ঢাকা ০১:৪১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo কুবির চট্টগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ইফতার ও পূর্নমিলনী Logo অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদের মায়ের মৃত্যুতে শাবির মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্ত চিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ পরিষদের শোক প্রকাশ Logo শাবির অধ্যাপক জহীর উদ্দিনের মায়ের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo বিশ কোটিতে গণপূর্তের প্রধান হওয়ার মিশনে ‘ছাত্রদল ক্যাডার প্রকৌশলী’! Logo দূর্নীতির রাক্ষস ফায়ার সার্ভিসের এডি আনোয়ার! Logo ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে ক্ষতি হওয়া শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামোর সংস্কার শুরু Logo বুয়েটে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্র রাজনীতির দাবিতে শাবিপ্রবি ছাত্রলীগের মানববন্ধন Logo কুবি উপাচার্যের বক্তব্যের প্রমাণ দিতে শিক্ষক সমিতির সাত দিনের আল্টিমেটাম




মায়ের কাছে থাকার আকুতিতে দুই শিশু কন্যার কান্নার রোল, আদালতের আদেশ বাবার কাছে!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৮:১৭:১৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২ নভেম্বর ২০২০ ১৫৩ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: নারী শিশু ট্রাইবুনাল ০৪ পিটিশন মামলা নম্বর ১১৯-২০মামলার বিষয়ে বাদী মিজানুর রহমান হাওলাদার বাড়ি সাবেক স্ত্রী এবং দুইজন সন্তানকে অপহরণ করিয়াছে এই মর্মে মামা এবং খালাতো ভায়রার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। হাসনুর জান্নাত রিমা বয়স (৩২) এবং তার দুই সন্তান মিথ্যা মামলার বিষয়ে জানতে পেরে গত ৪/৮/২০ ইং তারিখে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সংবাদ সম্মেলন করেন। পরবর্তীতে ইত্তেফাক, আজকের কাগজ সহ বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় ঢালাও ভাবে প্রকাশিত হয়। এরপর ভিকটিমদের স্বেচ্ছা অত মামলার আয়ু সাথে যোগাযোগ করিয়া জানিতে যোগাযোগ করিও বিজ্ঞ আদালতে স্বেচ্ছায় আসিলে আয়ু সাহেব বলেন শুধু এক নম্বর ব্যক্তি মাত্র হাসনুর জান্নাত রিমা (৩২) তাকে বিজ্ঞ আদালতে উপস্থাপন করা হবে। উপস্থাপন করার পর বিজ্ঞ আদালত বাকি দুই ও তিন নম্বর ভিকটিমদের কে সন্তানকে বিজ্ঞ আদালতে উপস্থিত করার জন্য আইয়ুবের নির্দেশ দেন। এবং হাসনুর জান্নাত রিমাকে সেভ কাস্টরি তে প্রেরণ করেন। পরবর্তীতে ২৪- ১০-২০২০ ইং তারিখে বাকি দুইজন ব্যক্তির বিজ্ঞ আদালতে আসিলে বিজ্ঞ আদালত ২২ ধারার জবানবন্দি গ্রহণ করে আদালতে আসার জন্য নির্দেশ দেন। ২২ ধারা জবানবন্দির পরে বিজ্ঞ আদালতের এজলাসে আশিয়া বাচ্চারা যা নিতে পারেন যে আদালতের খাসকামরায় থেকে আদেশ প্রদান করে জজ সাহেব আদালতের প্রাণ ত্যাগ করেছেন। পরবর্তীতে বাচ্চারা দুপুর ১২ টা থেকে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত আদালতের এজলাসে কান্নাকাটি সহ আত্মহত্যা করার চেষ্টা করে যে কেন আমার মা হাসানুল জান্নাত রিমা মা বয়স (৩২) তিনি কেন সেভ কাস্টরিতে থাকবে এবং আমরা কেন বাবার কাছে যাবে। আমাদেরকে কেন বাবার জিম্মা দেওয়া হল।

আমাদের বাবা জমির দালাল বিভিন্ন অশ্লীল লোকদের সমানে মা কে উপস্থাপন করেন। পরবর্তীতে অবস্থা বেগতিক দেখে বিকাল সন্ধ্যা ছয়টার সময় ভিকটিমদের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ফয়জুল কবির সেলিম-মিয়াজী আদালতের আদেশে দুই শিশু কন্যাকে অনুরোধ করা সত্ত্বেও বাচ্চারা কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে। যে বাবার কাছে থাকলে আমাদেরকে মেরে ফেলবে নির্যাতন করবে। আমরা বাঁচতে চাই আমাদেরকে বাঁচতে দিন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




মায়ের কাছে থাকার আকুতিতে দুই শিশু কন্যার কান্নার রোল, আদালতের আদেশ বাবার কাছে!

