ঢাকা ০৯:৩৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo কুবির শেখ হাসিনা হলের নতুন প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মেহের নিগার Logo শাবিপ্রবিতে সুষ্ঠভাবে গুচ্ছভুক্ত ‘খ’ ইউনিট ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন Logo গুচ্ছ খ-ইউনিট ভর্তি পরীক্ষায় শিক্ষা উপকরণ ও সুপেয় পানি দিয়ে শাবি ছাত্রলীগের সহযোগিতা Logo মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে প্রতিষ্ঠিত মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি হবে সত্যিকারের গ্রীন ক্যাম্পাসঃ ভিসি মোহাম্মদ জহিরুল হক Logo প্রতারণাচক্র থেকে সাবধান থাকতে আহবান জানিয়েছেন শাবি উপাচার্য Logo শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের উদ্বোধনী কাজে সর্বদা সাপোর্ট থাকবে; শাবি উপাচার্য Logo জবি শিক্ষককে হেনস্থা, গুরু পাপে লঘু দণ্ড Logo কুবিতে ত্রিমুখী সংঘর্ষ, মারধরের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের অঙ্গীকারঃ ড. তৌফিক রহমান চৌধুরী  Logo মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির নতুন বাসের উদ্বোধন




নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে ১০০ টাকার জিনিস কেনা হয়েছে ৪০০০ টাকায়!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১২:২৩:৪৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১০ জুলাই ২০১৯ ১০৫ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক;
নেই কোনো কার্যালয়, ভরসা শুধু ফোন নম্বর। এমন প্রতিষ্ঠানই পেয়েছে প্রায় ৭ কোটি টাকার কাজ। কোনো কোনো পণ্য কেনা হয়েছে প্রায় ৫০ গুণ বেশি দামে। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স ও হাসপাতালের চিকিৎসা সরঞ্জাম কেনা কাটায় হয়েছে এমন পুকুর চুরি। ঘটনা তদন্তে এরই মধ্যে কমিটি গঠন করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। ১৩০ টাকা বাজার মূল্যের ক্যাথার মাউন্ট কেনা হয়েছে ৪ হাজার টাকা করে। মানে ৬৫ হাজার টাকার পণ্য কেনা হয়েছে ২০ লাখ টাকা দিয়ে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের এমএইচআর সামগ্রীর মূল্য তালিকায় এর দাম ৬৬ টাকা। সে অনুযায়ী ৩৩ হাজার টাকার পণ্য কেনা হয়েছে ২০ লাখ টাকায়। চার হাজার টাকা করে কেনা এইচএমই ফিল্টার বাজারে বিক্রি হয় ১৪০ টাকায়। ২০ লাখ টাকায় কেনা হয়েছে ৭০ হাজার টাকার জিনিস। ২০০টি সিভিপি মনোমিটার কেনা হয়েছে ১১ লাখ ৬০ হাজার টাকায়। ২১৮ টাকার পণ্য হয়ে গেছে ৫ হাজার ৮০০ টাকা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে ১০০ টাকার জিনিস কেনা হয়েছে ৪০০০ টাকায়!

আপডেট সময় : ১২:২৩:৪৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১০ জুলাই ২০১৯

নিজস্ব প্রতিবেদক;
নেই কোনো কার্যালয়, ভরসা শুধু ফোন নম্বর। এমন প্রতিষ্ঠানই পেয়েছে প্রায় ৭ কোটি টাকার কাজ। কোনো কোনো পণ্য কেনা হয়েছে প্রায় ৫০ গুণ বেশি দামে। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স ও হাসপাতালের চিকিৎসা সরঞ্জাম কেনা কাটায় হয়েছে এমন পুকুর চুরি। ঘটনা তদন্তে এরই মধ্যে কমিটি গঠন করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। ১৩০ টাকা বাজার মূল্যের ক্যাথার মাউন্ট কেনা হয়েছে ৪ হাজার টাকা করে। মানে ৬৫ হাজার টাকার পণ্য কেনা হয়েছে ২০ লাখ টাকা দিয়ে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের এমএইচআর সামগ্রীর মূল্য তালিকায় এর দাম ৬৬ টাকা। সে অনুযায়ী ৩৩ হাজার টাকার পণ্য কেনা হয়েছে ২০ লাখ টাকায়। চার হাজার টাকা করে কেনা এইচএমই ফিল্টার বাজারে বিক্রি হয় ১৪০ টাকায়। ২০ লাখ টাকায় কেনা হয়েছে ৭০ হাজার টাকার জিনিস। ২০০টি সিভিপি মনোমিটার কেনা হয়েছে ১১ লাখ ৬০ হাজার টাকায়। ২১৮ টাকার পণ্য হয়ে গেছে ৫ হাজার ৮০০ টাকা।