ঢাকা ০৬:৫৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৪ মে ২০২৫, ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo ‘ফুল ভলিয়মে ভাইরাল গানে মগ্ন অন্তর্বর্তী জোট’ Logo স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরে স্বৈরাচারের দোসর সৈয়দ হাবিবুরের দুর্নীতির ফিরিস্তি- পর্ব ১ Logo স্বৈরাচার সরকারের বিরুদ্ধে সাহসী ভূমিকায় সাংবাদিক হাফিজুর রহমান শফিক Logo রাজধানীর বাউনিয়ার ভূমিদস্যু খোরশেদ পরিবারের কব্জায় ভুক্তভোগীদের ভিটামাটি  Logo স্বাধীনতা যুদ্ধে জামায়াতের অবস্থান এবং পরবর্তীতে রাজনৈতিক পথচলা Logo রাত ৮টার পর বন্ধ থাকবে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানঃ  উপদেষ্টা আসিফ Logo গণপূর্তে পীরের কেরামতি: পাহাড়সম দুর্নীতির অভিযোগ থাকলেও প্রধান প্রকৌশলী চেয়ারে বহাল! Logo ডিবির অভিযানে দোহার থানা আওয়ামী লীগের সম্পাদকসহ পাঁচজন গ্রেফতার Logo অবসরে গেলেও ফায়ার সার্ভিসের দুর্নীতির মাস্টারমাইন্ড লেফটেন্যান্ট কর্নেল জুলফিকার – পর্ব ১ Logo ১০০ কেজি গাঁজা ও কাভার্ড পিকআপসহ দুই মাদক কারবারি ডিবির হাতে গ্রেফতার

নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে ১০০ টাকার জিনিস কেনা হয়েছে ৪০০০ টাকায়!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১২:২৩:৪৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১০ জুলাই ২০১৯ ১৭৪ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক;
নেই কোনো কার্যালয়, ভরসা শুধু ফোন নম্বর। এমন প্রতিষ্ঠানই পেয়েছে প্রায় ৭ কোটি টাকার কাজ। কোনো কোনো পণ্য কেনা হয়েছে প্রায় ৫০ গুণ বেশি দামে। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স ও হাসপাতালের চিকিৎসা সরঞ্জাম কেনা কাটায় হয়েছে এমন পুকুর চুরি। ঘটনা তদন্তে এরই মধ্যে কমিটি গঠন করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। ১৩০ টাকা বাজার মূল্যের ক্যাথার মাউন্ট কেনা হয়েছে ৪ হাজার টাকা করে। মানে ৬৫ হাজার টাকার পণ্য কেনা হয়েছে ২০ লাখ টাকা দিয়ে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের এমএইচআর সামগ্রীর মূল্য তালিকায় এর দাম ৬৬ টাকা। সে অনুযায়ী ৩৩ হাজার টাকার পণ্য কেনা হয়েছে ২০ লাখ টাকায়। চার হাজার টাকা করে কেনা এইচএমই ফিল্টার বাজারে বিক্রি হয় ১৪০ টাকায়। ২০ লাখ টাকায় কেনা হয়েছে ৭০ হাজার টাকার জিনিস। ২০০টি সিভিপি মনোমিটার কেনা হয়েছে ১১ লাখ ৬০ হাজার টাকায়। ২১৮ টাকার পণ্য হয়ে গেছে ৫ হাজার ৮০০ টাকা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে ১০০ টাকার জিনিস কেনা হয়েছে ৪০০০ টাকায়!

আপডেট সময় : ১২:২৩:৪৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১০ জুলাই ২০১৯

নিজস্ব প্রতিবেদক;
নেই কোনো কার্যালয়, ভরসা শুধু ফোন নম্বর। এমন প্রতিষ্ঠানই পেয়েছে প্রায় ৭ কোটি টাকার কাজ। কোনো কোনো পণ্য কেনা হয়েছে প্রায় ৫০ গুণ বেশি দামে। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স ও হাসপাতালের চিকিৎসা সরঞ্জাম কেনা কাটায় হয়েছে এমন পুকুর চুরি। ঘটনা তদন্তে এরই মধ্যে কমিটি গঠন করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। ১৩০ টাকা বাজার মূল্যের ক্যাথার মাউন্ট কেনা হয়েছে ৪ হাজার টাকা করে। মানে ৬৫ হাজার টাকার পণ্য কেনা হয়েছে ২০ লাখ টাকা দিয়ে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের এমএইচআর সামগ্রীর মূল্য তালিকায় এর দাম ৬৬ টাকা। সে অনুযায়ী ৩৩ হাজার টাকার পণ্য কেনা হয়েছে ২০ লাখ টাকায়। চার হাজার টাকা করে কেনা এইচএমই ফিল্টার বাজারে বিক্রি হয় ১৪০ টাকায়। ২০ লাখ টাকায় কেনা হয়েছে ৭০ হাজার টাকার জিনিস। ২০০টি সিভিপি মনোমিটার কেনা হয়েছে ১১ লাখ ৬০ হাজার টাকায়। ২১৮ টাকার পণ্য হয়ে গেছে ৫ হাজার ৮০০ টাকা।