ঢাকা ০৩:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo রূপালী ব্যাংকের এমডি ছিলেন বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদের প্রভাবশালী নেতা! Logo “আওয়ামী সুবিধাভোগী ৪ কারা কর্মকর্তার কাছে জিম্মি কারা অধিদপ্তর!” Logo পাইকগাছা-কয়রার মানুষের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে মাঠে আমিরুল ইসলাম কাগজী Logo এয়ারপোর্ট এলাকার আওয়ামীলীগ নেতা সালাউদ্দিন পিয়ারী ইয়াসিন ধরাছোঁয়ার বাইরে! Logo পিরোজপুর-২ আসনে জনগণের জন্য কাজ করতে চান ফকরুল আলম: নির্বাচনের প্রস্তুতি তুঙ্গে Logo পাওনা টাকা চাওয়ায় সাংবাদিকের উপর হামলা: নেপথ্যে কসাই পারভেজ ধরাছোঁয়ার বাইরে Logo ৩৬ জুলাই: যেভাবে প্রতীকী ক্যালেন্ডার হয়ে উঠল জাতীয় প্রতিরোধের হাতিয়ার Logo বাকেরগঞ্জ উপজেলা যুবদলের নেতার উপর সন্ত্রাসী হামলা Logo গণপূর্ত প্রকৌশলী জহির রায়হানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে দুদকের অভিযান Logo “শতকোটি টাকার দুর্নীতির সাম্রাজ্য: তাপসের ঘনিষ্ট ডিএসসিসির শাহজাহান আলীর ফাঁদে ঢাকা দক্ষিণ সিটি”

অবৈধ বাংলা মদ ব্যবসার অধরা সম্রাট সূত্রাপুরের মিন্টুু

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:২৪:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২১ ২২২ বার পড়া হয়েছে

জাহিদ হোসেন: পুরনো ঢাকার সূত্রাপুরে মিন্টুর বাংলা মদের ব্যবসা এলাকার যুবসমাজের ভবিষ্যৎ ধ্বংস শুধু ডেকে আনছে না, সেইসঙ্গে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিরও অবনতি ঘটাচ্ছে। বাংলা মদের ঐ আড্ডাখানা ঘিরে মাস্তানদের দৌরাত্ম্য বেড়ে গেছে। এলাকাবাসী এতে অতিষ্ঠ। অভিযোগ পাওয়া গেছে, মাতাল-বদমাশদের গুন্ডামির হাত থেকে রেহাই পাবার জন্য এলাকাবাসী একাধিকবার প্রশাসনের কাছে আবেদন জানিয়েছে, কিন্তু তারা কোনো প্রতিকার পাননি।

জানা গেছে, সূত্রাপুর থানার ২৪নং আর.এম দাস রোডে দীর্ঘদিন ধরে মিন্টুর বাংলা মদের কারবার চলছে। সকাল ৮টা থেকে রাত ১০-১১টা পর্যন্ত চলে মাতালদের উৎপাত। জানা গেছে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের কিছু অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীর যোগসাজশে মিন্টু এই বাংলা মদের কারবার চালিয়ে যাচ্ছে।

অভিযোগ রয়েছে, মাদক অধিদফতরের মেট্রো সূত্রাপুর সার্কেলের এক র্কমর্কতা নিজেই মিন্টুর এই মদের কারবার দেখাশোনা করেন, যাতে কোনো ঝামেলা না হয়। তাছাড়া স্থানীয় থানা পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে মিন্টুর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। যে কারণে এই মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে এলাকাবাসী প্রকাশ্যে কিছু বলার সাহস পায় না। কেননা মিথ্যা অভিযোগে মামলা দিয়ে অনেক নিরীহ ব্যক্তিদের হয়রানি করার অভিযোগ তার বিরুদ্ধে রয়েছে।

একাধিক সূত্রে জানা গেছে, মিন্টু শুধু আর.এম দাস রোডে প্রকাশ্যেই বাংলা মদের ব্যবসা করে না, পুরনো ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে বাংলা মদ সাপ্লাই করে থাকে সে। শুধু তাই নয়, বাংলা মদের কারবারের আড়ালে অন্যান্য অবৈধ মাদক ব্যবসা করার অভিযোগ তার বিরুদ্ধে রয়েছে। একবার ১০০ গ্রাম হেরোইনসহ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের হাতে ধরা পড়েছিল। এ নিয়ে সূত্রাপুর থানায় মামলাও হয়। মামলা নং-থ ২৮(৯) ২০১০। ধারা-১৯/১-(ক)। ঐ মামলার বাদী ছিলেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের সূত্রাপুর সার্কেলের পরিদর্শক আজিজুল ইসলাম।

