ঢাকা ০৬:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫, ৫ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo দুদকের মামলার মাথায় নিয়েও বহাল কুমেক হাসপাতালের আবুল Logo সংস্কারের বিপরীতে রহস্যজনক বদলী: এক চিঠিতে ৫২ রদবদল ফায়ার সার্ভিসে! Logo গণপূর্তে ফ্যাসিস্ট সরকারের আস্থাভাজন কর্মকর্তাদের দুর্নীতির সিন্ডিকেট সক্রিয়  Logo বাংলাদেশ সাইন ম্যাটেরিয়ালস এন্ড মেশিনারিজ ইমপোর্টার্স এসোসিয়েশন’ সভাপতি খালেদ সাধারণ সম্পাদক মানিক  Logo চৌদ্দগ্রামে এলজি বন্ধুক ও দেশীয় অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক: টর্চার সেলের সন্ধান Logo সাফা মাধ্যমিক বিদ্যালয় অ্যাডহক কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হলেন এইচ এম আল-আমিন Logo সওজ ও গণপূর্তের ‘মাফিয়া’ আওয়ামী ঘনিষ্ঠ দোসর মুস্তাফিজ ধরাছোঁয়ার বাইরে Logo ২০০ কোটি টাকা নয়ছয় করেও বহাল জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল কার্যালয় জিম্মি শহিদুল! Logo আওয়ামী লীগের পক্ষে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলায় এনআরবি ব্যাংক’ ২ পরিচালকের অর্থ সহায়তা Logo ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসর ফায়ারের উপ-পরিচালক দীনোমনির বিরূদ্ধে দুর্নীতি অভিযোগ




সরকারি চাকরিতে নিয়োগ হবে মেধার ভিত্তিতে

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:৪৩:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ অক্টোবর ২০১৮ ১৯২ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক; কোটা প্রথা বাতিলের সরকারি সিদ্ধান্তকে আইনগত ভিত্তি দিতে সংসদে উত্থাপিত হয়েছে সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ বিল। এতে বলা হয়েছে, সরকারি চাকরিতে জনবল নিয়োগ হবে মেধা ও উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে। তবে সংবিধানের উদ্দেশ্য পূরণ করতে সরকার ‘পদ সংরক্ষণ’ সংক্রান্ত বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারবে।

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের ২৩তম অধিবেশনের প্রথম বৈঠকে বিলটি উত্থাপন করেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইনমত আরা সাদেক। পরে বিলটি অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য সংশ্লিষ্ট সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে প্রেরণ করা হয়।

প্রস্তাবিত আইনে সরকারকে, সরকারি গেজেট আদেশ দ্বারা প্রজাতন্ত্রের যেকোন কর্ম বা কর্ম বিভাগ সৃজন, সংযুক্তকরণ, একীকরণ, বিলুপ্তিকরণসহ অন্য যেকোন ভাবে পুনর্গঠন করার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।

বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্বলিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সংবিধানের ১৩৬ অনুচ্ছেদে আইনের দ্বারা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত কোন ব্যক্তির কর্মেও শর্তাবলির তারতম্য ও রদ করার বিধান, ১৩৩ অনুচ্ছেদে প্রজাতন্ত্রেও কর্মে কর্মচারীদের নিয়োগ ও কর্মের শর্তাবলি নির্ধারণ ও নিয়ন্ত্রণের বিধান এবং ২১ অনুচ্ছেদে সব সময় জনগণের সেবা করার চেষ্টা করা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত প্রত্যেক ব্যক্তির কর্তব্য মর্মে উল্লেখ করা হয়েছে। নিয়োগ ও কর্মেও শর্তাবলির বিভিন্ন বিষয়ে প্রণীত ভিন্ন ভিন্ন আইন, প্রয়োজন অনুযায়ী ১৩৩ অনুচ্ছেদেও ক্ষমতা বলে রাষ।ট্রপতি কর্তৃক প্রণীত বিধি ও সরকারি অনুশাসন দ্বারা সরকারি কর্মচারীদেও চাকরি সংক্রান্ত কার্যক্রম নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হচ্ছে।
সামগ্রিক বিষয়সমূহ বিবেচনায় নিয়ে সরকারি চাকরি সংক্রান্ত একটি সমন্বিত আইন প্রণয়নে প্রয়োজনীয়তা দীর্ঘদিন থেকে অনুভূত হওয়ায় ‘সরকারি চাকরি আইন’ প্রণয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। আইনটি মন্ত্রিসভা অনুমোদন করেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




সরকারি চাকরিতে নিয়োগ হবে মেধার ভিত্তিতে

আপডেট সময় : ০৪:৪৩:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ অক্টোবর ২০১৮

নিজস্ব প্রতিবেদক; কোটা প্রথা বাতিলের সরকারি সিদ্ধান্তকে আইনগত ভিত্তি দিতে সংসদে উত্থাপিত হয়েছে সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ বিল। এতে বলা হয়েছে, সরকারি চাকরিতে জনবল নিয়োগ হবে মেধা ও উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে। তবে সংবিধানের উদ্দেশ্য পূরণ করতে সরকার ‘পদ সংরক্ষণ’ সংক্রান্ত বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারবে।

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের ২৩তম অধিবেশনের প্রথম বৈঠকে বিলটি উত্থাপন করেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইনমত আরা সাদেক। পরে বিলটি অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য সংশ্লিষ্ট সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে প্রেরণ করা হয়।

প্রস্তাবিত আইনে সরকারকে, সরকারি গেজেট আদেশ দ্বারা প্রজাতন্ত্রের যেকোন কর্ম বা কর্ম বিভাগ সৃজন, সংযুক্তকরণ, একীকরণ, বিলুপ্তিকরণসহ অন্য যেকোন ভাবে পুনর্গঠন করার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।

বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্বলিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সংবিধানের ১৩৬ অনুচ্ছেদে আইনের দ্বারা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত কোন ব্যক্তির কর্মেও শর্তাবলির তারতম্য ও রদ করার বিধান, ১৩৩ অনুচ্ছেদে প্রজাতন্ত্রেও কর্মে কর্মচারীদের নিয়োগ ও কর্মের শর্তাবলি নির্ধারণ ও নিয়ন্ত্রণের বিধান এবং ২১ অনুচ্ছেদে সব সময় জনগণের সেবা করার চেষ্টা করা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত প্রত্যেক ব্যক্তির কর্তব্য মর্মে উল্লেখ করা হয়েছে। নিয়োগ ও কর্মেও শর্তাবলির বিভিন্ন বিষয়ে প্রণীত ভিন্ন ভিন্ন আইন, প্রয়োজন অনুযায়ী ১৩৩ অনুচ্ছেদেও ক্ষমতা বলে রাষ।ট্রপতি কর্তৃক প্রণীত বিধি ও সরকারি অনুশাসন দ্বারা সরকারি কর্মচারীদেও চাকরি সংক্রান্ত কার্যক্রম নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হচ্ছে।
সামগ্রিক বিষয়সমূহ বিবেচনায় নিয়ে সরকারি চাকরি সংক্রান্ত একটি সমন্বিত আইন প্রণয়নে প্রয়োজনীয়তা দীর্ঘদিন থেকে অনুভূত হওয়ায় ‘সরকারি চাকরি আইন’ প্রণয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। আইনটি মন্ত্রিসভা অনুমোদন করেছে।