ঢাকা ০২:৪৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo কুবির চট্টগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ইফতার ও পূর্নমিলনী Logo অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদের মায়ের মৃত্যুতে শাবির মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্ত চিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ পরিষদের শোক প্রকাশ Logo শাবির অধ্যাপক জহীর উদ্দিনের মায়ের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo বিশ কোটিতে গণপূর্তের প্রধান হওয়ার মিশনে ‘ছাত্রদল ক্যাডার প্রকৌশলী’! Logo দূর্নীতির রাক্ষস ফায়ার সার্ভিসের এডি আনোয়ার! Logo ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে ক্ষতি হওয়া শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামোর সংস্কার শুরু Logo বুয়েটে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্র রাজনীতির দাবিতে শাবিপ্রবি ছাত্রলীগের মানববন্ধন Logo কুবি উপাচার্যের বক্তব্যের প্রমাণ দিতে শিক্ষক সমিতির সাত দিনের আল্টিমেটাম




গ্যাসের পাইপ বিক্রি করেই শত কোটি টাকার মালিক তিতাসের জহিরুল

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:০১:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৩ ১৫০ বার পড়া হয়েছে

রাজধানীতে ৬টি সহ গ্রামের বাড়ীত ১০ কোটি টাকার বাড়ী ॥ ৪ স্ত্রী ৬ সন্তান নিয়ে রাজকীয় সংসার ॥ হাকান প্রাডো গাড়ী ॥ একসময়ের বিএনপি করা বর্তমানে আওয়ামীলীগ সেজেছেন

বিশেষ প্রতিবেদক| তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির প্রায় অর্ধকোটি টাকার সরকারি পাইপসহ অন্য মালামাল অবৈধভাবে বাইরে বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে। এসব পাইপ ও মালামাল অবৈধভাবে বাইরে বিক্রি করে দিয়েই চক্রটি ক্ষান্ত হয়নি, সেই মালামাল তিতাসের স্টোরে জমা করেছে কাগজে-কলমে।
পরে বিষয়টি তিতাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জেনে গেলে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কর্তৃপক্ষ এখন বলছে, তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যব¯’া নেওয়া হবে। অবশ্য ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন তিতাসের এক সিনিয়র রেকর্ডকিপার মো. ওয়ালী উল্লাহ পাটোয়ারী।
তিতাস সূত্রে জানা যায়, নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও অঞ্চলে কর্মরত অফিস সহকারী মো. জহিরুল ইসলাম মূলত পাইপ বিক্রির মূল হোতা। বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তুলে আনা জমানো পাইপ জহিরুল ইসলাম কোনো একটি রি-রোলিং মিলে বিক্রি করে দেন। প্রায় অর্ধকোটি টাকার এই পাইপ আইনগতভাবে বৈধতা দেখানোর জন্য তিনি তিতাসের মূল ভারকেন্দ্র ডেমরার কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে ম্যানেজ করে কাগজে-কলমে বিক্রি হওয়া পাইপগুলো অফিসের স্টোরে জমা করেন। কিš‘ প্রকৃত অর্থে মালামালগুলো স্টোরে জমা হয়নি। বিষয়টি পরে তিতাসের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ জানায় তদন্ত শুরু হলে মালামাল জমা হওয়ার অফিসিয়াল ডকুমেন্ট এমটিভিতে স্বাক্ষর করা কর্মকর্তারা তড়িঘড়ি করে তা বাতিল করার অনুরোধ করেন।
সূত্রে জানা যায়, গত ২৬ জানুয়ারি তিতাসের আঞ্চলিক অফিস সোনারগাঁও থেকে প্রায় পাঁচ হাজার মিটার স্ক্রাপ এমএস পাইপ, এক ডজন ভাল্বপিটসহ অন্য মালামাল তিতাসের ডেমরা সংরক্ষণাগারে পাঠানো হয়। প্রকৃতপক্ষে এ মালামাল পাঠানো হয়নি। মালামাল গোডাউনে জমা না করেই ডেমরার দায়িত্বে থাকা সিনিয়র রেকর্ডকিপার মো. ওয়ালী উল্লাহ পাটোয়ারী মালগুলোর প্রয়োজনীয় রসিদ এমটিভি ফরমে স্বাক্ষর করেন।