জানা গেছে, সূত্রাপুরের দেশি বাংলা মদের দোকানের লাইসেন্স ছিল সঞ্জয় কুর্মি ও লক্ষ্মী কুর্মির নামে। পরে সেটা এক চুক্তির মাধ্যমে মিন্টু দখল করে নেয়। মিন্টুর কাছ থেকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর শুধু হেরোইন নয়, আরেকবার অবৈধভাবে আমদানিকৃত ১ হাজার পিস প্যাথেডিন ইনজেকশনও উদ্ধার করেছিল। তা নিয়ে মামলা হয় এবং বাদী ছিলেন সূত্রাপুর সার্কেলের পরিদর্শক আজিজুল ইসলাম।

অভিযোগ পাওয়া গেছে, র‌্যাবের সোর্স পরিচয় দিয়ে মিন্টু নিরীহ লোকজনের কাছ থেকে বিপুল অংকের টাকা আদায় করে এবং অবৈধ মাদক ব্যবসার সূত্রে এখন কোটি কোটি টাকার মালিক। মিন্টু বেশ দম্ভ করে বলে বেড়ায়, প্রশাসনকে সে প্রতিমাসে ৪০ লাখ টাকা উৎকোচ দেয়। মিন্টু তার বাংলা মদের ব্যবসার ক্ষেত্রে জালিয়াতির আশ্রয় নেয়। ভুয়া ভোক্তা পারমিট এবং ভুয়া মাদকসেবীর তালিকা দেখিয়ে ওয়্যার হাউজ থেকে মদ এনে তা বিক্রি করে। মুসলমান ক্রেতাদের কাছে বাংলা মদ বিক্রি করা নিষিদ্ধ। অথচ সে মদের প্রায় সিংহভাগই মুসলমানদের কাছে বিক্রি করে আসছে। শুধু তাই নয়, মিন্টু অনেক সময় ভেজাল মদও বিক্রি করে। তার দোকানের মদ খেয়ে মানুষের মৃত্যু হওয়ারও নজির আছে। মিন্টুর অবৈধ মদ ব্যবসার প্রধান সহযোগী হলো তার ম্যানেজার বাবুল। একটিতে পারমিট এন্ট্রি করে আরেকটি খাতায় পারমিট নম্বর টুকে রাখে। এক্ষেত্রে শত শত ভুয়া পারমিট ব্যবহার করা হয়। ভোক্তারা মদ কেনার সময় নিজ নিজ পারমিট সঙ্গে এনে তা ইস্যু করবে। এটাই মদ বিক্রির প্রচলিত নিয়ম। এই ভোক্তা পারমিট মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর দিয়ে থাকে মূলত অমুসলিম ক্রেতাদের। কিন্তু সরেজমিন খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, মিন্টুর বাংলা মদের ক্রেতারা প্রায় সকলেই মুসলমান। তাদের ভোক্তা পারমিট দেওয়ার কথা নয়। এভাবেই চলছে ২৪নং আর.এম দাস রোডে মিন্টুর বাংলা মদের অবৈধ কারবার। দেখা গেছে, ঈদুল ফিতর, ঈদুল আযহা, মহররম, শবে-বরাত, শবে কদর- পবিত্র দিনে অবৈধ মদ বিক্রির কারবার চলছে। মুসলমান ক্রেতাদের কাছে মদ বিক্রি বেআইনি হলেও ক্ষমতা ও প্রভাবের জোরে মিন্টু সেটা মানছে না।

