দূর্নীতির বেপরোয়া ঘোড়া
ভোলা কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালকের অর্থ আত্মসাৎ ও দুর্নীতির চিত্র
- আপডেট সময় : ১২:২০:১১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৩ ৫৭১ বার পড়া হয়েছে
বিভাগীয় প্রতিনিধিঃ ভোলা জেলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর খামারবাড়ি’র বিভিন্ন অনিয়ম ও দূর্নীতি’র বিষয়ে স্থানীয় কৃষকের একাধিক অভিযোগ রয়েছে।
ভোলা জেলা কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক হাসান ওয়ারিসুল কবিরের বিরুদ্ধে, সরকারের কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার একাধিক অভিযোগ রয়েছে। নামে বেনামে বিল ভাউচারের মাধ্যমে সরকারের বরাদ্দ আত্মসাৎ করেছেন তিনি। নিজ পদে থেকে জুনিয়র সহকর্মীদের সাথে আঁতাত করে সরকারের বরাদ্দ আত্মসাৎ করেছেন।
অবৈধভাবে চার্জ গ্রহনঃ যদিও ভোলার বিভিন্ন উপজেলায় সমপদের কর্মকর্তা উপস্থিত থাকা সত্বেও কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক হাসান ওয়ারিসুল কবির সরকারের বিধি ভেঙ্গে প্রায় প্রতিটি উপজেলায় অনৈতিক ভাবে দায়িত্ব নিয়ে বিল ভাউচারের মাধ্যমে টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন, কোন প্রকার কাজ ছাড়াই! জেলা কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক হাসান ওয়ারিসুল কবিরের অনিয়ম ও দূর্নীতি এখন জেলার প্রতিটি কৃষকের মুখে মুখে।
ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলা ছাড়া বাকি ৬টি উপজেলার চার্জ গ্রহন করেন তিনি। বর্তমানে তিনি বোরহানউদ্দিন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার অতিরিক্ত দায়িত্বে পালন করছেন। নিয়ম অনুযায়ী পাশের উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা এই দায়িত্ব পালন করার কথা। কিন্তু সেই নিয়মের কোন তোয়াক্কা করেছেন না জেলা কর্মকর্তা। ক্ষমতা বলে চার্জ বুজে নিয়ে বিভিন্ন বিল ও ভাউচারের নামে সরকারের কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
স্থানীয় কৃষকরা অভিযোগ করে বলেন, একজন ডিসিকে কখনো উপজেলায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বা এসি ল্যান্ড হিসাবে চার্জ নিতে না দেখা গেলেও ডিসি পদমর্যাদার একজন উপপরিচালককে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার চার্জ নিতে দেখা গেছে এবং ভূয়া বিল ভাউচারের মাধ্যমে সরকারের লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার প্রমান ও আছে।
স্থানীয় কৃষকরা আরও অভিযোগ করে বলেন, ভোলা জেলা কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক হাসান ওয়ারিসুল কবির চার্জ নিয়েই তিনি লাপাত্তা হয়ে যান। কোন কৃষক, কোন বিষয়ে হেল্প চেয়ে ফোন করলেও তিনি সাড়া দেন নি। এমনকি বরাদ্দ পেতে তিনি ভূয়া কৃষকদের নাম তালিকা পাঠিয়ে সরকারের বরাদ্দ আত্মসাৎ করেছেন। ফলে প্রতিটি উপজেলার কৃষকরা সরকারের সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
বোরহানউদ্দিনের চার্জ বুজে নেবার পর বোরহানউদ্দিন উপজেলার কৃষকরা একদিনও তাকে অফিসে পায় নি,বা তিনি ফিল্ডে আসেন নি। ফসলের নানা রকম রোগব্যাধি নিয়ে কথা বলার সুযোগও তারা পায় নি। ফলে ব্যাহত হচ্ছে এই উপজেলার কৃষি ও কৃষক।
