ঢাকা ০১:১৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের অঙ্গীকারঃ ড. তৌফিক রহমান চৌধুরী  Logo মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির নতুন বাসের উদ্বোধন Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করতে শিক্ষকদের ভূমিকা অগ্রগণ্য: ভিসি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo কুবির চট্টগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ইফতার ও পূর্নমিলনী Logo অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদের মায়ের মৃত্যুতে শাবির মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্ত চিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ পরিষদের শোক প্রকাশ Logo শাবির অধ্যাপক জহীর উদ্দিনের মায়ের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo বিশ কোটিতে গণপূর্তের প্রধান হওয়ার মিশনে ‘ছাত্রদল ক্যাডার প্রকৌশলী’! Logo দূর্নীতির রাক্ষস ফায়ার সার্ভিসের এডি আনোয়ার!




অভিনব প্রতারক কবির গাজির ফাঁদে বাকেরগঞ্জবাসী

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৯:৩৪:৫৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ৫৯ বার পড়া হয়েছে

বরিশাল প্রতিনিধিঃ 

বাকেরগঞ্জের শ্যামপুরের ফাতেমা বেগম। গ্রামের অন্য পাঁচটা দরিদ্র পরিবারের মতো খুব সরল-সহজ জীবন-যাপন। তার মধ্যে বাকপ্রতিবন্ধী হওয়ায় কোন পাত্রস্থ করা যাচ্ছে না তাকে। তাই এবিষয়ে চিন্তিতও তার পরিবার। ইতোমধ্যে ওই একই গ্রামের নীরব নামের এক যুবকের সাথে তার পরিচয় হয়। এক সময় আকার ইঙ্গিতে প্রেমের ফাঁদে ফেলে দেয় নীরব। পরবর্তিতে তাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন সময় ফাতেমার ইচ্ছার বিরুদ্ধেই দৈহিকভাবে মিলিত হতো। দীর্ঘদিন এমনভাবে চলতে থাকার পর এক সময় ফাতেমা বেগমের গর্ভে সন্তান চলে আসে। এই খবর নীরব জানতে পেরে বিষয়টি ধামাচাপা দেয়ার জন্য উঠে পড়ে লাগে। ফাতেমাও অপ্রস্তুত। পরিস্থিতি মোকাবেলার ভয়ে গর্ভের সন্তান নষ্ট করা সিদ্ধান্ত নেয়। পরবর্তিতে শ্যামপুর বাজারের গ্রাম্য ডা: আলমগিরের কাছে প্রেমিক যুগোল গিয়ে সকল ঘটনা জানালে তিনি বাচ্চা নষ্ট করার ব্যবস্থা নেন। এরপর ফাতেমা নীরবকে বিয়ের জন্য চাপ প্রয়োগ করলে নীরব বিয়ে করতে সম্মত হয় না। এভাবে দীর্ঘদিন অতিবাহীত হওয়ার পর ফাতেমা তার বিরুদ্ধে নারী নির্যাতনের একটি মামলা দায়ের করে। ০৭১৭৭ নং মামলাটি এখনো আদালতে চলমান।

এদিকে এই ঘটনা গোপনে জানতে পারে বাকেরগঞ্জের ভুয়া সাংবাদিক কবির গাজি। সে ওই ঘটনা জানার পর গ্রাম্য ডাক্তার আলমগির কেন ফাতেমার বাচ্চা নষ্ট করলো তার জবাবদিহীতা করতে শুরু করে। এক সময় তার কাছে দাবী করে মোটা অংকের টাকা। আর যদি টাকা না দেয় তাহলে তার বিরুদ্ধে পত্র-পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করার হুমকি দেয়। গ্রাম্য ডাক্তার আলমগির পরে যায় বিপাকে। পরে কবির গাজীর মুখ বন্ধ রাখতে ৭ হাজার টাকা দিয়ে কোন মতে মুক্তি পায়।

কবির গাজির ঘটনা এখানেই সমাপ্ত হয় নি। এবার তিনি ধর্ষক নীরবকে অঙ্গীকার করে ফাতেমার পরিবার ম্যানেজ করে দায়েরকৃত মামলা থেকে মুক্তি পাইয়ে দেয়ার। নীরবও তার কেরামতি দেখতে কথায় রাজি হয়ে যায়। তাদের মধ্যে চুক্তি হয় মোটা অঙ্কের টাকা। যেই কথা সেই কাজ। লেগে যায় ফাতেমার বিরুদ্ধে অপপ্রচারে।

