ঢাকা ০২:৪০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo বিপ্লবী গান, আবৃত্তি এবং কাওয়ালী গানে মেতেছে আশা বিশ্ববিদ্যালয় Logo ছত্রিশ টাকার নকলনবীশ প্রভাবশালী কোটিপতি! Logo গৃহায়নে সরকারি নথি গায়েব: দুদকের অনুসন্ধান চাপা দিতে কোটি টাকা রফাদফা Logo প্রশ্নফাঁসে ১০ জনের সাজা, খালাস ১১৪ Logo জাতীয় লেখক উৎসব-২০২৪ অনুষ্ঠিত Logo আশা ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর সামার-২০২৪ সেমিস্টারের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত Logo ঘুমের ঘোরে চট্টগ্রামের পরিবেশ অধিদপ্তর: পাহাড় কাটছে প্রভাবশালীরা Logo রাজারবাগ পুলিশ লাইনস স্কুল এন্ড কলেজের চেয়ারম্যান সাবেক ডিআইজি হাবিব? Logo বিপুর লুটেরা সহযোগী ও বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদের সভাপতি গাউছ মহিউদ্দিন বহাল পিজিসিবিতে! Logo নিবন্ধন অধিদপ্তরের দুর্নীতির সম্রাট সালাম আজাদ!




না ফেরার দেশে কবি ও সাংবাদিক মাশুক চৌধুরী

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:৫৪:৩৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ জুন ২০২০ ৯৮ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক : জাতীয় প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সদস্য, কবি ও সাংবাদিক মাসুক চৌধুরী আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। ঠান্ডাজনিত রোগে মঙ্গলবার (২৩ জুন) দিবাগত রাতে রাজধানীর একটি হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর। তিনি স্ত্রী, এক কন্যা ও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। মাশুক চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রধান বার্তা সম্পাদক ছিলেন।

গত ১৬ জুন অসুস্থ হলে তাকে শাহজাহানপুরে প্যান প্যাসিফিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর তার করোনা পরীক্ষা করা হয়, রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। এরপর তার নিউমোনিয়া ধরা পড়ে।

মাশুক চৌধুরীর ছোট ভাই আশরাফুল হায়দার চৌধুরী জানান, মঙ্গলবার রাত ১২টায় তার অবস্থার অবনতি হয়। চিকিৎসকরা আইসিইউয়ের জন্য অন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। সেখান থেকে তাকে রাশমনো হাসপাতালে নেয়া হয়। কিন্তু রাত দেড়টায় চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

বুধবার সকাল ৭টায় হাজীপাড়ায় প্রথম এবং উত্তর মাদারটেক বায়তুল্লাহ জামে মসজিদে তার দিতীয় নামাজে জানাজা হয়। জানাজা শেষে মাদারটেক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

মাশুক চৌধুরীর মৃত্যুতে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি সাইফুল আলম এবং সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। তারা শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।

কবি ও সাংবাদিক মাশুক চৌধুরী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা বিভাগে পড়াশোনা শেষ করে সাংবাদিকতা পেশায় যোগ দেন। তিনি দৈনিক সংবাদ, দৈনিক খবর, দৈনিক দেশসহ বিভিন্ন পত্রিকায় কাজ করেন। বাংলাদেশ প্রতিদিন তার সর্বশেষ কর্মস্থল ছিল।

তার প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের মধ্যে বিখ্যাত কয়েকটি হলো- ‘নির্বাচিত কবিতা’, ‘মুক্তিযুদ্ধ প্রিয়তমা আমার’, ‘অত্যাগসহন’, ‘নদীর নাম দুঃসময়’ ও ‘স্বর্গের রেপ্লিকা’

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




না ফেরার দেশে কবি ও সাংবাদিক মাশুক চৌধুরী

আপডেট সময় : ১১:৫৪:৩৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ জুন ২০২০

অনলাইন ডেস্ক : জাতীয় প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সদস্য, কবি ও সাংবাদিক মাসুক চৌধুরী আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। ঠান্ডাজনিত রোগে মঙ্গলবার (২৩ জুন) দিবাগত রাতে রাজধানীর একটি হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর। তিনি স্ত্রী, এক কন্যা ও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। মাশুক চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রধান বার্তা সম্পাদক ছিলেন।

গত ১৬ জুন অসুস্থ হলে তাকে শাহজাহানপুরে প্যান প্যাসিফিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর তার করোনা পরীক্ষা করা হয়, রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। এরপর তার নিউমোনিয়া ধরা পড়ে।

মাশুক চৌধুরীর ছোট ভাই আশরাফুল হায়দার চৌধুরী জানান, মঙ্গলবার রাত ১২টায় তার অবস্থার অবনতি হয়। চিকিৎসকরা আইসিইউয়ের জন্য অন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। সেখান থেকে তাকে রাশমনো হাসপাতালে নেয়া হয়। কিন্তু রাত দেড়টায় চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

বুধবার সকাল ৭টায় হাজীপাড়ায় প্রথম এবং উত্তর মাদারটেক বায়তুল্লাহ জামে মসজিদে তার দিতীয় নামাজে জানাজা হয়। জানাজা শেষে মাদারটেক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

মাশুক চৌধুরীর মৃত্যুতে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি সাইফুল আলম এবং সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। তারা শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।

কবি ও সাংবাদিক মাশুক চৌধুরী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা বিভাগে পড়াশোনা শেষ করে সাংবাদিকতা পেশায় যোগ দেন। তিনি দৈনিক সংবাদ, দৈনিক খবর, দৈনিক দেশসহ বিভিন্ন পত্রিকায় কাজ করেন। বাংলাদেশ প্রতিদিন তার সর্বশেষ কর্মস্থল ছিল।

তার প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের মধ্যে বিখ্যাত কয়েকটি হলো- ‘নির্বাচিত কবিতা’, ‘মুক্তিযুদ্ধ প্রিয়তমা আমার’, ‘অত্যাগসহন’, ‘নদীর নাম দুঃসময়’ ও ‘স্বর্গের রেপ্লিকা’