বোরহানউদ্দিন ও ভোলা সদর কৃষি কর্মকর্তা হজ্জে গিয়েছেন, সেই সুযোগে ভোলা জেলা ভোলায় কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক হাসান ওয়ারিসুল কবির পাশের উপজেলার কৃষি কর্মকর্তাকে চার্জের দায়িত্ব না দিয়ে জেলা কর্মকর্তা চার্জ বুঝে নিয়েছিলেন! কেন? কারণ চার্জ বুজে নিলেই সেখানে মধু আছে। সেই মধুর লোভে উপজেলায় চার্জ নিয়েছেন তিনি।
ছুটি নেবার অধিকার সকল কর্মকর্তাই পেয়ে থাকেন। কিন্তু
দৌলতখান উপজেলার কৃষি কর্মকর্তাকে লম্বা ছুটিতে পাঠিয়ে ভোলা জেলা কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক হাসান ওয়ারিসুল কবি চার্জ নেন এবং সরকারের বরাদ্দ আত্মসাৎ করেছেন।
তজুমদ্দিন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা অপূর্ব লাল সরকার বদলি হলে, ভোলা জেলা কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক হাসান ওয়ারিসুল কবিরে চার্জ বুজে নেন এবং সরকারের বরাদ্দ নয়ছয় করা সহ অর্থ আত্মসাৎ করেন।
যদিও সেখানকার পাশের উপজেলায় সমপদমর্যাদার কর্মকর্তা ছিলেন। কিন্তু নিয়ম অনুযায়ী পাশের উপজেলার কর্মকর্তার দায়িত্ব নেবার কথা থাকলেও জেলা কর্মকর্তা মধু খেতে সেখানে চার্জ বুঝে নেন।
ভোলা জেলার একমাত্র দ্বীপ উপজেলা মনপুরা, সেই মনপুরার কৃষি কর্মকর্তা আবু হাসনাইন লালমোহনে পোষ্টিং হলে; ভোলা জেলা কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক হাসান ওয়ারিসুল কবির সেখানের চার্জ বুজে নেন। চার্জ বুঝে নিয়ে মধু খান।
লালমোহন উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা শাহাবুদ্দিন দায়িত্বে ছিলেন, তখন তাকে ছুটি দিয়ে ৪ মাসের এক চিল্লায় পাঠান তিনি। ফলাফল, যেই লাউ সেই কদু, ভোলা জেলা কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক হাসান ওয়ারিসুল কবির চার্জ বুঝে নেন সেখানকার।
পুরো জেলার কৃষি কর্মকর্তার দায়িত্ব একাই হাতের মুঠোয় নিয়েছেন। কোন কোন কর্মকর্তা বিষয়টি জেনে বৈধও অবৈধ বিষয়ে প্রশ্ন করলে, সেই সব কর্মকর্তার বিরুদ্ধে হুমকি দামকি এমনকি চাকরি খাওয়ারও হুমকি দিয়েছেন, ভোলার কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক হাসান ওয়ারিসুল কবির।
কৃষি উপকরণ বিতরণে দূর্নীতিঃ ভোলা জেলার বিভিন্ন উপজেলায় কৃষকদের সহায়তা প্রদান এবং কৃষকদের কৃষি উপকরণ বিতরণে ব্যাপক অনিয়ম ও দূর্নীতি করেছেন। সম্প্রতি নারকেল গাছ বিতরণে ব্যাপক অনিয়ম করেছেন তিনি। কৃষকদের নারকেল চারা না দিয়ে নির্দিষ্ট কিছু মানুষকে দেওয়া হয়েছে যা সরকারের বিধি পরিপন্থী। এসব বিষয়ে বোরহানউদ্দিন উপজেলা ও দৌলতখান উপজেলার কৃষকরা একাধিক অভিযোগ করেন।
দৌলতখান উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ও বোরহানউদ্দিন উপজেলার কৃষি কর্মকর্তার কাছে নারকেল চারা বিতরণের কৃষকদের তালিকা চাইলেও কর্মকর্তাগণ কৌশলে এড়িয়ে গেছেন। তালিকা দেন নি।
বিভিন্ন ধরনের বীজ, সার ও ঔষধ বিতরণে তিনি বিভিন্ন উপজেলায় ভুয়া কৃষকের নাম ও ঠিকানা ব্যবহার করে সরকারের বরাদ্দ আত্মসাৎ করেছেন। যা সরকারের আইনে দন্ডনীয় অপরাধ।
সরজমিনে,মাঠের কৃষকদের সাথে এই প্রতিবেদক সরাসরি যোগাযোগ করেন এবং সরকারের প্রনোদনার আওতায় বীজ, সার ও ঔষধ বিতরণের বিষয়ে জানতে চাইলে, রেজিষ্টার্ড ও নিবন্ধিত কৃষকরা এসব প্রনোদনার বিষয়ে সরাসরি অস্বীকার করেন। তাহলে কৃষকদের মাঝে বিতরনের জন্য যে সার,বীজ ও কীটনাশক দেওয়া হলো সেগুলো গেল কোথায়?
