ঢাকা ১১:৫৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo কুবির চট্টগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ইফতার ও পূর্নমিলনী Logo অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদের মায়ের মৃত্যুতে শাবির মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্ত চিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ পরিষদের শোক প্রকাশ Logo শাবির অধ্যাপক জহীর উদ্দিনের মায়ের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo বিশ কোটিতে গণপূর্তের প্রধান হওয়ার মিশনে ‘ছাত্রদল ক্যাডার প্রকৌশলী’! Logo দূর্নীতির রাক্ষস ফায়ার সার্ভিসের এডি আনোয়ার! Logo ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে ক্ষতি হওয়া শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামোর সংস্কার শুরু Logo বুয়েটে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্র রাজনীতির দাবিতে শাবিপ্রবি ছাত্রলীগের মানববন্ধন Logo কুবি উপাচার্যের বক্তব্যের প্রমাণ দিতে শিক্ষক সমিতির সাত দিনের আল্টিমেটাম




এমপি হিসেবে শপথ নিলেন সালমা চৌধুরী

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:৪৮:৩৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ অগাস্ট ২০১৯ ৮৭ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : সংরক্ষিত নারী আসনের এমপি হিসেবে শপথ নিলেন আওয়ামী লীগের মনোনীত সালমা চৌধুরী। বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী তাকে শপথ বাক্য পাঠ করান।

সংরক্ষিত মহিলা আসনে উপনির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন সালমা চৌধুরী। বৃহস্পতিবার সংসদ ভবনে স্পিকারের কার্যালয়ে শপথ অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন সংসদের সিনিয়র সচিব ড. জাফর আহমদ।

গত রোববার দুপুরে রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আবদুল বাতেন তাকে নির্বাচিত ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, সালমা চৌধুরী এ নির্বাচনে একমাত্র বৈধ প্রার্থী ছিলেন। মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন ১ আগস্ট তিনি প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করায় তাকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা হলো।

এর আগে গত রোববার (২৮ জুলাই) রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আবদুল বাতেন সালমা চৌধুরীকে বৈধ প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করেন।

গত ৯ জুলাই (মঙ্গলবার) রুশেমা বেগম মারা গেলে জাতীয় সংসদের ৩৩৪ নম্বর সংরক্ষিত মহিলা আসনটি শূন্য ঘোষণা করা হয়। এ অবস্থায় ১৮ জুলাই (বৃহস্পতিবার) আসনটিতে উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন।

ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় ছিল ২৫ জুলাই (বৃহস্পতিবার), বাছাই ২৮ জুলাই (রোববার)। প্রত্যাহারের শেষ সময় ১ আগস্ট (বৃহস্পতিবার) এবং ভোট ১৮ আগস্ট (রোববার)।

সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজবাড়ী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি প্রয়াত ওয়াজেদ চৌধুরীর কন্যা সালমা চৌধুরী। সংরক্ষিত মহিলা আসনের নির্বাচন আইন অনুযায়ী, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর প্রাপ্ত আসন অনুসারে দলগুলোর মধ্যে সংরক্ষিত আসন বণ্টন করে দেয় নির্বাচন কমিশন। সে অনুযায়ী ক্ষমতাসীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৪৩টি, জাতীয় পার্টির চারটি, বিএনপির একটি, ওয়ার্কার্স পার্টির একটি এবং স্বতন্ত্ররা একটি আসন পায়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




এমপি হিসেবে শপথ নিলেন সালমা চৌধুরী

আপডেট সময় : ০৪:৪৮:৩৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ অগাস্ট ২০১৯

নিজস্ব প্রতিবেদক : সংরক্ষিত নারী আসনের এমপি হিসেবে শপথ নিলেন আওয়ামী লীগের মনোনীত সালমা চৌধুরী। বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী তাকে শপথ বাক্য পাঠ করান।

সংরক্ষিত মহিলা আসনে উপনির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন সালমা চৌধুরী। বৃহস্পতিবার সংসদ ভবনে স্পিকারের কার্যালয়ে শপথ অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন সংসদের সিনিয়র সচিব ড. জাফর আহমদ।

গত রোববার দুপুরে রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আবদুল বাতেন তাকে নির্বাচিত ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, সালমা চৌধুরী এ নির্বাচনে একমাত্র বৈধ প্রার্থী ছিলেন। মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন ১ আগস্ট তিনি প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করায় তাকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা হলো।

এর আগে গত রোববার (২৮ জুলাই) রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আবদুল বাতেন সালমা চৌধুরীকে বৈধ প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করেন।

গত ৯ জুলাই (মঙ্গলবার) রুশেমা বেগম মারা গেলে জাতীয় সংসদের ৩৩৪ নম্বর সংরক্ষিত মহিলা আসনটি শূন্য ঘোষণা করা হয়। এ অবস্থায় ১৮ জুলাই (বৃহস্পতিবার) আসনটিতে উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন।

ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় ছিল ২৫ জুলাই (বৃহস্পতিবার), বাছাই ২৮ জুলাই (রোববার)। প্রত্যাহারের শেষ সময় ১ আগস্ট (বৃহস্পতিবার) এবং ভোট ১৮ আগস্ট (রোববার)।

সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজবাড়ী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি প্রয়াত ওয়াজেদ চৌধুরীর কন্যা সালমা চৌধুরী। সংরক্ষিত মহিলা আসনের নির্বাচন আইন অনুযায়ী, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর প্রাপ্ত আসন অনুসারে দলগুলোর মধ্যে সংরক্ষিত আসন বণ্টন করে দেয় নির্বাচন কমিশন। সে অনুযায়ী ক্ষমতাসীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৪৩টি, জাতীয় পার্টির চারটি, বিএনপির একটি, ওয়ার্কার্স পার্টির একটি এবং স্বতন্ত্ররা একটি আসন পায়।