ঢাকা ০৪:৫২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫, ২ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo আগস্ট বিপ্লবের অদৃশ্য শক্তি তারেক রহমান – মাহমুদ হাসান Logo ছাত্র জনতাকে ১০ মিনিটে ক্লিয়ার করার ঘোষণা দেয়া হামিদ চাকুরীতে বহাল Logo ছাত্রলীগ নেত্রী যুবলীগ নেতার প্রতারণার শিকার চিকিৎসক সালেহউদ্দিন: বিচার ও প্রতিকার দাবি Logo দেশসেরা সহকারী জজ পরীক্ষায় প্রথম স্থান অর্জনে সংবর্ধনা Logo মাদরাসাসহ সকল শিক্ষা ব্যবস্থা জাতীয়করণের দাবি বিএমজিটিএ’র Logo এনবিআরে আরেক মতিউর: কর কমিশনার কবিরের সম্পদের পাহাড় Logo চাকুরীর নামে ভুয়া মেজরের কোটি টাকার প্রতারণা: মিথ্যে মামলায় ভুক্তভোগীদের হয়রানি Logo পটুয়াখালী এলএ শাখায় ঘুষ ছাড়া সেবা পাচ্ছেনা ইপিজেড ও পায়রা বন্দরের ক্ষতিগ্রস্তরা Logo খুলনায় বন্ধ পাটকল চালু ও বকেয়া বেতনের দাবিতে আমজনতার দলের বিক্ষোভ Logo এলজিইডি প্রধান প্রকৌশলী রশীদ’র বিরুদ্ধে ৩০০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ




যেকোনও মূল্যে নিত্যপণ্যের মজুত ও সরবরাহ ঠিক রাখার নির্দেশ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:৩৭:৪৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩ এপ্রিল ২০২০ ১৮২ বার পড়া হয়েছে

সকালের সংবাদ:

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে চলছে সাধারণ ছুটি। ছুটি চলবে আগামী ১১ এপ্রিল পর্যন্ত। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ৯ এপ্রিল শবে বরাত এবং ২৪ এপ্রিল থেকে শুরু হচ্ছে রোজা। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ২৫ মে পালিত হবে মুসলিম সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর। এই সময়ে যে কোনও মূল্যে দেশের সর্বত্র সব ধরনের নিত্যপণ্যের সরবরাহ ও মজুত ঠিক রাখার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কোনওভাবেই যাতে চাল, ডাল, তেল, পেঁয়াজ চিনিসহ নিত্যপণ্যের স্বাভাবিক মজুত ও সরবরাহ ব্যবস্থায় বাধা সৃষ্টি না হয় তা নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে। এক্ষেত্রে দেশের ব্যবসায়ী, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, চারটি গোয়েন্দা সংস্থাসহ জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে কাজ করতে বলা হয়েছে বলে জানা গেছে। প্রধানমন্ত্রীর দফতর সূত্রে এমন তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় রাজধানীসহ সারাদেশে সাধারণ ছুটি চলছে। এ সময় বন্ধ রয়েছে সব ধরনের গণপরিবহন। নিম্ন আয়ের মানুষসহ সব শ্রেণিপেশার মানুষ ঘরে বসে আছেন। অনেকেই কয়েকদিনের খাদ্যসহ নিত্যপণ্য মজুত করেছে। অনেকে মজুত করেননি। সরকারের পক্ষ থেকে বরাবরই বলা হচ্ছিল, দেশে কোনও পণ্যেরই ঘাটতি নেই। তাই আতঙ্কিত হয়ে বেশি পরিমাণে খাদ্যসহ নিত্যপণ্য কিনে রাখা বা মজুত করার প্রয়োজন নেই। সরকার সব ধরনের নিত্যপণ্যের স্বাভাবিক সরবরাহ ঠিক রাখতে বদ্ধ পরিকর।

