ঢাকা ০১:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের অঙ্গীকারঃ ড. তৌফিক রহমান চৌধুরী  Logo মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির নতুন বাসের উদ্বোধন Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করতে শিক্ষকদের ভূমিকা অগ্রগণ্য: ভিসি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo কুবির চট্টগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ইফতার ও পূর্নমিলনী Logo অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদের মায়ের মৃত্যুতে শাবির মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্ত চিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ পরিষদের শোক প্রকাশ Logo শাবির অধ্যাপক জহীর উদ্দিনের মায়ের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo বিশ কোটিতে গণপূর্তের প্রধান হওয়ার মিশনে ‘ছাত্রদল ক্যাডার প্রকৌশলী’! Logo দূর্নীতির রাক্ষস ফায়ার সার্ভিসের এডি আনোয়ার!




ভারতের এল কে আদভানী ও জনপ্রিয় মিডিয়া ব্যক্তিত্ব মোঃ সাহেদের সাক্ষাৎ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:৫৪:৩১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২ জুন ২০১৯ ৯৯ বার পড়া হয়েছে

সকালের সংবাদ;
এল কে আদভানী, ভারতের রাজনীতির এক কিংবদন্তী। সকালটা আজ কাটলো তার সাথে- মুগ্ধ হয়েছি তার অসাধারন আতিথেয়তায়।

দেশের অন্যতম ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান ও দৈনিক নতুন কাগজের সম্পাদক এবং জনপ্রিয় টকশো ব্যক্তিত্ব মোঃ সাহেদ গত শনিবার ফেসবুকে ছবি সহ একটি স্ট্যাটাস দেন ।

জনতা পার্টির (বিজেপি) প্রবীণ নেতা ও প্রতিষ্টা কালীন সদস্য এবং (বিজেপি) ছয়বার নির্বচিত সংসদ সদস্য এল কে আদভানী সাথে তার নিজ বাসভবনে গত শনিবার সকালে মো. শাহেদ এর সোজন্য সাক্ষাৎ করেন।

এই বিষয়ে মুঠোফোনে দৈনিক নতুন কাগজের সম্পাদক মোঃ সাহেদ এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন প্রতিটি সম্পর্কই আমার কাছে অনেক গুরুত্ব পূর্ন, ভারতের রাজনীতির এক কিংবদন্তী নেতা এল কে আদভানীএর সাথে আমার সম্পর্কটি অনেক গভীর ও নিবিড় তাই এই বিষয় গুল নিয়ে গনমাধ্যমে আর বেশি কিছু বলতে চাচ্ছিনা । তবে যেহেতু আমি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর আদর্শ ও চেতনায় বিশ্বসী এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা একনিষ্ঠ কর্মী তাই দুদেশের সম্পর্ক নিয়ে কিছু কথোপকথন হয়েছে।

উল্লেখ্য ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) প্রবীণ নেতা এল কে আদভানি। এবারের নির্বাচনে আদভানিকে ভোটে দাঁড়ানোর সুযোগ দেয়নি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন নির্বাচনী কমিটি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে আদভানি বলছে,‘দেশ সবার আগে, তারপর দল, সবার শেষে ব্যক্তি।’ তিনি আরও লিখেছেন, ‘গণতন্ত্রের সুরক্ষা ও গণতান্ত্রিক ঐতিহ্য—দুইই চর্চা করতে হবে, দলের মধ্যে এবং বৃহত্তর জাতীয় পরিসরে। এটিই হবে বিজেপির গর্বের বিষয়। ভারতের গণতন্ত্রের মূল সৌন্দর্য হলো এটি বৈচিত্র্য ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল। এই দৃষ্টিভঙ্গি থেকেই বিজেপি কোনো দিন রাজনৈতিকভাবে ভিন্নমতাবলম্বীদের “শত্রু” হিসেবে গণ্য করে না, শুধুই প্রতিপক্ষ হিসেবে দেখে।’ আদভানি বিজেপির প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের একজন।

গান্ধীনগরে আসন থেকে ছয়বার জয়ী হয়েছেন আদভানি। বিজেপিকে আগের ঘটনা পর্যবেক্ষণ করে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন এল কে আদভানি। তিনি বলেছেন, ‘ভারতীয় জাতীয়তাবাদের দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী, আমরা কখনোই রাজনৈতিকভাবে ভিন্নমতাবলম্বীদের দেশবিরোধী বলে মনে করি না। ব্যক্তি থেকে রাজনৈতিক ক্ষেত্র পর্যন্ত, প্রতিটি নাগরিকের বিচার-বিবেচনার স্বাধীনতাকে রক্ষা করতে আমাদের দল সংকল্পবদ্ধ।’ আদভানি আরও বলেছেন, বিজেপি সব সময়ই সব গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী।

