ঢাকা ০২:৩১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo যুগপৎ আন্দোলনে থাকা সকল দলকে নিয়ে বিএনপির যৌথসভা Logo ১০ হাজার নেতাকর্মী নিয়ে বরিশাল-৩ আসনে নৌকার প্রার্থী স্বপনের মনোনয়নপত্র দাখিল Logo রাজপথ বিএনপির দখলে না থাকলেও বিটিভি  বিএনপি জামায়াতের দখলে! Logo দেশের অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় বেস্ট হোল্ডিং Logo অগ্রণী ব্যাংকের ডিজিএম সৈয়দ সালমা উসমানের বেপরোয়া দুর্নীতি! Logo বরিশালের বাকেরগঞ্জে পল্লী চিকিৎসকের ঘরে লুটপাট Logo চাকুরীচ্যুত হওয়ার পরেও বহাল পায়রা বন্দর প্রকৌশলী নাছির: গড়েছে অবৈধ সম্পদের পাহাড়!  Logo ফায়ার সার্ভিসের অপারেশন এখন করাপশনের ত্রিমুখী জুটি Logo মনোনয়নপ্রত্যাশী ৩৩৬২ জনের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন শেখ হাসিনা Logo থিয়েটার কুবি’র নেতৃত্বে সুইটি-হান্নান




‘আমার সঙ্গে নির্বাচন করলে খালেদা জিয়ারও জামানত বাজেয়াপ্ত হবে’

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:২৪:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ নভেম্বর ২০১৮ ১০৭ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক,

আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। রোববার দলটির চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশের কথা রয়েছে। তবে তৃণমূল নেতা-কর্মীদের আপত্তির মুখে শেষ মূহুর্তে প্রার্থী তালিকায় কিছুটা রদবদলের সম্ভবনা রয়েছে।

জানা যায়, বিভিন্ন গণমাধ্যমে আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশের পর ঢাকায় ছুটে আসেন মনোনয়নবঞ্চিত নেতাকর্মীরা। গণভবনে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ক্ষোভের কথা জানান তারা।

সূত্র জানায়, বুধবার গণভবনে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করেন যুব মহিলা লীগের সহশিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও পাঠাগার সম্পাদক সরকার ফারহানা আক্তার সুমি।

তিনি নীলফামারী-১ আসনে দলের প্রার্থিতার বিষয়ে শেখ হাসিনাকে বলেন, নেত্রী, আমি চ্যালেঞ্জ দিচ্ছি, এই আসনে যদি খালেদা জিয়াও এসে আমার সঙ্গে নির্বাচন করেন তাহলে তাঁর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে।

ওই আসনের বর্তমান এমপি আফতাব উদ্দিন সরকারের বিরুদ্ধে জনবিচ্ছিন্নতার অভিযোগ এনে সুমি বলেন, তাঁকে মনোনয়ন দেওয়া হলে নৌকার ভরাডুবি হবে।

এসময় তার কথা শুনে হাততালি দেন শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী বৈঠকে উপস্থিত আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের বলেন, দেখো দেখো, তাঁর কনফিডেন্স কী রকম?

সূত্র জানায়, আবেগাপ্লুত শেখ হাসিনা দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে সুমির নাম নোট করে রাখার জন্য বলেন।

পরে ফারহানা আক্তার সুমি গতকাল গণমাধ্যমকে বলেন, আমার এলাকার জনগণ আমার জন্য কাঁদছে। এখান থেকে আমি সরে যাব কেন?

সুমি জানান, তাঁর মনে হয়েছে নেত্রী (প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) কিছু আসনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করতে পারেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




‘আমার সঙ্গে নির্বাচন করলে খালেদা জিয়ারও জামানত বাজেয়াপ্ত হবে’

আপডেট সময় : ১১:২৪:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ নভেম্বর ২০১৮

নিজস্ব প্রতিবেদক,

আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। রোববার দলটির চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশের কথা রয়েছে। তবে তৃণমূল নেতা-কর্মীদের আপত্তির মুখে শেষ মূহুর্তে প্রার্থী তালিকায় কিছুটা রদবদলের সম্ভবনা রয়েছে।

জানা যায়, বিভিন্ন গণমাধ্যমে আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশের পর ঢাকায় ছুটে আসেন মনোনয়নবঞ্চিত নেতাকর্মীরা। গণভবনে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ক্ষোভের কথা জানান তারা।

সূত্র জানায়, বুধবার গণভবনে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করেন যুব মহিলা লীগের সহশিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও পাঠাগার সম্পাদক সরকার ফারহানা আক্তার সুমি।

তিনি নীলফামারী-১ আসনে দলের প্রার্থিতার বিষয়ে শেখ হাসিনাকে বলেন, নেত্রী, আমি চ্যালেঞ্জ দিচ্ছি, এই আসনে যদি খালেদা জিয়াও এসে আমার সঙ্গে নির্বাচন করেন তাহলে তাঁর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে।

ওই আসনের বর্তমান এমপি আফতাব উদ্দিন সরকারের বিরুদ্ধে জনবিচ্ছিন্নতার অভিযোগ এনে সুমি বলেন, তাঁকে মনোনয়ন দেওয়া হলে নৌকার ভরাডুবি হবে।

এসময় তার কথা শুনে হাততালি দেন শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী বৈঠকে উপস্থিত আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের বলেন, দেখো দেখো, তাঁর কনফিডেন্স কী রকম?

সূত্র জানায়, আবেগাপ্লুত শেখ হাসিনা দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে সুমির নাম নোট করে রাখার জন্য বলেন।

পরে ফারহানা আক্তার সুমি গতকাল গণমাধ্যমকে বলেন, আমার এলাকার জনগণ আমার জন্য কাঁদছে। এখান থেকে আমি সরে যাব কেন?

সুমি জানান, তাঁর মনে হয়েছে নেত্রী (প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) কিছু আসনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করতে পারেন।