ঢাকা ০৭:১৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্রকারী মাস্টারমাইন্ড সেচ্ছাসেবকলীগ নেত্রী ফাতেমা আক্তার শাপলা Logo ‘শেখ হাসিনা ও জিয়াউলের বিরুদ্ধে ২০০ গুমের প্রমাণ মিলেছে’ Logo দুর্নীতির ছায়ায় রাজউক ইমারত পরিদর্শক মনিরুজ্জামান! Logo নিয়মিত চুমু খেলে মিলবে যে শারীরিক উপকার Logo প্রধান উপদেষ্টা কাতার যাচ্ছেন আজ, সফরসঙ্গী যারা Logo জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হলেন মুহাম্মদ আবু আবিদ Logo প্রধান উপদেষ্টার দেয়া নির্বাচনী সময়ে সন্তুষ্ট নয় বিএনপি Logo ডেসটিনি প্রতারক রফিকুল আমিনের নতুন রাজনৈতিক দল গঠন Logo একচেটিয়া লিফট সরবরাহ চুক্তি: ওয়ালটনের টাকায় শেখর সহ গণপূর্ত’ চার প্রকৌশলীর বিদেশ ভ্রমণ! Logo বঙ্গবন্ধু পরিষদের নেতা ডিপিডিসির প্রকৌশলী রাজ্জাক ধরাছোঁয়ার বাইরে পর্ব -১




মিরপুর বাংলা কলেজের অধক্ষ্য হওয়ার দৌড়ে জামায়াতের কান্ডারী শহিদুল্লাহ!!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৭:২৪:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ অক্টোবর ২০১৮ ২২৫ বার পড়া হয়েছে

মিরপুর বাংলা কলেজের অধক্ষ্য নিয়োগ কেন্দ্র করে এক ভয়ংকর স্নায়ু যুদ্ধ চলছে। মতিউর রহমান নিজামির সাবেক সচিব ও জামায়াতের বিশ্বস্ত হাতিয়ার এ কে এম শহিদুল্লাহ (অধ্যাপক হিসাব বিজ্ঞান) মিরপুর বাংলা কলেজের অধ্যক্ষ হওয়ায় দৌড়ে যেন লাগামহীন ঘোড়ার মতই ছুটে চলছে ।

এই পদে আসীন হতে সরকারের একজন ঘনিষ্ঠ কর্মকর্তার যোগশাস্ত্রে বিভিন্ন দপ্তরের লবিং ছাড়াও প্রায় ৫০ লক্ষ্য টাকার ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ পাওয়া গেছে, তিনি শিক্ষা মন্ত্রী সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যাক্তিদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছেন সরকারের ওই প্রভাবশালী কর্মকর্তার মাধ্যমে শোনা গেছে, তিনি বিগত জামায়াতে ইসলামীর শাসন আমলে একটি বিশেষ মন্ত্রণালয়ের সচিবের একান্ত সচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
এবং যুদ্ধ অপরাধীদের ফাঁসির হুকুমের বিরুদ্ধে জামায়াতের যে আন্দোলন হয়েছিল সেই আন্দোলনের মুল হোতা ছিলেন এই শহীদুল্লাহ।

গত কয়েকদিন ধরে বাংলা কলেজের অধক্ষ্য নিয়োগ কে কেন্দ্র করে এ কে এম শহীদুল্লাহ্ চালিয়ে যাচ্ছেন বিভিন্ন অশুভ বুদ্ধির পায়তারা। কলেজের কর্তৃপক্ষদের মাঝে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একটি সুত্র জানায় এ কে এম শহিদুল্লাহ ছাড়া যদি অন্য কেউ অধক্ষ্য হিসেবে নিয়োগ পান তবে তার বিরুদ্ধে ছাত্রলীগের নেতা কর্মীদের দিয়ে তাকে হেনস্থা করা হবে ও তাকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হবে বলে হুমকি দিয়ে আসছে এই জামায়াতের মহারথী শহীদুল্লাহ্।

