ঢাকা ১১:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে প্রতিষ্ঠিত মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি হবে সত্যিকারের গ্রীন ক্যাম্পাসঃ ভিসি মোহাম্মদ জহিরুল হক Logo প্রতারণাচক্র থেকে সাবধান থাকতে আহবান জানিয়েছেন শাবি উপাচার্য Logo শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের উদ্বোধনী কাজে সর্বদা সাপোর্ট থাকবে; শাবি উপাচার্য Logo জবি শিক্ষককে হেনস্থা, গুরু পাপে লঘু দণ্ড Logo কুবিতে ত্রিমুখী সংঘর্ষ, মারধরের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের অঙ্গীকারঃ ড. তৌফিক রহমান চৌধুরী  Logo মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির নতুন বাসের উদ্বোধন Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করতে শিক্ষকদের ভূমিকা অগ্রগণ্য: ভিসি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন




ফায়ার সার্ভিসের উপপরিচালক জসিমের যৌন হায়রানি ও দূর্নীতি পর্ব -১

বিশেষ প্রতিনিধি:
  • আপডেট সময় : ০৪:০৫:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ অক্টোবর ২০২৩ ২৪৭১ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধি: ফায়ার সার্ভিসের উপ-পরিচালক অর্থ ও প্রশাসন জসীমউদ্দীনের বিরুদ্ধে অফিস সহায়ক নারীকে নির্যাতন, যৌন হয়রানি ও সীমাহীন দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। রয়েছে বহিরাগত কথিত নেতা ও অন্যান্য ব্যক্তিদের সঙ্গে চাকুরী বিধি বহির্ভূত সম্পর্ক, তাদের মধ্যে কোন ব্যক্তি ফায়ার সার্ভিসের সদর দপ্তরে সশস্ত্র প্রবেশ করেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। ভুক্তভোগী অফিস সহায়ক নারী শামসুন নাহার সুইটি সম্প্রতি যাকে রংপুর বদলি দিয়েছে পরবর্তীতে ওই নারীর চাপের কারণে ঢাকায় সংযুক্তি দিয়েছেন তিনি। ভুক্তভোগীর অভিযোগ তাকে বিভিন্ন প্রকার ভয়-ভীতি দেখিয়ে বর্তমান স্বামী সংসারে ব্যাপক অশান্তি করে আসছে পরিচালক জসীমউদ্দীন।

সংবাদমাধ্যমকে ভুক্তভোগী নারী জানান, গত ০৮-০৯-২০১১ তারিখে অত্র বিভাগে যোগদান করে সুনামের সহিত চাকুরী করে আসছি। চাকুরী জীবনের প্রথম আমার পোষ্টিং হয় চট্টগ্রামের আগ্রাবাদে বর্তমান উপপরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) জসিম স্যারের এর দপ্তরে। তখন চট্টগ্রামের উপহকারী পরিচালক ছিলেন জসিম উদ্দিন। আমি চট্টগ্রামে পোষ্টিংরত অবস্থায় জসিম উদ্দিনের দ্বারা মানসিক ও শারীরিক অত্যাচারসহ যৌন হয়রানির স্বীকার হই। ঐ সময়ে ডিডি জসিম উদ্দিন আমাকে একাধিক বার কু-প্রস্তাব প্রদান করে, আমি তার কু-প্রস্তাবে সহজেই রাজি হই নাই বিধায় তিনি আমাকে মানসিক অত্যার শুরু করেন। আমার সকল প্রকার ছুটি বন্ধ করে দেন। আমাকে যে কোন সময়ে দিনে ও রাত্রে অফিসে ডেকে আনেন। তিনি আমাকে বলেন “ তুমি আমার অফিসের পিয়ন আমি যে কোন সময় ডাকলে তুমি আমার কথা শুনতে বাধ্য”। আমার পিছনে বিভিন্ন ধরনের লোক( ফায়ার সার্ভিসের ও বাহিরের লোক) লেলিয়ে দেন। আমি কখন কোথায় যাই? কি করি, কোথায় থাকি, কার সাথে কথা বলি আমার প্রতিটি মুহুর্ত তিনি লোক দ্বারা অনুসরণ করাতে থাকেন। মহোদয় আমি একজন নারী, একজন নারী হয়ে একজন পুরুষের কত অত্যাচার সহয্য করতে পারি। তখন আমার পরিবারের সদস্যগণ ঢাকায় বসবাস করত আমার ছুটির প্রয়োজন ছিল কিন্তু তিনি আমাকে কোন ছুটি দিতেন না। উপপরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) মোঃ জসিম উদ্দিনের অত্যাচারে আমি অতিষ্ঠ হয়ে অবশেষে আমি তার কু-প্রস্তাতে সম্মত হই। তখন তিনি আমাকে একাধিক বার যৌন হয়রানির করে। এক পর্যায়ে তার অত্যার জুলুম ও যৌন হয়রানির প্রতিবাদ করলে তিনি আমাকে উদ্ধর্তন কর্মকর্তাদের বলে চট্টগ্রাম হতে সিলেটে বদলী করান।  আমি চট্টগ্রামে তিন বছর চাকুরী করি আমার ৭ বছরের শিশু সন্তানকে ঢাকায় রেখে তার কারণে সিলেটে যেতে হয়। তারপর আমি যেখানে যেখানে বদলী হই তিনি আমাকে ডিস্টাব করতে থাকেন। তিনি আমার সাথে বার বার শারীকি সম্পর্ক পূর্বের ন্যায় বজায় রাখতে চেষ্টা করেছেন। যার কারনে আমার সংসার ভেঙে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। সবচেয়ে ছোট কর্মচারী সামান্য একজন অফিস সহায়ক আমি। তিনি ডিডি এ্যাডমিন হওয়ার পর ঢাকায় এসে আমাকে পূণরায় আগের মতো কু-প্রস্তাব দিতে থাকেন, আমি তার কু-প্রস্তাবে রাজি না হওয়ার তিনি আমাকে মিরপুর ট্রেনিং কমপ্লেক্স হতে রংপুর বদলী করেন। আমি তার শর্ত মত, তার দেওয়া কু-প্রস্তাবে রাজি হলে আমার বদলী রংপুরে হইত না। আমি কদিন আগেই মিরপুরে বদল হয়ে এসেছি কেন আমাকে এত তাড়াতাড়ি বদলী করা হলো আমার কি অপরাধ? আমি তো কোন অফিসের দায়িত্বেও নাই, আমি তো কোন দূর্নীতির সাথে জড়িত নই? আমার তো কোন দূর্নীতির সুযোগ ও নাই। তাহলে ডিডি জসমি উদ্দিন আমাকে কেন বদলী করলেন।