যার ফরম নম্বর ১০৫ ও ১০৬। সূত্রে জানা যায়, ওয়ালী উল্লাহ পাটোয়ারী নিজে এমটিভিতে স্বাক্ষর করে সহকারী কর্মকর্তা গাজী সুলতান উদ্দিন আহমেদ, সহকারী ব্যব¯’াপক মো. আনিছুজ্জামান, সহকারী ব্যব¯’াপক মো. রুহুল আমীনের স্বাক্ষর নিয়ে ব্যব¯’াপক মো. সহিদ আলী প্রামাণিক এবং উপমহাব্যব¯’াপক মাসুদ উর রহমানের স্বাক্ষর নেওয়া হয়।
পরর্বর্তী সময়ে কর্তৃপক্ষ জানতে পারে, ম্যাটেরিয়াল ট্রান্সফার ভাউচার (এমটিভি) মালামাল ডেমরা ভা-ারে প্রবেশ করেনি। পরে দায়িত্ব থাকা কর্মকর্তারা নিরাপত্তা বিভাগের রেজিস্টার্ড এবং ভিডিও ফুটেজ পরীক্ষা করে দেখেন যে মালামাল প্রবেশ করেনি। পরে ১লা ফেব্রুয়ারী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ডেকে নিয়ে মালামাল কোথায় গেল জানতে চাওয়া হলে মো. ওয়ালী উল্লাহ পাটোয়ারী মালামাল গ্রহণ না করেই এমটিভি প্রদানের রসিদের স্বাক্ষরের কথা স্বীকার করেন। পরে তিতাস কর্তৃপক্ষ এমটিভি দুটি বাতিল ঘোষণা করে।
এদিকে এ ঘটনায় তিতাসের ব্যব¯’াপনা পরিচালক আলী ইকবাল মো.নুরুল্লাহর নির্দেশে তিতাসের মালামাল গোডাইনে না ঢুকিয়ে কেন এমটিভি তৈরি করা হলো এবং মালামাল কোথায় গেল- পুরো ঘটনা উদ্ঘাটন করে দায়ীদের চিহ্নিত করে শাস্তি নিশ্চিত করতে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়েছে। কমিটিতে আছেন উপমহাব্যব¯’াপক মোহাম্মদ ইউসুফ, ব্যব¯’াপক মো. মাহমুদ উর রহমান ভূঞা ও ব্যব¯’াপক মোহাম্মদ আবু বকর।
অভিযুক্ত মো. জহিরুল ইসলামের সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেন, আমি কোনো মালামাল বিক্রি করিনি। ব্যব¯’াপক সহিদ আলী প্রামাণিক বলেন, এ রকম ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি কাজ করছে। কারা কারা এমন ঘটনায় জড়িত জানতে চাইলে তিনি বলেন, অনেকেই জড়িত থাকতে পারে; তদন্ত করলে বেরিয়ে আসবে। ডিজিএম মো. মাসুদ উর রহমান বলেন, মালামাল গোডাউনে না ঢুকিয়ে এমটিভি তৈরি করার সত্যতা আছে। ঘটনাটি তদন্ত করা হ”েছ। তদন্ত শেষে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যব¯’া নেওয়া হবে।
এদিকে অভিযুক্ত মো. জহিরুল ইসলামের রয়েছে রাজধানী ৬ টি সহ তার গ্রামের বাড়ী কুমিল্লা জেলার বুড়িচং থানাধীন আনন্দপুর গ্রামে ৪ বিঘা জমির উপর ৪ তলা একটি আলিশান বাড়ী আর এই বাড়ীতেই ঘরচ করা হয়েছে প্রায় ১০ কোটি টাকা। আর সে নিজে ৪র্থ শ্রেনীর র্কমচারী হয়েও চলেন প্রাডো গাড়ীতে, ৪ স্ত্রী ও ৬ সন্তান নিয়েই তার এই রাজকীয় সংসার এবিষয়ে তার মন্তব্য জানতে চাইলে গ্রামের বাড়ীটি নাকি তার বাবা করছে তা তিনি এ বিষয়ে জানেন না তবে তার বাবা একজন সামান্য কৃষক আর তিনি কিভাবে ১০কোটি টাকা খরচ করে বাড়ী করলেন সে প্রশ্ন তিনি এড়িয়ে জান।
অন্যদিকে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির প্রায় অর্ধকোটি টাকার সরকারি পাইপসহ অন্য মালামাল অবৈধভাবে বাইরে বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগের কারনে জহিরুলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




