ঢাকা ০৯:১৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের অঙ্গীকারঃ ড. তৌফিক রহমান চৌধুরী  Logo মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির নতুন বাসের উদ্বোধন Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করতে শিক্ষকদের ভূমিকা অগ্রগণ্য: ভিসি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo কুবির চট্টগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ইফতার ও পূর্নমিলনী Logo অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদের মায়ের মৃত্যুতে শাবির মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্ত চিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ পরিষদের শোক প্রকাশ Logo শাবির অধ্যাপক জহীর উদ্দিনের মায়ের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo বিশ কোটিতে গণপূর্তের প্রধান হওয়ার মিশনে ‘ছাত্রদল ক্যাডার প্রকৌশলী’! Logo দূর্নীতির রাক্ষস ফায়ার সার্ভিসের এডি আনোয়ার!




সাভারে গার্মেন্টস কর্মী হাফিজার কাবিন প্রতারনা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:৫৬:২৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ জানুয়ারী ২০২১ ৬৭ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক:

টাঙ্গাইল জেলার ঘাটাইল থানার ১৩ নং লক্ষিন্দর তালতলা সাগরদিঘী গ্রামের বাসিন্দা আবু জাফর মিয়ার মেয়ে হাফিজা বেগম পিরোজপুর জেলার বাসিন্দা মোহাম্মদ হেমায়েত হোসেন খান নামের এই সহজ সরলতা কাজে লাগিয়ে সুকৌশলে গার্মেন্টস কর্মী হাফিজার ভাড়াটিয়া কিছু সন্ত্রাসীরা জিম্মি করে বিয়ে করতে বাধ্য করে। যদি বিয়ে না করে তাহলে প্রাণে মারার হুমকি দেয়া হয়। উপায় অন্ত না পেয়ে বিয়ে করতে বাধ্য হয়। অবশেষে ১ লক্ষ টাকা ধার্য করে গত ০১/০৫/২০১৯ বিয়ে সম্পন্ন করেন এবং এক লক্ষ টাকা উসুল করেন এরপরে এক লক্ষ টাকার বিয়ের হলফনামাটি জালিয়াতির মাধ্যমে স্ট্যাম্পের দ্বিতীয় পাতাটি সই জাল করে টিপসই উকিলের সিল সাইন না দিয়ে এক লক্ষ টাকা কাবিন নামার জায়গায় ১০ লক্ষ টাকা করে মামলা-হামলা দিয়ে চলছে এমত অবস্থায় হেমায়েত হোসেন খান গত ১৫/১০/২০২০/ তারিখে ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক রাষ্ট্রীয় বিধি-বিধান মেনে তালাক প্রদান করে।

গার্মেন্টস কর্মী হাফিজা বেগম তালাক প্রদানের
প্রায় এক বছর পর উদ্দেেশ্য প্রণোদিত হয়ে গত ২০/০৭/২০২০এবং ২২/০৭/ ২০২০তারিখে টাঙ্গাইল সিনিয়র চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নারী নির্যাতন ও যৌতুক মামলা এবং পারিবারিক জজ আদালতে ঘাটাইল টাংগাইল কোট খোরপোষ দাবি করে একটি মিথ্যেে মামলা দায়ের করেন। এ বিষয়ে এলাকায় সূত্রে জানা যায় এই ধরনের কাজ এলাকায় আরও করেছেন তাই তাকে এলাকাবাসী গ্রামে ঢুকতে দেয় না, হাফিজা ঢাকার আশুলিয়া ইপিজেড এলাকায় অনেকদিন যাবত থাকে।
এ বিষয়ে টাঙ্গাইল চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোট হাফিজার নিজ এলাকার লক্ষিন্দর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বরাবর তদন্ত প্রতিবেদন পাঠান, পরবর্তীতে ৩০/৯/২০২০/চেয়ারম্যানের নিজ কার্যালয় হাফিজিয়া এবং হেমায়েত হোসেন কে হাজির করে তদন্ত করেন তদন্ত করে দেখা যায়, বাদীপক্ষ বিরোধীপক্ষকে তালাক প্রদান করিয়াছেন কিন্তু বাদীপক্ষের আরজিত বর্ণিত কাবিননামায় ১০ লক্ষ টাকার স্থলে মূলত এক লক্ষ টাকা দেনমোহর ধার্য আছে,  মিথ্যা মামলার ভুক্তভোগির দাবি  অর্জিত বর্ণিত ১০ লক্ষ টাকার দেনমোহর দাবি এবং বিবাদী কর্তিক যৌতুক দাবি বিষয়টি সত্য নয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




