দাম কমেছে মাছ ও মুরগির
- আপডেট সময় : ১০:৫২:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ অগাস্ট ২০২০ ৯৮ বার পড়া হয়েছে
আবারও নিম্নমুখী হয়েছে মুরগি ও মাছের বাজার। গত কয়েকমাস ধরেই দাম উঠানামা করছিলো মুরগির বাজারে। ঈদুল আজহার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত ছিল এই উঠানামা। তবে ঈদের পরই নিম্নমুখী মুরগির বাজার। কেজিতে ১০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত কমেছে মুরগির দাম। বাজারে মুরগির দাম কমলেও বাড়তি রয়েছে ডিমের দাম। অন্যদিকে মুরগির সঙ্গে দাম কমেছে মাছেরও। সবচেয়ে বেশি দাম কমেছে ইলিশের। মাছভেদে কেজিতে ১০ থেকে ১শ টাকা পর্যন্ত দাম কমেছে।
মঙ্গলবার (৪ আগস্ট) রাজধানীর রামপুরা, মালিবাগ, মালিবাগ রেলগেট বাজার, খিলগাঁও এবং যাত্রাবাড়ী খুচরা বাজার ঘুরে এসব তথ্য উঠে এসেছে। এসব বাজারগুলোতে কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা পর্যন্ত কমে এখন প্রতিকেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১২৫ থেকে ১৩৫ টাকা কেজিদরে। কেজিতে ২০ টাকা পর্যন্ত কমে লেয়ার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২শ থেকে ২১০ টাকা, সাদা লেয়ার ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা কেজিদরে। আর কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা কমে প্রতিকেজি সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ২৬০ টাকা, ছোট সোনালি প্রতিহালি ৪৫০ থেকে ৫৫০ টাকায়। আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে দেশি মুরগি। এখন বিক্রি হচ্ছে ৬০০ কেজিদরে। মুরগির দাম কমলেও বাড়তি ডিমের বাজার। ডজন প্রতি পাঁচ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে বিভিন্ন ধরনের ডিমে।
এসব বাজারে প্রতিডজন লাল ডিম (ছোট ও বড় মিলে) বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকা, দেশি মুরগির ডিম ১৭০ টাকা, সোনালি মুরগির ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৫০, হাঁসের ডিম ১৪০ থেকে ১৪০ টাকায়। দাম কমেছে মাছের বাজারে। কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত কমে এসব বাজারে প্রতিকেজি কাঁচকি মাছ বিক্রি হচ্ছে ৩শ টাকা কেজিদরে, প্রতিকেজি মলা বিক্রি হচ্ছে ৩শ থেকে ৩৫০ টাকা, প্রতিকেজি ছোটপুঁটি মাছ বিক্রি হচ্ছে ৩শ থেকে ৪শ টাকা, দেশি টেংরা ৩৫০ থেকে ৫শ টাকা, শিং (আকারভেদে) বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ৪শ টাকা, পাবদা ২৮০ থেকে ৪শ টাকা, দেশি চিংড়ি (ছোট) ৩শ থেকে ৪শ টাকা, রুই (আকারভেদে) ১৮০ থেকে ৩শ টাকা, মৃগেল ১৭০ থেকে ২৮০ টাকা, পাঙাস ১শ থেকে ১৬০ টাকা, তেলাপিয়া ১শ থেকে ১৫০ টাকা, কাতল ১৮০ থেকে ৩শ টাকা কেজিদরে বিক্রি হতে দেখা গেছে।