ঢাকা ০৩:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫, ১১ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo সুনামগঞ্জে প্রবাসী সাংবাদিকের বাড়িতে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের হামলা Logo নিজেই মাদকাসক্ত মাদক নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা; মাসে মাসোহারা আদায় ৭লাখ! Logo দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্রকারী মাস্টারমাইন্ড সেচ্ছাসেবকলীগ নেত্রী ফাতেমা আক্তার শাপলা Logo ‘শেখ হাসিনা ও জিয়াউলের বিরুদ্ধে ২০০ গুমের প্রমাণ মিলেছে’ Logo দুর্নীতির ছায়ায় রাজউক ইমারত পরিদর্শক মনিরুজ্জামান! Logo নিয়মিত চুমু খেলে মিলবে যে শারীরিক উপকার Logo প্রধান উপদেষ্টা কাতার যাচ্ছেন আজ, সফরসঙ্গী যারা Logo জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হলেন মুহাম্মদ আবু আবিদ Logo প্রধান উপদেষ্টার দেয়া নির্বাচনী সময়ে সন্তুষ্ট নয় বিএনপি Logo ডেসটিনি প্রতারক রফিকুল আমিনের নতুন রাজনৈতিক দল গঠন




সৌরভকে বোর্ডের সভাপতি পদ থেকে সরানো নিয়ে মামলা

স্পোর্টস ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৩:৩৮:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ নভেম্বর ২০২২ ২৮৩ বার পড়া হয়েছে

ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডে (বিসিসিআই) সৌরভ গাঙ্গুলি অধ্যায় শেষ হয়ে শুরু হয়েছে রজার বিনির সময়। সুযোগ না দেওয়ায় পরবর্তী ৩ বছরের জন্য আর সভাপতির পদে বহাল থাকতে পারেননি সৌরভ। অথচ সচিব পদে ঠিকই থেকে গেলেন জয় শাহ।

বিষয়টিকে সামনে এনে এবার ভারতের আদালতে মামলা করেছেন আইনজীবী রমাপ্রসাদ সরকার। সৌরভকে বিসিসিআই থেকে বেআইনিভাবে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে— অভিযোগ তুলেছেন এ আইনজীবী।

পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা হাইকোর্টে শুক্রবার জনস্বার্থ মামলাটি করা হয়েছে। প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটি দায়ের করা হয়।

রমাপ্রসাদ সরকারের দাবি, ‘বিসিসিআইয়ের সভাপতি এবং সচিব পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্টের রায় রয়েছে। সৌরভকে বাদ দেওয়ার ক্ষেত্রে সেই রায় ঠিক মতো মানা হয়নি। জয় শাহ যদি ফের বোর্ডে থাকতে পারেন, তবে সৌরভ নয় কেন?

রাজনৈতিক কারণে সভাপতি পদ থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে সৌরভকে এমনটাই অভিযোগ রমাপ্রসাদের।

ভারতের সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ বলছে, রাজ্য সংস্থায় ৬ বছর এবং বোর্ডে ৬ বছর দায়িত্বে থাকতে পারবেন একজন কর্মকর্তা। সেই অনুযায়ী, সৌরভের কাছে আরও তিন বছর সময় ছিল বোর্ডের সভাপতি থাকার। কিন্তু জয় শাহ সচিব পদে থেকে গেলেও সৌরভকে রাখা হয়নি।

ভারতীয় বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর, বিসিসিআই থেকে সরে যেতে বাধ্যই হয়েছিলেন সৌরভ। এমন কী আইসিসিতেও তার নাম পাঠানোর বিষয়ে রাজি হয়নি বোর্ড।

সব রাস্তা বন্ধ হওয়ার পর সৌরভ জানিয়েছিলেন, ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অব বেঙ্গলের (সিএবি) সভাপতি পদের জন্য তিনি নির্বাচনে লড়বেন। কিন্তু এবার নির্বাচনই হয়নি। তাই সৌরভ নিজের মনোনয়ন জমা দেননি। সৌরভ সিএবি প্রেসিডেন্ট পদে না দাঁড়ানোয়, তার দাদা স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায় প্রতিষ্ঠানের প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হয়ে যান।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




সৌরভকে বোর্ডের সভাপতি পদ থেকে সরানো নিয়ে মামলা

আপডেট সময় : ০৩:৩৮:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ নভেম্বর ২০২২

ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডে (বিসিসিআই) সৌরভ গাঙ্গুলি অধ্যায় শেষ হয়ে শুরু হয়েছে রজার বিনির সময়। সুযোগ না দেওয়ায় পরবর্তী ৩ বছরের জন্য আর সভাপতির পদে বহাল থাকতে পারেননি সৌরভ। অথচ সচিব পদে ঠিকই থেকে গেলেন জয় শাহ।

বিষয়টিকে সামনে এনে এবার ভারতের আদালতে মামলা করেছেন আইনজীবী রমাপ্রসাদ সরকার। সৌরভকে বিসিসিআই থেকে বেআইনিভাবে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে— অভিযোগ তুলেছেন এ আইনজীবী।

পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা হাইকোর্টে শুক্রবার জনস্বার্থ মামলাটি করা হয়েছে। প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটি দায়ের করা হয়।

রমাপ্রসাদ সরকারের দাবি, ‘বিসিসিআইয়ের সভাপতি এবং সচিব পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্টের রায় রয়েছে। সৌরভকে বাদ দেওয়ার ক্ষেত্রে সেই রায় ঠিক মতো মানা হয়নি। জয় শাহ যদি ফের বোর্ডে থাকতে পারেন, তবে সৌরভ নয় কেন?

রাজনৈতিক কারণে সভাপতি পদ থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে সৌরভকে এমনটাই অভিযোগ রমাপ্রসাদের।

ভারতের সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ বলছে, রাজ্য সংস্থায় ৬ বছর এবং বোর্ডে ৬ বছর দায়িত্বে থাকতে পারবেন একজন কর্মকর্তা। সেই অনুযায়ী, সৌরভের কাছে আরও তিন বছর সময় ছিল বোর্ডের সভাপতি থাকার। কিন্তু জয় শাহ সচিব পদে থেকে গেলেও সৌরভকে রাখা হয়নি।

ভারতীয় বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর, বিসিসিআই থেকে সরে যেতে বাধ্যই হয়েছিলেন সৌরভ। এমন কী আইসিসিতেও তার নাম পাঠানোর বিষয়ে রাজি হয়নি বোর্ড।

সব রাস্তা বন্ধ হওয়ার পর সৌরভ জানিয়েছিলেন, ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অব বেঙ্গলের (সিএবি) সভাপতি পদের জন্য তিনি নির্বাচনে লড়বেন। কিন্তু এবার নির্বাচনই হয়নি। তাই সৌরভ নিজের মনোনয়ন জমা দেননি। সৌরভ সিএবি প্রেসিডেন্ট পদে না দাঁড়ানোয়, তার দাদা স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায় প্রতিষ্ঠানের প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হয়ে যান।