ঢাকা ১১:৫৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের অঙ্গীকারঃ ড. তৌফিক রহমান চৌধুরী  Logo মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির নতুন বাসের উদ্বোধন Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করতে শিক্ষকদের ভূমিকা অগ্রগণ্য: ভিসি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo কুবির চট্টগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ইফতার ও পূর্নমিলনী Logo অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদের মায়ের মৃত্যুতে শাবির মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্ত চিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ পরিষদের শোক প্রকাশ Logo শাবির অধ্যাপক জহীর উদ্দিনের মায়ের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo বিশ কোটিতে গণপূর্তের প্রধান হওয়ার মিশনে ‘ছাত্রদল ক্যাডার প্রকৌশলী’! Logo দূর্নীতির রাক্ষস ফায়ার সার্ভিসের এডি আনোয়ার!




কত কোটি টাকার মালিক মিমি চক্রবর্তী?

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৯:৩৩:১০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩০ জুন ২০১৯ ৯৮ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক | তৃণমূল প্রার্থী মিমি চক্রবর্তীর সম্পত্তির হিসাব-নিকাশ নিয়ে মেতে উঠেছেন তার ভক্তরা, টলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। রূপালি পর্দা থেকে তিনি নেমেছেন রাজনীতির মাঠে। লোকসভা নির্বাচনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূলের হয়ে লড়ছেন এ নায়িকা।

এদিকে প্রচারণা চালাতে গিয়ে বেশ কয়েকবার বিতর্কের মুখোমুখি হয়েছেন মিমি। এদিকে যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের এই তৃণমূল প্রার্থীর সম্পত্তির হিসাব-নিকাশ নিয়ে মেতে উঠেছেন তার ভক্তরা। রাজনীতির মাঠে এটা বেশ চর্চিত বিষয়। জানা যায়, মিমি চক্রবর্তীর মোট সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় পৌনে তিন কোটি টাকা। নির্বাচনের মনোনয়নপত্রে এমনই দাবি করেছেন তিনি । তার স্থাবর সম্পত্তির ১ কোটি ২৪ লক্ষ টাকা।১ কোটি ১৯ লক্ষ টাকা দামের একটি ফ্ল্যাট রয়েছে তার। পাশাপাশি ১৯ লাখ টাকার গাড়ির ঋণও রয়েছে তার নিজের নামে। স্থাবর সম্পত্তির মধ্যে তার হাতে আছে ২৫ হাজার টাকা ও ব্যাঙ্কে আছে ৭১ লাখ ৯০ হাজার টাকা। আর বিভিন্ন ফান্ডে প্রায় ৫০ হাজার টাকার বিনিয়োগ করেছেন মিমি।

ভারতীয় গণমাধ্যম আরও জানায়, তার কাছে সোনা আছে ২৭১ গ্রামের আশপাশে। ২০১৭-১৮ সালে তার রোজগার ছিল ১৫ লাখ ৩৯ হাজার টাকা। মিমি জানান তার নামে কোনো মামলা নেই বা কোনো মামলায় তিনি কখনো দোষী সাব্যস্ত হননি।

এদিকে জয়ের ব্যাপারে বেশ আশাবাদী মিমি। তিনি বলেন, ‘আমি শুধু চাই যে সকলে আমাকে আশীর্বাদ করুন। আমি বিশ্বাস করি যে আমি নিজেকে প্রমাণ করতে সক্ষম হবই।আগে থেকে হিসেব কষে কখনই কিছু করিনি জনসাধারণের কাছে পৌঁছাতে বরাবরই ভালোবাসি। দর্শকেরা আমার সিনেমা ভালোবাসেন, তাই আমি জয়ের খুবই আশাবাদী। আমি সব সময় মানুষের জন্য কাজ করতে ভালোবাসি। আর আমার মনে হয় আমি এবারও সেটা করতে সক্ষম হব।’

এনডিটিভি জানায়, যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রটি সব দিক থেকেই আলাদা। এই আসনে সাম্প্রতিক কালে ২০০৯ সালে প্রথম বাম বিরোধী প্রার্থী হিসেবে জিতেছিলেন কবির সুমন। তারপর হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সুগত বসু তৃণমূলের টিকিটেই জিতে লোকসভায় যান। এবার মিমিকে প্রার্থী করেছে তৃণমূল। তা ছাড়া রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর সংসদীয় যাত্রা শুরু হয়েছিল এই যাদবপুর কেন্দ্র থেকেই। ১৯৮৪ সালের নির্বাচনে সিপিএমের সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়কে পরাজিত করেন তিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




কত কোটি টাকার মালিক মিমি চক্রবর্তী?

