ঢাকা ০২:১৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo বুড়িচংয়ে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ইউএনও’র! Logo ইবি উপাচার্যকে ১০লাখ ঘুষ প্রস্তাব এক তরুনীর! Logo মামলায় জর্জরিত কুলাউড়ার ছাত্রদল নেতা মিতুল পালিয়ে আছেন প্রবাসে Logo ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবসে মোমবাতি প্রজ্জ্বলনের মধ্য দিয়ে শাবি ছাত্রলীগের কার্যক্রম শুরু Logo থিয়েটার কুবির ইফতার মাহফিল Logo রাজধানীর শান্তিনগর বাজার নিয়ে শত কোটি টাকার লুটপাট Logo ঢাবির সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. জিয়া রহমানের মৃত্যুতে শাবি শিক্ষক সমিতির শোক Logo ঢাবি শিক্ষক ড. জিয়া রহমানের মৃত্যুতে শাবি উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo ময়মনসিংহ স্টুডেন্টস এসোসিয়েশনের নতুন সভাপতি সজীব, সম্পাদক আশিক Logo পুরান ঢাকায় জুতার কারখানার আগুন




প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৮:৩২:০৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ মার্চ ২০২২ ১৫৪ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদনঃ  ১৪ মার্চ ২২ ইং সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাব প্রঙ্গনে ২০ জনের অধিক ভুক্তভোগী এজেআর কুরিয়ার সার্ভিসের চেয়ারম্যান সামসুদ্দিন রিয়াদের রোশানল থেকে বাঁচার আকুতি জানিয়ে মামলার কপি নিয়ে মানববন্ধন করেছেন।তারা প্রতারনা শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ তুলেছেন।

মানববন্ধনে ভুক্তভোগীরা জানান, চাকুরী দেওয়ার নামে ব্ল্যাংক চেক স্টাম্পে নিয়ে মোটা অংকের টাকা বসিয়ে মামলা দেওয়া টাই ছিলো কোম্পানীটির মূল উদ্দ্যোশ্য। মাগুরার শিহাব উদ্দিন জানান, আমি ১০ হাজার বেতনের চাকুরী করি আমাকে দিয়েছেন আঠার লক্ষ (১৮০০,০০০) টাকার মামলা, ঢাকায় এলিপেন্ট রোড়ের চাকুরীচূত মোস্তাফিজ জানান, নগদ দশ লক্ষ (১০,০০,০০০)টাকার মামলায় ১ মাস জেল খেটে বের হওয়ার পর শুনি আবার ও আমার নামে দশ লক্ষ (১০,০০,০০০) টাকার চেক ডিজনার মামলা হয়েছে যাহা শুনে আমি রীতি মতো মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পড়েছি,ফেনীর, মাসুদ হোসাইন দশ হাজার (১০,০০০) হাজার টাকা বেতনের চাকুরী করতেন বেতন বাড়ানো হয়নি বলে, চাকুরী থেকে লিখিতঅব্যাহতি দেন কোম্পানীটির এমডির কাছে, অব্যহতির দুই বছর পর জানতে পারেন তার নামে ,উনত্রিশ লক্ষ সাতাশ হাজার (২৯,২৭০০০)টাকার মামলা হয়েছেন, যাহা সইতে না পেরে দুই বার সুইসাইট করতে গিয়ে ও করতে দেয় নি তার পরিবার পরিজন।তাদের ব্ল্যাংক চেক যে কাল হয়ে দাঁড়াবে একদিন জানতো ?

এই বিষয়ে কোম্পনীর চেয়ারম্যান এর কাছে জানতে চাইলে,তিনি কল রিসিভ করে কেটে দেন,পরভর্তিতে নাম্বার বন্ধ করে দেন।

সর্বোশেষ একমাস আগে কোম্পানীটির চাকুরীচূত জিএম মাহবুবুর রহমানের কাছে এই বিষয়ে জানতে চাইলে,উঠে আসে কোম্পানীটির অজানা সব চাঞ্চল্যকর তথ্য যাহা রীতিমতো চোখ কপালে উঠার মতো,চাকুরী দেওয়ার নামে ব্ল্যাংক চেক স্ট্যাম্প নেওয়াই হলো তাদের মুল উদ্যাশ্য,এরি মধ্যে আমাকে প্রাণ নাশের ও হুমকি দিয়েছে কোম্পনীর এমডি রিয়াদ সাহেব,আমি থাকাকালীন দুই শত অধিক মামলা করেছেন,আমাকে বাদী হতে বললে ও আমি একটি মামলার বাদী হয়নি,৮০% মামলার বাদী মোঃ গিয়াস উদ্দিন,যিনি রীতি মতো মোটা অংকের টাকা দিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ এর কেন্দ্রীয় সদস্য হয়েছেন ।
যার দোহাই দিয়ে বিভিন্ন জায়গা হামলা মামলা করেন।
বর্তমান সময়ের সমালোচিত মামলাবাজ কুরিয়ার সার্ভিস নামে পরিচিত এজে আর পার্সেল এন্ড কুরিয়ার সার্ভিস।দেশের বিভিন্ন জেলার শিক্ষিত ছেলেদের কর্মের ব্যবস্থা ও ভালো বেতনে চাকুরী দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে,চাকুরীর নামে প্রতারনার দোকান দিয়ে বসেছেন কুরিয়ার সার্ভিস চেয়ারম্যান,সামসুদ্দিন আহমেদ রিয়াদ ও তার প্রতারক চক্র।

বাংলাদেশ কুরিয়ার সার্ভিস এসোসিয়েশনের এক কর্মকর্তার কাছে ব্ল্যাংক চেক স্টাম্প নিয়ে কুরিয়ার চাকুরী দেওয়ার কোনো নিয়ম আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন,বাংলাদেশের কোনো সংবিধানে এমন কোনো নিয়ম নেই যে ব্যাংকের ব্ল্যাংক চেক স্ট্যাম্প নিয়ে চাকুরী দেওয়ার।যেই কুরিয়ার সার্ভিস এসব ডকুমেন্ট চাইবে আপনাদের মনে করতে হবে ঐ কুরিয়ার সার্ভিসটি প্রতারনার ফাঁদ বসিয়েছেন যেকোনো সময় আপনাকে বিপদে ফেলবে তাই চাকুরী যে প্রতিষ্ঠানে করবেন না কেনো ব্যাংক চেক স্ট্যাম্প দিয়ে চাকুরী না নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।বাংলাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে সারাদেশ জুড়ে মানুষের দার প্রান্তে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন,সুন্দরবন,এসএপরিবহন,জননী,এসআর,সওদাগর,রেডেক্স সহ আরো অনেক কুরিয়ার সার্ভিস প্রতিষ্ঠান।ঐ সকল কোম্পানীর বিরুদ্ধে অভিযোগ না থাকলে ও সাম্প্রতিক সময়ে এজে আর পার্সেল এন্ড কুরিয়ার সার্ভিস প্রতিষ্ঠানটি নামে গ্রাহক হয়রানী পন্য পরিবহনের আড়ালে নানান অনিয়ম ও পন্য পরিবহনের আড়ালে অবৈধ মালা মাল দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে পৌছে দেওয়া কোম্পানীটির উদ্দ্যোশ্য যাহার রহস্য ইতিমধ্য দেশের শীর্ষ স্থানীয় অনেক গুলো প্রিন্ট মিডিয়া প্রকাশ হয়েছে।

র‍্যাবের বিভিন্ন সময়ের অভিযানে এজে আর পার্সেল এন্ড কুরিয়ার সার্ভিস কুমিল্লা,সিলেট,মৌলভীবাজার সহ বিভিন্ন শাখা থেকে অভিযান চালিয়ে উদ্ধার করা হয়েছে অবৈধ সিগারেট,শলাকা,পলিথিন সহ আরো অনেক অবৈধ মালামাল।যাতে করে বঞ্চিত হয়েছে বাংলাদেশ সরকারের রাজস্ব আয়।সর্বসাফল্য ক্রমে বাংলাদেশ সরকারের শুল্ক ভ্যাট গোয়েন্দার জালে পড়ে ছিলো এজে আর পার্সেল এন্ড কুরিয়ার সার্ভিস টি ।বাংলাদেশ সরকারের শুল্ক ফাঁকির দায়ে গত ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ইং
গুনতে হয়েছে,৫,৩২,৬২,৬২৫,৬৪(পাঁচ কোটি বত্রিশ লক্ষ বাষট্টি হাজার ছয়শত পঁশিচ পয়সা)যাহা রীতি মতো অবাক করার বিষয়।উক্ত মামলা শেষ না হতে অভিনব কায়দায় অন্য ভাবে প্রতারনার আশ্রায় নিয়ে ও শেষ রক্ষা হলো না কুরিয়ার সার্ভিসটির।

পরবর্তি গত ০৩ অক্টোবর ২০২০ ইং বাংলাদেশ সরকারের গুরুত্বপূন্য সংস্থা “স্বরাষ্ট মন্ত্রনালয়,ডিএমপি কমিশনার,ঢাকা রেন্জ ডিআইজির, সিল স্বাক্ষর জালিয়াতি করতে গিয়ে ধরা পড়েছে কোম্পানীটির শীর্ষ ৬ কর্মকর্তা। রাষ্ট্রবিরোধী মামলায় কোম্পনীর মালিকসহ শীর্ষ ছয় কর্মকর্তা জেল খেটেছেন এক মাসের ও অধিক।সবাইকে বিজ্ঞ আদালত ৭ দিনের রিমান্ড ও মন্জুর করেছেন। রিমান্ডে তারা দিয়েছেন সব চাঞ্চল্যকর তথ্য ।যাহা সাংবাদিকদের জানান ডিএমপির এয়ারপোর্ট জোনের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার,তাপস কুমার দাস,কোম্পানী টি সুধু সরকারী চিল স্বাক্ষর,জালিয়াতি করে না এরা বিভিন্ন জেলার মধ্যবিত্ত ছেলেদের চাকুরী দেওয়ার নামে তাদের কাছ থেকে ব্ল্যাংক চেক স্ট্যাম্প নিয়ে মোটা অংকের টাকা দাবী করে ও মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেওয়াই মূল তারগেট।খেটে খাওয়া দিনমজুর বাবার সন্তান দিতে ব্যর্থ হলে ঐ চাকুরীচূত ছেলেটির নামে চেক ডিজোনার করে মোটা অংকের টাকা বসিয়ে মামলা করেন এজেআর পার্সেল যাহা সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেন সকল ভুক্তভোগী।সংবাদ সম্মেলনে ভূক্তভোগি সকলের একটাই দাবী মামলাবাজ প্রতারক এজে আর কুরিয়ার সার্ভিসের চেয়ারম্যান সামসুদ্দিন রিয়াদের রোশালন থেকে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও কোম্পানীটির সকল প্রতারক,মোঃ গিয়াস,নুরেআলম সিদ্দিকী,রাকিব,মামুন,শিমুলকে গ্রেফতার করে দ্রুত আইনের আওতা আনা হোক যাতে করে আর কারে দিনমজুর বাবার ছেলেকে বিনা কারনে জেল খাটতে না হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




আপডেট সময় : ০৮:৩২:০৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ মার্চ ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদনঃ  ১৪ মার্চ ২২ ইং সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাব প্রঙ্গনে ২০ জনের অধিক ভুক্তভোগী এজেআর কুরিয়ার সার্ভিসের চেয়ারম্যান সামসুদ্দিন রিয়াদের রোশানল থেকে বাঁচার আকুতি জানিয়ে মামলার কপি নিয়ে মানববন্ধন করেছেন।তারা প্রতারনা শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ তুলেছেন।

মানববন্ধনে ভুক্তভোগীরা জানান, চাকুরী দেওয়ার নামে ব্ল্যাংক চেক স্টাম্পে নিয়ে মোটা অংকের টাকা বসিয়ে মামলা দেওয়া টাই ছিলো কোম্পানীটির মূল উদ্দ্যোশ্য। মাগুরার শিহাব উদ্দিন জানান, আমি ১০ হাজার বেতনের চাকুরী করি আমাকে দিয়েছেন আঠার লক্ষ (১৮০০,০০০) টাকার মামলা, ঢাকায় এলিপেন্ট রোড়ের চাকুরীচূত মোস্তাফিজ জানান, নগদ দশ লক্ষ (১০,০০,০০০)টাকার মামলায় ১ মাস জেল খেটে বের হওয়ার পর শুনি আবার ও আমার নামে দশ লক্ষ (১০,০০,০০০) টাকার চেক ডিজনার মামলা হয়েছে যাহা শুনে আমি রীতি মতো মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পড়েছি,ফেনীর, মাসুদ হোসাইন দশ হাজার (১০,০০০) হাজার টাকা বেতনের চাকুরী করতেন বেতন বাড়ানো হয়নি বলে, চাকুরী থেকে লিখিতঅব্যাহতি দেন কোম্পানীটির এমডির কাছে, অব্যহতির দুই বছর পর জানতে পারেন তার নামে ,উনত্রিশ লক্ষ সাতাশ হাজার (২৯,২৭০০০)টাকার মামলা হয়েছেন, যাহা সইতে না পেরে দুই বার সুইসাইট করতে গিয়ে ও করতে দেয় নি তার পরিবার পরিজন।তাদের ব্ল্যাংক চেক যে কাল হয়ে দাঁড়াবে একদিন জানতো ?

এই বিষয়ে কোম্পনীর চেয়ারম্যান এর কাছে জানতে চাইলে,তিনি কল রিসিভ করে কেটে দেন,পরভর্তিতে নাম্বার বন্ধ করে দেন।

সর্বোশেষ একমাস আগে কোম্পানীটির চাকুরীচূত জিএম মাহবুবুর রহমানের কাছে এই বিষয়ে জানতে চাইলে,উঠে আসে কোম্পানীটির অজানা সব চাঞ্চল্যকর তথ্য যাহা রীতিমতো চোখ কপালে উঠার মতো,চাকুরী দেওয়ার নামে ব্ল্যাংক চেক স্ট্যাম্প নেওয়াই হলো তাদের মুল উদ্যাশ্য,এরি মধ্যে আমাকে প্রাণ নাশের ও হুমকি দিয়েছে কোম্পনীর এমডি রিয়াদ সাহেব,আমি থাকাকালীন দুই শত অধিক মামলা করেছেন,আমাকে বাদী হতে বললে ও আমি একটি মামলার বাদী হয়নি,৮০% মামলার বাদী মোঃ গিয়াস উদ্দিন,যিনি রীতি মতো মোটা অংকের টাকা দিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ এর কেন্দ্রীয় সদস্য হয়েছেন ।
যার দোহাই দিয়ে বিভিন্ন জায়গা হামলা মামলা করেন।
বর্তমান সময়ের সমালোচিত মামলাবাজ কুরিয়ার সার্ভিস নামে পরিচিত এজে আর পার্সেল এন্ড কুরিয়ার সার্ভিস।দেশের বিভিন্ন জেলার শিক্ষিত ছেলেদের কর্মের ব্যবস্থা ও ভালো বেতনে চাকুরী দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে,চাকুরীর নামে প্রতারনার দোকান দিয়ে বসেছেন কুরিয়ার সার্ভিস চেয়ারম্যান,সামসুদ্দিন আহমেদ রিয়াদ ও তার প্রতারক চক্র।

বাংলাদেশ কুরিয়ার সার্ভিস এসোসিয়েশনের এক কর্মকর্তার কাছে ব্ল্যাংক চেক স্টাম্প নিয়ে কুরিয়ার চাকুরী দেওয়ার কোনো নিয়ম আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন,বাংলাদেশের কোনো সংবিধানে এমন কোনো নিয়ম নেই যে ব্যাংকের ব্ল্যাংক চেক স্ট্যাম্প নিয়ে চাকুরী দেওয়ার।যেই কুরিয়ার সার্ভিস এসব ডকুমেন্ট চাইবে আপনাদের মনে করতে হবে ঐ কুরিয়ার সার্ভিসটি প্রতারনার ফাঁদ বসিয়েছেন যেকোনো সময় আপনাকে বিপদে ফেলবে তাই চাকুরী যে প্রতিষ্ঠানে করবেন না কেনো ব্যাংক চেক স্ট্যাম্প দিয়ে চাকুরী না নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।বাংলাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে সারাদেশ জুড়ে মানুষের দার প্রান্তে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন,সুন্দরবন,এসএপরিবহন,জননী,এসআর,সওদাগর,রেডেক্স সহ আরো অনেক কুরিয়ার সার্ভিস প্রতিষ্ঠান।ঐ সকল কোম্পানীর বিরুদ্ধে অভিযোগ না থাকলে ও সাম্প্রতিক সময়ে এজে আর পার্সেল এন্ড কুরিয়ার সার্ভিস প্রতিষ্ঠানটি নামে গ্রাহক হয়রানী পন্য পরিবহনের আড়ালে নানান অনিয়ম ও পন্য পরিবহনের আড়ালে অবৈধ মালা মাল দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে পৌছে দেওয়া কোম্পানীটির উদ্দ্যোশ্য যাহার রহস্য ইতিমধ্য দেশের শীর্ষ স্থানীয় অনেক গুলো প্রিন্ট মিডিয়া প্রকাশ হয়েছে।

