বিএনপি-জামায়াতপন্থী শিক্ষকরা।

শিক্ষক সমিতির নথি ঘেঁটে জানা যায়, ২০০১ সাল থেকে বিএনপি ও জামায়াতপন্থী শিক্ষকেরা ‘মহান মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ ও ধর্মীয় মূল্যবোধে শ্রদ্ধাশীল শিক্ষক ফোরাম’ নামে প্যানেল গঠন করে শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে অংশ নিয়ে আসছেন। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে ২০২১ সালের নির্বাচন পর্যন্ত একই নামে নির্বাচনে অংশ নিয়ে আসছেন তারা। এছাড়া বিগত বছরগুলোতে নির্বাচনে বিএনপি ও জামায়াতপন্থী শিক্ষকেরা পছন্দমতো পদে প্রার্থিতা দ্বন্দ্বেও লিপ্ত হয়েছিলেন। নিজেদের এসব অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের ফলে নির্বাচনের ফলাফলেও ঘটেছে ব্যাপক বিপর্যয়।
এদিকে গত বছরের ০২রা আগস্ট শাবি শিক্ষকদের নিয়ে গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আশরাফ উদ্দিনকে আহবায়ক এবং সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. শাহ মো. আতিকুল হককে সদস্য সচিব মনোনীত করে যাত্রা শুরু করে ১৬ সদস্য বিশিষ্ট ‘জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম’। মূলত এটি পুর্বে ‘মহান মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ ও ধর্মীয় মূল্যবোধে শ্রদ্ধশীল শিক্ষক গ্রুপ’ হিসেবে কার্যক্রম পরিচালনা করে নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করলে বর্তমানে আলাদা হয়ে যাওয়ায় উভয় প্যানেলই এবার অংশ নিচ্ছে নির্বাচনে।
“সাম্প্রতিক বছরগুলোর নির্বাচনের ফলাফল বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় বিএনপি-জামায়াতপন্থী শিক্ষকেরা নিজেদের অস্তিত্ব সংকটে থাকে। এজন্য নিজেদেরকে সকল শিক্ষকদের কাছে গ্রহণযোগ্য করে তুলতে নাম পরিবর্তন করে তারা নতুন পন্থা অবলম্বন করেছে” বলে মন্তব্য করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষক।

নির্বাচন কমিশন হতে প্রকাশীত এবারের নির্বাচনের প্যানেল ভিত্তিক প্রার্থীদের পরিচিতি –

‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্তচিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ’

এই প্যানেল থেকে সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন পরিসংখ্যান বিভাগের ড. কবির হোসেন, সহ সভাপতি পদে গণিতের ড. চন্দ্রানী নাগ, কোষাধ্যক্ষ পদে অর্থনীতি বিভাগের ড. মুনশী নাসের ইবনে আফজাল, সাধারণ সম্পাদক পদে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ড. মোহাম্মদ সাইফুল আলম আমিন এবং যুগ্ম-সম্পাদক পদে ইংরেজি বিভাগের আবু হেনা পহিল।

এ প্যানেল থেকে ৬টি সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন সমাজকর্ম বিভাগের শিক্ষক আমিনা পারভীন, গণিতের ড. সৈয়দ মো. ওমর ফারুক, আইআইসিটির ড. আহসান হাবীব, লোকপ্রশাসন বিভাগের জোবায়দা গোলশান আরা, আইএমএলের মো. রিয়াদুল ইসলাম. ও সমুদ্রবিজ্ঞানের মো. সাজ্জাদুর রহমান।

‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্ভুদ্ধ শিক্ষবৃন্দ’

‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্ভুদ্ধ শিক্ষবৃন্দ’ প্যানেল থেকে সভাপতি পদে লড়ছেন রসায়ন বিভাগের শিক্ষক ড. শামসুল আলম, সহ সভাপতি পদে পলিটিক্যাল স্টাডিজ বিভাগের ড. সৈয়দ আশরাফুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ পদে নৃবিজ্ঞানের সঞ্জয় কৃষ্ণ বিশ্বাস, সাধারণ সম্পাদক পদে অর্থনীতির বিভাগের ড. মো. মহিবুল হাকিম, যুগ্ম সম্পাদক পদে ফুডইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টি টেকনোলজি (এফইটি) বিভাগের ড. মো. জহুরুল ইসলাম।

এই প্যানেল থেকে ৬টি সদস্য পদে লড়ছেন কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক ড. ফরহাদ রাব্বি, এফইটির রাজিয়া সুলতানা চৌধুরী, বায়োকেমিষ্ট্রি এন্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের (বিএমবির) ড. অজিত ঘোষ, নৃবিজ্ঞানের ড. মো. শাজাহান মিয়া, বাংলা বিভাগের মো. আবু বকর সিদ্দিক, পেট্রোলিয়াম এন্ড মাইনিং ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের (পিএমই) মাহমুদুল হাসান।

‘মহান মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ ও ধর্মীয় মূল্যবোধে শ্রদ্ধশীল শিক্ষক গ্রুপ’

এই প্যানেল থেকে সভাপতি হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বাংলা বিভাগের ড. মো. আব্দুর রহিম, সহ সভাপতি পদে ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের ড. মো. নজরুল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ পদে নৃবিজ্ঞান বিভাগের ড. মো. মনযুর উল হায়দার, সাধারণ সম্পাদক পদে পরিসংখ্যানের ড. মো. নজরুল ইসলাম এবং যুগ্ম সম্পাদক পদে এফইটির জিএম রবিউল ইসলাম।

এ প্যানের থেকে ৬টি সদস্যপদে লড়ছেন গণিত বিভাগের শিক্ষক মো. সাজেদুল করিম, আইপিই বিভাগের ড. মোহাম্মদ ইকবাল, সমাজকর্মের ড. মো. ইসমাইল হোসেন, সমাজকর্মের মুহাম্মদ মিজানুর রহমান, পরিসংখ্যানের মো. তাজ উদ্দিন ও  ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের ড. মো. খায়রুল ইসলাম।

‘জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম’ প্যানেল

এই প্যানেল থেকে সভাপতি হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন এফইটি বিভাগের ড. মোজাম্মেল হক, সহ সভাপতি হিসেবে সমাজ বিজ্ঞানের শাহ মো. আতিকুল হক, কোষাধ্যক্ষ জিইবি বিভাগের ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম, সাধারণ সম্পাদক পদে গণিতের ড. মো. সাইফুল ইসলাম এবং যুগ্ম সম্পাদক পদে মো. মিজানুর রহমান প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

এ প্যানেল থেকে ৬টি সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন গণিত বিভাগের শিক্ষক ড. মো.আশরাফ উদ্দিন, পিএমই বিভাগের ড. মো. শফিকুল ইসলাম, রসায়নের ড. মাহবুবুল আলম, পরিসংখ্যানের ড. খালিদুর রহমান, সমাজ বিজ্ঞানের ড. মুহাম্মদ মোরাদ ও আইপিই চৌধুরী লুৎফুর রহমান।

নির্বাচনের প্রস্তুতির বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার  বলেন, ‘১৮ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত শিক্ষক সমিতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এবারের নির্বাচনে ১১টি পদের বিপরীতে ৪৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্ধিতা করছেন। নির্বাচনে ভোটার রয়েছে ৫৬০ জন শিক্ষক, এর মধ্যে ১৩৬ জন্য শিক্ষাছুটিসহ অন্যান্য ছুটিতে রয়েছেন।