ঢাকা ১২:৫১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৪, ২০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ




এক লিটার দুধে হাফ লিটার পানি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:১৪:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ মে ২০১৯ ৮২ বার পড়া হয়েছে

উপজেলা প্রতিনিধি ভৈরব (কিশোরগঞ্জ);

ভৈরবে ৪০ লিটার ভেজাল দুধ নর্দমায় ফেলে দিলেন ইউএনও। এক লিটার দুধে হাফ লিটার পানি পাওয়ায় এসব দুধ নর্দমায় ফেলে দেয়া হয়। পাশাপাশি পচা রুটি বিক্রির দায়ে কিসমত নামের এক বেকারি মালিককে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

সোমবার সকালে ভৈরবের মিরারচর এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালায়। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইসরাত সাদমীন।

এ সময় গোয়ালাদের সতর্ক করে দিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইসরাত সাদমীন বলেন, ভবিষ্যতে আবার দুধে ভেজাল পেলে জেল-জরিমানা করা হবে। কাজেই সবাই সতর্ক হয়ে যান।

আজকের ঘটনার দুইদিন আগে ভৈরবের জগন্নাথপুর বিনিবাজারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেটকে দেখে গোয়ালারা পালিয়ে যান। ওই দিন ১০০ লিটার ভেজাল দুধ গর্তে ফেলে দেয়া হয়। ওই দিন প্রতি লিটার দুধে ৭০০ গ্রাম করে পানি এবং বাকি দুধে চক পাউডার আর ময়দা মেশানোর প্রমাণ পান ম্যাজিস্ট্রেট।

রমজান মাসে ভেজাল পণ্য উৎপাদন ও বিক্রি বন্ধ করতে প্রতিদিন ভৈরবের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, বেকারি, মাংসের দোকান ও ফলের দোকানে অভিযান চালানো হয়।
ভৈরবের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইসরাত সাদমীন বলেন, পবিত্র রমজান মাসে ভেজাল পণ্য বিক্রি প্রতিরোধে অভিযান চালানো হচ্ছে। শুধু রমজান মাস নয়, সবসময় এই অভিযান চলবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




এক লিটার দুধে হাফ লিটার পানি

আপডেট সময় : ১০:১৪:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ মে ২০১৯

উপজেলা প্রতিনিধি ভৈরব (কিশোরগঞ্জ);

ভৈরবে ৪০ লিটার ভেজাল দুধ নর্দমায় ফেলে দিলেন ইউএনও। এক লিটার দুধে হাফ লিটার পানি পাওয়ায় এসব দুধ নর্দমায় ফেলে দেয়া হয়। পাশাপাশি পচা রুটি বিক্রির দায়ে কিসমত নামের এক বেকারি মালিককে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

সোমবার সকালে ভৈরবের মিরারচর এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালায়। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইসরাত সাদমীন।

এ সময় গোয়ালাদের সতর্ক করে দিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইসরাত সাদমীন বলেন, ভবিষ্যতে আবার দুধে ভেজাল পেলে জেল-জরিমানা করা হবে। কাজেই সবাই সতর্ক হয়ে যান।

আজকের ঘটনার দুইদিন আগে ভৈরবের জগন্নাথপুর বিনিবাজারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেটকে দেখে গোয়ালারা পালিয়ে যান। ওই দিন ১০০ লিটার ভেজাল দুধ গর্তে ফেলে দেয়া হয়। ওই দিন প্রতি লিটার দুধে ৭০০ গ্রাম করে পানি এবং বাকি দুধে চক পাউডার আর ময়দা মেশানোর প্রমাণ পান ম্যাজিস্ট্রেট।

রমজান মাসে ভেজাল পণ্য উৎপাদন ও বিক্রি বন্ধ করতে প্রতিদিন ভৈরবের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, বেকারি, মাংসের দোকান ও ফলের দোকানে অভিযান চালানো হয়।
ভৈরবের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইসরাত সাদমীন বলেন, পবিত্র রমজান মাসে ভেজাল পণ্য বিক্রি প্রতিরোধে অভিযান চালানো হচ্ছে। শুধু রমজান মাস নয়, সবসময় এই অভিযান চলবে।