বিষয় টি নিয়ে বাংলা কলেজ পাড়ার থমথমে এক পরিস্থিতি বিরাজ করছে বলে অনুসন্ধানে জানা যায়। এবিষয়ে অধ্যাপক এ কে এম সহিদুল্লাহ্’র বক্তব্য জানতে গত দুই দিন কলেজে তার সাক্ষাৎ পাননি প্রতিবেদক, যানা গেছে কলেজ অবস্থান না করে তিনি বিভিন্ন দপ্তরে তার অধক্ষ্য হওয়ার তদবিরে ব্যাস্ত। পরে তার মুঠোফোন নাম্বারে ফোন কর হয় তিনি তা রিসিভ করেননি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




মিরপুর বাংলা কলেজের অধক্ষ্য হওয়ার দৌড়ে জামায়াতের কান্ডারী শহিদুল্লাহ!!

আপডেট সময় : ০৭:২৪:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ অক্টোবর ২০১৮

মিরপুর বাংলা কলেজের অধক্ষ্য নিয়োগ কেন্দ্র করে এক ভয়ংকর স্নায়ু যুদ্ধ চলছে। মতিউর রহমান নিজামির সাবেক সচিব ও জামায়াতের বিশ্বস্ত হাতিয়ার এ কে এম শহিদুল্লাহ (অধ্যাপক হিসাব বিজ্ঞান) মিরপুর বাংলা কলেজের অধ্যক্ষ হওয়ায় দৌড়ে যেন লাগামহীন ঘোড়ার মতই ছুটে চলছে ।

এই পদে আসীন হতে সরকারের একজন ঘনিষ্ঠ কর্মকর্তার যোগশাস্ত্রে বিভিন্ন দপ্তরের লবিং ছাড়াও প্রায় ৫০ লক্ষ্য টাকার ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ পাওয়া গেছে, তিনি শিক্ষা মন্ত্রী সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যাক্তিদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছেন সরকারের ওই প্রভাবশালী কর্মকর্তার মাধ্যমে শোনা গেছে, তিনি বিগত জামায়াতে ইসলামীর শাসন আমলে একটি বিশেষ মন্ত্রণালয়ের সচিবের একান্ত সচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
এবং যুদ্ধ অপরাধীদের ফাঁসির হুকুমের বিরুদ্ধে জামায়াতের যে আন্দোলন হয়েছিল সেই আন্দোলনের মুল হোতা ছিলেন এই শহীদুল্লাহ।

গত কয়েকদিন ধরে বাংলা কলেজের অধক্ষ্য নিয়োগ কে কেন্দ্র করে এ কে এম শহীদুল্লাহ্ চালিয়ে যাচ্ছেন বিভিন্ন অশুভ বুদ্ধির পায়তারা। কলেজের কর্তৃপক্ষদের মাঝে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একটি সুত্র জানায় এ কে এম শহিদুল্লাহ ছাড়া যদি অন্য কেউ অধক্ষ্য হিসেবে নিয়োগ পান তবে তার বিরুদ্ধে ছাত্রলীগের নেতা কর্মীদের দিয়ে তাকে হেনস্থা করা হবে ও তাকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হবে বলে হুমকি দিয়ে আসছে এই জামায়াতের মহারথী শহীদুল্লাহ্।

বিষয় টি নিয়ে বাংলা কলেজ পাড়ার থমথমে এক পরিস্থিতি বিরাজ করছে বলে অনুসন্ধানে জানা যায়। এবিষয়ে অধ্যাপক এ কে এম সহিদুল্লাহ্’র বক্তব্য জানতে গত দুই দিন কলেজে তার সাক্ষাৎ পাননি প্রতিবেদক, যানা গেছে কলেজ অবস্থান না করে তিনি বিভিন্ন দপ্তরে তার অধক্ষ্য হওয়ার তদবিরে ব্যাস্ত। পরে তার মুঠোফোন নাম্বারে ফোন কর হয় তিনি তা রিসিভ করেননি।