র‍্যাবের বিভিন্ন সময়ের অভিযানে এজে আর পার্সেল এন্ড কুরিয়ার সার্ভিস কুমিল্লা,সিলেট,মৌলভীবাজার সহ বিভিন্ন শাখা থেকে অভিযান চালিয়ে উদ্ধার করা হয়েছে অবৈধ সিগারেট,শলাকা,পলিথিন সহ আরো অনেক অবৈধ মালামাল।যাতে করে বঞ্চিত হয়েছে বাংলাদেশ সরকারের রাজস্ব আয়।সর্বসাফল্য ক্রমে বাংলাদেশ সরকারের শুল্ক ভ্যাট গোয়েন্দার জালে পড়ে ছিলো এজে আর পার্সেল এন্ড কুরিয়ার সার্ভিস টি ।বাংলাদেশ সরকারের শুল্ক ফাঁকির দায়ে গত ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ইং
গুনতে হয়েছে,৫,৩২,৬২,৬২৫,৬৪(পাঁচ কোটি বত্রিশ লক্ষ বাষট্টি হাজার ছয়শত পঁশিচ পয়সা)যাহা রীতি মতো অবাক করার বিষয়।উক্ত মামলা শেষ না হতে অভিনব কায়দায় অন্য ভাবে প্রতারনার আশ্রায় নিয়ে ও শেষ রক্ষা হলো না কুরিয়ার সার্ভিসটির।

পরবর্তি গত ০৩ অক্টোবর ২০২০ ইং বাংলাদেশ সরকারের গুরুত্বপূন্য সংস্থা “স্বরাষ্ট মন্ত্রনালয়,ডিএমপি কমিশনার,ঢাকা রেন্জ ডিআইজির, সিল স্বাক্ষর জালিয়াতি করতে গিয়ে ধরা পড়েছে কোম্পানীটির শীর্ষ ৬ কর্মকর্তা। রাষ্ট্রবিরোধী মামলায় কোম্পনীর মালিকসহ শীর্ষ ছয় কর্মকর্তা জেল খেটেছেন এক মাসের ও অধিক।সবাইকে বিজ্ঞ আদালত ৭ দিনের রিমান্ড ও মন্জুর করেছেন। রিমান্ডে তারা দিয়েছেন সব চাঞ্চল্যকর তথ্য ।যাহা সাংবাদিকদের জানান ডিএমপির এয়ারপোর্ট জোনের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার,তাপস কুমার দাস,কোম্পানী টি সুধু সরকারী চিল স্বাক্ষর,জালিয়াতি করে না এরা বিভিন্ন জেলার মধ্যবিত্ত ছেলেদের চাকুরী দেওয়ার নামে তাদের কাছ থেকে ব্ল্যাংক চেক স্ট্যাম্প নিয়ে মোটা অংকের টাকা দাবী করে ও মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেওয়াই মূল তারগেট।খেটে খাওয়া দিনমজুর বাবার সন্তান দিতে ব্যর্থ হলে ঐ চাকুরীচূত ছেলেটির নামে চেক ডিজোনার করে মোটা অংকের টাকা বসিয়ে মামলা করেন এজেআর পার্সেল যাহা সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেন সকল ভুক্তভোগী।সংবাদ সম্মেলনে ভূক্তভোগি সকলের একটাই দাবী মামলাবাজ প্রতারক এজে আর কুরিয়ার সার্ভিসের চেয়ারম্যান সামসুদ্দিন রিয়াদের রোশালন থেকে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও কোম্পানীটির সকল প্রতারক,মোঃ গিয়াস,নুরেআলম সিদ্দিকী,রাকিব,মামুন,শিমুলকে গ্রেফতার করে দ্রুত আইনের আওতা আনা হোক যাতে করে আর কারে দিনমজুর বাবার ছেলেকে বিনা কারনে জেল খাটতে না হয়।