তবে ইতোমধ্যেই পরিবহন সংকটের কারণে রাজধানীসহ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে খাদ্যসহ নিত্যপণ্য সরবরাহে সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে। চালের দাম বেড়েছে, সরকারের কোনও কার্যক্রমই চালের দাম আগের অবস্থায় নিয়ে যেতে পারেনি। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে উৎপাদিত সবজি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ক্রেতা নাই। একই অবস্থা পোল্ট্রি পণ্যের। ডিম ও মাংস উভয়ের দাম কমেছে ক্রেতার অভাবে। খামারিরা ক্রেতার অভাবে গরুর দুধ বিক্রি করতে পারছে না। অবিলম্বে এই সংকট দূর করতে না পারলে সমস্যা ভয়াবহ হতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। তখন মানুষের হাতে টাকা থাকলেও পণ্য পাওয়া যাবে না বলে আশঙ্কা রয়েছে। শবে বরাত, রোজা এবং ঈদের সময় এসব পণ্যের চাহিদা এমনিতেই বাড়ে। তাই যে কোনও কিছুর বিনিময়ে বাজারে নিত্যপণ্যের সরবরাহ ঠিক রাখার প্রতি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

সরকারের পক্ষ থেকে টিসিবির কার্যক্রম আরও জোরদার করার জন্য বলা হয়েছে। সরকারের সব ধরনের সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ের আওতাভুক্ত কার্যক্রম শক্তিশালী করার কথা বলা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সব ধরনের যানবাহন চলাচলের সুযোগ দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে। এতে সাধারণ মানুষের আয়ের পথ খুলবে। পণ্য সরবরাহ স্বাভাবিক হবে। বাজারসহ সর্বত্র গোয়েন্দা মনিটরিং বাড়ানোরও পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি জানিয়েছেন, বাজার ব্যবস্থাপনার দিকে সরকারের নজর রয়েছে। যখন যা প্রয়োজন তাই করা হবে। রোজা, শবে বরাত ও ঈদে সব ধরনের নিত্যপণ্যের চাহিদা বাড়ে, সেদিকে নজর রেখে সরবরাহ বাড়ানোরও উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, একদিকে পরিবহন সংকট, অপরদিকে শ্রমিক সংকট। এই দুই সংকটে প্রচুর পরিমাণে উৎপাদন ও মজুত থাকার পরও মোকাম হিসেবে খ্যাত নওগাঁ, নাটোর ও কুষ্টিয়া থেকে রাজধানীতে চাল আসছে না। এতে করে রাজধানীর বাজারগুলোয় চাল সরবরাহে সমস্যা তৈরি হয়েছে।

জানা গেছে, দেশের উত্তরাঞ্চলে এবার সবজি উৎপাদন হয়েছে প্রচুর। করোনার প্রভাবে সবকিছুর সঙ্গে বন্ধ হয়ে গেছে রাজধানীতে সবজি আসাও। এতে একদিকে কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন, অপরদিকে সবজি সরবরাহে সমস্যা তৈরি হচ্ছে। ফলে বাড়ছে দাম। এভাবে চলতে থাকলে দাম দিয়েও প্রয়োজনীয় সবজি পাওয়া কঠিন হয়ে পড়বে। ইতোমধ্যে নিম্ন আয়ের মানুষ ও শ্রমিকরা কাজ হারিয়েছেন। এ অবস্থায় যদি নিত্যপণ্যের সরবরাহ ব্যাহত হয়, দাম বাড়ে তাহলে এই শ্রেণির মানুষদের দিন পার করাই কঠিন হবে।

পোল্ট্রি খামারিরা বলছেন, ব্রয়লার মুরগি বিক্রির জন্য পাইকার বা ক্রেতা পাচ্ছেন না তারা। একই অবস্থা ডেইরি খাতেরও।

পরিবহন সংকটের বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ পরিবহন শ্রমিক লীগের সভাপতি হানিফ খোকন বলেন, বিআরটিসির অনেক ট্রাক রয়েছে। এসব ট্রাক রাস্তায় নামানো গেলে জরুরি প্রয়োজনের পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে সৃষ্ট জটিলতা নিরসন অনেকটাই সম্ভব। বিষয়টি ভেবে দেখা যেতে পারে।

