ঢাকা ০৬:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo বুড়িচংয়ে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ইউএনও’র! Logo ইবি উপাচার্যকে ১০লাখ ঘুষ প্রস্তাব এক তরুনীর! Logo মামলায় জর্জরিত কুলাউড়ার ছাত্রদল নেতা মিতুল পালিয়ে আছেন প্রবাসে Logo ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবসে মোমবাতি প্রজ্জ্বলনের মধ্য দিয়ে শাবি ছাত্রলীগের কার্যক্রম শুরু Logo থিয়েটার কুবির ইফতার মাহফিল Logo রাজধানীর শান্তিনগর বাজার নিয়ে শত কোটি টাকার লুটপাট Logo ঢাবির সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. জিয়া রহমানের মৃত্যুতে শাবি শিক্ষক সমিতির শোক Logo ঢাবি শিক্ষক ড. জিয়া রহমানের মৃত্যুতে শাবি উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo ময়মনসিংহ স্টুডেন্টস এসোসিয়েশনের নতুন সভাপতি সজীব, সম্পাদক আশিক Logo পুরান ঢাকায় জুতার কারখানার আগুন




ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি কতদূর?

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৩:২৫:১৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২ নভেম্বর ২০১৮ ১৪৫ বার পড়া হয়েছে

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ছাত্রলীগের ২৯তম জাতীয় সম্মেলনের পাঁচ মাস পার হলেও পূর্ণাঙ্গ হয়নি কমিটি। সেপ্টেম্বরের মধ্যে কমিটি করার ঘোষণা দিয়েও তা বাস্তবায়ন করেনি সংগঠনটির দুই শীর্ষ নেতৃত্ব। আগামী জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে কমিটি গঠনে দৃশ্যমান তৎপরতা দেখা যাচ্ছে না। এ অবস্থায় প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাতের পর পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনে তৎপরতা দৃশ্যমান হয়েছে। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে কমিটি হবে বলে জানিয়েছেন ছাত্রলীগ সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন।

ছাত্রলীগ সূত্র বলছে, এরই মধ্যে আওয়ামী লীগের হাইকমান্ডের নির্দেশনায় কমিটি নিয়ে দফায় দফায় বৈঠক করেছেন সংগঠনটির শীর্ষ নেতারা। সার্বিক প্রস্তুতি সম্পন্ন করে আজ শুক্রবার গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে যেতে পারেন ছাত্রলীগ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক। পরবর্তী সময়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী কমিটি পূর্ণাঙ্গ করবেন তাঁরা। তবে কমিটির আকার, পদপ্রত্যাশীদের সর্বোচ্চ বয়স নির্ধারণ, এলাকাভিত্তিক সমীকরণসহ কিছু বিষয় নিয়ে এখনো ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে সুস্পষ্ট বক্তব্য পাওয়া যায়নি। ফলে তৃণমূল নেতাকর্মীদের মধ্যেও এসব বিষয় নিয়ে এক ধরনের অস্পষ্টতা তৈরি হয়েছে।

চলতি বছরের ১১ ও ১২ মে ছাত্রলীগের ২৯তম জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এর পর ৩১ জুলাই ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নাম ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই কমিটি দায়িত্ব গ্রহণের পর ৯০ দিন পার করলেও কেন্দ্রীয় কমিটি পূর্ণাঙ্গ করতে পারেনি। পদপ্রত্যাশীদের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে নেওয়া হয়নি জীবনবৃত্তান্ত। এর আগে ছাত্রলীগের শীর্ষ নেতৃত্বে আসতে যে জীবনবৃত্তান্ত জমা দেওয়া হয়েছে, সেখান থেকেই পূর্ণাঙ্গ কমিটির জন্য যাচাই-বাছাই করে পদ দেওয়া হবে—ছাত্রলীগের শীর্ষ নেতাদের পক্ষ থেকে এমন বক্তব্য এলেও তা নিয়ে রয়েছে নানা সমালোচনা। নেতাকর্মীরা বলছেন, ‘তাহলে কি পদপ্রত্যাশী ছাড়া অন্যরা কেন্দ্রে পদ পাবেন না?

এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) সাংবাদিক সমিতির সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী বলেছিলেন, ‘আমরা আপার (শেখ হাসিনা) সঙ্গে কথা বলে সেপ্টেম্বরের মধ্যেই পূর্ণাঙ্গ কমিটি দেব।’ এই বক্তব্যের আড়াই মাস অতিবাহিত হলেও কোনো কমিটি গঠন করতে পারেনি ছাত্রলীগ; বরং এই বক্তব্যের নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে তৃণমূলে।

অনেকেই আশঙ্কা করছেন, কমিটি নিয়ে এ ধরনের ‘টালবাহানা’ তাঁদের যথাযথ মূল্যায়নের ক্ষেত্রে অন্তরায় হতে পারে।

ছাত্রলীগ সূত্র জানায়, এরই মধ্যে ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদককে কমিটি পূর্ণাঙ্গ করতে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা একাধিকবার নির্দেশ দিয়েছেন। এর পরে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার কথা বলেন এ দুই শীর্ষ নেতা। এর বাইরে কয়েক সপ্তাহ আগে ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে ছাত্রলীগের শীর্ষ দুই নেতা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচটি ছাত্রী হলের সভাপতি-সম্পাদক, ইডেন কলেজের সভাপতি-সম্পাদক ও গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের সভাপতি-সম্পাদক বৈঠক করেন বলে জানা যায়। সেখানে ছোট আকারের কমিটি গঠনসহ নানা দিক নিয়ে আলোচনা হয়।

এদিকে কমিটির আকার ও পদ নিয়ে ছাত্রলীগের বিভিন্ন পর্যায়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। কমিটির আকার ছোট হতে পারে—এ ধরনের খবরে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন অনেকেই। তাঁরা বলছেন, এর আগে যাঁরা গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন, তাঁদের পদে না রেখে নিজেদের পছন্দের লোকদের পদায়ন করতেই এমন কৌশল অবলম্বন করা হচ্ছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক গত কমিটির অন্তত ১০ জন বলেন, কমিটির আকার বেশি ছোট হলে সদ্য সাবেক অনেক কেন্দ্রীয় নেতাকেই পদহীন হতে হবে। যার ফলে তৃণমূলে বড় ধরনের প্রভাব পড়বে।

অন্যদিকে ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে স্থান পেতে অপরাধীদের তৎপরতাও দেখা যাচ্ছে। পদ পেতে মরিয়া হয়ে আছেন বিভিন্ন সময়ের বিতর্কিত ও বহিষ্কৃত নেতারাও। মাঠ পর্যায়ে ক্লিন ইমেজের নেতারা বলছেন, এ ধরনের নেতাদের পদে আনলে সংগঠনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হবে। এর প্রভাব পড়বে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনেও। তা ছাড়া আওয়ামী লীগ শীর্ষ নেতারা অপরাধীদের পদে না আনার নির্দেশ দিয়েছেন। ছাত্রলীগ শীর্ষ নেতারাও অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর বলে অবস্থানে আছেন বলে বিভিন্ন সময় বক্তব্য দেন।

এদিকে পূর্ণাঙ্গ কমিটির বিষয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতেও ছাত্রলীগ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক আলোচনায় বসেছেন বলে জানা যায়। সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় আমরা কাজ করছি। তাঁর নির্দেশনা অনুযায়ী সব হবে। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে কমিটি দেওয়ার চেষ্টা চলছে।’

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি কতদূর?

আপডেট সময় : ০৩:২৫:১৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২ নভেম্বর ২০১৮

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ছাত্রলীগের ২৯তম জাতীয় সম্মেলনের পাঁচ মাস পার হলেও পূর্ণাঙ্গ হয়নি কমিটি। সেপ্টেম্বরের মধ্যে কমিটি করার ঘোষণা দিয়েও তা বাস্তবায়ন করেনি সংগঠনটির দুই শীর্ষ নেতৃত্ব। আগামী জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে কমিটি গঠনে দৃশ্যমান তৎপরতা দেখা যাচ্ছে না। এ অবস্থায় প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাতের পর পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনে তৎপরতা দৃশ্যমান হয়েছে। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে কমিটি হবে বলে জানিয়েছেন ছাত্রলীগ সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন।

ছাত্রলীগ সূত্র বলছে, এরই মধ্যে আওয়ামী লীগের হাইকমান্ডের নির্দেশনায় কমিটি নিয়ে দফায় দফায় বৈঠক করেছেন সংগঠনটির শীর্ষ নেতারা। সার্বিক প্রস্তুতি সম্পন্ন করে আজ শুক্রবার গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে যেতে পারেন ছাত্রলীগ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক। পরবর্তী সময়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী কমিটি পূর্ণাঙ্গ করবেন তাঁরা। তবে কমিটির আকার, পদপ্রত্যাশীদের সর্বোচ্চ বয়স নির্ধারণ, এলাকাভিত্তিক সমীকরণসহ কিছু বিষয় নিয়ে এখনো ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে সুস্পষ্ট বক্তব্য পাওয়া যায়নি। ফলে তৃণমূল নেতাকর্মীদের মধ্যেও এসব বিষয় নিয়ে এক ধরনের অস্পষ্টতা তৈরি হয়েছে।

