ঢাকা ০৭:২৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo স্বাধীনতা যুদ্ধে জামায়াতের অবস্থান এবং পরবর্তীতে রাজনৈতিক পথচলা Logo রাত ৮টার পর বন্ধ থাকবে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানঃ  উপদেষ্টা আসিফ Logo গণপূর্তে পীরের কেরামতি: পাহাড়সম দুর্নীতির অভিযোগ থাকলেও প্রধান প্রকৌশলী চেয়ারে বহাল! Logo ডিবির অভিযানে দোহার থানা আওয়ামী লীগের সম্পাদকসহ পাঁচজন গ্রেফতার Logo অবসরে গেলেও ফায়ার সার্ভিসের দুর্নীতির মাস্টারমাইন্ড লেফটেন্যান্ট কর্নেল জুলফিকার – পর্ব ১ Logo ১০০ কেজি গাঁজা ও কাভার্ড পিকআপসহ দুই মাদক কারবারি ডিবির হাতে গ্রেফতার Logo আলোচিত দুর্নীতিবাজ জনস্বাস্থ্য অধিদফতরের নির্বাহী প্রকৌশলী মঈনুল বহাল তবিয়তে!  Logo বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও পরিবারের শেয়ার, ব্যাংক হিসাব বন্ধের নির্দেশ  Logo দশমিনায় যুবদল নেতাকে জড়িয়ে মিথ্যা সংবাদ প্রচার এর প্রতিবাদে মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন Logo কেরানীগঞ্জ মডেল ভূমি অফিস যেন ঘুষের আস্তানা: এসিল্যান্ড থেকে পিয়ন সবাই এক আত্মা! 

করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে আশা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৩:২৩:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ জুন ২০২০ ১৭১ বার পড়া হয়েছে

করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে আশা জাগালো ডব্লিউএইচও

আন্তর্জাতিক ডেস্ক; চলতি বছরই করোনাভাইরাসের টিকা লাখ লাখ ডোজ উৎপাদিত হতে পারে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা ডব্লিউএইচও। একই সঙ্গে যারা এই ভাইরাসের কারণে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে, তাদের এটা আগে দেয়া হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন ডব্লিউএইচও’র প্রধান বিজ্ঞানী সৌম্য স্বামীনাথন। খবর বিবিসির।

ডব্লিউএইচও’র এই বিজ্ঞানী বলেন, চলতি বছর করোনাভাইরাসের টিকার লাখ লাখ ডোজ উৎপাদিত হবে বলে তিনি আশাবাদী। আর ২০২১ সাল নাগাদ ২০০ কোটি ডোজ উৎপাদিত হবেও মন্তব্য করেন তিনি। সেক্ষেত্রে করোনার একটি টিকা অনুমোদন পাওয়ার পর কারা অগ্রাধিকার পাবে সেটির পরিকল্পনা তৈরিতে সহায়তা করছে ডব্লিউএইচও।

এখনও পর্যন্ত করোনার কোনও ভ্যাকসিন আবিষ্কার হয়নি। কিন্তু স্বামীনাথন বলেন, বিশ্বজুড়ে বিশেষজ্ঞরা করোনার ২০০টির বেশি সম্ভাব্য টিকা নিয়ে কাজ করছেন। এগুলোর মধ্যে প্রায় ১০টি ক্যান্ডিডেট মানুষের ওপর পরীক্ষা চালানো হচ্ছে।

স্বামীনাথন বলেন, আমি আশাবাদী। তিনি বলেন, টিকা তৈরি একটি জটিল প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়, এটা অনেক অনিশ্চয়তার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। তবে ভালো বিষয় হচ্ছে যে, আমাদের সামনে এখন অনেকগুলো ভ্যাকসিন এবং প্লাটফর্ম আছে। তাই প্রথমটি ব্যর্থ বা দ্বিতীয়টি ব্যর্থ হলেও আমাদের আশাহত হওয়া উচিত হবে না। আমাদের হার মানা উচিত হবে না।

ডব্লিউএইচও’র প্রধান বিজ্ঞানী বলেন, যদি আমরা ভাগ্যবান হই, তাহলে এই বছর শেষ হওয়ার আগেই একটি বা দুটি সফল ক্যান্ডিডেট পাবো আমরা। সেক্ষেত্রে ফ্রন্টলাইন কর্মী যেমন স্বাস্থ্যকর্মীরা এই টিকা পাওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবে। এছাড়া বয়স বা অন্য রোগের কারণে ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তি এবং উচ্চ সংক্রামক স্থান যেমন কারাগার এবং কেয়ার হোমে বাস বা কাজ করে এমন ব্যক্তিরাও অগ্রাধিকার পাবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে আশা

আপডেট সময় : ০৩:২৩:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ জুন ২০২০

আন্তর্জাতিক ডেস্ক; চলতি বছরই করোনাভাইরাসের টিকা লাখ লাখ ডোজ উৎপাদিত হতে পারে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা ডব্লিউএইচও। একই সঙ্গে যারা এই ভাইরাসের কারণে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে, তাদের এটা আগে দেয়া হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন ডব্লিউএইচও’র প্রধান বিজ্ঞানী সৌম্য স্বামীনাথন। খবর বিবিসির।

ডব্লিউএইচও’র এই বিজ্ঞানী বলেন, চলতি বছর করোনাভাইরাসের টিকার লাখ লাখ ডোজ উৎপাদিত হবে বলে তিনি আশাবাদী। আর ২০২১ সাল নাগাদ ২০০ কোটি ডোজ উৎপাদিত হবেও মন্তব্য করেন তিনি। সেক্ষেত্রে করোনার একটি টিকা অনুমোদন পাওয়ার পর কারা অগ্রাধিকার পাবে সেটির পরিকল্পনা তৈরিতে সহায়তা করছে ডব্লিউএইচও।

এখনও পর্যন্ত করোনার কোনও ভ্যাকসিন আবিষ্কার হয়নি। কিন্তু স্বামীনাথন বলেন, বিশ্বজুড়ে বিশেষজ্ঞরা করোনার ২০০টির বেশি সম্ভাব্য টিকা নিয়ে কাজ করছেন। এগুলোর মধ্যে প্রায় ১০টি ক্যান্ডিডেট মানুষের ওপর পরীক্ষা চালানো হচ্ছে।

স্বামীনাথন বলেন, আমি আশাবাদী। তিনি বলেন, টিকা তৈরি একটি জটিল প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়, এটা অনেক অনিশ্চয়তার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। তবে ভালো বিষয় হচ্ছে যে, আমাদের সামনে এখন অনেকগুলো ভ্যাকসিন এবং প্লাটফর্ম আছে। তাই প্রথমটি ব্যর্থ বা দ্বিতীয়টি ব্যর্থ হলেও আমাদের আশাহত হওয়া উচিত হবে না। আমাদের হার মানা উচিত হবে না।

ডব্লিউএইচও’র প্রধান বিজ্ঞানী বলেন, যদি আমরা ভাগ্যবান হই, তাহলে এই বছর শেষ হওয়ার আগেই একটি বা দুটি সফল ক্যান্ডিডেট পাবো আমরা। সেক্ষেত্রে ফ্রন্টলাইন কর্মী যেমন স্বাস্থ্যকর্মীরা এই টিকা পাওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবে। এছাড়া বয়স বা অন্য রোগের কারণে ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তি এবং উচ্চ সংক্রামক স্থান যেমন কারাগার এবং কেয়ার হোমে বাস বা কাজ করে এমন ব্যক্তিরাও অগ্রাধিকার পাবে।