অর্থনৈতিক লাভবান হয়ে বদলিঃ সরকারের বিধিতে উল্লেখ আছে উপসহকারী কৃর্ষিকর্মকর্তা বা so কে নিজ জেলার নিজ উপজেলায় বদলী করা যাবে না।
কিন্তু স্থানীয় অফিসের একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছেন, ভোলা জেলা কৃষি সম্প্রসারন কর্মকর্তা হাসান ওয়ারিসুল কবির অর্থনৈতিক সুবিধা গ্রহন করে so দের নিজ উপজেলায় বদলি করেছেন। একাধিক জনকে নিজ নিজ উপজেলায় ডেপুটেশন দিয়ে বছরের পর বছর করেছেন। তিনি নিয়েছেন নানা বিধ অর্থনৈতিক সুবিধা।
স্থানীয় ভোলা জেলার বিভিন্ন কর্মচারীদের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা বলেন, ভোলা জেলা কৃষি সম্প্রসারন কর্মকর্তা হাসান ওয়ারিসুল কবির অর্থের বিনিময়ে বদলী ও পদায়ন করেছেন। যা সরকারি চাকুরী আইনে অপরাধ। তিনি অন্য অন্য কর্মচারীদেরও অর্থের বিনিময়ে বদলী করেছেন।
সরকারের বরাদ্দ হারভেষ্টার মেশিন বিক্রিঃ শেখ হাসিনা সরকার কৃষকদের জীবন মান উন্নয়নের জন্য ধান কাটার মেশিন হারভেষ্টার, ভর্তুকি মুল্যে কৃষকদের মাঝে বিতরন করার জন্য দিয়েছেন। কিন্তু ভোলা জেলা কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক হাসান ওয়ারিসুল কবির সেই মেশিন কতিপয় দূর্নীতিগ্রস্থ কর্মকর্মতার সাথে যোগসাজশ করে, ভূয়া কৃষকের নাম ও ঠিকানা ব্যবহার করে সরকারের লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।
রাতের অন্ধকারে ভোলা জেলা থেকে এভাবেই মেশিনগুলো ভোলার বাহিরে নিয়ে গেল। একাধিকবার তাকে জানানো হলেও সরকারের সম্পদ ও সম্পত্তি রক্ষায় এগিয়ে আসেননি তিনি।
এই মেশিনগুলো ভূয়া কৃষকের নামে বরাদ্দ করে, কোম্পানির সাথে আঁতাত করে, মেশিনের কাগজ বিক্রি করেছেন। এই হারভেষ্টার মেশিনের থেকেই তিনি কামিয়েছেন কোটি টাকা।
রাতের অন্ধকারে যখন হারভেষ্টার মেশিন তজুমদ্দিন উপজেলা থেকে বের করে নিয়ে আসে বোরহানউদ্দিন উপজেলায়, সেখান থেকে রাতের অন্ধকারে মেশিনগুলো অজানা গন্তব্য নিয়ে যাওয়া হয়। তখন ভোলা জেলা কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক হাসান ওয়ারিসুল কবিরের মুঠোফোনে একাধিকবার জানানো হয়, কিন্তু মেশিনগুলো ভোলা থেকে পাচার হওয়া ঠেকানোর কোন উদ্যোগ নেওয়া হয় নি। সেই ঘটনার পরের দিন সকালে তার অফিসের সামনের গেটে সাংবাদিকরা হাসান ওয়ারিসুল কবিরকে রাতের ভিডিও দেখালেও তিনি কোন ব্যবস্থা নেন নি। যা একজন জেলা কর্মকর্তা হিসাবে দায়িত্বে চরম অবহেলা করেছেন। সরকারের সম্পদ ও সম্পত্তি বেহাত করেছেন। একজন সরকারি কর্মকর্তা হিসাবে তিনি এমন অবহেলা করতে পারেন না। যা দন্ডনীয় অপরাধ করেছেন তিনি।
তজুমদ্দিন ও দৌলতখান উপজেলায় চার্জ গ্রহন করে,হাসান ওয়ারিসুল কবির এই সব অবৈধ কাজের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। একাধিক হারভেষ্টার মেশিন তিনি অবৈধ ভাবে বিক্রী করেছেন। যা সরকারের আইন অমান্য করেছেন। সরকারের অর্থ ও সম্পদ আত্মসাৎ করেছেন। আইনে দন্ডনীয় অপরাধ করেও তিনি বহাল তবিয়তে আছেন চেয়ারে। তার বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপ গ্রহন করে নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
