সরকার সবক্ষেত্রে গবেষণাকে উৎসাহ দিচ্ছে: কুবি উপাচার্য
- আপডেট সময় : ০১:৪২:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ জুন ২০২৪ ৮৭ বার পড়া হয়েছে
বাংলাদেশ মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের সকল কর্মকর্তাদের নিয়ে ‘ইফেক্টিভ রিসার্চ ডিজাইন’ বিষয়ক একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সেই সেমিনারে প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন। বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) সকাল ১০ টায় মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের সভা কক্ষে এই সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার বিষয়ক সচিব মাহমুদুল হোসাইন খান।
প্রধান আলোচক হিসেবে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএফএম আবদুল মঈন বলেন, ‘আমরা রিসার্চ করি সেখানে কিছু গ্রামার আছে। রিসার্চের কোশ্চেন থাকে একটা অবজেক্টিভ থাকে একটা। অবজেক্ট এবং কোশ্চেন অনুসারে রিসার্চের মেথডটা ঠিক আছে কিনা, রিসার্চের ডেটা কালেকশন ঠিক হচ্ছে কি না আবার এগুলা এনালাইসিস এবং ইন্টারপ্রিটেশান ঠিক হচ্ছে কি না এগুলার মধ্যে এলাইনমেন্ট থাকতে হয়। রিসার্চ ডিজাইন দুই ধরণের হতে পারে কোয়ালিটিভ এবং কোয়ানটিটেটিভ। ডাক্তার যেমন একটা রোগ নির্ণয় করার জন্য ঔষধ দেয়, টেস্ট করে; রিসার্চটাও একই রকম। কোন সমস্যা হয়েছে, সেই সমস্যাটা কোন মেথডে সমাধান করবো, কীভাবে এনালাইসিস করবো, কী ট্যুল ব্যাবহার করবো এসব গবেষণায় গুরুত্বপূর্ণ। রিসার্চ ডিজাইন তিনটা বিষয়কে এড্রেস করে কীভাবে ডেটা কালেকশন করবো, কীভাবে ডেটা এনালাইসিস করবো এবং কীভাবে ডেটা ইন্টারপ্রেট করবো। এটা ডিপেন্ড করে কোন ধরণের রিসার্চ কোশ্চেন এবং অবজেক্টিভ কী হবে। রিসার্চ অবজেক্টিভ এবং রিসার্চ কোশ্চেন অনুসারে ডিজাইন গুলো ঠিক করতে।’
তিনি আরো বলেন, ‘সরকার গবেষণাকে সবক্ষেত্রেই অনেক উৎসাহ দিচ্ছে, শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ে না প্রশাসনেও গবেষণাকে প্রাধান্য দিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার। এই সেমিনারে মূলত রিসার্চ করার যে ক্যাপাসিটি রিসার্চ ঠিকমতো করার জন্য কি ধরণের ট্যুল ব্যাবহার করতে হয়, কী ধরনের মেথড ব্যাবহার করতে হয়ে, কিভাবে ডেটা কালেকশন করতে হয় এগুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।’