ঢাকা ১০:২৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৫ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ




৬ জোড়া যমজসহ ৩৮ বাচ্চা নিয়ে দিশেহারা উগান্ডান নারী

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:২৭:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০১৯ ১৯২ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক |
বিয়ে হয়েছিল মাত্র ১২ বছরে। এক বছর বাদে যমজ সন্তান জন্ম দেন। পরে আরও ৫ জোড়া যমজ সন্তানের মা হন তিনি। এভাবে মোট ৩৮ বাচ্চার মা হয়েছেন উগান্ডার নাবাতানজি।

উগান্ডান এই নারী এত বাচ্চা নিয়ে সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন। বছর তিনেক আগে তার স্বামী আবার তাকে ছেড়ে গেছেন।

রয়টার্স জানিয়েছে, ছেলে-মেয়েদের নিয়ে তিনি চার রুমের একটি পাকা বাড়িতে থাকেন। প্রথম যমজ সন্তান হওয়ার পর ডাক্তারের কাছে যান। ডাক্তার তাকে জানান, অস্বাভাবিক বড় ভ্রূণ কোষের কারণে জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি যেমন পিল ব্যবহার করলে তার স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে। সেই থেকে তিনি আর ওসব ব্যবহার করেননি।

নাবাতানজির পরিবার আফ্রিকার ইতিহাসে সবচেয়ে বড়। উগান্ডায় নারীদের জন্মদান ক্ষমতা এমনিতে বেশি। গড়ে প্রতি নারী প্রায় ৬টি করে সন্তান জন্ম দেয়।

এত বড় পরিবার নিয়ে ৩৯ বছর বয়সী নাবাতানজির এতটুকু আক্ষেপ নেই। তিনি বরং গর্বিত, ‘এটা সত্য সব বাচ্চাই আমার। আমার কোনো অনুতাপ নেই। সবাইকে আমি ভালোবাসি।’

ছেলেমেয়েদের নিয়ে টিকে থাকতে ছোটখাটো ব্যবসা করছেন। স্থানীয় বাজারে বিভিন্ন ধাতুর তৈরি পণ্য বিক্রি করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




৬ জোড়া যমজসহ ৩৮ বাচ্চা নিয়ে দিশেহারা উগান্ডান নারী

আপডেট সময় : ০৪:২৭:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০১৯

অনলাইন ডেস্ক |
বিয়ে হয়েছিল মাত্র ১২ বছরে। এক বছর বাদে যমজ সন্তান জন্ম দেন। পরে আরও ৫ জোড়া যমজ সন্তানের মা হন তিনি। এভাবে মোট ৩৮ বাচ্চার মা হয়েছেন উগান্ডার নাবাতানজি।

উগান্ডান এই নারী এত বাচ্চা নিয়ে সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন। বছর তিনেক আগে তার স্বামী আবার তাকে ছেড়ে গেছেন।

রয়টার্স জানিয়েছে, ছেলে-মেয়েদের নিয়ে তিনি চার রুমের একটি পাকা বাড়িতে থাকেন। প্রথম যমজ সন্তান হওয়ার পর ডাক্তারের কাছে যান। ডাক্তার তাকে জানান, অস্বাভাবিক বড় ভ্রূণ কোষের কারণে জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি যেমন পিল ব্যবহার করলে তার স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে। সেই থেকে তিনি আর ওসব ব্যবহার করেননি।

নাবাতানজির পরিবার আফ্রিকার ইতিহাসে সবচেয়ে বড়। উগান্ডায় নারীদের জন্মদান ক্ষমতা এমনিতে বেশি। গড়ে প্রতি নারী প্রায় ৬টি করে সন্তান জন্ম দেয়।

এত বড় পরিবার নিয়ে ৩৯ বছর বয়সী নাবাতানজির এতটুকু আক্ষেপ নেই। তিনি বরং গর্বিত, ‘এটা সত্য সব বাচ্চাই আমার। আমার কোনো অনুতাপ নেই। সবাইকে আমি ভালোবাসি।’

ছেলেমেয়েদের নিয়ে টিকে থাকতে ছোটখাটো ব্যবসা করছেন। স্থানীয় বাজারে বিভিন্ন ধাতুর তৈরি পণ্য বিক্রি করেন।