নিরাপত্তার কারণে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন এলাকাবাসী মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক বরাবর প্রশ্ন রেখেছেনথখোদ মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের পরিদর্শকই যে মিন্টুর বিরুদ্ধে হেরোইন এবং প্যাথেডিনের দু’দু’টি মামলা করেছেন, সেই মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর পরিচালিত বাংলা মদের দোকান চালাবার অধিকার মিন্টু কি করে রাখে?
এদিকে আরো জানাযায় যাত্রবাড়ী থানাধীন ৪ নং বিবিরবাগিছার শেষ মাথায় ৮ তলা এক আলিশান বাড়ী করেছে এই মিন্টু অভিযোগ রয়েছে প্রথম স্ত্রীকে তারিয়ে দেয়ার পর ২য় বিয়ে করে আর এই ঘরে ৩ ছেলে রয়েছে তারা নিত্য নতুন ৩/৪ টাকা দামের মোটর সাইক্যল হাকিয়ে বেড়ান এতো টাকা কোথায় পান আর কত টাকাই রাজস্ব দেন এই মিন্টু এমন প্রশ্ন এলাকার সচেতস মহলের এব্যপারে মার মোটু ফোনে বার বার কল দেয়ার পরেও তা বন্ধ পাওয়া যায়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

অবৈধ বাংলা মদ ব্যবসার অধরা সম্রাট সূত্রাপুরের মিন্টুু

আপডেট সময় : ১১:২৪:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২১

জাহিদ হোসেন: পুরনো ঢাকার সূত্রাপুরে মিন্টুর বাংলা মদের ব্যবসা এলাকার যুবসমাজের ভবিষ্যৎ ধ্বংস শুধু ডেকে আনছে না, সেইসঙ্গে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিরও অবনতি ঘটাচ্ছে। বাংলা মদের ঐ আড্ডাখানা ঘিরে মাস্তানদের দৌরাত্ম্য বেড়ে গেছে। এলাকাবাসী এতে অতিষ্ঠ। অভিযোগ পাওয়া গেছে, মাতাল-বদমাশদের গুন্ডামির হাত থেকে রেহাই পাবার জন্য এলাকাবাসী একাধিকবার প্রশাসনের কাছে আবেদন জানিয়েছে, কিন্তু তারা কোনো প্রতিকার পাননি।

জানা গেছে, সূত্রাপুর থানার ২৪নং আর.এম দাস রোডে দীর্ঘদিন ধরে মিন্টুর বাংলা মদের কারবার চলছে। সকাল ৮টা থেকে রাত ১০-১১টা পর্যন্ত চলে মাতালদের উৎপাত। জানা গেছে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের কিছু অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীর যোগসাজশে মিন্টু এই বাংলা মদের কারবার চালিয়ে যাচ্ছে।

অভিযোগ রয়েছে, মাদক অধিদফতরের মেট্রো সূত্রাপুর সার্কেলের এক র্কমর্কতা নিজেই মিন্টুর এই মদের কারবার দেখাশোনা করেন, যাতে কোনো ঝামেলা না হয়। তাছাড়া স্থানীয় থানা পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে মিন্টুর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। যে কারণে এই মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে এলাকাবাসী প্রকাশ্যে কিছু বলার সাহস পায় না। কেননা মিথ্যা অভিযোগে মামলা দিয়ে অনেক নিরীহ ব্যক্তিদের হয়রানি করার অভিযোগ তার বিরুদ্ধে রয়েছে।

একাধিক সূত্রে জানা গেছে, মিন্টু শুধু আর.এম দাস রোডে প্রকাশ্যেই বাংলা মদের ব্যবসা করে না, পুরনো ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে বাংলা মদ সাপ্লাই করে থাকে সে। শুধু তাই নয়, বাংলা মদের কারবারের আড়ালে অন্যান্য অবৈধ মাদক ব্যবসা করার অভিযোগ তার বিরুদ্ধে রয়েছে। একবার ১০০ গ্রাম হেরোইনসহ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের হাতে ধরা পড়েছিল। এ নিয়ে সূত্রাপুর থানায় মামলাও হয়। মামলা নং-থ ২৮(৯) ২০১০। ধারা-১৯/১-(ক)। ঐ মামলার বাদী ছিলেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের সূত্রাপুর সার্কেলের পরিদর্শক আজিজুল ইসলাম।

জানা গেছে, সূত্রাপুরের দেশি বাংলা মদের দোকানের লাইসেন্স ছিল সঞ্জয় কুর্মি ও লক্ষ্মী কুর্মির নামে। পরে সেটা এক চুক্তির মাধ্যমে মিন্টু দখল করে নেয়। মিন্টুর কাছ থেকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর শুধু হেরোইন নয়, আরেকবার অবৈধভাবে আমদানিকৃত ১ হাজার পিস প্যাথেডিন ইনজেকশনও উদ্ধার করেছিল। তা নিয়ে মামলা হয় এবং বাদী ছিলেন সূত্রাপুর সার্কেলের পরিদর্শক আজিজুল ইসলাম।

