ঢাকা ০৬:৫৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ




মেম্বারের বাড়ির পরিত্যক্ত ঘরে ৫৩ বস্তা ভিজিডির চাল, মেম্বার পলাতক

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৯:৩৮:১১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২২ জুন ২০১৯ ৮৪ বার পড়া হয়েছে

জেলা প্রতিনিধি;
জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার চরপুটিমারীর ইউপি সদস্য আবুল কাশেমের বাড়ি সংলগ্ন পরিত্যক্ত ঘর থেকে ৫৩ বস্তা ভিজিডির চাল জব্দ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর অভিযান চালিয়ে এসব চাল জব্দ করেন ইসলামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ মিজানুর রহমান।

ইউএনও মোহাম্মদ মিজানুর রহমান জানান, সরকারি খাদ্য বিভাগের বস্তায় ভরা ভিজিডি প্রকল্পের কিছু চাল কালোবাজারে বিক্রির উদ্দেশ্যে স্থানীয় ইউপি সদস্য আবুল কাশেমের বাড়িতে মজুদ করা হয়েছে। এমন অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ নিয়ে তার বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। এ সময় ওই বাড়ি সংলগ্ন একটি পরিত্যক্ত ঘর থেকে খাদ্য বিভাগের বস্তায় ভরা ৫৩ বস্তা ভিজিডি চাল জব্দ করা হয়। পরে চালগুলো চরপুটিমারী ইউপি চেয়ারম্যানের জিম্মায় রাখা হয়। অভিযানের পর থেকে ইউপি সদস্য আবুল কাশেম পলাতক রয়েছেন।

ইউএনও মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন, জব্দ করা ভিজিডির ৫৩ বস্তা চাল কোন ইউনিয়ন পরিষদের তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। হয়তো চালগুলো কালোবাজারে বিক্রির উদ্দেশ্যে মজুদ করা হয়েছিল। আবুল কাশেম পলাতক থাকায় সে কোথায় এ চাল পেয়েছে তা জানা যায়নি। তাই এখন পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি। তদন্ত করে ইউপি সদস্য আবুল কাশেমের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




মেম্বারের বাড়ির পরিত্যক্ত ঘরে ৫৩ বস্তা ভিজিডির চাল, মেম্বার পলাতক

আপডেট সময় : ০৯:৩৮:১১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২২ জুন ২০১৯

জেলা প্রতিনিধি;
জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার চরপুটিমারীর ইউপি সদস্য আবুল কাশেমের বাড়ি সংলগ্ন পরিত্যক্ত ঘর থেকে ৫৩ বস্তা ভিজিডির চাল জব্দ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর অভিযান চালিয়ে এসব চাল জব্দ করেন ইসলামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ মিজানুর রহমান।

ইউএনও মোহাম্মদ মিজানুর রহমান জানান, সরকারি খাদ্য বিভাগের বস্তায় ভরা ভিজিডি প্রকল্পের কিছু চাল কালোবাজারে বিক্রির উদ্দেশ্যে স্থানীয় ইউপি সদস্য আবুল কাশেমের বাড়িতে মজুদ করা হয়েছে। এমন অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ নিয়ে তার বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। এ সময় ওই বাড়ি সংলগ্ন একটি পরিত্যক্ত ঘর থেকে খাদ্য বিভাগের বস্তায় ভরা ৫৩ বস্তা ভিজিডি চাল জব্দ করা হয়। পরে চালগুলো চরপুটিমারী ইউপি চেয়ারম্যানের জিম্মায় রাখা হয়। অভিযানের পর থেকে ইউপি সদস্য আবুল কাশেম পলাতক রয়েছেন।

ইউএনও মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন, জব্দ করা ভিজিডির ৫৩ বস্তা চাল কোন ইউনিয়ন পরিষদের তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। হয়তো চালগুলো কালোবাজারে বিক্রির উদ্দেশ্যে মজুদ করা হয়েছিল। আবুল কাশেম পলাতক থাকায় সে কোথায় এ চাল পেয়েছে তা জানা যায়নি। তাই এখন পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি। তদন্ত করে ইউপি সদস্য আবুল কাশেমের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।