প্রতিপক্ষের কর্মী হওয়ায়
লালমোহনে সাবেক ছাত্রলীগ নেতাকে মিথ্যা বিস্ফোরক দ্রব্য মামলায় গ্রেফতারের অভিযোগ
![](https://sokalersongbad.com/wp-content/themes/newspaper-pro/assets/images/reporter.jpg)
- আপডেট সময় : ০৯:৩৬:৪৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ মে ২০২৩ ১৯০ বার পড়া হয়েছে
![](https://sokalersongbad.com/wp-content/plugins/print-bangla-news/assest/img/print-news.png)
উপজেলা প্রতিনিধি: লালমোহন উপজেলার সাবেক ছাত্রলীগ ও বর্তমান আওয়ামী লীগ নেতা ফকরুল আলম ফয়সাল কে বিস্ফোরক দ্রব্য মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে প্রেরন করেছে লালমোহন মডেল থানা পুলিশ।
লালমোহন উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ জানান, ফকরুল আলম ফয়সাল ছাত্রজীবন থেকে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় ভাবে জড়িত, ২০০১ সালে তার উপর নির্মম অত্যাচার হয়েছে। ফয়সাল ২০০১ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত বিএনপির দেওয়া রাজনৈতিক মিথ্যা মামলায় কয়েক বার জেল খেটেছে। সে নিঃসন্দেহে দলের একজন নিবেদিত কর্মী। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোলা ৩ আসনে (লালমোহন-তজুমদ্দিন) আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী সম্ভাব্য প্রার্থী সাবেক ছাত্রলীগ নেতা, বিবিএস ও নাহী গ্রুপের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান হাওলাদার এর সক্রিয় সমর্থক হওয়া বর্তমান সাংসদ ফয়সাল কে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে পাঠিয়েছেন। ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমানের সমর্থন করায় এই পর্যন্ত এরকম অর্ধশতাধিক মিথ্যা মামলা দিয়ে আওয়ামী লীগের কয়েকশো নেতাকর্মীকে এলাকা ছাড়া করা হয়েছে।
এ ছাড়াও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা মিথ্যা মামলায় ফয়সাল কে ফাঁসানোর তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা প্রকাশ করেন।
ফকরুল আলম ফয়সাল এর পরিবার জানান, কিছুদিন আগে এমপি শাওন ফয়সাল কে তার সমর্থন জানানোর প্রস্তাব দেন । ফয়সাল রাজি না হওয়ায় তার ওপর কয়েকবার হামলা করা হয়। ফয়সাল এমপির লোকজনের ভয়ে ঠিক মত বাড়িতে থাকতে পারতো না। শুধুমাত্র ইঞ্জিনিয়ার আবু নোমান এর সমর্থন করায় এমপি শাওনের নির্দেশে মিথ্যা মামলা দিয়ে ফয়সাল কে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে নির্যাতন চালানো হয়েছে।
এই বিষয় জানতে লালমোহন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহবুবুর রহমানের মুঠোফোনে একাধীক বার ফোন দিলেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।