আপডেট সময় : ০৮:১৭:১৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২ নভেম্বর ২০২০

নিজস্ব প্রতিবেদক: নারী শিশু ট্রাইবুনাল ০৪ পিটিশন মামলা নম্বর ১১৯-২০মামলার বিষয়ে বাদী মিজানুর রহমান হাওলাদার বাড়ি সাবেক স্ত্রী এবং দুইজন সন্তানকে অপহরণ করিয়াছে এই মর্মে মামা এবং খালাতো ভায়রার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। হাসনুর জান্নাত রিমা বয়স (৩২) এবং তার দুই সন্তান মিথ্যা মামলার বিষয়ে জানতে পেরে গত ৪/৮/২০ ইং তারিখে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সংবাদ সম্মেলন করেন। পরবর্তীতে ইত্তেফাক, আজকের কাগজ সহ বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় ঢালাও ভাবে প্রকাশিত হয়। এরপর ভিকটিমদের স্বেচ্ছা অত মামলার আয়ু সাথে যোগাযোগ করিয়া জানিতে যোগাযোগ করিও বিজ্ঞ আদালতে স্বেচ্ছায় আসিলে আয়ু সাহেব বলেন শুধু এক নম্বর ব্যক্তি মাত্র হাসনুর জান্নাত রিমা (৩২) তাকে বিজ্ঞ আদালতে উপস্থাপন করা হবে। উপস্থাপন করার পর বিজ্ঞ আদালত বাকি দুই ও তিন নম্বর ভিকটিমদের কে সন্তানকে বিজ্ঞ আদালতে উপস্থিত করার জন্য আইয়ুবের নির্দেশ দেন। এবং হাসনুর জান্নাত রিমাকে সেভ কাস্টরি তে প্রেরণ করেন। পরবর্তীতে ২৪- ১০-২০২০ ইং তারিখে বাকি দুইজন ব্যক্তির বিজ্ঞ আদালতে আসিলে বিজ্ঞ আদালত ২২ ধারার জবানবন্দি গ্রহণ করে আদালতে আসার জন্য নির্দেশ দেন। ২২ ধারা জবানবন্দির পরে বিজ্ঞ আদালতের এজলাসে আশিয়া বাচ্চারা যা নিতে পারেন যে আদালতের খাসকামরায় থেকে আদেশ প্রদান করে জজ সাহেব আদালতের প্রাণ ত্যাগ করেছেন। পরবর্তীতে বাচ্চারা দুপুর ১২ টা থেকে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত আদালতের এজলাসে কান্নাকাটি সহ আত্মহত্যা করার চেষ্টা করে যে কেন আমার মা হাসানুল জান্নাত রিমা মা বয়স (৩২) তিনি কেন সেভ কাস্টরিতে থাকবে এবং আমরা কেন বাবার কাছে যাবে। আমাদেরকে কেন বাবার জিম্মা দেওয়া হল।

আমাদের বাবা জমির দালাল বিভিন্ন অশ্লীল লোকদের সমানে মা কে উপস্থাপন করেন। পরবর্তীতে অবস্থা বেগতিক দেখে বিকাল সন্ধ্যা ছয়টার সময় ভিকটিমদের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ফয়জুল কবির সেলিম-মিয়াজী আদালতের আদেশে দুই শিশু কন্যাকে অনুরোধ করা সত্ত্বেও বাচ্চারা কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে। যে বাবার কাছে থাকলে আমাদেরকে মেরে ফেলবে নির্যাতন করবে। আমরা বাঁচতে চাই আমাদেরকে বাঁচতে দিন।