বাংলাদেশ ট্রাক শ্রমিক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আহাম্মদ হোসেন বলেন, রাস্তায় সমস্যা হবে না, যে কোনও সমস্যা হলেও নিরসনের ব্যবস্থা থাকবে এমন নিশ্চয়তা পেলে ভেবে দেখা যাবে, ট্রাক চালানো সম্ভব কিনা।

সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, সংকট মোকাবিলায় পণ্যের সরবরাহ সিস্টেম ধরে রাখতে হবে। এই মুহূর্তে যেকোনও উপায়ে সাপ্লাই চেইনের উন্নয়ন ঘটাতে হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




যেকোনও মূল্যে নিত্যপণ্যের মজুত ও সরবরাহ ঠিক রাখার নির্দেশ

আপডেট সময় : ১১:৩৭:৪৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩ এপ্রিল ২০২০

সকালের সংবাদ:

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে চলছে সাধারণ ছুটি। ছুটি চলবে আগামী ১১ এপ্রিল পর্যন্ত। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ৯ এপ্রিল শবে বরাত এবং ২৪ এপ্রিল থেকে শুরু হচ্ছে রোজা। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ২৫ মে পালিত হবে মুসলিম সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর। এই সময়ে যে কোনও মূল্যে দেশের সর্বত্র সব ধরনের নিত্যপণ্যের সরবরাহ ও মজুত ঠিক রাখার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কোনওভাবেই যাতে চাল, ডাল, তেল, পেঁয়াজ চিনিসহ নিত্যপণ্যের স্বাভাবিক মজুত ও সরবরাহ ব্যবস্থায় বাধা সৃষ্টি না হয় তা নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে। এক্ষেত্রে দেশের ব্যবসায়ী, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, চারটি গোয়েন্দা সংস্থাসহ জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে কাজ করতে বলা হয়েছে বলে জানা গেছে। প্রধানমন্ত্রীর দফতর সূত্রে এমন তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় রাজধানীসহ সারাদেশে সাধারণ ছুটি চলছে। এ সময় বন্ধ রয়েছে সব ধরনের গণপরিবহন। নিম্ন আয়ের মানুষসহ সব শ্রেণিপেশার মানুষ ঘরে বসে আছেন। অনেকেই কয়েকদিনের খাদ্যসহ নিত্যপণ্য মজুত করেছে। অনেকে মজুত করেননি। সরকারের পক্ষ থেকে বরাবরই বলা হচ্ছিল, দেশে কোনও পণ্যেরই ঘাটতি নেই। তাই আতঙ্কিত হয়ে বেশি পরিমাণে খাদ্যসহ নিত্যপণ্য কিনে রাখা বা মজুত করার প্রয়োজন নেই। সরকার সব ধরনের নিত্যপণ্যের স্বাভাবিক সরবরাহ ঠিক রাখতে বদ্ধ পরিকর।

তবে ইতোমধ্যেই পরিবহন সংকটের কারণে রাজধানীসহ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে খাদ্যসহ নিত্যপণ্য সরবরাহে সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে। চালের দাম বেড়েছে, সরকারের কোনও কার্যক্রমই চালের দাম আগের অবস্থায় নিয়ে যেতে পারেনি। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে উৎপাদিত সবজি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ক্রেতা নাই। একই অবস্থা পোল্ট্রি পণ্যের। ডিম ও মাংস উভয়ের দাম কমেছে ক্রেতার অভাবে। খামারিরা ক্রেতার অভাবে গরুর দুধ বিক্রি করতে পারছে না। অবিলম্বে এই সংকট দূর করতে না পারলে সমস্যা ভয়াবহ হতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। তখন মানুষের হাতে টাকা থাকলেও পণ্য পাওয়া যাবে না বলে আশঙ্কা রয়েছে। শবে বরাত, রোজা এবং ঈদের সময় এসব পণ্যের চাহিদা এমনিতেই বাড়ে। তাই যে কোনও কিছুর বিনিময়ে বাজারে নিত্যপণ্যের সরবরাহ ঠিক রাখার প্রতি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

