ঢাকা ০৮:৫৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo কুবির চট্টগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ইফতার ও পূর্নমিলনী Logo অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদের মায়ের মৃত্যুতে শাবির মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্ত চিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ পরিষদের শোক প্রকাশ Logo শাবির অধ্যাপক জহীর উদ্দিনের মায়ের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo বিশ কোটিতে গণপূর্তের প্রধান হওয়ার মিশনে ‘ছাত্রদল ক্যাডার প্রকৌশলী’! Logo দূর্নীতির রাক্ষস ফায়ার সার্ভিসের এডি আনোয়ার! Logo ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে ক্ষতি হওয়া শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামোর সংস্কার শুরু Logo বুয়েটে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্র রাজনীতির দাবিতে শাবিপ্রবি ছাত্রলীগের মানববন্ধন Logo কুবি উপাচার্যের বক্তব্যের প্রমাণ দিতে শিক্ষক সমিতির সাত দিনের আল্টিমেটাম




আগুনের ঝুঁকিতে নিউমার্কেট এলাকার বেশির ভাগ শপিং কমপ্লেক্স

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:২২:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৬ এপ্রিল ২০১৯ ১১০ বার পড়া হয়েছে

রাজধানীর কয়েক দশকের পুরোনো গাউছিয়া, নূর ম্যানসন, চাঁদনীচকের মতো পুরনো জনপ্রিয় মার্কেটগুলো আগুনের ভয়াবহ ঝুঁকিতে। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর বলছে, আগুন নেভানোর পর্যাপ্ত সরঞ্জাম এবং নিরাপদে বেরিয়ে আসার ব্যবস্থা নেই নিউমার্কেট এলাকার এসব শপিং সেন্টারে। ফলে আগুনে সম্পদহানির পাশাপাশি রয়েছে জীবনের ঝুঁকি। -ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশন।

মার্কেট নূর ম্যানশন শপিং কমপ্লেক্সর প্রতিটি দোকান ও হাঁটার সরু গলি কাপড়ে ঠাসা। মাথার ঠিক তিন ফুট উপরেই ঝুলছে বৈদ্যুতিক তার। এসির তারগুলোও সুরক্ষিত নয়। এছাড়া মার্কেটের পঞ্চম ও ষষ্ঠ তলায় অপরিকল্পিতভাবে গড়ে উঠেছে মিনি গার্মেন্টস। শুক্রবার মার্কেটটিকে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ বলে চিহ্নিত করে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর।

একই অবস্থা চাঁদনি চক, গাউছিয়া, ধানমন্ডি হকার্সসহ এই এলাকার অন্যান্য মার্কেটগুলোর। আগুন লাগলে পথ খুঁজে বের হওয়া কঠিন, তার ওপর বেশিরভাগই জানেন না দুর্ঘটনা ঘটলে কি করতে হবে।
ঝুঁকির কথা স্বীকার করে নূর ম্যানসন শপিং কমপ্লেক্সের উপদেষ্টা শাহাদাত হোসেন খান বলেন, সম্পদ আমাদের তাই এটি রক্ষা করার দায়িত্বও আমাদেরওই। এখানে কোটি কোটি টাকার সম্পদ আছে তাই ফায়ার সার্ভিসের দেয়া সুপারিশ অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে।

তবে গাউছিয়া সুপার মার্কেটের বিদ্যুৎ সম্পাদক মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন, মার্কেটে আগুন নেভানোর পর্যাপ্ত ব্যবস্থা আছে। সম্পূর্ণ নিরাপদ, এখানো ঝুঁকির কোনো আশঙ্কা নেই।

আগুনের ঝুঁকি এড়াতে মার্কেটে ছাদে ওঠার সিঁড়ি ও দরজা খোলা রাখা, বের হওয়ার একাধিক দরজা, আন্ডারগ্রাউন্ডে ৫০ হাজার গ্যালন পানি মজুদ এবং মার্কেটে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় আগুন নেভানোর কর্মী থাকার কথা। কিন্তু এই আইন মানেনি এসব শপিং সেন্টার।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




আগুনের ঝুঁকিতে নিউমার্কেট এলাকার বেশির ভাগ শপিং কমপ্লেক্স

আপডেট সময় : ০৪:২২:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৬ এপ্রিল ২০১৯

রাজধানীর কয়েক দশকের পুরোনো গাউছিয়া, নূর ম্যানসন, চাঁদনীচকের মতো পুরনো জনপ্রিয় মার্কেটগুলো আগুনের ভয়াবহ ঝুঁকিতে। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর বলছে, আগুন নেভানোর পর্যাপ্ত সরঞ্জাম এবং নিরাপদে বেরিয়ে আসার ব্যবস্থা নেই নিউমার্কেট এলাকার এসব শপিং সেন্টারে। ফলে আগুনে সম্পদহানির পাশাপাশি রয়েছে জীবনের ঝুঁকি। -ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশন।

মার্কেট নূর ম্যানশন শপিং কমপ্লেক্সর প্রতিটি দোকান ও হাঁটার সরু গলি কাপড়ে ঠাসা। মাথার ঠিক তিন ফুট উপরেই ঝুলছে বৈদ্যুতিক তার। এসির তারগুলোও সুরক্ষিত নয়। এছাড়া মার্কেটের পঞ্চম ও ষষ্ঠ তলায় অপরিকল্পিতভাবে গড়ে উঠেছে মিনি গার্মেন্টস। শুক্রবার মার্কেটটিকে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ বলে চিহ্নিত করে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর।

একই অবস্থা চাঁদনি চক, গাউছিয়া, ধানমন্ডি হকার্সসহ এই এলাকার অন্যান্য মার্কেটগুলোর। আগুন লাগলে পথ খুঁজে বের হওয়া কঠিন, তার ওপর বেশিরভাগই জানেন না দুর্ঘটনা ঘটলে কি করতে হবে।
ঝুঁকির কথা স্বীকার করে নূর ম্যানসন শপিং কমপ্লেক্সের উপদেষ্টা শাহাদাত হোসেন খান বলেন, সম্পদ আমাদের তাই এটি রক্ষা করার দায়িত্বও আমাদেরওই। এখানে কোটি কোটি টাকার সম্পদ আছে তাই ফায়ার সার্ভিসের দেয়া সুপারিশ অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে।

তবে গাউছিয়া সুপার মার্কেটের বিদ্যুৎ সম্পাদক মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন, মার্কেটে আগুন নেভানোর পর্যাপ্ত ব্যবস্থা আছে। সম্পূর্ণ নিরাপদ, এখানো ঝুঁকির কোনো আশঙ্কা নেই।

আগুনের ঝুঁকি এড়াতে মার্কেটে ছাদে ওঠার সিঁড়ি ও দরজা খোলা রাখা, বের হওয়ার একাধিক দরজা, আন্ডারগ্রাউন্ডে ৫০ হাজার গ্যালন পানি মজুদ এবং মার্কেটে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় আগুন নেভানোর কর্মী থাকার কথা। কিন্তু এই আইন মানেনি এসব শপিং সেন্টার।