ঢাকা ০১:২৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ মে ২০২৩, ১৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ




শূন্য রানে জীবন পেয়ে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি তানবীর হায়দারের

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৩:০৮:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০১৯ ৫১ বার পড়া হয়েছে

স্পোর্টস ডেস্কঃ  জিতলেই শিরোপা চলে যাবে আবাহনীর ঘরে, ম্যাচের শুরুটাও চ্যাম্পিয়নের মতোই করেছিল টুর্নামেন্টের বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। ১৫.৩ ওভারে মাত্র ৮৫ রানেই সাজঘরে পাঠিয়ে দিয়েছিল শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের প্রথম ৫ ব্যাটসম্যানকে।

তবু ৫০ ওভার শেষে শেখ জামালের সংগ্রহটা গিয়ে ঠেকেছে ৯ উইকেটে ৩১৭ রানে। যার পুরো কৃতিত্বটা লেগস্পিনিং অলরাউন্ডার তানবীর হায়দারের। যিনি খেলেছেন ক্যারিয়ার সর্বোচ্চ ইনিংস, অপরাজিত রয়ে গেছেন ১৩২ রানের ঝলমলে ইনিংস খেলে।

অথচ ১৬তম ওভারের চতুর্থ বলে ষষ্ঠ ব্যাটসম্যান হিসেবেই সাজঘরে ফিরে যেতে পারতেন তানবীর। মুখোমুখি প্রথম বলেই আবাহনী অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেনের হাতে ফিরতি ক্যাচ দিয়ে বসেছিলেন তিনি। সেটি ডানদিকে ঝাপিয়ে আয়ত্ত্বেও নিয়েছিলেন মোসাদ্দেক। কিন্তু রাখতে পারেননি নিয়ন্ত্রণে। ফলে শূন্য রানেই জীবন পেয়ে যান তানবীর।

আর এ জীবনের পূর্ণ ফায়দা নিয়ে করেন ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি, খেলেন ক্যারিয়ার সর্বোচ্চ ইনিংস। ইনিংসের ১৬তম ওভারের চতুর্থ বলে জীবন পাওয়া তানবীর ইনিংসের শেষ ওভারের শেষ বলে ছক্কা হাঁকিয়ে হাসিমুখেই ফেরেন সাজঘরে।

ততক্ষণে তার নামের পাশে লেখা হয়ে যায় ১১০ বলে ১৩২ রানের ঝকঝকে ইনিংস। দুর্দান্ত এ ইনিংসটিকে তিনি সাজান ১০টি চারের সঙ্গে ৬টি বিশাল ছয়ের মারে। তানবীরের সেঞ্চুরির সঙ্গে ইলিয়াস সানির ৪৫ এবং মেহরাব হোসেনের ৪৪ রানের ইনিংসে ভর করেই মূলত ৩১৭ রানের সংগ্রহ পায় শেখ জামাল।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




শূন্য রানে জীবন পেয়ে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি তানবীর হায়দারের

আপডেট সময় : ০৩:০৮:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০১৯

স্পোর্টস ডেস্কঃ  জিতলেই শিরোপা চলে যাবে আবাহনীর ঘরে, ম্যাচের শুরুটাও চ্যাম্পিয়নের মতোই করেছিল টুর্নামেন্টের বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। ১৫.৩ ওভারে মাত্র ৮৫ রানেই সাজঘরে পাঠিয়ে দিয়েছিল শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের প্রথম ৫ ব্যাটসম্যানকে।

তবু ৫০ ওভার শেষে শেখ জামালের সংগ্রহটা গিয়ে ঠেকেছে ৯ উইকেটে ৩১৭ রানে। যার পুরো কৃতিত্বটা লেগস্পিনিং অলরাউন্ডার তানবীর হায়দারের। যিনি খেলেছেন ক্যারিয়ার সর্বোচ্চ ইনিংস, অপরাজিত রয়ে গেছেন ১৩২ রানের ঝলমলে ইনিংস খেলে।

অথচ ১৬তম ওভারের চতুর্থ বলে ষষ্ঠ ব্যাটসম্যান হিসেবেই সাজঘরে ফিরে যেতে পারতেন তানবীর। মুখোমুখি প্রথম বলেই আবাহনী অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেনের হাতে ফিরতি ক্যাচ দিয়ে বসেছিলেন তিনি। সেটি ডানদিকে ঝাপিয়ে আয়ত্ত্বেও নিয়েছিলেন মোসাদ্দেক। কিন্তু রাখতে পারেননি নিয়ন্ত্রণে। ফলে শূন্য রানেই জীবন পেয়ে যান তানবীর।

আর এ জীবনের পূর্ণ ফায়দা নিয়ে করেন ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি, খেলেন ক্যারিয়ার সর্বোচ্চ ইনিংস। ইনিংসের ১৬তম ওভারের চতুর্থ বলে জীবন পাওয়া তানবীর ইনিংসের শেষ ওভারের শেষ বলে ছক্কা হাঁকিয়ে হাসিমুখেই ফেরেন সাজঘরে।

ততক্ষণে তার নামের পাশে লেখা হয়ে যায় ১১০ বলে ১৩২ রানের ঝকঝকে ইনিংস। দুর্দান্ত এ ইনিংসটিকে তিনি সাজান ১০টি চারের সঙ্গে ৬টি বিশাল ছয়ের মারে। তানবীরের সেঞ্চুরির সঙ্গে ইলিয়াস সানির ৪৫ এবং মেহরাব হোসেনের ৪৪ রানের ইনিংসে ভর করেই মূলত ৩১৭ রানের সংগ্রহ পায় শেখ জামাল।