ঢাকা ০৭:৫৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের স্বৈরাচারের দোসর সৈয়দ হাবিবুরের দুর্নীতির ফিরিস্তি- পর্ব ১ Logo স্বৈরাচার সরকারের বিরুদ্ধে সাহসী ভূমিকায় সাংবাদিক হাফিজুর রহমান শফিক Logo রাজধানীর বাউনিয়ার ভূমিদস্যু খোরশেদ পরিবারের কব্জায় ভুক্তভোগীদের ভিটামাটি  Logo স্বাধীনতা যুদ্ধে জামায়াতের অবস্থান এবং পরবর্তীতে রাজনৈতিক পথচলা Logo রাত ৮টার পর বন্ধ থাকবে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানঃ  উপদেষ্টা আসিফ Logo গণপূর্তে পীরের কেরামতি: পাহাড়সম দুর্নীতির অভিযোগ থাকলেও প্রধান প্রকৌশলী চেয়ারে বহাল! Logo ডিবির অভিযানে দোহার থানা আওয়ামী লীগের সম্পাদকসহ পাঁচজন গ্রেফতার Logo অবসরে গেলেও ফায়ার সার্ভিসের দুর্নীতির মাস্টারমাইন্ড লেফটেন্যান্ট কর্নেল জুলফিকার – পর্ব ১ Logo ১০০ কেজি গাঁজা ও কাভার্ড পিকআপসহ দুই মাদক কারবারি ডিবির হাতে গ্রেফতার Logo আলোচিত দুর্নীতিবাজ জনস্বাস্থ্য অধিদফতরের নির্বাহী প্রকৌশলী মঈনুল বহাল তবিয়তে! 

ন্যান্সিকে মানসিক রোগী বলল আসিফ আকবর 

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:২০:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২১ ২০৮ বার পড়া হয়েছে

সকালের সংবাদ ডেস্ক:

জনপ্রিয় গায়ক আসিফ আকবরের বরুদ্ধে কণ্ঠশিল্পী ন্যান্সির করা মামলা নিয়ে মিডিয়া অঙ্গনে বেশ তোলপাড় বেশ কিছুদিন ধরে এ বিষয়ে হঠাৎ করে ফেসবুকে সরব আসিফ আকবর। শনিবার সন্ধ্যায় আসিফ আকবরের ভেরিফাইড ফেইসবুক পেজে ন্যান্সিকে মানসিক রোগী আখ্যায়িত করে পোস্ট করেছেন তিনি। দ্রুত ভালো ডাক্তার দেখিয়ে ন্যান্সিকে সুস্থ হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।

সকালের সংবাদ এর পাঠকদের উদ্দেশ্যে জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী আসিফ আকবরের পোস্ট সমূহ তুলে ধরা হলো….….

 

সাজানো মামলায় জেলে যাওয়ার পর দৃশ্যপটে হঠাৎ করেই চলে আসে সুগায়িকা ন্যান্সী। ছয়দিন জেলে ছিলাম, এ ছয়দিন প্রেসে ন্যান্সী আমার সম্বন্ধে যা তা বলেছে। অথচ তার সাথে আমার কখনোই কোন বিরোধ হয়নি। আমাকে বলা হয় ন্যান্সীর বিরুদ্ধে মামলায় যেতে, আমি যাইনি। তাকে কারা ব্যবহার করেছে সেটা পরে বুঝতে পেরেছি।একজন গুনী জুনিয়র আর্টিষ্টের এ ধরনের বেয়াদবীতে কষ্ট পেলেও আমি তখন কোন মন্তব্য করিনি। পরবর্তীতে শাহরিয়ার নাজিম জয় এবং সাংবাদিক শেখ মন্জু’র প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে ন্যান্সীর আসল মানসিক অবস্থাটা তুলে ধরেছি। সেটা আরো দু’বছর আগের ঘটনা। হঠাৎ করেই ১০/০৭/২০২০ এ ন্যান্সী থানায় জিডি করে যেটা পরবর্তীতে মামলায় রুপান্তরিত হয়। সে মামলা করলে আরো আগেই করতে পারতো, তাহলে দু’বছর পর কেন করলো সেটারও একটা যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছি।

ঝুড়ি ভর্তি বিষাক্ত সাপ নিয়ে ঘুরে ঘুরে এক জীবন পার করেছি, সাপের মনে নাই আমার হাতেও বীণ আছে। ০১/০৭/২০২০ সালে আরেক সুবিধাপ্রাপ্ত গায়িকা আমার বিরুদ্ধে মামলা করার চেষ্টা করেছিল। পরে ব্যর্থ হয়ে জিডি করে ক্ষান্ত হয়। তিনার স্বামী আবার একজন তিন ব্যান্ডের রেডিও, সাংবাদিক কাম গীতিকার। প্রভাব বিস্তার করে আমাকে হয়রানীর সুযোগ নিয়েছিল, আমি আগে টের পেয়ে তাদের সে চেষ্টায় পানি ঢেলে দিয়েছি। দশদিনের ব্যবধানে দুই গায়িকার মামলা রহস্যময়। তাদের মধ্যে ফেসবুক ভালবাসার উত্তাপ দেখে বুঝে গেছি একজন ব্যর্থ হয়ে আরেকজনকে উষ্কানী দিয়ে মামলা করিয়েছে, তাও আবার ময়মনসিংহে। পুরনো নন ব্র্যান্ডেড খয়রাতি গীতিকারের মামলার এজাহার এবং গায়িকাদের মামলার বক্তব্য হুবহু। তারমানে তারা একটা চক্র, যারা আমার পিছনে লেগে আছে। সেই তিন ব্যান্ডের রেডিও সাংবাদিক গীতিকার সারাজীবন আমার কাছ থেকে পত্রিকা আর ফিল্মের গানের মাধ্যমে নানান সুবিধা নিয়েছে। ন্যান্সীর ফেসবুকের লাইভে সেই রেডিও আবার বেজে উঠেছে। তিনি ন্যান্সীর লাইভের প্রশংসা করে মন্তব্যও করেছেন কমেন্ট বক্সে, আমি আরো ক্লিয়ার হয়ে গেছি তাদের যোগসূত্র নিয়ে। তবে আমার কপাল ভাল ডিভোর্স কিংবা যৌন হয়রানী মামলার আসামী হতে হয়নি।

মামলার পর ন্যান্সী তার ফেসবুক লাইভে আবারো দু’রকম কথা বলেছে। একবার বলে আমার বউকে চেনেই না, আবার বলে ফোনে কথা হয়েছে, তবে দ্বিতীয়টা সঠিক। ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে ন্যান্সী স্পেশালাইজড ল্যাব এইডের ৫৫৫ নম্বর কেবিনে এডমিট ছিল। খবর পেয়ে আমি রাত এগারোটায় বেগমকে দ্রুত পাঠাই ন্যান্সীর খবরাখবর রাখতে, তখন হাসপাতালে ন্যান্সীর দ্বিতীয় স্বামী নাজিমও ছিল। বেগমের সাথে ন্যান্সীর অনেক দিন কথা হয়েছে, আমি আদর করতাম বিধায় বেগমকে ওর খবর রাখার দায়িত্ব দিয়েছিলাম। সে ক্যাশ তিন লাখ টাকা আমার কাছে কাছে লোন চায়, পরবর্তীতে দ্রুত ফেরতও দিয়ে দেয়। আমার সেজো ভাবী এবং ছোট ভাইয়ের বউ টাকা নেয়ার সময় সামনে ছিল। তারা দুজনেই বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেন। ন্যান্সীর মা মরহুম জোৎস্না হকের সাথেই আমার কথা হতো বেশী, রাজনৈতিক প্রোগ্রামগুলোয় সে মা’র সাথেই যেত। ন্যান্সীর প্রথম স্বামী সৌরভের সাভারের বাসায় সম্ভবত তার মেয়ের জন্মদিনের দাওয়াত খেতে গেছি উনার ব্যাপক অনুরোধেই। ডুয়েট এ্যালবাম হওয়ার সময় এবং পরেও তার দ্বিতীয় স্বামীসহ আমার অফিসে প্রায়ই আসতো, ছবিও তোলা আছে। হয়তো অতিরিক্ত ঘুমের ঔষধের সাইড এফেক্টে ন্যান্সীর লংটাইম মেমোরী লস হয়েছে, ইদানীং সে সবকিছু ভুলে যাচ্ছে। স্বাক্ষীসাবুদ সব প্রস্তুত আছে, প্রয়োজনে ফেসবুক লাইভে তাদের হাজির করবো। ন্যান্সীকে আমার মুখোমুখী দাঁড় করিয়ে দিয়েছে পুরনো বস্তাপঁচা দূর্গন্ধময় নন ব্র্যান্ডেড হারামীগুলো, সঙ্গে কিছু সুবিধাপ্রাপ্ত সাংবাদিকও আছে। যদিও সেই সিন্ডিকেট পরে গুঁড়িয়ে দিয়েছি। ঝাড়ীবাজী করলেও ন্যান্সী এখন পঁচিশ হাজার টাকায় গান গায় সেই সাইন করা দলিলও আছে। আশা করি ন্যান্সী ঐ হারামীদের বলয় থেকে বেরিয়ে আসবে। তার কন্ঠ বাংলাদেশের সম্পদ। প্রয়োজনে ভাল ডাক্তার দেখিয়ে মানসিক ট্রিটমেন্ট করুক এটাই চাওয়া। এসব লিখতে চাইনি, আত্মপক্ষ সমর্থন না করলে হুতাশে ব্যস্ত পাবলিক আবার আমাকেই দোষী ভাববে। আরো বিস্তারিত প্রয়োজনে পরে জানাবো, মামলার জায়গায় মামলা চলুক সমস্যা নাই। ন্যান্সীর দ্রুত সুস্থ্যতা কামনা করি, অনেক শুভকামনা তার পরিবারের জন্য, যদি ভাল লাগে প্রয়োজনে আরও মামলা সে দিতে পারে, আপত্তি নেই।

