ঢাকা ০৭:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo শাবিপ্রবিতে সুষ্ঠভাবে গুচ্ছভুক্ত ‘খ’ ইউনিট ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন Logo গুচ্ছ খ-ইউনিট ভর্তি পরীক্ষায় শিক্ষা উপকরণ ও সুপেয় পানি দিয়ে শাবি ছাত্রলীগের সহযোগিতা Logo মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে প্রতিষ্ঠিত মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি হবে সত্যিকারের গ্রীন ক্যাম্পাসঃ ভিসি মোহাম্মদ জহিরুল হক Logo প্রতারণাচক্র থেকে সাবধান থাকতে আহবান জানিয়েছেন শাবি উপাচার্য Logo শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের উদ্বোধনী কাজে সর্বদা সাপোর্ট থাকবে; শাবি উপাচার্য Logo জবি শিক্ষককে হেনস্থা, গুরু পাপে লঘু দণ্ড Logo কুবিতে ত্রিমুখী সংঘর্ষ, মারধরের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের অঙ্গীকারঃ ড. তৌফিক রহমান চৌধুরী  Logo মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির নতুন বাসের উদ্বোধন Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করতে শিক্ষকদের ভূমিকা অগ্রগণ্য: ভিসি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক




বাপদাদার পৈতৃক জমি ফেরত পেতে মুলাদির বৃদ্ধ আঃ সত্তার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দাঁড়িয়ে!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৬:৫০:৩১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২০ ৭৮ বার পড়া হয়েছে

হাফিজুর রহমান শফিকঃ বরিশাল জেলার মুলাদি উপজেলার বাঠা মারা ইউনিয়নের বাগমারা গ্রামের বাসিন্দা বৃদ্ধ আঃ সত্তার তার দখলকৃত বাপদাদার পৈতৃক জমি ফেরত পেতে বিচারের আশায় ঘুরছে রাজধানীর সচিবালয় ও প্রেসক্লাব চত্তরে।

বৃদ্ধ আঃ সত্তারের দাবী তার এলাকা সেকান্দর হাওলাদার, ফজলু হাওলাদার, কালাম হাওলাদার, রাজা আলী হাওলাদার, মহসিন হাওলাদার, নিজাম হাওলাদার মিলে বিভিন্ন অনিয়ম ও কৌশলে তার বাপদাদার পৈতৃক জমি দখল করে নিজেদের নামে রেকর্ড করে নিয়ে ভোগদখল করে আসছে অথচ সে তার এক ছেলে সন্তান সহ দিনমজুরের কাজ করে চলছে অনাহারে। বৃদ্ধ আঃ সত্তার বলেন তার পৈতৃক জমি ফেরত পেতে তিনি বরিশাল আদালতে মামলা করেন কিন্তু তাকে জোর করে ভয়ভীতি দেখিয়ে সেই মামলা তুলতে বাধ্য করেন আসামিগণ। এছাড়াও তিনি তার জমিজমা ফেরত পেতে একবার সেনাবাহিনীর নিকটেও অভিযোগ করেন পরে সেনাবাহিনীর থেকে এলাকার তহশিল অফিসে নোটিশ দেওয়া হয় তহশিলদার সকলকে দলিলপত্র নিয়ে আসার জন্য বলে কিন্তু তারা টাকাপয়সা দিয়ে এই প্রক্রিয়া বন্ধ করে দেয় বলে জানান বৃদ্ধ আঃ সত্তার। তিনি বলেন, আমার কেউ নেই টাকা পয়সা নেই তাই কেউ আমার পাশে দাড়ায় না। তাই তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুদৃষ্টি পেতে প্রতিদিন প্রেসক্লাবের সামনে বিচারের দাবি নিয়ে অনশন করেন।
বৃদ্ধ সত্তার বলেন আপনাদের মাধ্যমে আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মা হাসিনার কাছে আমার পৈতৃক সম্পদ ফেরত পেতে সাহায্য চাই। নিশ্চয়ই মানব দরদী প্রধানমন্ত্রী আমার মা হাসিনা আমার মতো দিনমজুর কে সাহায্য করবেন। প্রধানমন্ত্রী সহ সকল সাংবাদিকদের সাহায্য চেয়ে কেঁদে কেঁদে লুটে পরেন মুলদির বয়োবৃদ্ধ আঃ সত্তার।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




বাপদাদার পৈতৃক জমি ফেরত পেতে মুলাদির বৃদ্ধ আঃ সত্তার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দাঁড়িয়ে!

আপডেট সময় : ০৬:৫০:৩১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২০

হাফিজুর রহমান শফিকঃ বরিশাল জেলার মুলাদি উপজেলার বাঠা মারা ইউনিয়নের বাগমারা গ্রামের বাসিন্দা বৃদ্ধ আঃ সত্তার তার দখলকৃত বাপদাদার পৈতৃক জমি ফেরত পেতে বিচারের আশায় ঘুরছে রাজধানীর সচিবালয় ও প্রেসক্লাব চত্তরে।

বৃদ্ধ আঃ সত্তারের দাবী তার এলাকা সেকান্দর হাওলাদার, ফজলু হাওলাদার, কালাম হাওলাদার, রাজা আলী হাওলাদার, মহসিন হাওলাদার, নিজাম হাওলাদার মিলে বিভিন্ন অনিয়ম ও কৌশলে তার বাপদাদার পৈতৃক জমি দখল করে নিজেদের নামে রেকর্ড করে নিয়ে ভোগদখল করে আসছে অথচ সে তার এক ছেলে সন্তান সহ দিনমজুরের কাজ করে চলছে অনাহারে। বৃদ্ধ আঃ সত্তার বলেন তার পৈতৃক জমি ফেরত পেতে তিনি বরিশাল আদালতে মামলা করেন কিন্তু তাকে জোর করে ভয়ভীতি দেখিয়ে সেই মামলা তুলতে বাধ্য করেন আসামিগণ। এছাড়াও তিনি তার জমিজমা ফেরত পেতে একবার সেনাবাহিনীর নিকটেও অভিযোগ করেন পরে সেনাবাহিনীর থেকে এলাকার তহশিল অফিসে নোটিশ দেওয়া হয় তহশিলদার সকলকে দলিলপত্র নিয়ে আসার জন্য বলে কিন্তু তারা টাকাপয়সা দিয়ে এই প্রক্রিয়া বন্ধ করে দেয় বলে জানান বৃদ্ধ আঃ সত্তার। তিনি বলেন, আমার কেউ নেই টাকা পয়সা নেই তাই কেউ আমার পাশে দাড়ায় না। তাই তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুদৃষ্টি পেতে প্রতিদিন প্রেসক্লাবের সামনে বিচারের দাবি নিয়ে অনশন করেন।
বৃদ্ধ সত্তার বলেন আপনাদের মাধ্যমে আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মা হাসিনার কাছে আমার পৈতৃক সম্পদ ফেরত পেতে সাহায্য চাই। নিশ্চয়ই মানব দরদী প্রধানমন্ত্রী আমার মা হাসিনা আমার মতো দিনমজুর কে সাহায্য করবেন। প্রধানমন্ত্রী সহ সকল সাংবাদিকদের সাহায্য চেয়ে কেঁদে কেঁদে লুটে পরেন মুলদির বয়োবৃদ্ধ আঃ সত্তার।