অর্থের অভাবে দেহব্যবসায় জড়িয়েছিলাম: শ্বেতা
- আপডেট সময় : ১২:৩০:৩৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ নভেম্বর ২০১৮ ১৭২ বার পড়া হয়েছে
চার বছর আগে মধুচক্রে ধরা পড়েছিলেন শ্বেতা বসু প্রসাদ। ভারতের হায়দরাবাদের হোটেল থেকে গ্রেফতার করা হয় তাকে।
শ্বেতার মা শর্মিষ্ঠা বাঙালি। পিতা অনুজ বিহারের বাসিন্দা। মুম্বাইয়ের আর এন পোদ্দার হাইস্কুল থেকে কর্মার্সে স্নাতক শ্বেতা। জামশেদপুরে জন্মগ্রহণ করলেও তিনি পরে পাকাপাকি ভাবে মুম্বাইয়ে চলে যান।
শ্বেতা একজন জাতীয় পুরস্কার বিজয়ী অভিনেত্রী। ‘মাকড়ি’ (২০০২) সিনেমায় অভিনয়ের জন্য জাতীয় পুরস্কার পান। পরে ২০০৮ সালে তেলুগু সিনেমা ‘কোথা বাঙ্গারু লোকাম’ এর মাধ্যমে নায়িকা হিসেবে আত্মপ্রকাশ হয় তার।
বলিউডের ‘ইকবাল’ (২০০৫), ‘ওয়াহ লাইফ হো তো অ্যায়সি’ (২০০৫) সিনেমায় দেখা গিয়েছে শ্বেতাকে। মুম্বাইয়ে সিনেমার অফার না পেয়ে ফের দক্ষিণে পাড়ি দেন তিনি। তবে সেখানেও পর্যাপ্ত সিনেমার অফার আসছিল না। অর্থের অভাবে তিনি দেহব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন।
এক সাক্ষাৎকারে শ্বেতা বলেন, কেরিয়ারে অনেক ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছি। অর্থের অভাবে খারাপ পথে চলে গিয়েছিলাম।
ফিরে আসার পরে ছোটখাটো টেলিফিল্ম, ইউটিউব শর্ট ফিল্মে দেখা গেছে। ‘বদ্রীনাথ কি দুলহানিয়া’ (২০১৭) সিনেমাতেও অভিনয় করেছেন। গত বছরে দীর্ঘদিনের বয়ফ্রেন্ড রোহিত মিত্তালের সঙ্গে এনগেজমেন্ট হয়েছে শ্বেতার।