এভাবেই প্রতিনিয়ত সাধারণ মানুষকে বোকা বানিয়ে অর্থ হাতিয়ে নেয়ার অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে কবির গাজির নামে। সে আদৌ সাংবাদিক না হয়েও দালালি করে হাতিয়ে নেয় নিরীহ মানুষের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা। সাথে সাথে বাকেরগঞ্জের প্রকৃত সাংবাদিকের প্রতিনিয়ত ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করে চলছে দিনের পর দিন। এমনি অভিযোগ বাকেরগঞ্জের সাংবাদিক মহলের। নাম প্রকাশ না করার শর্তে কবির গাজির বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ ওঠে। তার বাকচাতুর্জে মূহুর্তের মধ্যে মানুষকে জিম্মি করে পত্রিকা সংবাদ প্রকাশের ভয়-ভিতি দেখিয়ে চালিয়ে যায় চাঁদাবাজী, দালালী।

একাধিক সূত্রে জানা যায়, কবির গাজি হলতা খাদ্য গুদাম থেকে মাসিক ২ হাজার টাকা করে চাঁদা আদায়, বাকেরগঞ্জ ডিসি রোডে মালিকানাধীন গাছ কাটার সময় ভয় দেখিয়ে ৫ হাজার টাকা চাদা আদায়, চরামদ্দি থেকে গাছ কাটার সময় ৩ হাজার টাকা চাদা আদায়, নেয়ামতি বন্দর প্রাইম ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ডা: পয়েন্ট ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে প্রতি মাসে চাঁদা আদায়। ভূমিহীনদের কাছ থেকে খাস জমি পাইয়ে দেয়ার কথা বলে বিভিন্ন জনের কাছ থেকে টাকা নেয়, বাকেরগঞ্জের ফরিদপুরে মাছ ধরা জেলেদের কাছ থেকে নৌ-পুলিশের দারোগা পরিচয়ে চাঁদা আদায়, কাটাখালি খেয়ার মাঝি নুরু ইসলাম অবৈধ বিদ্যুত লাইনে স্পৃষ্ট হয়ে মারা গেলে মৃত ব্যক্তির লাশ দাফন করতে বাঁধা দিয়ে দশ হাজার টাকা নেয়া, বাকেরগঞ্জের ফরিদপুরে রোকনউদ্দিন মাদ্রাসায় পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে নকলের সহায়তা, চলতি বছরের ২৫ জুন চরামদ্দি ইউনিয়নের মুক্তিযোদ্ধা জব্বার খার বাড়িতে গিয়ে শাজাহান খানের কাছে চাঁদা দাবি, নেয়ামতি ডিগ্রি কলেজ, সৈয়দ আফসার আলী ডিগ্রি কলেজে বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের অডিট অফিসার পরিচয় দিয়ে এমপিওভুক্ত করে দেয়ার কথা বলে মোটা অংকের টাকা নেয়া। কোন কোন সময় ডায়াগনস্টিক সেন্টার গিয়ে সিভিল সার্জন অফিসের স্টেনো পরিচয় দিয়ে ক্লিনিক এর লাইসেন্স করিয়ে দেয়ার নামে ২০-৩০ হাজার টাকা নেয়সহ আরো অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে। কিন্তু ভয়ে কেউ তার বিরুদ্ধে মুখ খুলতে বা থানায় অভিযোগ দিতে চাইছে না।

আদৌ সে কোন পত্রিকায় কাজ করে কিনা জানতে চাইলে বাকেরগঞ্জের সাংবাদিকরা কবির গাজি নামে বাকেরগঞ্জে কোন সাংবাদিক নেই বলে জানান। তবে সাংবাদিক মহলের অনেকের কাছেই তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আসে বলেও শোনা যায়। এ বিষয়ে এলাকার স্থানীয় জনসাধারন জানায়, কবির গাজি টাইলস মিস্ত্রীর কাজ করত। কিন্তু হঠাৎ করে সে কাজ ছেড়ে দিয়ে সকলের কাছে বলতে শুরু করে সে সাংবাদিক। কয়েক দিনের মধ্যে সে অনেক টাকারও মালেক হয়ে ওঠার কথাও তাদের মুখে মুখে শোনা যায়। সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে মানুষের সাথে প্রতারণার বিষয় জানতে কবির গাজি ০১৭১২৮১৭৯৮১ ফোনে যোগাযোগ করা হলে সে কোন কথা না বলে ফোন কেটে দেয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




অভিনব প্রতারক কবির গাজির ফাঁদে বাকেরগঞ্জবাসী

আপডেট সময় : ০৯:৩৪:৫৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯

বরিশাল প্রতিনিধিঃ 

বাকেরগঞ্জের শ্যামপুরের ফাতেমা বেগম। গ্রামের অন্য পাঁচটা দরিদ্র পরিবারের মতো খুব সরল-সহজ জীবন-যাপন। তার মধ্যে বাকপ্রতিবন্ধী হওয়ায় কোন পাত্রস্থ করা যাচ্ছে না তাকে। তাই এবিষয়ে চিন্তিতও তার পরিবার। ইতোমধ্যে ওই একই গ্রামের নীরব নামের এক যুবকের সাথে তার পরিচয় হয়। এক সময় আকার ইঙ্গিতে প্রেমের ফাঁদে ফেলে দেয় নীরব। পরবর্তিতে তাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন সময় ফাতেমার ইচ্ছার বিরুদ্ধেই দৈহিকভাবে মিলিত হতো। দীর্ঘদিন এমনভাবে চলতে থাকার পর এক সময় ফাতেমা বেগমের গর্ভে সন্তান চলে আসে। এই খবর নীরব জানতে পেরে বিষয়টি ধামাচাপা দেয়ার জন্য উঠে পড়ে লাগে। ফাতেমাও অপ্রস্তুত। পরিস্থিতি মোকাবেলার ভয়ে গর্ভের সন্তান নষ্ট করা সিদ্ধান্ত নেয়। পরবর্তিতে শ্যামপুর বাজারের গ্রাম্য ডা: আলমগিরের কাছে প্রেমিক যুগোল গিয়ে সকল ঘটনা জানালে তিনি বাচ্চা নষ্ট করার ব্যবস্থা নেন। এরপর ফাতেমা নীরবকে বিয়ের জন্য চাপ প্রয়োগ করলে নীরব বিয়ে করতে সম্মত হয় না। এভাবে দীর্ঘদিন অতিবাহীত হওয়ার পর ফাতেমা তার বিরুদ্ধে নারী নির্যাতনের একটি মামলা দায়ের করে। ০৭১৭৭ নং মামলাটি এখনো আদালতে চলমান।

এদিকে এই ঘটনা গোপনে জানতে পারে বাকেরগঞ্জের ভুয়া সাংবাদিক কবির গাজি। সে ওই ঘটনা জানার পর গ্রাম্য ডাক্তার আলমগির কেন ফাতেমার বাচ্চা নষ্ট করলো তার জবাবদিহীতা করতে শুরু করে। এক সময় তার কাছে দাবী করে মোটা অংকের টাকা। আর যদি টাকা না দেয় তাহলে তার বিরুদ্ধে পত্র-পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করার হুমকি দেয়। গ্রাম্য ডাক্তার আলমগির পরে যায় বিপাকে। পরে কবির গাজীর মুখ বন্ধ রাখতে ৭ হাজার টাকা দিয়ে কোন মতে মুক্তি পায়।

কবির গাজির ঘটনা এখানেই সমাপ্ত হয় নি। এবার তিনি ধর্ষক নীরবকে অঙ্গীকার করে ফাতেমার পরিবার ম্যানেজ করে দায়েরকৃত মামলা থেকে মুক্তি পাইয়ে দেয়ার। নীরবও তার কেরামতি দেখতে কথায় রাজি হয়ে যায়। তাদের মধ্যে চুক্তি হয় মোটা অঙ্কের টাকা। যেই কথা সেই কাজ। লেগে যায় ফাতেমার বিরুদ্ধে অপপ্রচারে।

এভাবেই প্রতিনিয়ত সাধারণ মানুষকে বোকা বানিয়ে অর্থ হাতিয়ে নেয়ার অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে কবির গাজির নামে। সে আদৌ সাংবাদিক না হয়েও দালালি করে হাতিয়ে নেয় নিরীহ মানুষের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা। সাথে সাথে বাকেরগঞ্জের প্রকৃত সাংবাদিকের প্রতিনিয়ত ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করে চলছে দিনের পর দিন। এমনি অভিযোগ বাকেরগঞ্জের সাংবাদিক মহলের। নাম প্রকাশ না করার শর্তে কবির গাজির বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ ওঠে। তার বাকচাতুর্জে মূহুর্তের মধ্যে মানুষকে জিম্মি করে পত্রিকা সংবাদ প্রকাশের ভয়-ভিতি দেখিয়ে চালিয়ে যায় চাঁদাবাজী, দালালী।

একাধিক সূত্রে জানা যায়, কবির গাজি হলতা খাদ্য গুদাম থেকে মাসিক ২ হাজার টাকা করে চাঁদা আদায়, বাকেরগঞ্জ ডিসি রোডে মালিকানাধীন গাছ কাটার সময় ভয় দেখিয়ে ৫ হাজার টাকা চাদা আদায়, চরামদ্দি থেকে গাছ কাটার সময় ৩ হাজার টাকা চাদা আদায়, নেয়ামতি বন্দর প্রাইম ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ডা: পয়েন্ট ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে প্রতি মাসে চাঁদা আদায়। ভূমিহীনদের কাছ থেকে খাস জমি পাইয়ে দেয়ার কথা বলে বিভিন্ন জনের কাছ থেকে টাকা নেয়, বাকেরগঞ্জের ফরিদপুরে মাছ ধরা জেলেদের কাছ থেকে নৌ-পুলিশের দারোগা পরিচয়ে চাঁদা আদায়, কাটাখালি খেয়ার মাঝি নুরু ইসলাম অবৈধ বিদ্যুত লাইনে স্পৃষ্ট হয়ে মারা গেলে মৃত ব্যক্তির লাশ দাফন করতে বাঁধা দিয়ে দশ হাজার টাকা নেয়া, বাকেরগঞ্জের ফরিদপুরে রোকনউদ্দিন মাদ্রাসায় পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে নকলের সহায়তা, চলতি বছরের ২৫ জুন চরামদ্দি ইউনিয়নের মুক্তিযোদ্ধা জব্বার খার বাড়িতে গিয়ে শাজাহান খানের কাছে চাঁদা দাবি, নেয়ামতি ডিগ্রি কলেজ, সৈয়দ আফসার আলী ডিগ্রি কলেজে বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের অডিট অফিসার পরিচয় দিয়ে এমপিওভুক্ত করে দেয়ার কথা বলে মোটা অংকের টাকা নেয়া। কোন কোন সময় ডায়াগনস্টিক সেন্টার গিয়ে সিভিল সার্জন অফিসের স্টেনো পরিচয় দিয়ে ক্লিনিক এর লাইসেন্স করিয়ে দেয়ার নামে ২০-৩০ হাজার টাকা নেয়সহ আরো অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে। কিন্তু ভয়ে কেউ তার বিরুদ্ধে মুখ খুলতে বা থানায় অভিযোগ দিতে চাইছে না।

আদৌ সে কোন পত্রিকায় কাজ করে কিনা জানতে চাইলে বাকেরগঞ্জের সাংবাদিকরা কবির গাজি নামে বাকেরগঞ্জে কোন সাংবাদিক নেই বলে জানান। তবে সাংবাদিক মহলের অনেকের কাছেই তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আসে বলেও শোনা যায়। এ বিষয়ে এলাকার স্থানীয় জনসাধারন জানায়, কবির গাজি টাইলস মিস্ত্রীর কাজ করত। কিন্তু হঠাৎ করে সে কাজ ছেড়ে দিয়ে সকলের কাছে বলতে শুরু করে সে সাংবাদিক। কয়েক দিনের মধ্যে সে অনেক টাকারও মালেক হয়ে ওঠার কথাও তাদের মুখে মুখে শোনা যায়। সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে মানুষের সাথে প্রতারণার বিষয় জানতে কবির গাজি ০১৭১২৮১৭৯৮১ ফোনে যোগাযোগ করা হলে সে কোন কথা না বলে ফোন কেটে দেয়।