এই সব বিষয়ে কোন কৃষক বা সাংবাদিক তাকে জানালে, তথ্য দাতার সাথেও তিনি সু ব্যহার করেন নি। এমনকি বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যাক্তি ও সংসদ সদস্যদের পিএস দ্বারা হুমকি ও দামকি দিয়েছেন। রিপোর্ট যেন না হয় সেজন্য গণমাধ্যম কর্মীকেও নানা ভাবে হেনস্তা করেছেন। রিপোর্টারকে নানা ভাবে করেছেন হয়রানি।
নানা অনিয়মে নিমজ্জিত দৌলতখান উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা, স্বামী আর স্ত্রী একই জেলায় চাকরি করার সুবাদে নানা অনিয়ম ও দূর্নীতিতে জড়িয়েছেন তিনি। একজন বিসিএস কর্মকর্তা এতটা নিচে নামেন কিভাবে? প্রশ্ন সাধারন কৃষকের।
দৌলতখান উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা হুমায়রার কাছে কৃষকদের মাঝে ধান কাটার মেশিন হারভেষ্টার বিতরনের তালিকা চাইলেও তিনি এই প্রতিবেদককে তালিকা দেন নি। বরং তিনি বলেন, ভোলা জেলা কৃষি সম্প্রসারন কর্মকর্তা হাসান ওয়ারিসুল কবিরের কাছে এসব তথ্য সংরক্ষিত আছে, আপনি সেখান থেকে নিয়ে নিন।
তজুমদ্দিন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নাজমুল এর কাছে কৃষকদের মাঝে ধান কাটার মেশিন হারভেষ্টার বিতরনের তালিকা চাইলেও তিনি এই প্রতিবেদককে তালিকা দেন নি। তিনি বলেন, আমি অল্প কয়েক মাস জয়েন করেছি। তাছাড়া আপনি যে তথ্য চেয়েছেন! সেটা আমি এখানে জয়েন করার আগের তথ্য। আমি এখানে জয়েন করার পর এমন কোন মেশিন বিতরন করা হয় নি। এই উপজেলার চার্জে ছিলেন,
ভোলা সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কাছে জানতে ফোন করলে তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান। তিনি বলেন, ভোলা কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক হাসান ওয়ারিসুল কবির স্যার ভোলা সদরের চার্জে ছিলেন। তিনি ভূয়া বিল ভাউচারের মাধ্যমে সরকারের টাকা উত্তোলন করেছেন? এমন প্রশ্নে বলেন, সেটা আপনি স্যারের কাছে প্রশ্ন করেন।
চরফ্যাশন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ওমর ফারুকের কাছে প্রশ্ন করলে তিনি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, আমি শারীরিক ভাবে একটু অসুস্থ আছি। প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, চরফ্যাশন উপজেলায় আমি দায়িত্ব বুজে নিয়েছি। স্যারের বিষয়ে আমি কি বলব। তিনি আমার সিনিয়র অফিসার।
তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সিনিয়র কৃষিবিদ সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ভোলায় কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক হাসান ওয়ারিসুল কবিরের সাথে চাকরি করার সুযোগ হয়েছে। আগে থেকেই তার নানা রকম অনিয়ম ও দূর্নীতির সাথে জড়িত। লোক দেখানো নামাজ রোজা করলেও আপাদমস্তক একজন দূর্নীতিগ্রস্থ মানুষ। এর কঠোর শাস্তি হওয়া উচিৎ।
চলবে……