ভালবাসা অবিরাম …
ছবি- রাজীব হোসাইন

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

ন্যান্সিকে মানসিক রোগী বলল আসিফ আকবর 

আপডেট সময় : ১১:২০:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২১

সকালের সংবাদ ডেস্ক:

জনপ্রিয় গায়ক আসিফ আকবরের বরুদ্ধে কণ্ঠশিল্পী ন্যান্সির করা মামলা নিয়ে মিডিয়া অঙ্গনে বেশ তোলপাড় বেশ কিছুদিন ধরে এ বিষয়ে হঠাৎ করে ফেসবুকে সরব আসিফ আকবর। শনিবার সন্ধ্যায় আসিফ আকবরের ভেরিফাইড ফেইসবুক পেজে ন্যান্সিকে মানসিক রোগী আখ্যায়িত করে পোস্ট করেছেন তিনি। দ্রুত ভালো ডাক্তার দেখিয়ে ন্যান্সিকে সুস্থ হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।

সকালের সংবাদ এর পাঠকদের উদ্দেশ্যে জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী আসিফ আকবরের পোস্ট সমূহ তুলে ধরা হলো….….

 

সাজানো মামলায় জেলে যাওয়ার পর দৃশ্যপটে হঠাৎ করেই চলে আসে সুগায়িকা ন্যান্সী। ছয়দিন জেলে ছিলাম, এ ছয়দিন প্রেসে ন্যান্সী আমার সম্বন্ধে যা তা বলেছে। অথচ তার সাথে আমার কখনোই কোন বিরোধ হয়নি। আমাকে বলা হয় ন্যান্সীর বিরুদ্ধে মামলায় যেতে, আমি যাইনি। তাকে কারা ব্যবহার করেছে সেটা পরে বুঝতে পেরেছি।একজন গুনী জুনিয়র আর্টিষ্টের এ ধরনের বেয়াদবীতে কষ্ট পেলেও আমি তখন কোন মন্তব্য করিনি। পরবর্তীতে শাহরিয়ার নাজিম জয় এবং সাংবাদিক শেখ মন্জু’র প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে ন্যান্সীর আসল মানসিক অবস্থাটা তুলে ধরেছি। সেটা আরো দু’বছর আগের ঘটনা। হঠাৎ করেই ১০/০৭/২০২০ এ ন্যান্সী থানায় জিডি করে যেটা পরবর্তীতে মামলায় রুপান্তরিত হয়। সে মামলা করলে আরো আগেই করতে পারতো, তাহলে দু’বছর পর কেন করলো সেটারও একটা যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছি।

ঝুড়ি ভর্তি বিষাক্ত সাপ নিয়ে ঘুরে ঘুরে এক জীবন পার করেছি, সাপের মনে নাই আমার হাতেও বীণ আছে। ০১/০৭/২০২০ সালে আরেক সুবিধাপ্রাপ্ত গায়িকা আমার বিরুদ্ধে মামলা করার চেষ্টা করেছিল। পরে ব্যর্থ হয়ে জিডি করে ক্ষান্ত হয়। তিনার স্বামী আবার একজন তিন ব্যান্ডের রেডিও, সাংবাদিক কাম গীতিকার। প্রভাব বিস্তার করে আমাকে হয়রানীর সুযোগ নিয়েছিল, আমি আগে টের পেয়ে তাদের সে চেষ্টায় পানি ঢেলে দিয়েছি। দশদিনের ব্যবধানে দুই গায়িকার মামলা রহস্যময়। তাদের মধ্যে ফেসবুক ভালবাসার উত্তাপ দেখে বুঝে গেছি একজন ব্যর্থ হয়ে আরেকজনকে উষ্কানী দিয়ে মামলা করিয়েছে, তাও আবার ময়মনসিংহে। পুরনো নন ব্র্যান্ডেড খয়রাতি গীতিকারের মামলার এজাহার এবং গায়িকাদের মামলার বক্তব্য হুবহু। তারমানে তারা একটা চক্র, যারা আমার পিছনে লেগে আছে। সেই তিন ব্যান্ডের রেডিও সাংবাদিক গীতিকার সারাজীবন আমার কাছ থেকে পত্রিকা আর ফিল্মের গানের মাধ্যমে নানান সুবিধা নিয়েছে। ন্যান্সীর ফেসবুকের লাইভে সেই রেডিও আবার বেজে উঠেছে। তিনি ন্যান্সীর লাইভের প্রশংসা করে মন্তব্যও করেছেন কমেন্ট বক্সে, আমি আরো ক্লিয়ার হয়ে গেছি তাদের যোগসূত্র নিয়ে। তবে আমার কপাল ভাল ডিভোর্স কিংবা যৌন হয়রানী মামলার আসামী হতে হয়নি।