চলতি বছরের ১১ ও ১২ মে ছাত্রলীগের ২৯তম জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এর পর ৩১ জুলাই ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নাম ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই কমিটি দায়িত্ব গ্রহণের পর ৯০ দিন পার করলেও কেন্দ্রীয় কমিটি পূর্ণাঙ্গ করতে পারেনি। পদপ্রত্যাশীদের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে নেওয়া হয়নি জীবনবৃত্তান্ত। এর আগে ছাত্রলীগের শীর্ষ নেতৃত্বে আসতে যে জীবনবৃত্তান্ত জমা দেওয়া হয়েছে, সেখান থেকেই পূর্ণাঙ্গ কমিটির জন্য যাচাই-বাছাই করে পদ দেওয়া হবে—ছাত্রলীগের শীর্ষ নেতাদের পক্ষ থেকে এমন বক্তব্য এলেও তা নিয়ে রয়েছে নানা সমালোচনা। নেতাকর্মীরা বলছেন, ‘তাহলে কি পদপ্রত্যাশী ছাড়া অন্যরা কেন্দ্রে পদ পাবেন না?

এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) সাংবাদিক সমিতির সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী বলেছিলেন, ‘আমরা আপার (শেখ হাসিনা) সঙ্গে কথা বলে সেপ্টেম্বরের মধ্যেই পূর্ণাঙ্গ কমিটি দেব।’ এই বক্তব্যের আড়াই মাস অতিবাহিত হলেও কোনো কমিটি গঠন করতে পারেনি ছাত্রলীগ; বরং এই বক্তব্যের নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে তৃণমূলে।

অনেকেই আশঙ্কা করছেন, কমিটি নিয়ে এ ধরনের ‘টালবাহানা’ তাঁদের যথাযথ মূল্যায়নের ক্ষেত্রে অন্তরায় হতে পারে।

ছাত্রলীগ সূত্র জানায়, এরই মধ্যে ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদককে কমিটি পূর্ণাঙ্গ করতে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা একাধিকবার নির্দেশ দিয়েছেন। এর পরে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার কথা বলেন এ দুই শীর্ষ নেতা। এর বাইরে কয়েক সপ্তাহ আগে ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে ছাত্রলীগের শীর্ষ দুই নেতা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচটি ছাত্রী হলের সভাপতি-সম্পাদক, ইডেন কলেজের সভাপতি-সম্পাদক ও গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের সভাপতি-সম্পাদক বৈঠক করেন বলে জানা যায়। সেখানে ছোট আকারের কমিটি গঠনসহ নানা দিক নিয়ে আলোচনা হয়।

এদিকে কমিটির আকার ও পদ নিয়ে ছাত্রলীগের বিভিন্ন পর্যায়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। কমিটির আকার ছোট হতে পারে—এ ধরনের খবরে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন অনেকেই। তাঁরা বলছেন, এর আগে যাঁরা গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন, তাঁদের পদে না রেখে নিজেদের পছন্দের লোকদের পদায়ন করতেই এমন কৌশল অবলম্বন করা হচ্ছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক গত কমিটির অন্তত ১০ জন বলেন, কমিটির আকার বেশি ছোট হলে সদ্য সাবেক অনেক কেন্দ্রীয় নেতাকেই পদহীন হতে হবে। যার ফলে তৃণমূলে বড় ধরনের প্রভাব পড়বে।

অন্যদিকে ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে স্থান পেতে অপরাধীদের তৎপরতাও দেখা যাচ্ছে। পদ পেতে মরিয়া হয়ে আছেন বিভিন্ন সময়ের বিতর্কিত ও বহিষ্কৃত নেতারাও। মাঠ পর্যায়ে ক্লিন ইমেজের নেতারা বলছেন, এ ধরনের নেতাদের পদে আনলে সংগঠনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হবে। এর প্রভাব পড়বে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনেও। তা ছাড়া আওয়ামী লীগ শীর্ষ নেতারা অপরাধীদের পদে না আনার নির্দেশ দিয়েছেন। ছাত্রলীগ শীর্ষ নেতারাও অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর বলে অবস্থানে আছেন বলে বিভিন্ন সময় বক্তব্য দেন।

এদিকে পূর্ণাঙ্গ কমিটির বিষয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতেও ছাত্রলীগ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক আলোচনায় বসেছেন বলে জানা যায়। সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় আমরা কাজ করছি। তাঁর নির্দেশনা অনুযায়ী সব হবে। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে কমিটি দেওয়ার চেষ্টা চলছে।’