ঢাকা ০৯:০৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ




অনলাইন ফাঁদে ফেলে ৩০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে প্রতারকরা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:৫৪:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ জুন ২০২১ ১০১ বার পড়া হয়েছে

সকালের সংবাদ ডেস্ক: অনলাইনে ফাঁদে ফেলে গত এক বছরে ৩০ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া একটি চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। সিলেটের গোয়াইনঘাট এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। তারা হলেন, নিধু রামদাস ও ফরিদ উদ্দিন।

বৃহস্পতিবার রাজধানীর মালিবাগে সিআইডির প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি কামরুল আহসান বলেন, ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক (ভিপিএন) ব্যবহার করে বাংলাদেশ থেকে ‘স্ট্রিমকার’ নামের অ্যাপে সংযুক্ত হতেন ব্যবহারকারীরা। এতে দুই ধরণের আইডি আছে। ব্যবহারকারীর আইডি ও হোস্ট আইডি। হোস্ট আইডিতে তরুণীদের সঙ্গে অনলাইনে আড্ডার কথা বলে প্রতারকরা ফাঁদ পাততো। তাদের টার্গেট তরুণ ও বাংলাদেশি প্রবাসীরা।

অ্যাপে প্রবেশ করতে বিনস নামের ভার্চুয়াল মুদ্রা কিনতে হত ব্যবহারকারীদের। এই মুদ্রা উপহার হিসেবে দিয়ে আড্ডায় যুক্ত হতে হত তাদের। চক্রের সদস্যদের ব্যাংক একাউন্টে এক বছরে ৩০ কোটি টাকার লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




অনলাইন ফাঁদে ফেলে ৩০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে প্রতারকরা

আপডেট সময় : ১১:৫৪:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ জুন ২০২১

সকালের সংবাদ ডেস্ক: অনলাইনে ফাঁদে ফেলে গত এক বছরে ৩০ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া একটি চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। সিলেটের গোয়াইনঘাট এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। তারা হলেন, নিধু রামদাস ও ফরিদ উদ্দিন।

বৃহস্পতিবার রাজধানীর মালিবাগে সিআইডির প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি কামরুল আহসান বলেন, ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক (ভিপিএন) ব্যবহার করে বাংলাদেশ থেকে ‘স্ট্রিমকার’ নামের অ্যাপে সংযুক্ত হতেন ব্যবহারকারীরা। এতে দুই ধরণের আইডি আছে। ব্যবহারকারীর আইডি ও হোস্ট আইডি। হোস্ট আইডিতে তরুণীদের সঙ্গে অনলাইনে আড্ডার কথা বলে প্রতারকরা ফাঁদ পাততো। তাদের টার্গেট তরুণ ও বাংলাদেশি প্রবাসীরা।

অ্যাপে প্রবেশ করতে বিনস নামের ভার্চুয়াল মুদ্রা কিনতে হত ব্যবহারকারীদের। এই মুদ্রা উপহার হিসেবে দিয়ে আড্ডায় যুক্ত হতে হত তাদের। চক্রের সদস্যদের ব্যাংক একাউন্টে এক বছরে ৩০ কোটি টাকার লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে।