ঢাকা ০৩:১৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ২০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo বিএনপি নেতা মাহিদুর রহমান নেতৃত্বের বিস্ময় Logo স্বৈরাচারের দোসর প্রধান বিচারপতির ধর্ম ছেলে পরিচয়ে মোজাম্মেলের অধর্ম! Logo রাজধানীতে মার্কেট দখল করতে গিয়ে বিএনপি নেতা জাহাঙ্গীর আটক Logo স্কুলের ভেতরে নিয়মিত চলে তাশ ও জুয়া! Logo চাঁদা চাওয়ায় দাকোপে ৫ আওয়ামীলীগ নেতার বিরুদ্ধে মামলা Logo ভোলা জেলা ছাত্র কল্যাণ পরিষদের সভাপতি আল আমিন সম্পাদক শামসউদ্দিন Logo বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির এর উদ্যোগে দুমকিতে ক্যারিয়ার সামিট অনুষ্ঠিত Logo সওজ তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে প্রচারিত প্রকাশিত মিথ্যা সংবাদের প্রতিবাদ Logo বিপ্লবী গান, আবৃত্তি এবং কাওয়ালী গানে মেতেছে আশা বিশ্ববিদ্যালয় Logo ছত্রিশ টাকার নকলনবীশ প্রভাবশালী কোটিপতি!




আপন জুয়েলার্সের জব্দ অবৈধ সোনাও সাদা হলো!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:৩০:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ জুন ২০১৯ ১৬৫ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিবেদকঃ
আপন জুয়েলার্সে অবৈধ সোনার খোঁজে কাস্টমস গোয়েন্দাদের সেই অভিযান। (ফাইল ছবি)স্বর্ণমেলায় ১২ হাজার কেজি সোনা সাদা করেছেন ব্যবসায়ীরা। এরমধ্যে আপন জুয়েলার্সের জব্দ করা সোনাও সাদা হয়েছে। জুয়েলার্স ব্যবসায়ীদের সোনা কর দিয়ে বৈধ করার জন্য এবারই প্রথম সুযোগ দিয়েছে সরকার। এই সুযোগে গত ২৩ জুন স্বর্ণমেলার প্রথম দিন আপন জুয়েলার্সের পক্ষ থেকে ১৪ কোটি ১৪ লাখ ৪৪ হাজার ৪৬০ টাকা আয়কর পরিশোধ করা হয়েছে। এনবিআর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জুয়েলার্স ব্যবসায়ীদের সুবিধার্থে তিন দিনব্যাপী স্বর্ণমেলার আয়োজন করা হয়। হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে এনবিআর চেয়ারম্যান মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া গত রবিবার মেলা উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে চেয়ারম্যানের হাতে আপন জুয়েলার্সের মালিক গুলজার আহমেদ কর প্রদানের চেক হস্তান্তর করেন।

এ বিষয়ে কথা বলার জন্য বাংলা ট্রিবিউন থেকে আপন জুয়েলার্সের মালিক গুলজার আহমেদকে ফোন দেওয়া হলে তিনি পরিচয় জানতে চান। অবৈধ সোনা সাদা করার বিষয়ে তাকে প্রশ্ন করা হলে তিনি মোবাইল ফোনের সংযোগ কেটে দেন। পরে আর ফোন করলে রিসিভ করেননি তিনি।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির (বাজুস) সাধারণ সম্পাদক দিলীপ কুমার আগরওয়ালা বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, কর দিয়ে আমরা সোনা সাদা করতে পারছি। আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত জুয়েলার্স ব্যবসায়ীরা অবৈধ সোনা ও হীরা বৈধ করতে পারবেন। স্বর্ণ বৈধ করার প্রচেষ্টায় বাজুস সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছে বলে জানান আগরওয়ালা। তিনি উল্লেখ করেন, করমেলায় সারাদেশে অন্তত ৫ হাজার মানুষ অংশ নিয়েছেন।

যত বেশি সোনা বৈধ করা যাবে এই খাতটিও তত বড় হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের জুন মাসে আপন জুয়েলার্সের দোকান থেকে ৫৬৭ দশমিক ৫৪ কেজি বা ১৫ দশমিক ১৩ মণ সোনা ও ৪২৯ গ্রাম ডায়মন্ড সাময়িক জব্দ করেছিল শুল্ক ও গোয়েন্দা অধিদফতর, যার কাগজপত্র পাওয়া যায়নি।

জানা গেছে, আপন জুয়েলার্সের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে পাঁচটি মামলা চলমান। মামলাগুলো তদন্ত করছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতর।

আপন জুয়েলার্সের পাঁচটি শোরুম থেকে ২৫৯ কোটি ১০ লাখ ২৭ হাজার ৩১৫ টাকা মূল্যের মোট ১৪ দশমিক ৫০ মণ সোনার অলঙ্কার এবং আনুমানিক ১০ কোটি টাকা মূল্যের সাত হাজার ৩৬৯ পিস ডায়মন্ড অলঙ্কার আনুষ্ঠানিকভাবে কাস্টমস আইন অনুসারে ঢাকা কাস্টমস হাউজের গুদাম কর্মকর্তার মাধ্যমে ২০১৭ সালের ৪ জুন বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেওয়া হয়।

এদিকে আপন জুয়েলার্সের জব্দ করা সোনা সাদা হলেও এখনও এসব সোনা বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মাসুম পাটোয়ারি। তিনি বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, আপন জুয়েলার্সের জব্দ করা সোনা আজ পর্যন্ত (বৃহস্পতিবার) বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে জমা রয়েছে।

সূত্র জানায়, ২০১৭ সালের ২৮ মার্চ রাতে রাজধানীর বনানীর দ্য রেইনট্রি হোটেলে আপন জুয়েলার্সের অন্যতম স্বত্বাধিকারী দিলদার আহমেদের ছেলে সাফাত আহমেদের জন্মদিনের অনুষ্ঠানে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ছাত্রী। ধর্ষণের ঘটনায় ওই বছরের ৬ মে ওই দুই ছাত্রী পাঁচজনের বিরুদ্ধে বনানী থানায় মামলা করেন। পরে শুল্ক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা আপন জুয়েলার্সের শোরুমে অভিযান চালিয়ে প্রথমে সাড়ে ১৩ মণ সোনা ও ৪২৭ গ্রাম হীরা এবং পরে আরও প্রায় ২ মণ সোনা জব্দ করেন। পরে গ্রাহকরা কাগজপত্র দেখিয়ে দুই কেজি ৩৩০ গ্রাম সোনা অধিদফতর থেকে নিয়ে যান। বাকি সোনার কোনও কাগজপত্র দেখাতে পারেনি আপন জুয়েলার্স কর্তৃপক্ষ।

এদিকে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না হওয়ায় ব্যবসায়ীদের সোনা সাদা করার সময় আরও বাড়াতে এনবিআরকে আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। এনবিআরও ইতোমধ্যে এ বিষয়ে একটি এসআরও জারি করেছে। সে অনুযায়ী, আগামী ৩০ জুনের মধ্যে প্রতি ভরি সোনার জন্য এক হাজার টাকা, প্রতি ভরি হীরার জন্য ৬ হাজার টাকা এবং প্রতি ভরি রুপার জন্য ৫০ টাকা কর দিয়ে বৈধ করা যাবে।

নীতিমালা না থাকার কারণে এতদিন ব্যবসায়ীদের কাছে থাকা সোনার কোনও হিসাব ছিল না। গত বছর ‘স্বর্ণ নীতিমালা’ প্রণয়নের পর অপ্রদর্শিত সোনা বৈধ করার লক্ষ্যে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে নিয়ে ‘স্বর্ণ করমেলা’ আয়োজন করে এনবিআর। মঙ্গলবার (২৫ জুন) ঢাকা ও চট্টগ্রামে শেষ হওয়া তিন দিনের মেলায় এবং বিভাগীয় শহরগুলোতেও সোমবার শেষ হওয়া দু’দিনের মেলায় তিনশ’ কোটি টাকার সোনা বৈধ হবে বলে বাজুস আশা করছিল। কিন্তু, এনবিআর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মেলায় সময় সারা দেশে সোনা বৈধ করা বাবদ আদায় হয়েছে ১৪০ কোটি টাকা।

জানা গেছে, ঢাকায় স্বর্ণমেলায় ১১০ কোটি, চট্টগ্রামে ১০ কোটি, খুলনায় ৫ কোটি টাকাসহ সারাদেশে প্রায় ১৪০ কোটি টাকার মতো আদায় হয়েছে। মাসের বাকি তিন দিনে আদায়ের পরিমাণ দেড়শ’ কোটি টাকায় পৌঁছাবে বলে আশা ব্যবসায়ীদের।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




আপন জুয়েলার্সের জব্দ অবৈধ সোনাও সাদা হলো!

আপডেট সময় : ১১:৩০:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ জুন ২০১৯

বিশেষ প্রতিবেদকঃ
আপন জুয়েলার্সে অবৈধ সোনার খোঁজে কাস্টমস গোয়েন্দাদের সেই অভিযান। (ফাইল ছবি)স্বর্ণমেলায় ১২ হাজার কেজি সোনা সাদা করেছেন ব্যবসায়ীরা। এরমধ্যে আপন জুয়েলার্সের জব্দ করা সোনাও সাদা হয়েছে। জুয়েলার্স ব্যবসায়ীদের সোনা কর দিয়ে বৈধ করার জন্য এবারই প্রথম সুযোগ দিয়েছে সরকার। এই সুযোগে গত ২৩ জুন স্বর্ণমেলার প্রথম দিন আপন জুয়েলার্সের পক্ষ থেকে ১৪ কোটি ১৪ লাখ ৪৪ হাজার ৪৬০ টাকা আয়কর পরিশোধ করা হয়েছে। এনবিআর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জুয়েলার্স ব্যবসায়ীদের সুবিধার্থে তিন দিনব্যাপী স্বর্ণমেলার আয়োজন করা হয়। হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে এনবিআর চেয়ারম্যান মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া গত রবিবার মেলা উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে চেয়ারম্যানের হাতে আপন জুয়েলার্সের মালিক গুলজার আহমেদ কর প্রদানের চেক হস্তান্তর করেন।

এ বিষয়ে কথা বলার জন্য বাংলা ট্রিবিউন থেকে আপন জুয়েলার্সের মালিক গুলজার আহমেদকে ফোন দেওয়া হলে তিনি পরিচয় জানতে চান। অবৈধ সোনা সাদা করার বিষয়ে তাকে প্রশ্ন করা হলে তিনি মোবাইল ফোনের সংযোগ কেটে দেন। পরে আর ফোন করলে রিসিভ করেননি তিনি।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির (বাজুস) সাধারণ সম্পাদক দিলীপ কুমার আগরওয়ালা বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, কর দিয়ে আমরা সোনা সাদা করতে পারছি। আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত জুয়েলার্স ব্যবসায়ীরা অবৈধ সোনা ও হীরা বৈধ করতে পারবেন। স্বর্ণ বৈধ করার প্রচেষ্টায় বাজুস সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছে বলে জানান আগরওয়ালা। তিনি উল্লেখ করেন, করমেলায় সারাদেশে অন্তত ৫ হাজার মানুষ অংশ নিয়েছেন।

যত বেশি সোনা বৈধ করা যাবে এই খাতটিও তত বড় হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের জুন মাসে আপন জুয়েলার্সের দোকান থেকে ৫৬৭ দশমিক ৫৪ কেজি বা ১৫ দশমিক ১৩ মণ সোনা ও ৪২৯ গ্রাম ডায়মন্ড সাময়িক জব্দ করেছিল শুল্ক ও গোয়েন্দা অধিদফতর, যার কাগজপত্র পাওয়া যায়নি।

জানা গেছে, আপন জুয়েলার্সের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে পাঁচটি মামলা চলমান। মামলাগুলো তদন্ত করছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতর।

আপন জুয়েলার্সের পাঁচটি শোরুম থেকে ২৫৯ কোটি ১০ লাখ ২৭ হাজার ৩১৫ টাকা মূল্যের মোট ১৪ দশমিক ৫০ মণ সোনার অলঙ্কার এবং আনুমানিক ১০ কোটি টাকা মূল্যের সাত হাজার ৩৬৯ পিস ডায়মন্ড অলঙ্কার আনুষ্ঠানিকভাবে কাস্টমস আইন অনুসারে ঢাকা কাস্টমস হাউজের গুদাম কর্মকর্তার মাধ্যমে ২০১৭ সালের ৪ জুন বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেওয়া হয়।

এদিকে আপন জুয়েলার্সের জব্দ করা সোনা সাদা হলেও এখনও এসব সোনা বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মাসুম পাটোয়ারি। তিনি বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, আপন জুয়েলার্সের জব্দ করা সোনা আজ পর্যন্ত (বৃহস্পতিবার) বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে জমা রয়েছে।

সূত্র জানায়, ২০১৭ সালের ২৮ মার্চ রাতে রাজধানীর বনানীর দ্য রেইনট্রি হোটেলে আপন জুয়েলার্সের অন্যতম স্বত্বাধিকারী দিলদার আহমেদের ছেলে সাফাত আহমেদের জন্মদিনের অনুষ্ঠানে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ছাত্রী। ধর্ষণের ঘটনায় ওই বছরের ৬ মে ওই দুই ছাত্রী পাঁচজনের বিরুদ্ধে বনানী থানায় মামলা করেন। পরে শুল্ক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা আপন জুয়েলার্সের শোরুমে অভিযান চালিয়ে প্রথমে সাড়ে ১৩ মণ সোনা ও ৪২৭ গ্রাম হীরা এবং পরে আরও প্রায় ২ মণ সোনা জব্দ করেন। পরে গ্রাহকরা কাগজপত্র দেখিয়ে দুই কেজি ৩৩০ গ্রাম সোনা অধিদফতর থেকে নিয়ে যান। বাকি সোনার কোনও কাগজপত্র দেখাতে পারেনি আপন জুয়েলার্স কর্তৃপক্ষ।

এদিকে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না হওয়ায় ব্যবসায়ীদের সোনা সাদা করার সময় আরও বাড়াতে এনবিআরকে আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। এনবিআরও ইতোমধ্যে এ বিষয়ে একটি এসআরও জারি করেছে। সে অনুযায়ী, আগামী ৩০ জুনের মধ্যে প্রতি ভরি সোনার জন্য এক হাজার টাকা, প্রতি ভরি হীরার জন্য ৬ হাজার টাকা এবং প্রতি ভরি রুপার জন্য ৫০ টাকা কর দিয়ে বৈধ করা যাবে।

নীতিমালা না থাকার কারণে এতদিন ব্যবসায়ীদের কাছে থাকা সোনার কোনও হিসাব ছিল না। গত বছর ‘স্বর্ণ নীতিমালা’ প্রণয়নের পর অপ্রদর্শিত সোনা বৈধ করার লক্ষ্যে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে নিয়ে ‘স্বর্ণ করমেলা’ আয়োজন করে এনবিআর। মঙ্গলবার (২৫ জুন) ঢাকা ও চট্টগ্রামে শেষ হওয়া তিন দিনের মেলায় এবং বিভাগীয় শহরগুলোতেও সোমবার শেষ হওয়া দু’দিনের মেলায় তিনশ’ কোটি টাকার সোনা বৈধ হবে বলে বাজুস আশা করছিল। কিন্তু, এনবিআর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মেলায় সময় সারা দেশে সোনা বৈধ করা বাবদ আদায় হয়েছে ১৪০ কোটি টাকা।

জানা গেছে, ঢাকায় স্বর্ণমেলায় ১১০ কোটি, চট্টগ্রামে ১০ কোটি, খুলনায় ৫ কোটি টাকাসহ সারাদেশে প্রায় ১৪০ কোটি টাকার মতো আদায় হয়েছে। মাসের বাকি তিন দিনে আদায়ের পরিমাণ দেড়শ’ কোটি টাকায় পৌঁছাবে বলে আশা ব্যবসায়ীদের।