ঢাকা ০৭:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo ইবি উপাচার্যকে ১০লাখ ঘুষ প্রস্তাব এক তরুনীর! Logo মামলায় জর্জরিত কুলাউড়ার ছাত্রদল নেতা মিতুল পালিয়ে আছেন প্রবাসে Logo ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবসে মোমবাতি প্রজ্জ্বলনের মধ্য দিয়ে শাবি ছাত্রলীগের কার্যক্রম শুরু Logo থিয়েটার কুবির ইফতার মাহফিল Logo রাজধানীর শান্তিনগর বাজার নিয়ে শত কোটি টাকার লুটপাট Logo ঢাবির সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. জিয়া রহমানের মৃত্যুতে শাবি শিক্ষক সমিতির শোক Logo ঢাবি শিক্ষক ড. জিয়া রহমানের মৃত্যুতে শাবি উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo ময়মনসিংহ স্টুডেন্টস এসোসিয়েশনের নতুন সভাপতি সজীব, সম্পাদক আশিক Logo পুরান ঢাকায় জুতার কারখানার আগুন Logo রাশিয়ায় কনসার্ট হলে বন্দুক হামলার নিহত ৬০, দায় স্বীকার আইএসের




ওয়েজ আনার্স কল্যাণ বোর্ড” মহাপরিচালকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:০১:২৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ ২৫৬ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রবাসীদের কল্যাণে কাজ করা ওয়েজ অনার্স কল্যাণ বোর্ড এর মহাপরিচালক হামিদুর রহমানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের অনিয়ম দুর্নীতি এবং কল্যান বোর্ডের সরকারি অর্থ বিভিন্ন ব্যাংকে জমা রেখে কমিশন গ্রহণের অভিযোগ উঠেছে।

বিভিন্ন সময়ে হামিদুর রহমানের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ উঠেছে এবং সংবাদ মাধ্যমে সংবাদ প্রচারিত হওয়ার পরেও বহাল তবিয়তে অনিয়মের রাজত্ব কায়েম করে যাচ্ছেন তিনি।

তার বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ ও দুর্নীতির ফিরিস্তি তুলে ধরে সম্প্রতি দুর্নীতি দমন কমিশন দুদকে একটি অভিযোগ দায়ের হয়েছে। যার কপি এসেছে সকালের সংবাদের হাতে।

উক্ত অভিযোগে উল্লেখিত বিষয় সূত্রে জানা যায়, সরকারী কর্মকর্তা জনাব মো: হামিদুর রহমান একজন বড় দুর্নীতিবাজ। তিনি ওয়েজ আনার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ার সাথে সাথে ওয়েজ আনার্স কল্যাণ বোর্ডের ডিপোজিট বিভিন্ন প্রাইভেট ব্যাংকে এফডিআর হিসেবে জমা রাখেন। বিভিন্ন ব্যাংকে এফডিআর জমা রাখার বিপরীতে তিনি প্রতিটি এফডিআর এর অনুকূলে মোটা অঙ্কের কমিশন হাতিয়ে নেন। তার নিজস্ব কিছু সিন্ডিকেটের মাধ্যমে এই ধরনের অসাধু কাজ সম্পন্ন করেন। এর মাধ্যমে মহাপরিচালক হামিদুর রহমান সরকারের বিপুল পরিমাণ অর্থের ক্ষতি সাধন করে আসছেন। এক এক ব্যাংকে একেক ধরনের ইন্টারেষ্ট রেটের মাধ্যমে এই কাজগুলে করে আসছেন তার আকট্য প্রমান মিলেছে। এর সাথে জনাব শোয়াইব আহমেদ খান (যুগ্ম সচিব, পরিচালক) অর্থ ও কল্যাণ জড়িত রয়েছেন। তারা দুইজন নিজেদের সিন্ডিকেটের মাধ্যমে সরকারের বিপুল পরিমাণ অর্থ ক্ষতি সাধন করে আসছেন। তাদের কথার বাহিরে ওয়েজ আনার্স কল্যাণ বোর্ডের একটি কাজ ও হয়না। চাকুরী জীবনে জনাব মো: হামিদুর রহমান ঢাকা শহরের ধানমন্ডি এলাকায় ২টি আলিশান ফ্ল্যাটের মালিক হয়েছেন। যার প্রত্যেকটির মূল্য আনুমানিক ১.৫০ কোটি টাকা করে। এছাড়া তার নিজ এলাকায় ৫ তলা বিশিষ্ট ভবন আছে ২টি এবং শ্বশুর বাড়ির আত্মীয় স্বজনের নামে বেনামে বিপুল সম্পদ করেছেন।

অতএব জনাবের নিকট আমার আবেদন এই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা জনাব মো: হামিদুর রহমান (অতিরিক্ত সচিব, মহাপরিচালক) ওয়েজ আনার্স কল্যাণ বোর্ড এর সম্পদের হিসেব নিখুঁতভাবে পর্যালোচনা করে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

উক্ত অভিযোগের বিষয় জানতে মহাপরিচালকের মুঠোফোন নাম্বারে কথা বলার একাধিকবার চেষ্টা করে হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

Loading

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




ওয়েজ আনার্স কল্যাণ বোর্ড” মহাপরিচালকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ

আপডেট সময় : ০৪:০১:২৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রবাসীদের কল্যাণে কাজ করা ওয়েজ অনার্স কল্যাণ বোর্ড এর মহাপরিচালক হামিদুর রহমানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের অনিয়ম দুর্নীতি এবং কল্যান বোর্ডের সরকারি অর্থ বিভিন্ন ব্যাংকে জমা রেখে কমিশন গ্রহণের অভিযোগ উঠেছে।

বিভিন্ন সময়ে হামিদুর রহমানের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ উঠেছে এবং সংবাদ মাধ্যমে সংবাদ প্রচারিত হওয়ার পরেও বহাল তবিয়তে অনিয়মের রাজত্ব কায়েম করে যাচ্ছেন তিনি।

তার বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ ও দুর্নীতির ফিরিস্তি তুলে ধরে সম্প্রতি দুর্নীতি দমন কমিশন দুদকে একটি অভিযোগ দায়ের হয়েছে। যার কপি এসেছে সকালের সংবাদের হাতে।

উক্ত অভিযোগে উল্লেখিত বিষয় সূত্রে জানা যায়, সরকারী কর্মকর্তা জনাব মো: হামিদুর রহমান একজন বড় দুর্নীতিবাজ। তিনি ওয়েজ আনার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ার সাথে সাথে ওয়েজ আনার্স কল্যাণ বোর্ডের ডিপোজিট বিভিন্ন প্রাইভেট ব্যাংকে এফডিআর হিসেবে জমা রাখেন। বিভিন্ন ব্যাংকে এফডিআর জমা রাখার বিপরীতে তিনি প্রতিটি এফডিআর এর অনুকূলে মোটা অঙ্কের কমিশন হাতিয়ে নেন। তার নিজস্ব কিছু সিন্ডিকেটের মাধ্যমে এই ধরনের অসাধু কাজ সম্পন্ন করেন। এর মাধ্যমে মহাপরিচালক হামিদুর রহমান সরকারের বিপুল পরিমাণ অর্থের ক্ষতি সাধন করে আসছেন। এক এক ব্যাংকে একেক ধরনের ইন্টারেষ্ট রেটের মাধ্যমে এই কাজগুলে করে আসছেন তার আকট্য প্রমান মিলেছে। এর সাথে জনাব শোয়াইব আহমেদ খান (যুগ্ম সচিব, পরিচালক) অর্থ ও কল্যাণ জড়িত রয়েছেন। তারা দুইজন নিজেদের সিন্ডিকেটের মাধ্যমে সরকারের বিপুল পরিমাণ অর্থ ক্ষতি সাধন করে আসছেন। তাদের কথার বাহিরে ওয়েজ আনার্স কল্যাণ বোর্ডের একটি কাজ ও হয়না। চাকুরী জীবনে জনাব মো: হামিদুর রহমান ঢাকা শহরের ধানমন্ডি এলাকায় ২টি আলিশান ফ্ল্যাটের মালিক হয়েছেন। যার প্রত্যেকটির মূল্য আনুমানিক ১.৫০ কোটি টাকা করে। এছাড়া তার নিজ এলাকায় ৫ তলা বিশিষ্ট ভবন আছে ২টি এবং শ্বশুর বাড়ির আত্মীয় স্বজনের নামে বেনামে বিপুল সম্পদ করেছেন।

অতএব জনাবের নিকট আমার আবেদন এই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা জনাব মো: হামিদুর রহমান (অতিরিক্ত সচিব, মহাপরিচালক) ওয়েজ আনার্স কল্যাণ বোর্ড এর সম্পদের হিসেব নিখুঁতভাবে পর্যালোচনা করে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

উক্ত অভিযোগের বিষয় জানতে মহাপরিচালকের মুঠোফোন নাম্বারে কথা বলার একাধিকবার চেষ্টা করে হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

Loading