এদিকে এলকে আদভানির বক্তব্যের জবাব দিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক টুইট বার্তায় মোদি লিখেছেন, প্রবীণ নেতা আদভানি ‘নিখুঁতভাবে’ দলের লক্ষ্যের বিষয়টি ফুটিয়ে তুলেছেন। টুইট বার্তায় তিনি লেখেন, “বিজেপির প্রকৃত পরিচয় নিখুঁতভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন আদভানি। বিশেষ করে নির্দেশনামূলক সেই মন্ত্র-‘দেশ সবার আগে, তারপর দল, সবার শেষে ব্যক্তি।’ এলকে আদভানির মতো মহান ব্যক্তিরা বিজেপিকে শক্তিশালী করেছেন এবং এমন একটি দলের অংশ হতে পেরে গর্ববোধ করছি।”

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




ভারতের এল কে আদভানী ও জনপ্রিয় মিডিয়া ব্যক্তিত্ব মোঃ সাহেদের সাক্ষাৎ

আপডেট সময় : ১০:৫৪:৩১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২ জুন ২০১৯

সকালের সংবাদ;
এল কে আদভানী, ভারতের রাজনীতির এক কিংবদন্তী। সকালটা আজ কাটলো তার সাথে- মুগ্ধ হয়েছি তার অসাধারন আতিথেয়তায়।

দেশের অন্যতম ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান ও দৈনিক নতুন কাগজের সম্পাদক এবং জনপ্রিয় টকশো ব্যক্তিত্ব মোঃ সাহেদ গত শনিবার ফেসবুকে ছবি সহ একটি স্ট্যাটাস দেন ।

জনতা পার্টির (বিজেপি) প্রবীণ নেতা ও প্রতিষ্টা কালীন সদস্য এবং (বিজেপি) ছয়বার নির্বচিত সংসদ সদস্য এল কে আদভানী সাথে তার নিজ বাসভবনে গত শনিবার সকালে মো. শাহেদ এর সোজন্য সাক্ষাৎ করেন।

এই বিষয়ে মুঠোফোনে দৈনিক নতুন কাগজের সম্পাদক মোঃ সাহেদ এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন প্রতিটি সম্পর্কই আমার কাছে অনেক গুরুত্ব পূর্ন, ভারতের রাজনীতির এক কিংবদন্তী নেতা এল কে আদভানীএর সাথে আমার সম্পর্কটি অনেক গভীর ও নিবিড় তাই এই বিষয় গুল নিয়ে গনমাধ্যমে আর বেশি কিছু বলতে চাচ্ছিনা । তবে যেহেতু আমি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর আদর্শ ও চেতনায় বিশ্বসী এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা একনিষ্ঠ কর্মী তাই দুদেশের সম্পর্ক নিয়ে কিছু কথোপকথন হয়েছে।

উল্লেখ্য ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) প্রবীণ নেতা এল কে আদভানি। এবারের নির্বাচনে আদভানিকে ভোটে দাঁড়ানোর সুযোগ দেয়নি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন নির্বাচনী কমিটি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে আদভানি বলছে,‘দেশ সবার আগে, তারপর দল, সবার শেষে ব্যক্তি।’ তিনি আরও লিখেছেন, ‘গণতন্ত্রের সুরক্ষা ও গণতান্ত্রিক ঐতিহ্য—দুইই চর্চা করতে হবে, দলের মধ্যে এবং বৃহত্তর জাতীয় পরিসরে। এটিই হবে বিজেপির গর্বের বিষয়। ভারতের গণতন্ত্রের মূল সৌন্দর্য হলো এটি বৈচিত্র্য ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল। এই দৃষ্টিভঙ্গি থেকেই বিজেপি কোনো দিন রাজনৈতিকভাবে ভিন্নমতাবলম্বীদের “শত্রু” হিসেবে গণ্য করে না, শুধুই প্রতিপক্ষ হিসেবে দেখে।’ আদভানি বিজেপির প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের একজন।

গান্ধীনগরে আসন থেকে ছয়বার জয়ী হয়েছেন আদভানি। বিজেপিকে আগের ঘটনা পর্যবেক্ষণ করে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন এল কে আদভানি। তিনি বলেছেন, ‘ভারতীয় জাতীয়তাবাদের দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী, আমরা কখনোই রাজনৈতিকভাবে ভিন্নমতাবলম্বীদের দেশবিরোধী বলে মনে করি না। ব্যক্তি থেকে রাজনৈতিক ক্ষেত্র পর্যন্ত, প্রতিটি নাগরিকের বিচার-বিবেচনার স্বাধীনতাকে রক্ষা করতে আমাদের দল সংকল্পবদ্ধ।’ আদভানি আরও বলেছেন, বিজেপি সব সময়ই সব গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী।

এদিকে এলকে আদভানির বক্তব্যের জবাব দিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক টুইট বার্তায় মোদি লিখেছেন, প্রবীণ নেতা আদভানি ‘নিখুঁতভাবে’ দলের লক্ষ্যের বিষয়টি ফুটিয়ে তুলেছেন। টুইট বার্তায় তিনি লেখেন, “বিজেপির প্রকৃত পরিচয় নিখুঁতভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন আদভানি। বিশেষ করে নির্দেশনামূলক সেই মন্ত্র-‘দেশ সবার আগে, তারপর দল, সবার শেষে ব্যক্তি।’ এলকে আদভানির মতো মহান ব্যক্তিরা বিজেপিকে শক্তিশালী করেছেন এবং এমন একটি দলের অংশ হতে পেরে গর্ববোধ করছি।”