ঢাকা ০৮:০১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo শাবিপ্রবিতে সুষ্ঠভাবে গুচ্ছভুক্ত ‘খ’ ইউনিট ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন Logo গুচ্ছ খ-ইউনিট ভর্তি পরীক্ষায় শিক্ষা উপকরণ ও সুপেয় পানি দিয়ে শাবি ছাত্রলীগের সহযোগিতা Logo মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে প্রতিষ্ঠিত মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি হবে সত্যিকারের গ্রীন ক্যাম্পাসঃ ভিসি মোহাম্মদ জহিরুল হক Logo প্রতারণাচক্র থেকে সাবধান থাকতে আহবান জানিয়েছেন শাবি উপাচার্য Logo শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের উদ্বোধনী কাজে সর্বদা সাপোর্ট থাকবে; শাবি উপাচার্য Logo জবি শিক্ষককে হেনস্থা, গুরু পাপে লঘু দণ্ড Logo কুবিতে ত্রিমুখী সংঘর্ষ, মারধরের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের অঙ্গীকারঃ ড. তৌফিক রহমান চৌধুরী  Logo মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির নতুন বাসের উদ্বোধন Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করতে শিক্ষকদের ভূমিকা অগ্রগণ্য: ভিসি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক




এপ্রিলেই শেষ হবে করোনাভাইরাস মহামারির বিস্তার: চীনা বিশেষজ্ঞ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০১:১২:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ এপ্রিল ২০২০ ৭৫ বার পড়া হয়েছে

এপ্রিলেই শেষ হবে করোনাভাইরাস মহামারি: চীনা বিশেষজ্ঞ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক, 

চীনের একজন শীর্ষস্থানীয় শ্বাসতন্ত্রের রোগ বিশেষজ্ঞ ঝং নানশান বলেছেন, করোনাভাইরাস মহামারি এপ্রিলের শেষ নাগাদা শেষ হয়ে যাবে। এর কারণ হিসেবে তিনি বলছেন যে, বিভিন্ন দেশের আগ্রাসী নিয়ন্ত্রণমূলক পদক্ষেপ এবং উষ্ণ আবহাওয়ার কারণে ভাইরাসে সক্রিয়তা কমে আসবে।

তবে হংকংয়ের শীর্ষ একজন মহামারি বিশেষজ্ঞ বলেছেন, এ ধরনের কঠোর প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা বলবৎ থাকলেও আরও কয়েক মাস দাপিয়ে বেড়াবে করোনাভাইরাস। ঝংয়ের বক্তব্যের খণ্ডন করতে গিয়ে শুক্রবার এই পূর্বাভাস দেন হংকং বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক গ্যাব্রিয়েল লুয়েং।

এশিয়া সোসাইটি অব হংকং আয়োজিত করোনাভাইরাস আপডেট ফোরামের একটি লাইভ-স্ট্রিমিংয়ের সময় লুয়েং বলেন, গরম আবহাওয়ার কারণে কী আমরা কিছুটা স্বস্তি পাবো? এর উত্তর হচ্ছে, সম্ভবত না।

চীনের শেনজেন টেলিভিশনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে ঝং এই আশাবাদের কথা জানান। তবে তিনি সতর্ক করে বলেছেন, এপ্রিলের পর কী ঘটবে, তা কেউ বলতে পারে না। হতে পারে আগামী বসন্তে আরেক দফায় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়াতে পারে, অথবা পরিবেশের তাপমাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে এটি বিলুপ্তও হয়ে যেতে পারে।

চীন সরকারের তথ্যানুযায়ী মার্চের মাঝামাঝি সময় থেকে পুরো দেশে স্থানীয় সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আসতে শুরু করে। কিন্তু বিদেশফেরত ব্যক্তিদের মাধ্যমে এখন সংক্রমণ ছড়াচ্ছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে চীনা কর্তৃপক্ষ বিদেশি নাগরিকদের দেশটিতে প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে। বিদেশফেরত চীনা নাগরিকদেরও বাধ্যতামূলক ১৪ দিনের কোয়ারেন্টিনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

যদিও বিশ্বের অন্যান্য দেশে বিশেষ করে ইতালি, স্পেন, ফ্রান্স ও যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়েছে করোনাভাইরাস। এসব দেশে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে করোনায় আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




এপ্রিলেই শেষ হবে করোনাভাইরাস মহামারির বিস্তার: চীনা বিশেষজ্ঞ

আপডেট সময় : ০১:১২:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ এপ্রিল ২০২০

আন্তর্জাতিক ডেস্ক, 

চীনের একজন শীর্ষস্থানীয় শ্বাসতন্ত্রের রোগ বিশেষজ্ঞ ঝং নানশান বলেছেন, করোনাভাইরাস মহামারি এপ্রিলের শেষ নাগাদা শেষ হয়ে যাবে। এর কারণ হিসেবে তিনি বলছেন যে, বিভিন্ন দেশের আগ্রাসী নিয়ন্ত্রণমূলক পদক্ষেপ এবং উষ্ণ আবহাওয়ার কারণে ভাইরাসে সক্রিয়তা কমে আসবে।

তবে হংকংয়ের শীর্ষ একজন মহামারি বিশেষজ্ঞ বলেছেন, এ ধরনের কঠোর প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা বলবৎ থাকলেও আরও কয়েক মাস দাপিয়ে বেড়াবে করোনাভাইরাস। ঝংয়ের বক্তব্যের খণ্ডন করতে গিয়ে শুক্রবার এই পূর্বাভাস দেন হংকং বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক গ্যাব্রিয়েল লুয়েং।

এশিয়া সোসাইটি অব হংকং আয়োজিত করোনাভাইরাস আপডেট ফোরামের একটি লাইভ-স্ট্রিমিংয়ের সময় লুয়েং বলেন, গরম আবহাওয়ার কারণে কী আমরা কিছুটা স্বস্তি পাবো? এর উত্তর হচ্ছে, সম্ভবত না।

চীনের শেনজেন টেলিভিশনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে ঝং এই আশাবাদের কথা জানান। তবে তিনি সতর্ক করে বলেছেন, এপ্রিলের পর কী ঘটবে, তা কেউ বলতে পারে না। হতে পারে আগামী বসন্তে আরেক দফায় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়াতে পারে, অথবা পরিবেশের তাপমাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে এটি বিলুপ্তও হয়ে যেতে পারে।

চীন সরকারের তথ্যানুযায়ী মার্চের মাঝামাঝি সময় থেকে পুরো দেশে স্থানীয় সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আসতে শুরু করে। কিন্তু বিদেশফেরত ব্যক্তিদের মাধ্যমে এখন সংক্রমণ ছড়াচ্ছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে চীনা কর্তৃপক্ষ বিদেশি নাগরিকদের দেশটিতে প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে। বিদেশফেরত চীনা নাগরিকদেরও বাধ্যতামূলক ১৪ দিনের কোয়ারেন্টিনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

যদিও বিশ্বের অন্যান্য দেশে বিশেষ করে ইতালি, স্পেন, ফ্রান্স ও যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়েছে করোনাভাইরাস। এসব দেশে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে করোনায় আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা।