অনলাইন ডেস্ক:
টাঙ্গাইল জেলার ঘাটাইল থানার ১৩ নং লক্ষিন্দর তালতলা সাগরদিঘী গ্রামের বাসিন্দা আবু জাফর মিয়ার মেয়ে হাফিজা বেগম পিরোজপুর জেলার বাসিন্দা মোহাম্মদ হেমায়েত হোসেন খান নামের এই সহজ সরলতা কাজে লাগিয়ে সুকৌশলে গার্মেন্টস কর্মী হাফিজার ভাড়াটিয়া কিছু সন্ত্রাসীরা জিম্মি করে বিয়ে করতে বাধ্য করে। যদি বিয়ে না করে তাহলে প্রাণে মারার হুমকি দেয়া হয়। উপায় অন্ত না পেয়ে বিয়ে করতে বাধ্য হয়। অবশেষে ১ লক্ষ টাকা ধার্য করে গত ০১/০৫/২০১৯ বিয়ে সম্পন্ন করেন এবং এক লক্ষ টাকা উসুল করেন এরপরে এক লক্ষ টাকার বিয়ের হলফনামাটি জালিয়াতির মাধ্যমে স্ট্যাম্পের দ্বিতীয় পাতাটি সই জাল করে টিপসই উকিলের সিল সাইন না দিয়ে এক লক্ষ টাকা কাবিন নামার জায়গায় ১০ লক্ষ টাকা করে মামলা-হামলা দিয়ে চলছে এমত অবস্থায় হেমায়েত হোসেন খান গত ১৫/১০/২০২০/ তারিখে ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক রাষ্ট্রীয় বিধি-বিধান মেনে তালাক প্রদান করে।
গার্মেন্টস কর্মী হাফিজা বেগম তালাক প্রদানের
প্রায় এক বছর পর উদ্দেেশ্য প্রণোদিত হয়ে গত ২০/০৭/২০২০এবং ২২/০৭/ ২০২০তারিখে টাঙ্গাইল সিনিয়র চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নারী নির্যাতন ও যৌতুক মামলা এবং পারিবারিক জজ আদালতে ঘাটাইল টাংগাইল কোট খোরপোষ দাবি করে একটি মিথ্যেে মামলা দায়ের করেন। এ বিষয়ে এলাকায় সূত্রে জানা যায় এই ধরনের কাজ এলাকায় আরও করেছেন তাই তাকে এলাকাবাসী গ্রামে ঢুকতে দেয় না, হাফিজা ঢাকার আশুলিয়া ইপিজেড এলাকায় অনেকদিন যাবত থাকে।
এ বিষয়ে টাঙ্গাইল চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোট হাফিজার নিজ এলাকার লক্ষিন্দর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বরাবর তদন্ত প্রতিবেদন পাঠান, পরবর্তীতে ৩০/৯/২০২০/চেয়ারম্যানের নিজ কার্যালয় হাফিজিয়া এবং হেমায়েত হোসেন কে হাজির করে তদন্ত করেন তদন্ত করে দেখা যায়, বাদীপক্ষ বিরোধীপক্ষকে তালাক প্রদান করিয়াছেন কিন্তু বাদীপক্ষের আরজিত বর্ণিত কাবিননামায় ১০ লক্ষ টাকার স্থলে মূলত এক লক্ষ টাকা দেনমোহর ধার্য আছে, মিথ্যা মামলার ভুক্তভোগির দাবি অর্জিত বর্ণিত ১০ লক্ষ টাকার দেনমোহর দাবি এবং বিবাদী কর্তিক যৌতুক দাবি বিষয়টি সত্য নয়।