মামলার পর ন্যান্সী তার ফেসবুক লাইভে আবারো দু’রকম কথা বলেছে। একবার বলে আমার বউকে চেনেই না, আবার বলে ফোনে কথা হয়েছে, তবে দ্বিতীয়টা সঠিক। ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে ন্যান্সী স্পেশালাইজড ল্যাব এইডের ৫৫৫ নম্বর কেবিনে এডমিট ছিল। খবর পেয়ে আমি রাত এগারোটায় বেগমকে দ্রুত পাঠাই ন্যান্সীর খবরাখবর রাখতে, তখন হাসপাতালে ন্যান্সীর দ্বিতীয় স্বামী নাজিমও ছিল। বেগমের সাথে ন্যান্সীর অনেক দিন কথা হয়েছে, আমি আদর করতাম বিধায় বেগমকে ওর খবর রাখার দায়িত্ব দিয়েছিলাম। সে ক্যাশ তিন লাখ টাকা আমার কাছে কাছে লোন চায়, পরবর্তীতে দ্রুত ফেরতও দিয়ে দেয়। আমার সেজো ভাবী এবং ছোট ভাইয়ের বউ টাকা নেয়ার সময় সামনে ছিল। তারা দুজনেই বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেন। ন্যান্সীর মা মরহুম জোৎস্না হকের সাথেই আমার কথা হতো বেশী, রাজনৈতিক প্রোগ্রামগুলোয় সে মা’র সাথেই যেত। ন্যান্সীর প্রথম স্বামী সৌরভের সাভারের বাসায় সম্ভবত তার মেয়ের জন্মদিনের দাওয়াত খেতে গেছি উনার ব্যাপক অনুরোধেই। ডুয়েট এ্যালবাম হওয়ার সময় এবং পরেও তার দ্বিতীয় স্বামীসহ আমার অফিসে প্রায়ই আসতো, ছবিও তোলা আছে। হয়তো অতিরিক্ত ঘুমের ঔষধের সাইড এফেক্টে ন্যান্সীর লংটাইম মেমোরী লস হয়েছে, ইদানীং সে সবকিছু ভুলে যাচ্ছে। স্বাক্ষীসাবুদ সব প্রস্তুত আছে, প্রয়োজনে ফেসবুক লাইভে তাদের হাজির করবো। ন্যান্সীকে আমার মুখোমুখী দাঁড় করিয়ে দিয়েছে পুরনো বস্তাপঁচা দূর্গন্ধময় নন ব্র্যান্ডেড হারামীগুলো, সঙ্গে কিছু সুবিধাপ্রাপ্ত সাংবাদিকও আছে। যদিও সেই সিন্ডিকেট পরে গুঁড়িয়ে দিয়েছি। ঝাড়ীবাজী করলেও ন্যান্সী এখন পঁচিশ হাজার টাকায় গান গায় সেই সাইন করা দলিলও আছে। আশা করি ন্যান্সী ঐ হারামীদের বলয় থেকে বেরিয়ে আসবে। তার কন্ঠ বাংলাদেশের সম্পদ। প্রয়োজনে ভাল ডাক্তার দেখিয়ে মানসিক ট্রিটমেন্ট করুক এটাই চাওয়া। এসব লিখতে চাইনি, আত্মপক্ষ সমর্থন না করলে হুতাশে ব্যস্ত পাবলিক আবার আমাকেই দোষী ভাববে। আরো বিস্তারিত প্রয়োজনে পরে জানাবো, মামলার জায়গায় মামলা চলুক সমস্যা নাই। ন্যান্সীর দ্রুত সুস্থ্যতা কামনা করি, অনেক শুভকামনা তার পরিবারের জন্য, যদি ভাল লাগে প্রয়োজনে আরও মামলা সে দিতে পারে, আপত্তি নেই।

ভালবাসা অবিরাম …
ছবি- রাজীব হোসাইন