ঢাকা ০৫:০৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫, ১২ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo আগস্ট বিপ্লবের অদৃশ্য শক্তি তারেক রহমান – মাহমুদ হাসান Logo ছাত্র জনতাকে ১০ মিনিটে ক্লিয়ার করার ঘোষণা দেয়া হামিদ চাকুরীতে বহাল Logo ছাত্রলীগ নেত্রী যুবলীগ নেতার প্রতারণার শিকার চিকিৎসক সালেহউদ্দিন: বিচার ও প্রতিকার দাবি Logo দেশসেরা সহকারী জজ পরীক্ষায় প্রথম স্থান অর্জনে সংবর্ধনা Logo মাদরাসাসহ সকল শিক্ষা ব্যবস্থা জাতীয়করণের দাবি বিএমজিটিএ’র Logo এনবিআরে আরেক মতিউর: কর কমিশনার কবিরের সম্পদের পাহাড় Logo চাকুরীর নামে ভুয়া মেজরের কোটি টাকার প্রতারণা: মিথ্যে মামলায় ভুক্তভোগীদের হয়রানি Logo পটুয়াখালী এলএ শাখায় ঘুষ ছাড়া সেবা পাচ্ছেনা ইপিজেড ও পায়রা বন্দরের ক্ষতিগ্রস্তরা Logo খুলনায় বন্ধ পাটকল চালু ও বকেয়া বেতনের দাবিতে আমজনতার দলের বিক্ষোভ Logo এলজিইডি প্রধান প্রকৌশলী রশীদ’র বিরুদ্ধে ৩০০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ




হীরা চোরাচালানের নেপথ্য সম্রাট ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের দিলীপ কুমার, গড়েছেন টাকার পাহাড়!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:২৬:৩১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ অক্টোবর ২০২০ ৩৯ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিবেদক : বিদেশ থেকে অবৈধ ভাবে স্বর্ণ ও হীরা চোরাচালানের নেপথ্য সম্রাট ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড এর স্বত্বাধিকারী দিলীপ কুমার আগারওয়াল। আর এই চোরাচালানের মাধ্যমেই শত কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন ডায়মন্ড বিক্রির প্রতিষ্ঠান ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড  স্ত্ত্বাধিকারী দিলীপ কুমার আগারওয়াল। তার বিরুদ্ধে রাজস্ব ফাঁকিরও অভিযোগ রয়েছে।

হীরা ও চোরাচালান ও রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগে ১৭ সালে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তদন্তে নামে কিন্তু অদৃশ্য কারণে এখনো আলোর মুখ দেখেনি তদন্ত প্রতিবেদন।

জানা গেছে, দিলীপ আগারওয়াল কুষ্টিয়া জেলায় মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ডায়মন্ড ব্যবসার সাথে জড়িত হওয়ার পর তিনি হাজার কোটি টাকার মালিক বনে যান।

ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের স্বত্ত্বাধিকারী দিলীপ আগারওয়াল বিদেশ থেকে অবৈধভাবে চোরাচালানের মাধ্যমে স্বর্ণ ও হীরা আমদানী করে হুন্ডির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচার করারও অভিযোগ রয়েছে। ঢাকা বিমান বন্দরের অসাধু কিছু কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে তার অবৈধ কর্মকান্ড পরিচালনা করে আসছেন।

ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড যেসব ডায়মন্ড বা হীরা বিক্রি করে আসছে সেগুলো মেসেনটেট নামক এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ। যার ফলে প্রতারিত হচ্ছেন সাধারন মানুষ আর তিনি হাতিয়ে নিয়েছেন হাজার কোটি টাকা।

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন আঞ্চলে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের প্রায় শতাধিক শো–রুম রয়েছে। বর্তমানে তার সম্পদের পরিমান হাজার কোটি টাকা।

এসব বিষয়ে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের স্বত্ত্বাধিকারী দিলীপ আগারওয়ালের কাছে জানতে চেয়ে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে সাংবাদিক পরিচয় শুনার পর কল কেটে দেন। পরবর্তীতে কল দেয়ার কথা থাকলেও মুঠোফোনে ক্ষুদে বার্তা পাঠিয়েও তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




হীরা চোরাচালানের নেপথ্য সম্রাট ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের দিলীপ কুমার, গড়েছেন টাকার পাহাড়!

আপডেট সময় : ১১:২৬:৩১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ অক্টোবর ২০২০

বিশেষ প্রতিবেদক : বিদেশ থেকে অবৈধ ভাবে স্বর্ণ ও হীরা চোরাচালানের নেপথ্য সম্রাট ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড এর স্বত্বাধিকারী দিলীপ কুমার আগারওয়াল। আর এই চোরাচালানের মাধ্যমেই শত কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন ডায়মন্ড বিক্রির প্রতিষ্ঠান ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড  স্ত্ত্বাধিকারী দিলীপ কুমার আগারওয়াল। তার বিরুদ্ধে রাজস্ব ফাঁকিরও অভিযোগ রয়েছে।

হীরা ও চোরাচালান ও রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগে ১৭ সালে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তদন্তে নামে কিন্তু অদৃশ্য কারণে এখনো আলোর মুখ দেখেনি তদন্ত প্রতিবেদন।

জানা গেছে, দিলীপ আগারওয়াল কুষ্টিয়া জেলায় মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ডায়মন্ড ব্যবসার সাথে জড়িত হওয়ার পর তিনি হাজার কোটি টাকার মালিক বনে যান।

ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের স্বত্ত্বাধিকারী দিলীপ আগারওয়াল বিদেশ থেকে অবৈধভাবে চোরাচালানের মাধ্যমে স্বর্ণ ও হীরা আমদানী করে হুন্ডির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচার করারও অভিযোগ রয়েছে। ঢাকা বিমান বন্দরের অসাধু কিছু কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে তার অবৈধ কর্মকান্ড পরিচালনা করে আসছেন।

ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড যেসব ডায়মন্ড বা হীরা বিক্রি করে আসছে সেগুলো মেসেনটেট নামক এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ। যার ফলে প্রতারিত হচ্ছেন সাধারন মানুষ আর তিনি হাতিয়ে নিয়েছেন হাজার কোটি টাকা।

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন আঞ্চলে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের প্রায় শতাধিক শো–রুম রয়েছে। বর্তমানে তার সম্পদের পরিমান হাজার কোটি টাকা।

এসব বিষয়ে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের স্বত্ত্বাধিকারী দিলীপ আগারওয়ালের কাছে জানতে চেয়ে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে সাংবাদিক পরিচয় শুনার পর কল কেটে দেন। পরবর্তীতে কল দেয়ার কথা থাকলেও মুঠোফোনে ক্ষুদে বার্তা পাঠিয়েও তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।