গ্যাসের পাইপ বিক্রি করেই শত কোটি টাকার মালিক তিতাসের জহিরুল

আপডেট সময় : ১১:০১:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৩

রাজধানীতে ৬টি সহ গ্রামের বাড়ীত ১০ কোটি টাকার বাড়ী ॥ ৪ স্ত্রী ৬ সন্তান নিয়ে রাজকীয় সংসার ॥ হাকান প্রাডো গাড়ী ॥ একসময়ের বিএনপি করা বর্তমানে আওয়ামীলীগ সেজেছেন

বিশেষ প্রতিবেদক| তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির প্রায় অর্ধকোটি টাকার সরকারি পাইপসহ অন্য মালামাল অবৈধভাবে বাইরে বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে। এসব পাইপ ও মালামাল অবৈধভাবে বাইরে বিক্রি করে দিয়েই চক্রটি ক্ষান্ত হয়নি, সেই মালামাল তিতাসের স্টোরে জমা করেছে কাগজে-কলমে।
পরে বিষয়টি তিতাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জেনে গেলে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কর্তৃপক্ষ এখন বলছে, তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যব¯’া নেওয়া হবে। অবশ্য ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন তিতাসের এক সিনিয়র রেকর্ডকিপার মো. ওয়ালী উল্লাহ পাটোয়ারী।
তিতাস সূত্রে জানা যায়, নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও অঞ্চলে কর্মরত অফিস সহকারী মো. জহিরুল ইসলাম মূলত পাইপ বিক্রির মূল হোতা। বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তুলে আনা জমানো পাইপ জহিরুল ইসলাম কোনো একটি রি-রোলিং মিলে বিক্রি করে দেন। প্রায় অর্ধকোটি টাকার এই পাইপ আইনগতভাবে বৈধতা দেখানোর জন্য তিনি তিতাসের মূল ভারকেন্দ্র ডেমরার কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে ম্যানেজ করে কাগজে-কলমে বিক্রি হওয়া পাইপগুলো অফিসের স্টোরে জমা করেন। কিš‘ প্রকৃত অর্থে মালামালগুলো স্টোরে জমা হয়নি। বিষয়টি পরে তিতাসের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ জানায় তদন্ত শুরু হলে মালামাল জমা হওয়ার অফিসিয়াল ডকুমেন্ট এমটিভিতে স্বাক্ষর করা কর্মকর্তারা তড়িঘড়ি করে তা বাতিল করার অনুরোধ করেন।
সূত্রে জানা যায়, গত ২৬ জানুয়ারি তিতাসের আঞ্চলিক অফিস সোনারগাঁও থেকে প্রায় পাঁচ হাজার মিটার স্ক্রাপ এমএস পাইপ, এক ডজন ভাল্বপিটসহ অন্য মালামাল তিতাসের ডেমরা সংরক্ষণাগারে পাঠানো হয়। প্রকৃতপক্ষে এ মালামাল পাঠানো হয়নি। মালামাল গোডাউনে জমা না করেই ডেমরার দায়িত্বে থাকা সিনিয়র রেকর্ডকিপার মো. ওয়ালী উল্লাহ পাটোয়ারী মালগুলোর প্রয়োজনীয় রসিদ এমটিভি ফরমে স্বাক্ষর করেন।