অভিযোগ পাওয়া গেছে, র‌্যাবের সোর্স পরিচয় দিয়ে মিন্টু নিরীহ লোকজনের কাছ থেকে বিপুল অংকের টাকা আদায় করে এবং অবৈধ মাদক ব্যবসার সূত্রে এখন কোটি কোটি টাকার মালিক। মিন্টু বেশ দম্ভ করে বলে বেড়ায়, প্রশাসনকে সে প্রতিমাসে ৪০ লাখ টাকা উৎকোচ দেয়। মিন্টু তার বাংলা মদের ব্যবসার ক্ষেত্রে জালিয়াতির আশ্রয় নেয়। ভুয়া ভোক্তা পারমিট এবং ভুয়া মাদকসেবীর তালিকা দেখিয়ে ওয়্যার হাউজ থেকে মদ এনে তা বিক্রি করে। মুসলমান ক্রেতাদের কাছে বাংলা মদ বিক্রি করা নিষিদ্ধ। অথচ সে মদের প্রায় সিংহভাগই মুসলমানদের কাছে বিক্রি করে আসছে। শুধু তাই নয়, মিন্টু অনেক সময় ভেজাল মদও বিক্রি করে। তার দোকানের মদ খেয়ে মানুষের মৃত্যু হওয়ারও নজির আছে। মিন্টুর অবৈধ মদ ব্যবসার প্রধান সহযোগী হলো তার ম্যানেজার বাবুল। একটিতে পারমিট এন্ট্রি করে আরেকটি খাতায় পারমিট নম্বর টুকে রাখে। এক্ষেত্রে শত শত ভুয়া পারমিট ব্যবহার করা হয়। ভোক্তারা মদ কেনার সময় নিজ নিজ পারমিট সঙ্গে এনে তা ইস্যু করবে। এটাই মদ বিক্রির প্রচলিত নিয়ম। এই ভোক্তা পারমিট মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর দিয়ে থাকে মূলত অমুসলিম ক্রেতাদের। কিন্তু সরেজমিন খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, মিন্টুর বাংলা মদের ক্রেতারা প্রায় সকলেই মুসলমান। তাদের ভোক্তা পারমিট দেওয়ার কথা নয়। এভাবেই চলছে ২৪নং আর.এম দাস রোডে মিন্টুর বাংলা মদের অবৈধ কারবার। দেখা গেছে, ঈদুল ফিতর, ঈদুল আযহা, মহররম, শবে-বরাত, শবে কদর- পবিত্র দিনে অবৈধ মদ বিক্রির কারবার চলছে। মুসলমান ক্রেতাদের কাছে মদ বিক্রি বেআইনি হলেও ক্ষমতা ও প্রভাবের জোরে মিন্টু সেটা মানছে না।

নিরাপত্তার কারণে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন এলাকাবাসী মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক বরাবর প্রশ্ন রেখেছেনথখোদ মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের পরিদর্শকই যে মিন্টুর বিরুদ্ধে হেরোইন এবং প্যাথেডিনের দু’দু’টি মামলা করেছেন, সেই মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর পরিচালিত বাংলা মদের দোকান চালাবার অধিকার মিন্টু কি করে রাখে?
এদিকে আরো জানাযায় যাত্রবাড়ী থানাধীন ৪ নং বিবিরবাগিছার শেষ মাথায় ৮ তলা এক আলিশান বাড়ী করেছে এই মিন্টু অভিযোগ রয়েছে প্রথম স্ত্রীকে তারিয়ে দেয়ার পর ২য় বিয়ে করে আর এই ঘরে ৩ ছেলে রয়েছে তারা নিত্য নতুন ৩/৪ টাকা দামের মোটর সাইক্যল হাকিয়ে বেড়ান এতো টাকা কোথায় পান আর কত টাকাই রাজস্ব দেন এই মিন্টু এমন প্রশ্ন এলাকার সচেতস মহলের এব্যপারে মার মোটু ফোনে বার বার কল দেয়ার পরেও তা বন্ধ পাওয়া যায়।