ঢাকা ১০:১৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৩, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ




শিয়ালের মাংস বিক্রির দায়ে কারাদণ্ড!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:২০:৫০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৭ মে ২০১৯ ৫০ বার পড়া হয়েছে

নোয়াখালী প্রতিনিধি;

নোয়াখালীতে শিয়ালের মাংস বিক্রির দায়ে এক ব্যক্তিকে কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমান আদালত।

দণ্ডিত ব্যক্তির নাম আব্দুল মতিন (৪২)। তিনি হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার পাছারগাঁও গ্রামের মনোহর উদ্দিনের ছেলে।

রবিবার রাতে জেলা শহরের মাইজদীতে অভিযান পরিচালনা করে এই দণ্ড দেওয়া হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রোকনুজ্জামান খান জানান, আব্দুল মতিন রবিবার রাতে নোয়াখালী সুপার মার্কেটের সামনে খাঁচার মধ্যে একটি শিয়াল শাবক আটকে রেখে পাতিল ভর্তি শিয়ালের মাংস বিক্রি করছিলেন। এ সময় ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে তাকে হাতেনাতে আটক করা হয়। পরে তিনি আদালতের কাছে দোষ স্বীকার করলে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইনের ৩৪ এর ‘খ’ ধারায় তাকে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। রায় ঘোষণার পর দণ্ডিত আব্দুল মতিনকে জেলা কারাগারে পাঠিয়ে দেয়া হয়।

এ সময় বন বিভাগের সদর রেঞ্জ কর্মকর্তা নাহিদ হাসান, ড্রাগ সুপার মাসুদ হাসান ও জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের সহকারী পরিচালক দেবানন্দ সিনহা উপস্থিত ছিলেন।

রায়ে উদ্ধারকৃত শিয়াল শাবককে বন বিভাগের মাধ্যমে বনে ছেড়ে দেয়া এবং জব্দকৃত মাংস মাটিতে পুতে ফেলার আদেশ দেয় হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




শিয়ালের মাংস বিক্রির দায়ে কারাদণ্ড!

আপডেট সময় : ১১:২০:৫০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৭ মে ২০১৯

নোয়াখালী প্রতিনিধি;

নোয়াখালীতে শিয়ালের মাংস বিক্রির দায়ে এক ব্যক্তিকে কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমান আদালত।

দণ্ডিত ব্যক্তির নাম আব্দুল মতিন (৪২)। তিনি হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার পাছারগাঁও গ্রামের মনোহর উদ্দিনের ছেলে।

রবিবার রাতে জেলা শহরের মাইজদীতে অভিযান পরিচালনা করে এই দণ্ড দেওয়া হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রোকনুজ্জামান খান জানান, আব্দুল মতিন রবিবার রাতে নোয়াখালী সুপার মার্কেটের সামনে খাঁচার মধ্যে একটি শিয়াল শাবক আটকে রেখে পাতিল ভর্তি শিয়ালের মাংস বিক্রি করছিলেন। এ সময় ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে তাকে হাতেনাতে আটক করা হয়। পরে তিনি আদালতের কাছে দোষ স্বীকার করলে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইনের ৩৪ এর ‘খ’ ধারায় তাকে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। রায় ঘোষণার পর দণ্ডিত আব্দুল মতিনকে জেলা কারাগারে পাঠিয়ে দেয়া হয়।

এ সময় বন বিভাগের সদর রেঞ্জ কর্মকর্তা নাহিদ হাসান, ড্রাগ সুপার মাসুদ হাসান ও জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের সহকারী পরিচালক দেবানন্দ সিনহা উপস্থিত ছিলেন।

রায়ে উদ্ধারকৃত শিয়াল শাবককে বন বিভাগের মাধ্যমে বনে ছেড়ে দেয়া এবং জব্দকৃত মাংস মাটিতে পুতে ফেলার আদেশ দেয় হয়।