ঢাকা ১২:২২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo জবি শিক্ষককে হেনস্থা, গুরু পাপে লঘু দণ্ড Logo কুবিতে ত্রিমুখী সংঘর্ষ, মারধরের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের অঙ্গীকারঃ ড. তৌফিক রহমান চৌধুরী  Logo মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির নতুন বাসের উদ্বোধন Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করতে শিক্ষকদের ভূমিকা অগ্রগণ্য: ভিসি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo কুবির চট্টগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ইফতার ও পূর্নমিলনী Logo অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদের মায়ের মৃত্যুতে শাবির মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্ত চিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ পরিষদের শোক প্রকাশ Logo শাবির অধ্যাপক জহীর উদ্দিনের মায়ের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক প্রকাশ




গিরিধারার সন্ত্রাসী মোহনের হুমকিতে প্রাণ সংশয়ে সাংবাদিক হাসান!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১২:১৭:৪৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ অক্টোবর ২০১৯ ১১১ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধি;  

সিনিয়র সাংবাদিক আবু মোহাম্মদ মইনুল আহসান (হাসান) কে মোহন নামের এক সন্ত্রাসী প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে।
ঘটনাটি ঘটেছে কদমতলী থানাধীন গিরিধারা আবাসিক এলাকায়। ঘটনার বিবরণে জানা যায়,রাত আনুমানিক ১১টায় দায়িত্ব পালন শেষে গিরিধারার বাসায় রওনা হলে বাসার কাছাকাছি মানিকের দোকানের সামনে একটি ট্রাক কোন ধরনের হরণ বা সিগন্যাল না দিয়ে পাশের দোকানদার জাহেদ ও সাংবাদিক হাসানের একদম কাছাকাছি চলে আসে। উপায়ান্তর না দেখে দু’জনই মানিকের মুদির দোকানে ঢুকে গেলে অল্পের জন্যে প্রাণে বেঁচে যায়। ড্রাইভার যখন ট্রাকটি থামাল তখন দোকানদার জাহিদ ড্রাইভারের সাথে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে ড্রাইভার ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইলেন। ঘটনা কিন্তু এখানেই শেষ হতো কিন্তু কোত্থেকে সন্ত্রাসী মোহন এসে ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটে! দোকানদার জাহিদ যখন মোহনকে বলল, ভাই অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গেছি তখন মোহন বললো গাড়িটি আমার, মরে গেলেও কিছু যায় আসে না। তখন সাংবাদিক হাসান কথা বলতে গেলে তাঁর উপর মারমুখী হয়ে তেড়ে আসে একপর্যায়ে হাত পর্যন্ত তুলে। উচ্চ বাক্যে বিভিন্ন রকমের গালিগালাজ করতে শুরু করে। সাথে সাথে প্রাণ নাশের ও হুমকি প্রদান করে। অনেক সাংবাদিককে নাকি হজম ও নাকি করেছে বলে জাহির করেন। বেশি কথা বললে জানে মেরে ফেলার হুমকি দেয়। লোহার রড নিয়ে তেড়ে আসলে দোকানদার ও পথচারির হস্তক্ষেপের কারণে সাংবাদিক হাসান প্রাণে বেঁচে যান।এ ব্যাপারে কদমতলী থানার সহযোগিতা চাইলে সাথে সাথে কদমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ জামাল উদ্দিন মীর ঘটনা স্থলে এএসআই রিসাদের নেতৃত্বে একদল ফোর্স পাঠিয়ে দেন। ঘটনাস্থলে এএসআই রিসাদ এসে দোকানদার সহ এলাকার বেশ কয়েকজনের সাথে আলাপ করে বিস্তারিত জেনে নেন।
তারপর সাংবাদিক হাসানকে আইনের আশ্রয় নিতে পরামর্শ দেন। তার পরামর্শে কদমতলী থানায় গিয়ে সন্ত্রাসী মোহনের নামে ০৭/১০/২০১৯ইং তারিখে একটি সাধারণ ডায়রি করেন।যার নাম্বার:– ৪৭০। সন্ত্রাসী মোহনকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান এলাকাবাসী।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক লোক তাঁর কুকীর্তির ব্যাপারে অনেক কিছুই বলেন।

সাংবাদিক মহলের দাবি এই সন্ত্রাসীকে আইনের আওতায় এনে শাস্তি ও সাংবাদিক হাসানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




গিরিধারার সন্ত্রাসী মোহনের হুমকিতে প্রাণ সংশয়ে সাংবাদিক হাসান!

