ঢাকা ০৯:৩৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩১ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo ঘুমের ঘোরে চট্টগ্রামের পরিবেশ অধিদপ্তর: পাহাড় কাটছে প্রভাবশালীরা Logo রাজারবাগ পুলিশ লাইনস স্কুল এন্ড কলেজের চেয়ারম্যান সাবেক ডিআইজি হাবিব? Logo বিপুর লুটেরা সহযোগী ও বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদের সভাপতি গাউছ মহিউদ্দিন বহাল পিজিসিবিতে! Logo আর্থিক খাতে লুটপাটের মাস্টারমাইন্ড: কে এই প্রতারক ক্যাপ্টেন মোয়াজ্জেম? Logo নিবন্ধন অধিদপ্তরের দুর্নীতির সম্রাট সালাম আজাদ! Logo ইন্সপেক্টর রেজায়ে রাব্বীর বিষয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে ফায়ার সার্ভিসের বক্তব্য Logo স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে লাটিম ঘুরাচ্ছেন ৬ ‘কুতুব’ Logo ওয়াসা প্রকৌশলী ফকরুলের আমলনামা: অবৈধ সম্পদের সাম্রাজ্য Logo আশা ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত Logo চাঁদার টাকা না পেয়ে সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা




করোনায় মৃতকে দাফন করা যাবে পারিবারিক কবরস্থানে

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৬:১৬:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ জুন ২০২০ ১২১ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন রিপোর্ট;  দেশে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃতব্যক্তির মৃতদেহে নিজ নিজ ধর্মীয় বিধি অবলম্বন করে সতর্কতার সঙ্গে সৎকার যেকোনো জায়গায় করা যাবে। নিয়ম অনুযায়ী সকল আনুষ্ঠানিকতা শেষে বডি ব্যাগ বা পলিথিনে মুড়িয়ে মনোনীত কবরস্থান বা পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা যাবে, অন্য ধর্মের জন্য সৎকার করা যাবে।

বুধবার (৩ জুন) দুপুরে করোনাভাইরাস বিষয়ক নিয়মিত হেলথ বুলেটিনে এ তথ্য জানান স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (মহাপরিচালকের দায়িত্বপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা।

তিনি বলেন, করোনায় মৃত ব্যক্তির দাফন, সৎকার বা ব্যবস্থাপনার নির্দেশনা স্বাস্থ্য সেবা অধিদফতরের (ডিজিএইচএস) ওয়েবসাইটে আছে। তবুও বিশেষভাবে সবার অবগতির জন্য বলতে চাই, মৃতদেহ নিজ নিজ ধর্মীয় বিধি অনুযায়ী সতর্কতা অবলম্বন করে দাফন বা সৎকার করা যায়। শুধু করোনায় মৃত হিসেবে আলাদা কোনো কবরস্থান নির্দিষ্ট করার দরকার নেই।

নাসিমা সুলতানা আরও বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) বলেছে, এটা প্রমাণিত হয়নি মৃত ব্যক্তির কাছ থেকে অন্য ব্যক্তির দেহে করোনাভাইরাস ছড়িয়েছে। মৃতদেহ সৎকার করতে ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা সময় লেগেই যায়। মৃতদেহের শরীরে ৩ ঘণ্টা পরে এই ভাইরাসের আর কার্যকারিতা থাকে না। সেজন্য মৃতদেহ থেকে ভাইরাস ছড়ানোর কোনো সম্ভাবনা নেই।

বুধবারের করোনাভাইরাসের তথ্য নিয়ে ডা. নাসিমা সুলতানা বলেন, গেল ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ২ হাজার ৬৯৫ জন। দেশে মোট করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৫ হাজার ১৪০ জনে। এছাড়া করোনায় আক্রান্ত হয়ে আরও ৩৭ জন মারা গেছেন। ফলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৪৬ জনে। এদিকে আরও ৫২৩ সুস্থ হয়েছেন। এ নিয়ে মোট ১১ হাজার ১২০ জন সুস্থ হলেন। সুস্থতার হার ২১ দশমিক ০২ শতাংশ, মৃতের হার ১ দশমিক ৩৫ শতাংশ।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




করোনায় মৃতকে দাফন করা যাবে পারিবারিক কবরস্থানে

আপডেট সময় : ০৬:১৬:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ জুন ২০২০

অনলাইন রিপোর্ট;  দেশে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃতব্যক্তির মৃতদেহে নিজ নিজ ধর্মীয় বিধি অবলম্বন করে সতর্কতার সঙ্গে সৎকার যেকোনো জায়গায় করা যাবে। নিয়ম অনুযায়ী সকল আনুষ্ঠানিকতা শেষে বডি ব্যাগ বা পলিথিনে মুড়িয়ে মনোনীত কবরস্থান বা পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা যাবে, অন্য ধর্মের জন্য সৎকার করা যাবে।

বুধবার (৩ জুন) দুপুরে করোনাভাইরাস বিষয়ক নিয়মিত হেলথ বুলেটিনে এ তথ্য জানান স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (মহাপরিচালকের দায়িত্বপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা।

তিনি বলেন, করোনায় মৃত ব্যক্তির দাফন, সৎকার বা ব্যবস্থাপনার নির্দেশনা স্বাস্থ্য সেবা অধিদফতরের (ডিজিএইচএস) ওয়েবসাইটে আছে। তবুও বিশেষভাবে সবার অবগতির জন্য বলতে চাই, মৃতদেহ নিজ নিজ ধর্মীয় বিধি অনুযায়ী সতর্কতা অবলম্বন করে দাফন বা সৎকার করা যায়। শুধু করোনায় মৃত হিসেবে আলাদা কোনো কবরস্থান নির্দিষ্ট করার দরকার নেই।

নাসিমা সুলতানা আরও বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) বলেছে, এটা প্রমাণিত হয়নি মৃত ব্যক্তির কাছ থেকে অন্য ব্যক্তির দেহে করোনাভাইরাস ছড়িয়েছে। মৃতদেহ সৎকার করতে ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা সময় লেগেই যায়। মৃতদেহের শরীরে ৩ ঘণ্টা পরে এই ভাইরাসের আর কার্যকারিতা থাকে না। সেজন্য মৃতদেহ থেকে ভাইরাস ছড়ানোর কোনো সম্ভাবনা নেই।

বুধবারের করোনাভাইরাসের তথ্য নিয়ে ডা. নাসিমা সুলতানা বলেন, গেল ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ২ হাজার ৬৯৫ জন। দেশে মোট করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৫ হাজার ১৪০ জনে। এছাড়া করোনায় আক্রান্ত হয়ে আরও ৩৭ জন মারা গেছেন। ফলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৪৬ জনে। এদিকে আরও ৫২৩ সুস্থ হয়েছেন। এ নিয়ে মোট ১১ হাজার ১২০ জন সুস্থ হলেন। সুস্থতার হার ২১ দশমিক ০২ শতাংশ, মৃতের হার ১ দশমিক ৩৫ শতাংশ।