সরকারের পক্ষ থেকে টিসিবির কার্যক্রম আরও জোরদার করার জন্য বলা হয়েছে। সরকারের সব ধরনের সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ের আওতাভুক্ত কার্যক্রম শক্তিশালী করার কথা বলা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সব ধরনের যানবাহন চলাচলের সুযোগ দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে। এতে সাধারণ মানুষের আয়ের পথ খুলবে। পণ্য সরবরাহ স্বাভাবিক হবে। বাজারসহ সর্বত্র গোয়েন্দা মনিটরিং বাড়ানোরও পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি জানিয়েছেন, বাজার ব্যবস্থাপনার দিকে সরকারের নজর রয়েছে। যখন যা প্রয়োজন তাই করা হবে। রোজা, শবে বরাত ও ঈদে সব ধরনের নিত্যপণ্যের চাহিদা বাড়ে, সেদিকে নজর রেখে সরবরাহ বাড়ানোরও উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, একদিকে পরিবহন সংকট, অপরদিকে শ্রমিক সংকট। এই দুই সংকটে প্রচুর পরিমাণে উৎপাদন ও মজুত থাকার পরও মোকাম হিসেবে খ্যাত নওগাঁ, নাটোর ও কুষ্টিয়া থেকে রাজধানীতে চাল আসছে না। এতে করে রাজধানীর বাজারগুলোয় চাল সরবরাহে সমস্যা তৈরি হয়েছে।

জানা গেছে, দেশের উত্তরাঞ্চলে এবার সবজি উৎপাদন হয়েছে প্রচুর। করোনার প্রভাবে সবকিছুর সঙ্গে বন্ধ হয়ে গেছে রাজধানীতে সবজি আসাও। এতে একদিকে কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন, অপরদিকে সবজি সরবরাহে সমস্যা তৈরি হচ্ছে। ফলে বাড়ছে দাম। এভাবে চলতে থাকলে দাম দিয়েও প্রয়োজনীয় সবজি পাওয়া কঠিন হয়ে পড়বে। ইতোমধ্যে নিম্ন আয়ের মানুষ ও শ্রমিকরা কাজ হারিয়েছেন। এ অবস্থায় যদি নিত্যপণ্যের সরবরাহ ব্যাহত হয়, দাম বাড়ে তাহলে এই শ্রেণির মানুষদের দিন পার করাই কঠিন হবে।

পোল্ট্রি খামারিরা বলছেন, ব্রয়লার মুরগি বিক্রির জন্য পাইকার বা ক্রেতা পাচ্ছেন না তারা। একই অবস্থা ডেইরি খাতেরও।

পরিবহন সংকটের বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ পরিবহন শ্রমিক লীগের সভাপতি হানিফ খোকন বলেন, বিআরটিসির অনেক ট্রাক রয়েছে। এসব ট্রাক রাস্তায় নামানো গেলে জরুরি প্রয়োজনের পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে সৃষ্ট জটিলতা নিরসন অনেকটাই সম্ভব। বিষয়টি ভেবে দেখা যেতে পারে।

বাংলাদেশ ট্রাক শ্রমিক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আহাম্মদ হোসেন বলেন, রাস্তায় সমস্যা হবে না, যে কোনও সমস্যা হলেও নিরসনের ব্যবস্থা থাকবে এমন নিশ্চয়তা পেলে ভেবে দেখা যাবে, ট্রাক চালানো সম্ভব কিনা।

সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, সংকট মোকাবিলায় পণ্যের সরবরাহ সিস্টেম ধরে রাখতে হবে। এই মুহূর্তে যেকোনও উপায়ে সাপ্লাই চেইনের উন্নয়ন ঘটাতে হবে।