কান্না বিজড়িত কন্ঠে ভুক্তভোগী ওই নারী প্রতিবেদকের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা জ্ঞানী মানুষ আশা করি আপনার বুঝতে কোন অসুবিধা হবে না। কেন ডিডি জসিম উদ্দিন আমাকে রংপুরে বদলী করলেন। তিনি পুণরায় চট্টগ্রামের মতো আমার শরীরটাকে ভোগ করতে চেয়েছিলেন আমি রাজি না হওয়ায় আক্রোশ হয়ে আমাকে বদলী করনে।

দুর্নীতিবাজ ডিডি জসিম উদ্দিন এর এসব কর্মকাণ্ডের জন্য তদন্ত কমিটি গঠন করে তদন্ত করে কঠিন বিচার দাবী করছি। আমার ছোট-ছোট বাচ্ছাদের কে ঢাকায় রেখে রংপুরে আসতে বাধ্য হয়েছি। তার বিভিন্ন লোক দিয়ে তিনি আমোকে এখানেও সার্বক্ষনিক জ্বালাতন করছে। আমি এর বিচার চাই। ডিডি জসিম আমাকে বদলী করার পর আমি লজ্জায় আত্নহত্যা করব বলে বিষ খেয়েছি। মিরপুর অফিসে এবং আমি একটি চিঠি লিখে আমার মায়ের কাছে আরেকটি চিঠি মিরপুর অফিসে রেখে দিয়েছি আমার মৃত্যুর জন্য দায়ী ডিডি জসিম উদ্দিন। আমি অফিসে বিষ পান করার পর ডিডি জসিম আমাকে বিভাগীয় এ্যাম্বুলেন্স যোগে সহরাওয়ার্দী মেডিক্যালের জরুরী বিভাগে পৌঁছালে আমি সুস্থ্য ইই নইলে আমি ঐ দিন মারা যাইতাম।

এ বিষয়ে ভুক্তভোগী সুইটি আরও জানান, আমি ডিডি জসিম সারের অত্যচারে উপায়ান্তর না পেয়ে আত্মহত্যা করার উদ্দেশ্যে বিষ পান করার আগে মহাপরিচালক বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করি কিন্তু ততকালীন মিরপুর ট্রেনিং সেন্টারের প্রিন্সিপাল সালেহ উদ্দিন স্যার  জসিমকে বাঁচানোর উদ্দেশ্যে ওই লিখিত অভিযোগটি গায়েব করে ফেলেন এবং এই অভিযোগ নামা অধিদপ্তরে প্রেরন করেন নাই।

সুইটি বলেন, ডিডি জসিম কর্তৃক আমার উপর যৌন নির্যাতন অত্যাচার স্বামী সংসারের অশান্তির প্রতিকার ও কঠোর বিচার কামনা করছি।

 

জসিমের অবৈধ সম্পদ, ঘুষ- দুর্নীতি ও অনিয়মের বিস্তারিত থাকছে আগামী পর্বে। চলবে……

Loading

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




ফায়ার সার্ভিসের উপপরিচালক জসিমের যৌন হায়রানি ও দূর্নীতি পর্ব -১

আপডেট সময় : ০৪:০৫:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ অক্টোবর ২০২৩

বিশেষ প্রতিনিধি: ফায়ার সার্ভিসের উপ-পরিচালক অর্থ ও প্রশাসন জসীমউদ্দীনের বিরুদ্ধে অফিস সহায়ক নারীকে নির্যাতন, যৌন হয়রানি ও সীমাহীন দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। রয়েছে বহিরাগত কথিত নেতা ও অন্যান্য ব্যক্তিদের সঙ্গে চাকুরী বিধি বহির্ভূত সম্পর্ক, তাদের মধ্যে কোন ব্যক্তি ফায়ার সার্ভিসের সদর দপ্তরে সশস্ত্র প্রবেশ করেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। ভুক্তভোগী অফিস সহায়ক নারী শামসুন নাহার সুইটি সম্প্রতি যাকে রংপুর বদলি দিয়েছে পরবর্তীতে ওই নারীর চাপের কারণে ঢাকায় সংযুক্তি দিয়েছেন তিনি। ভুক্তভোগীর অভিযোগ তাকে বিভিন্ন প্রকার ভয়-ভীতি দেখিয়ে বর্তমান স্বামী সংসারে ব্যাপক অশান্তি করে আসছে পরিচালক জসীমউদ্দীন।

সংবাদমাধ্যমকে ভুক্তভোগী নারী জানান, গত ০৮-০৯-২০১১ তারিখে অত্র বিভাগে যোগদান করে সুনামের সহিত চাকুরী করে আসছি। চাকুরী জীবনের প্রথম আমার পোষ্টিং হয় চট্টগ্রামের আগ্রাবাদে বর্তমান উপপরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) জসিম স্যারের এর দপ্তরে। তখন চট্টগ্রামের উপহকারী পরিচালক ছিলেন জসিম উদ্দিন। আমি চট্টগ্রামে পোষ্টিংরত অবস্থায় জসিম উদ্দিনের দ্বারা মানসিক ও শারীরিক অত্যাচারসহ যৌন হয়রানির স্বীকার হই। ঐ সময়ে ডিডি জসিম উদ্দিন আমাকে একাধিক বার কু-প্রস্তাব প্রদান করে, আমি তার কু-প্রস্তাবে সহজেই রাজি হই নাই বিধায় তিনি আমাকে মানসিক অত্যার শুরু করেন। আমার সকল প্রকার ছুটি বন্ধ করে দেন। আমাকে যে কোন সময়ে দিনে ও রাত্রে অফিসে ডেকে আনেন। তিনি আমাকে বলেন “ তুমি আমার অফিসের পিয়ন আমি যে কোন সময় ডাকলে তুমি আমার কথা শুনতে বাধ্য”। আমার পিছনে বিভিন্ন ধরনের লোক( ফায়ার সার্ভিসের ও বাহিরের লোক) লেলিয়ে দেন। আমি কখন কোথায় যাই? কি করি, কোথায় থাকি, কার সাথে কথা বলি আমার প্রতিটি মুহুর্ত তিনি লোক দ্বারা অনুসরণ করাতে থাকেন। মহোদয় আমি একজন নারী, একজন নারী হয়ে একজন পুরুষের কত অত্যাচার সহয্য করতে পারি। তখন আমার পরিবারের সদস্যগণ ঢাকায় বসবাস করত আমার ছুটির প্রয়োজন ছিল কিন্তু তিনি আমাকে কোন ছুটি দিতেন না। উপপরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) মোঃ জসিম উদ্দিনের অত্যাচারে আমি অতিষ্ঠ হয়ে অবশেষে আমি তার কু-প্রস্তাতে সম্মত হই। তখন তিনি আমাকে একাধিক বার যৌন হয়রানির করে। এক পর্যায়ে তার অত্যার জুলুম ও যৌন হয়রানির প্রতিবাদ করলে তিনি আমাকে উদ্ধর্তন কর্মকর্তাদের বলে চট্টগ্রাম হতে সিলেটে বদলী করান।  আমি চট্টগ্রামে তিন বছর চাকুরী করি আমার ৭ বছরের শিশু সন্তানকে ঢাকায় রেখে তার কারণে সিলেটে যেতে হয়। তারপর আমি যেখানে যেখানে বদলী হই তিনি আমাকে ডিস্টাব করতে থাকেন। তিনি আমার সাথে বার বার শারীকি সম্পর্ক পূর্বের ন্যায় বজায় রাখতে চেষ্টা করেছেন। যার কারনে আমার সংসার ভেঙে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। সবচেয়ে ছোট কর্মচারী সামান্য একজন অফিস সহায়ক আমি। তিনি ডিডি এ্যাডমিন হওয়ার পর ঢাকায় এসে আমাকে পূণরায় আগের মতো কু-প্রস্তাব দিতে থাকেন, আমি তার কু-প্রস্তাবে রাজি না হওয়ার তিনি আমাকে মিরপুর ট্রেনিং কমপ্লেক্স হতে রংপুর বদলী করেন। আমি তার শর্ত মত, তার দেওয়া কু-প্রস্তাবে রাজি হলে আমার বদলী রংপুরে হইত না। আমি কদিন আগেই মিরপুরে বদল হয়ে এসেছি কেন আমাকে এত তাড়াতাড়ি বদলী করা হলো আমার কি অপরাধ? আমি তো কোন অফিসের দায়িত্বেও নাই, আমি তো কোন দূর্নীতির সাথে জড়িত নই? আমার তো কোন দূর্নীতির সুযোগ ও নাই। তাহলে ডিডি জসমি উদ্দিন আমাকে কেন বদলী করলেন।

কান্না বিজড়িত কন্ঠে ভুক্তভোগী ওই নারী প্রতিবেদকের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা জ্ঞানী মানুষ আশা করি আপনার বুঝতে কোন অসুবিধা হবে না। কেন ডিডি জসিম উদ্দিন আমাকে রংপুরে বদলী করলেন। তিনি পুণরায় চট্টগ্রামের মতো আমার শরীরটাকে ভোগ করতে চেয়েছিলেন আমি রাজি না হওয়ায় আক্রোশ হয়ে আমাকে বদলী করনে।

দুর্নীতিবাজ ডিডি জসিম উদ্দিন এর এসব কর্মকাণ্ডের জন্য তদন্ত কমিটি গঠন করে তদন্ত করে কঠিন বিচার দাবী করছি। আমার ছোট-ছোট বাচ্ছাদের কে ঢাকায় রেখে রংপুরে আসতে বাধ্য হয়েছি। তার বিভিন্ন লোক দিয়ে তিনি আমোকে এখানেও সার্বক্ষনিক জ্বালাতন করছে। আমি এর বিচার চাই। ডিডি জসিম আমাকে বদলী করার পর আমি লজ্জায় আত্নহত্যা করব বলে বিষ খেয়েছি। মিরপুর অফিসে এবং আমি একটি চিঠি লিখে আমার মায়ের কাছে আরেকটি চিঠি মিরপুর অফিসে রেখে দিয়েছি আমার মৃত্যুর জন্য দায়ী ডিডি জসিম উদ্দিন। আমি অফিসে বিষ পান করার পর ডিডি জসিম আমাকে বিভাগীয় এ্যাম্বুলেন্স যোগে সহরাওয়ার্দী মেডিক্যালের জরুরী বিভাগে পৌঁছালে আমি সুস্থ্য ইই নইলে আমি ঐ দিন মারা যাইতাম।

এ বিষয়ে ভুক্তভোগী সুইটি আরও জানান, আমি ডিডি জসিম সারের অত্যচারে উপায়ান্তর না পেয়ে আত্মহত্যা করার উদ্দেশ্যে বিষ পান করার আগে মহাপরিচালক বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করি কিন্তু ততকালীন মিরপুর ট্রেনিং সেন্টারের প্রিন্সিপাল সালেহ উদ্দিন স্যার  জসিমকে বাঁচানোর উদ্দেশ্যে ওই লিখিত অভিযোগটি গায়েব করে ফেলেন এবং এই অভিযোগ নামা অধিদপ্তরে প্রেরন করেন নাই।

সুইটি বলেন, ডিডি জসিম কর্তৃক আমার উপর যৌন নির্যাতন অত্যাচার স্বামী সংসারের অশান্তির প্রতিকার ও কঠোর বিচার কামনা করছি।

 

জসিমের অবৈধ সম্পদ, ঘুষ- দুর্নীতি ও অনিয়মের বিস্তারিত থাকছে আগামী পর্বে। চলবে……

Loading