ঢাকা ০৭:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের অঙ্গীকারঃ ড. তৌফিক রহমান চৌধুরী  Logo মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির নতুন বাসের উদ্বোধন Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করতে শিক্ষকদের ভূমিকা অগ্রগণ্য: ভিসি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo কুবির চট্টগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ইফতার ও পূর্নমিলনী Logo অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদের মায়ের মৃত্যুতে শাবির মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্ত চিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ পরিষদের শোক প্রকাশ Logo শাবির অধ্যাপক জহীর উদ্দিনের মায়ের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo বিশ কোটিতে গণপূর্তের প্রধান হওয়ার মিশনে ‘ছাত্রদল ক্যাডার প্রকৌশলী’! Logo দূর্নীতির রাক্ষস ফায়ার সার্ভিসের এডি আনোয়ার!




ভেজাল বিরোধী অভিযানের ‘সুফল পাচ্ছেন না’ ভোক্তারা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৭:৫৯:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০১৯ ১১৩ বার পড়া হয়েছে

সকালের সংবাদ;
একদিকে ভেজাল, অন্যদিকে অতিরিক্ত মূল্য। সব মিলিয়ে আসন্ন রমজানে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার যেন এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় ভোগান্তি নগরবাসীর জন্য। প্রতিনিয়ত অভিযান চললেও তা পর্যাপ্ত না হওয়ায় কোনো সুফল মিলছে না বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীদের।

প্রয়োজনের কাছে অসহায় নগরবাসী। আর রমজান আসলে যেন তা বেড়ে যায় বহুগুণে। অতিরিক্ত মূল্য আর ভেজাল পণ্য-একে অন্যের সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়িয়ে যাচ্ছে ভোক্তাদের দুর্ভোগ।

কয়েকজন ভোক্তা বলেন, প্রায় সকল পণ্যের দাম বেড়ে গেছে।

অভিযোগ অকপটে স্বীকার করলেও মূলত পাইকারি বাজারের অস্থিরতাকেই দায়ী করছেন বিক্রেতারা।

এই ভোগান্তি সহনীয় পর্যায়ে আনতে বছরজুড়েই চলে অভিযান। তবে রমজানকে সামনে রেখে তা বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর মধ্যে রয়েছে জনবল সংকট।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, নিয়মিত বাজার মনিটরিং করতে পারলে সমস্যার সমাধান সম্ভব। তবে আমাদের জনবলের সংকট রয়েছে।

র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম বলেন, রমজান আসলে আমাদের নজরদারি বাড়াতে হয়। এই সময়ে অধিক মুনাফার লোভে অনেকে ভেজাল করতে চান।

স্থায়ী সমাধান চান ভোক্তারা। সমাধান কোথায়? প্রশ্নের উত্তরে কঠোর শাস্তি প্রয়োগের পাশাপাশি অভিযান চলমান রাখার কথা জানাল কর্তৃপক্ষ।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শফিকুল ইসলাম লস্কর বলেন, যারা ভেজাল করেন তাদের বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা নেব। বারবার কেউ এই কাজ করলে তার লাইসেন্স বাতিলের আবেদন জানানো হবে।

বাজার তদারকির সময় দায়িত্বরত কর্মকর্তার কোনো গাফিলতি বা দুর্নীতির প্রমাণ পেলে তা দ্রুত লিখিত আকারে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে দেয়ার পরামর্শ কর্তৃপক্ষের।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




ভেজাল বিরোধী অভিযানের ‘সুফল পাচ্ছেন না’ ভোক্তারা

আপডেট সময় : ০৭:৫৯:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০১৯

সকালের সংবাদ;
একদিকে ভেজাল, অন্যদিকে অতিরিক্ত মূল্য। সব মিলিয়ে আসন্ন রমজানে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার যেন এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় ভোগান্তি নগরবাসীর জন্য। প্রতিনিয়ত অভিযান চললেও তা পর্যাপ্ত না হওয়ায় কোনো সুফল মিলছে না বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীদের।

প্রয়োজনের কাছে অসহায় নগরবাসী। আর রমজান আসলে যেন তা বেড়ে যায় বহুগুণে। অতিরিক্ত মূল্য আর ভেজাল পণ্য-একে অন্যের সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়িয়ে যাচ্ছে ভোক্তাদের দুর্ভোগ।

কয়েকজন ভোক্তা বলেন, প্রায় সকল পণ্যের দাম বেড়ে গেছে।

অভিযোগ অকপটে স্বীকার করলেও মূলত পাইকারি বাজারের অস্থিরতাকেই দায়ী করছেন বিক্রেতারা।

এই ভোগান্তি সহনীয় পর্যায়ে আনতে বছরজুড়েই চলে অভিযান। তবে রমজানকে সামনে রেখে তা বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর মধ্যে রয়েছে জনবল সংকট।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, নিয়মিত বাজার মনিটরিং করতে পারলে সমস্যার সমাধান সম্ভব। তবে আমাদের জনবলের সংকট রয়েছে।

র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম বলেন, রমজান আসলে আমাদের নজরদারি বাড়াতে হয়। এই সময়ে অধিক মুনাফার লোভে অনেকে ভেজাল করতে চান।

স্থায়ী সমাধান চান ভোক্তারা। সমাধান কোথায়? প্রশ্নের উত্তরে কঠোর শাস্তি প্রয়োগের পাশাপাশি অভিযান চলমান রাখার কথা জানাল কর্তৃপক্ষ।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শফিকুল ইসলাম লস্কর বলেন, যারা ভেজাল করেন তাদের বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা নেব। বারবার কেউ এই কাজ করলে তার লাইসেন্স বাতিলের আবেদন জানানো হবে।

বাজার তদারকির সময় দায়িত্বরত কর্মকর্তার কোনো গাফিলতি বা দুর্নীতির প্রমাণ পেলে তা দ্রুত লিখিত আকারে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে দেয়ার পরামর্শ কর্তৃপক্ষের।