আপডেট সময় : ১২:১৭:৪৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ অক্টোবর ২০১৯

নিজস্ব প্রতিনিধি;  

সিনিয়র সাংবাদিক আবু মোহাম্মদ মইনুল আহসান (হাসান) কে মোহন নামের এক সন্ত্রাসী প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে।
ঘটনাটি ঘটেছে কদমতলী থানাধীন গিরিধারা আবাসিক এলাকায়। ঘটনার বিবরণে জানা যায়,রাত আনুমানিক ১১টায় দায়িত্ব পালন শেষে গিরিধারার বাসায় রওনা হলে বাসার কাছাকাছি মানিকের দোকানের সামনে একটি ট্রাক কোন ধরনের হরণ বা সিগন্যাল না দিয়ে পাশের দোকানদার জাহেদ ও সাংবাদিক হাসানের একদম কাছাকাছি চলে আসে। উপায়ান্তর না দেখে দু’জনই মানিকের মুদির দোকানে ঢুকে গেলে অল্পের জন্যে প্রাণে বেঁচে যায়। ড্রাইভার যখন ট্রাকটি থামাল তখন দোকানদার জাহিদ ড্রাইভারের সাথে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে ড্রাইভার ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইলেন। ঘটনা কিন্তু এখানেই শেষ হতো কিন্তু কোত্থেকে সন্ত্রাসী মোহন এসে ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটে! দোকানদার জাহিদ যখন মোহনকে বলল, ভাই অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গেছি তখন মোহন বললো গাড়িটি আমার, মরে গেলেও কিছু যায় আসে না। তখন সাংবাদিক হাসান কথা বলতে গেলে তাঁর উপর মারমুখী হয়ে তেড়ে আসে একপর্যায়ে হাত পর্যন্ত তুলে। উচ্চ বাক্যে বিভিন্ন রকমের গালিগালাজ করতে শুরু করে। সাথে সাথে প্রাণ নাশের ও হুমকি প্রদান করে। অনেক সাংবাদিককে নাকি হজম ও নাকি করেছে বলে জাহির করেন। বেশি কথা বললে জানে মেরে ফেলার হুমকি দেয়। লোহার রড নিয়ে তেড়ে আসলে দোকানদার ও পথচারির হস্তক্ষেপের কারণে সাংবাদিক হাসান প্রাণে বেঁচে যান।এ ব্যাপারে কদমতলী থানার সহযোগিতা চাইলে সাথে সাথে কদমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ জামাল উদ্দিন মীর ঘটনা স্থলে এএসআই রিসাদের নেতৃত্বে একদল ফোর্স পাঠিয়ে দেন। ঘটনাস্থলে এএসআই রিসাদ এসে দোকানদার সহ এলাকার বেশ কয়েকজনের সাথে আলাপ করে বিস্তারিত জেনে নেন।
তারপর সাংবাদিক হাসানকে আইনের আশ্রয় নিতে পরামর্শ দেন। তার পরামর্শে কদমতলী থানায় গিয়ে সন্ত্রাসী মোহনের নামে ০৭/১০/২০১৯ইং তারিখে একটি সাধারণ ডায়রি করেন।যার নাম্বার:– ৪৭০। সন্ত্রাসী মোহনকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান এলাকাবাসী।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক লোক তাঁর কুকীর্তির ব্যাপারে অনেক কিছুই বলেন।

সাংবাদিক মহলের দাবি এই সন্ত্রাসীকে আইনের আওতায় এনে শাস্তি ও সাংবাদিক হাসানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।