আপডেট সময় : ০৯:৩৩:১০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩০ জুন ২০১৯

অনলাইন ডেস্ক | তৃণমূল প্রার্থী মিমি চক্রবর্তীর সম্পত্তির হিসাব-নিকাশ নিয়ে মেতে উঠেছেন তার ভক্তরা, টলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। রূপালি পর্দা থেকে তিনি নেমেছেন রাজনীতির মাঠে। লোকসভা নির্বাচনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূলের হয়ে লড়ছেন এ নায়িকা।

এদিকে প্রচারণা চালাতে গিয়ে বেশ কয়েকবার বিতর্কের মুখোমুখি হয়েছেন মিমি। এদিকে যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের এই তৃণমূল প্রার্থীর সম্পত্তির হিসাব-নিকাশ নিয়ে মেতে উঠেছেন তার ভক্তরা। রাজনীতির মাঠে এটা বেশ চর্চিত বিষয়। জানা যায়, মিমি চক্রবর্তীর মোট সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় পৌনে তিন কোটি টাকা। নির্বাচনের মনোনয়নপত্রে এমনই দাবি করেছেন তিনি । তার স্থাবর সম্পত্তির ১ কোটি ২৪ লক্ষ টাকা।১ কোটি ১৯ লক্ষ টাকা দামের একটি ফ্ল্যাট রয়েছে তার। পাশাপাশি ১৯ লাখ টাকার গাড়ির ঋণও রয়েছে তার নিজের নামে। স্থাবর সম্পত্তির মধ্যে তার হাতে আছে ২৫ হাজার টাকা ও ব্যাঙ্কে আছে ৭১ লাখ ৯০ হাজার টাকা। আর বিভিন্ন ফান্ডে প্রায় ৫০ হাজার টাকার বিনিয়োগ করেছেন মিমি।

ভারতীয় গণমাধ্যম আরও জানায়, তার কাছে সোনা আছে ২৭১ গ্রামের আশপাশে। ২০১৭-১৮ সালে তার রোজগার ছিল ১৫ লাখ ৩৯ হাজার টাকা। মিমি জানান তার নামে কোনো মামলা নেই বা কোনো মামলায় তিনি কখনো দোষী সাব্যস্ত হননি।

এদিকে জয়ের ব্যাপারে বেশ আশাবাদী মিমি। তিনি বলেন, ‘আমি শুধু চাই যে সকলে আমাকে আশীর্বাদ করুন। আমি বিশ্বাস করি যে আমি নিজেকে প্রমাণ করতে সক্ষম হবই।আগে থেকে হিসেব কষে কখনই কিছু করিনি জনসাধারণের কাছে পৌঁছাতে বরাবরই ভালোবাসি। দর্শকেরা আমার সিনেমা ভালোবাসেন, তাই আমি জয়ের খুবই আশাবাদী। আমি সব সময় মানুষের জন্য কাজ করতে ভালোবাসি। আর আমার মনে হয় আমি এবারও সেটা করতে সক্ষম হব।’

এনডিটিভি জানায়, যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রটি সব দিক থেকেই আলাদা। এই আসনে সাম্প্রতিক কালে ২০০৯ সালে প্রথম বাম বিরোধী প্রার্থী হিসেবে জিতেছিলেন কবির সুমন। তারপর হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সুগত বসু তৃণমূলের টিকিটেই জিতে লোকসভায় যান। এবার মিমিকে প্রার্থী করেছে তৃণমূল। তা ছাড়া রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর সংসদীয় যাত্রা শুরু হয়েছিল এই যাদবপুর কেন্দ্র থেকেই। ১৯৮৪ সালের নির্বাচনে সিপিএমের সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়কে পরাজিত করেন তিনি।