সাভারে গার্মেন্টস কর্মী হাফিজার কাবিন প্রতারনা

আপডেট সময় : ১১:৫৬:২৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ জানুয়ারী ২০২১

অনলাইন ডেস্ক:

টাঙ্গাইল জেলার ঘাটাইল থানার ১৩ নং লক্ষিন্দর তালতলা সাগরদিঘী গ্রামের বাসিন্দা আবু জাফর মিয়ার মেয়ে হাফিজা বেগম পিরোজপুর জেলার বাসিন্দা মোহাম্মদ হেমায়েত হোসেন খান নামের এই সহজ সরলতা কাজে লাগিয়ে সুকৌশলে গার্মেন্টস কর্মী হাফিজার ভাড়াটিয়া কিছু সন্ত্রাসীরা জিম্মি করে বিয়ে করতে বাধ্য করে। যদি বিয়ে না করে তাহলে প্রাণে মারার হুমকি দেয়া হয়। উপায় অন্ত না পেয়ে বিয়ে করতে বাধ্য হয়। অবশেষে ১ লক্ষ টাকা ধার্য করে গত ০১/০৫/২০১৯ বিয়ে সম্পন্ন করেন এবং এক লক্ষ টাকা উসুল করেন এরপরে এক লক্ষ টাকার বিয়ের হলফনামাটি জালিয়াতির মাধ্যমে স্ট্যাম্পের দ্বিতীয় পাতাটি সই জাল করে টিপসই উকিলের সিল সাইন না দিয়ে এক লক্ষ টাকা কাবিন নামার জায়গায় ১০ লক্ষ টাকা করে মামলা-হামলা দিয়ে চলছে এমত অবস্থায় হেমায়েত হোসেন খান গত ১৫/১০/২০২০/ তারিখে ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক রাষ্ট্রীয় বিধি-বিধান মেনে তালাক প্রদান করে।

গার্মেন্টস কর্মী হাফিজা বেগম তালাক প্রদানের
প্রায় এক বছর পর উদ্দেেশ্য প্রণোদিত হয়ে গত ২০/০৭/২০২০এবং ২২/০৭/ ২০২০তারিখে টাঙ্গাইল সিনিয়র চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নারী নির্যাতন ও যৌতুক মামলা এবং পারিবারিক জজ আদালতে ঘাটাইল টাংগাইল কোট খোরপোষ দাবি করে একটি মিথ্যেে মামলা দায়ের করেন। এ বিষয়ে এলাকায় সূত্রে জানা যায় এই ধরনের কাজ এলাকায় আরও করেছেন তাই তাকে এলাকাবাসী গ্রামে ঢুকতে দেয় না, হাফিজা ঢাকার আশুলিয়া ইপিজেড এলাকায় অনেকদিন যাবত থাকে।
এ বিষয়ে টাঙ্গাইল চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোট হাফিজার নিজ এলাকার লক্ষিন্দর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বরাবর তদন্ত প্রতিবেদন পাঠান, পরবর্তীতে ৩০/৯/২০২০/চেয়ারম্যানের নিজ কার্যালয় হাফিজিয়া এবং হেমায়েত হোসেন কে হাজির করে তদন্ত করেন তদন্ত করে দেখা যায়, বাদীপক্ষ বিরোধীপক্ষকে তালাক প্রদান করিয়াছেন কিন্তু বাদীপক্ষের আরজিত বর্ণিত কাবিননামায় ১০ লক্ষ টাকার স্থলে মূলত এক লক্ষ টাকা দেনমোহর ধার্য আছে,  মিথ্যা মামলার ভুক্তভোগির দাবি  অর্জিত বর্ণিত ১০ লক্ষ টাকার দেনমোহর দাবি এবং বিবাদী কর্তিক যৌতুক দাবি বিষয়টি সত্য নয়।