পেটের তাগিদে জুয়ার বোর্ডে চাকরি করি স্যার
![](https://sokalersongbad.com/wp-content/themes/newspaper-pro/assets/images/reporter.jpg)
- আপডেট সময় : ১০:৪৩:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ৭৪ বার পড়া হয়েছে
![](https://sokalersongbad.com/wp-content/plugins/print-bangla-news/assest/img/print-news.png)
বিশেষ সংবাদদাতা
স্যার, আমাদের থ্রি-পিসটা পরতে দেন। এখানে পেটের তাগিদে চাকরি করি। ওয়েস্টার্ন ড্রেস না পরলে চাকরি থাকবে না। এখানে সব জায়গায় সিসি ক্যামেরা লাগানো। খারাপ কাজের কোনো সুযোগ নেই। এখানে জুয়ার বোর্ডে চাকরি করাটাই কি অপরাধ?
রাত ৯টায় ফকিরাপুলে ক্লাবের ভেতরে বসে দুই তরুণী তাদের পাহারায় থাকা এক নারী র্যাব সদস্যকে লক্ষ্য করে এ কথাগুলো বলছিলেন। জবাবে ওই র্যাব সদস্য বললেন, স্যারদের অর্ডার নেই।
দুই তরুণীর একজন নিজেকে রিসেপশনিস্ট ও আরেকজন জুয়ার বোর্ডের কার্ড সরবরাহকারী পরিচয় দেন। রিসেপশনিস্টের বেতন ২১ হাজার আর কার্ড বিতরণকারীর ১০ হাজার। দৈনিক ১২ ঘণ্টা চাকরি। গত দেড় মাস যাবত চাকরি করছেন বলে জানান।
তারা জানান, তারা মোট ৬ জন পালাক্রমে ডিউ ট্কিরেন। তাদের স্বামী এখানে চাকরির কথা জানেন। তবে পরিবারের অন্যরা জানেন না। তারা বারবার নিজেদের নিরপরাধ দাবি করেন।