ঢাকা ০৪:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo বটিয়াঘাটা সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে দুর্নীতি ও অনিয়মে অতিষ্ঠ সাধারণ মানুষ Logo বামনায় রাতের অন্ধকারে লোহার পুল চুরি! কর্তৃপক্ষের নীরব ভূমিকা Logo কথিত পীরের ধর্ম ব্যবসার পাশাপাশি পোল্ট্রি ফার্ম : ধ্বংসের মুখে পরিবেশ Logo নকল সিগমা লিফটে গ্রাহকরা প্রতারিত, বাড়ছে দুর্ঘটনা! Logo বিএডিসি’র আড়ালে দুর্নীতির কারখানা: গুদামরক্ষকের বিরুদ্ধে কোটি টাকার জালিয়াতির অভিযোগ Logo অবৈধ স্থাপনার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) উদাসীন Logo রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন ও মার্কেট নিয়ে ফায়ার সার্ভিসের অবহেলা Logo হানিফ ফ্লাইওভার টোলের ১২০০ কোটি টাকা ওরিয়ন গ্রুপের পেটে! Logo ‘ফুল ভলিয়মে ভাইরাল গানে মগ্ন অন্তর্বর্তী জোট’ Logo স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরে স্বৈরাচারের দোসর সৈয়দ হাবিবুরের দুর্নীতির ফিরিস্তি- পর্ব ১

সাগরে নৌযানের মাধ্যমে ৬৫ দিন মাছ ধরা নিষেধ : মৎস্যমন্ত্রী

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৭:৩৭:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ মে ২০২০ ১২২ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত ৬৫ দিন সব ধরনের নৌযানের মাধ্যমে মাছ ধরা নিষিদ্ধ।

সচিবালয়ে রোববার (১৭ মে) মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় আয়োজিত অনলাইন সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ তথ্য জানান।

মৎস্যমন্ত্রী বলেন, এ সময়ে দেশি ও বিদেশি মৎস্য আহরণকারীদের অবৈধ মৎস্য আহরণ যেকোনো মূল্যে বন্ধ করতে হবে। সমুদ্রে মাছ ধরা নিষিদ্ধকালে মৎস্য আহরণে বিরত থাকা জেলেদের মাসে ৪০ কেজি করে খাদ্যসহায়তা দেওয়া হবে।

শ ম রেজাউল করিম বলেন, বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত ৬৫ দিন সব ধরনের নৌযানের মাধ্যমে মৎস্য ও ক্রাস্টাশিয়ান্স (চিংড়ি, লবস্টার, কাটল ফিশ প্রভৃতি) আহরণ নিষিদ্ধ। এ সময়ে দেশি ও বিদেশি মৎস্য আহরণকারীদের অবৈধ মৎস্য আহরণ যেকোনো মূল্যে বন্ধ করতে হবে।

অনলাইন সভায় সংযুক্তদের উদ্দেশে মন্ত্রী আরো বলেন, মাছ বেড়ে উঠতে দেওয়া ও মাছ অবৈধভাবে আহরণ করতে না দেওয়ার সরকারি সিদ্ধান্ত কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। কাউকে আইনের বাইরে কোনো কিছু করতে দেওয়া হবে না। দায়িত্ব পালনে কোনো শৈথিল্য দেখা গেলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।

অনলাইন সভায় উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব রওনক মাহমুদসহ কয়েকজন কর্মকর্তা। এ ছাড়াও অনলাইনে যুক্ত ছিলেন বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রতিনিধি, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রতিনিধি, বাংলাদেশ পুলিশ ও বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের প্রতিনিধি, নৌ পুলিশের ডিআইজি, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বেশ কয়েকজন বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসক, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এবং মেরিন হোয়াইট ফিশ ট্রলার ওনার অ্যাসোসিয়েশন, সামুদ্রিক মৎস্য আহরণকারী বোট মালিক সমিতি, বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ অ্যাসোসিয়েশন ও জাতীয় মৎস্যজীবী সমিতির প্রতিনিধিরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

সাগরে নৌযানের মাধ্যমে ৬৫ দিন মাছ ধরা নিষেধ : মৎস্যমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০৭:৩৭:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ মে ২০২০

নিজস্ব প্রতিবেদক : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত ৬৫ দিন সব ধরনের নৌযানের মাধ্যমে মাছ ধরা নিষিদ্ধ।

সচিবালয়ে রোববার (১৭ মে) মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় আয়োজিত অনলাইন সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ তথ্য জানান।

মৎস্যমন্ত্রী বলেন, এ সময়ে দেশি ও বিদেশি মৎস্য আহরণকারীদের অবৈধ মৎস্য আহরণ যেকোনো মূল্যে বন্ধ করতে হবে। সমুদ্রে মাছ ধরা নিষিদ্ধকালে মৎস্য আহরণে বিরত থাকা জেলেদের মাসে ৪০ কেজি করে খাদ্যসহায়তা দেওয়া হবে।

শ ম রেজাউল করিম বলেন, বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত ৬৫ দিন সব ধরনের নৌযানের মাধ্যমে মৎস্য ও ক্রাস্টাশিয়ান্স (চিংড়ি, লবস্টার, কাটল ফিশ প্রভৃতি) আহরণ নিষিদ্ধ। এ সময়ে দেশি ও বিদেশি মৎস্য আহরণকারীদের অবৈধ মৎস্য আহরণ যেকোনো মূল্যে বন্ধ করতে হবে।

অনলাইন সভায় সংযুক্তদের উদ্দেশে মন্ত্রী আরো বলেন, মাছ বেড়ে উঠতে দেওয়া ও মাছ অবৈধভাবে আহরণ করতে না দেওয়ার সরকারি সিদ্ধান্ত কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। কাউকে আইনের বাইরে কোনো কিছু করতে দেওয়া হবে না। দায়িত্ব পালনে কোনো শৈথিল্য দেখা গেলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।

অনলাইন সভায় উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব রওনক মাহমুদসহ কয়েকজন কর্মকর্তা। এ ছাড়াও অনলাইনে যুক্ত ছিলেন বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রতিনিধি, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রতিনিধি, বাংলাদেশ পুলিশ ও বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের প্রতিনিধি, নৌ পুলিশের ডিআইজি, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বেশ কয়েকজন বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসক, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এবং মেরিন হোয়াইট ফিশ ট্রলার ওনার অ্যাসোসিয়েশন, সামুদ্রিক মৎস্য আহরণকারী বোট মালিক সমিতি, বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ অ্যাসোসিয়েশন ও জাতীয় মৎস্যজীবী সমিতির প্রতিনিধিরা।