যার ফরম নম্বর ১০৫ ও ১০৬। সূত্রে জানা যায়, ওয়ালী উল্লাহ পাটোয়ারী নিজে এমটিভিতে স্বাক্ষর করে সহকারী কর্মকর্তা গাজী সুলতান উদ্দিন আহমেদ, সহকারী ব্যব¯’াপক মো. আনিছুজ্জামান, সহকারী ব্যব¯’াপক মো. রুহুল আমীনের স্বাক্ষর নিয়ে ব্যব¯’াপক মো. সহিদ আলী প্রামাণিক এবং উপমহাব্যব¯’াপক মাসুদ উর রহমানের স্বাক্ষর নেওয়া হয়।
পরর্বর্তী সময়ে কর্তৃপক্ষ জানতে পারে, ম্যাটেরিয়াল ট্রান্সফার ভাউচার (এমটিভি) মালামাল ডেমরা ভা-ারে প্রবেশ করেনি। পরে দায়িত্ব থাকা কর্মকর্তারা নিরাপত্তা বিভাগের রেজিস্টার্ড এবং ভিডিও ফুটেজ পরীক্ষা করে দেখেন যে মালামাল প্রবেশ করেনি। পরে ১লা ফেব্রুয়ারী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ডেকে নিয়ে মালামাল কোথায় গেল জানতে চাওয়া হলে মো. ওয়ালী উল্লাহ পাটোয়ারী মালামাল গ্রহণ না করেই এমটিভি প্রদানের রসিদের স্বাক্ষরের কথা স্বীকার করেন। পরে তিতাস কর্তৃপক্ষ এমটিভি দুটি বাতিল ঘোষণা করে।
এদিকে এ ঘটনায় তিতাসের ব্যব¯’াপনা পরিচালক আলী ইকবাল মো.নুরুল্লাহর নির্দেশে তিতাসের মালামাল গোডাইনে না ঢুকিয়ে কেন এমটিভি তৈরি করা হলো এবং মালামাল কোথায় গেল- পুরো ঘটনা উদ্ঘাটন করে দায়ীদের চিহ্নিত করে শাস্তি নিশ্চিত করতে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়েছে। কমিটিতে আছেন উপমহাব্যব¯’াপক মোহাম্মদ ইউসুফ, ব্যব¯’াপক মো. মাহমুদ উর রহমান ভূঞা ও ব্যব¯’াপক মোহাম্মদ আবু বকর।
অভিযুক্ত মো. জহিরুল ইসলামের সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেন, আমি কোনো মালামাল বিক্রি করিনি। ব্যব¯’াপক সহিদ আলী প্রামাণিক বলেন, এ রকম ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি কাজ করছে। কারা কারা এমন ঘটনায় জড়িত জানতে চাইলে তিনি বলেন, অনেকেই জড়িত থাকতে পারে; তদন্ত করলে বেরিয়ে আসবে। ডিজিএম মো. মাসুদ উর রহমান বলেন, মালামাল গোডাউনে না ঢুকিয়ে এমটিভি তৈরি করার সত্যতা আছে। ঘটনাটি তদন্ত করা হ”েছ। তদন্ত শেষে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যব¯’া নেওয়া হবে।
এদিকে অভিযুক্ত মো. জহিরুল ইসলামের রয়েছে রাজধানী ৬ টি সহ তার গ্রামের বাড়ী কুমিল্লা জেলার বুড়িচং থানাধীন আনন্দপুর গ্রামে ৪ বিঘা জমির উপর ৪ তলা একটি আলিশান বাড়ী আর এই বাড়ীতেই ঘরচ করা হয়েছে প্রায় ১০ কোটি টাকা। আর সে নিজে ৪র্থ শ্রেনীর র্কমচারী হয়েও চলেন প্রাডো গাড়ীতে, ৪ স্ত্রী ও ৬ সন্তান নিয়েই তার এই রাজকীয় সংসার এবিষয়ে তার মন্তব্য জানতে চাইলে গ্রামের বাড়ীটি নাকি তার বাবা করছে তা তিনি এ বিষয়ে জানেন না তবে তার বাবা একজন সামান্য কৃষক আর তিনি কিভাবে ১০কোটি টাকা খরচ করে বাড়ী করলেন সে প্রশ্ন তিনি এড়িয়ে জান।
অন্যদিকে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির প্রায় অর্ধকোটি টাকার সরকারি পাইপসহ অন্য মালামাল অবৈধভাবে বাইরে বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগের কারনে জহিরুলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।