ঢাকা ০৯:১১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের অঙ্গীকারঃ ড. তৌফিক রহমান চৌধুরী  Logo মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির নতুন বাসের উদ্বোধন Logo মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করতে শিক্ষকদের ভূমিকা অগ্রগণ্য: ভিসি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা – তাসফিয়া ফারহানা ঐশী Logo সাস্টিয়ান ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo কুবির চট্টগ্রাম স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ইফতার ও পূর্নমিলনী Logo অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদের মায়ের মৃত্যুতে শাবির মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্ত চিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ পরিষদের শোক প্রকাশ Logo শাবির অধ্যাপক জহীর উদ্দিনের মায়ের মৃত্যুতে উপাচার্যের শোক প্রকাশ Logo বিশ কোটিতে গণপূর্তের প্রধান হওয়ার মিশনে ‘ছাত্রদল ক্যাডার প্রকৌশলী’! Logo দূর্নীতির রাক্ষস ফায়ার সার্ভিসের এডি আনোয়ার!




সাগরে নৌযানের মাধ্যমে ৬৫ দিন মাছ ধরা নিষেধ : মৎস্যমন্ত্রী

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৭:৩৭:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ মে ২০২০ ৫৩ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত ৬৫ দিন সব ধরনের নৌযানের মাধ্যমে মাছ ধরা নিষিদ্ধ।

সচিবালয়ে রোববার (১৭ মে) মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় আয়োজিত অনলাইন সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ তথ্য জানান।

মৎস্যমন্ত্রী বলেন, এ সময়ে দেশি ও বিদেশি মৎস্য আহরণকারীদের অবৈধ মৎস্য আহরণ যেকোনো মূল্যে বন্ধ করতে হবে। সমুদ্রে মাছ ধরা নিষিদ্ধকালে মৎস্য আহরণে বিরত থাকা জেলেদের মাসে ৪০ কেজি করে খাদ্যসহায়তা দেওয়া হবে।

শ ম রেজাউল করিম বলেন, বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত ৬৫ দিন সব ধরনের নৌযানের মাধ্যমে মৎস্য ও ক্রাস্টাশিয়ান্স (চিংড়ি, লবস্টার, কাটল ফিশ প্রভৃতি) আহরণ নিষিদ্ধ। এ সময়ে দেশি ও বিদেশি মৎস্য আহরণকারীদের অবৈধ মৎস্য আহরণ যেকোনো মূল্যে বন্ধ করতে হবে।

অনলাইন সভায় সংযুক্তদের উদ্দেশে মন্ত্রী আরো বলেন, মাছ বেড়ে উঠতে দেওয়া ও মাছ অবৈধভাবে আহরণ করতে না দেওয়ার সরকারি সিদ্ধান্ত কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। কাউকে আইনের বাইরে কোনো কিছু করতে দেওয়া হবে না। দায়িত্ব পালনে কোনো শৈথিল্য দেখা গেলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।

অনলাইন সভায় উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব রওনক মাহমুদসহ কয়েকজন কর্মকর্তা। এ ছাড়াও অনলাইনে যুক্ত ছিলেন বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রতিনিধি, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রতিনিধি, বাংলাদেশ পুলিশ ও বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের প্রতিনিধি, নৌ পুলিশের ডিআইজি, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বেশ কয়েকজন বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসক, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এবং মেরিন হোয়াইট ফিশ ট্রলার ওনার অ্যাসোসিয়েশন, সামুদ্রিক মৎস্য আহরণকারী বোট মালিক সমিতি, বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ অ্যাসোসিয়েশন ও জাতীয় মৎস্যজীবী সমিতির প্রতিনিধিরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :




সাগরে নৌযানের মাধ্যমে ৬৫ দিন মাছ ধরা নিষেধ : মৎস্যমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০৭:৩৭:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ মে ২০২০

নিজস্ব প্রতিবেদক : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত ৬৫ দিন সব ধরনের নৌযানের মাধ্যমে মাছ ধরা নিষিদ্ধ।

সচিবালয়ে রোববার (১৭ মে) মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় আয়োজিত অনলাইন সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ তথ্য জানান।

মৎস্যমন্ত্রী বলেন, এ সময়ে দেশি ও বিদেশি মৎস্য আহরণকারীদের অবৈধ মৎস্য আহরণ যেকোনো মূল্যে বন্ধ করতে হবে। সমুদ্রে মাছ ধরা নিষিদ্ধকালে মৎস্য আহরণে বিরত থাকা জেলেদের মাসে ৪০ কেজি করে খাদ্যসহায়তা দেওয়া হবে।

শ ম রেজাউল করিম বলেন, বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত ৬৫ দিন সব ধরনের নৌযানের মাধ্যমে মৎস্য ও ক্রাস্টাশিয়ান্স (চিংড়ি, লবস্টার, কাটল ফিশ প্রভৃতি) আহরণ নিষিদ্ধ। এ সময়ে দেশি ও বিদেশি মৎস্য আহরণকারীদের অবৈধ মৎস্য আহরণ যেকোনো মূল্যে বন্ধ করতে হবে।

অনলাইন সভায় সংযুক্তদের উদ্দেশে মন্ত্রী আরো বলেন, মাছ বেড়ে উঠতে দেওয়া ও মাছ অবৈধভাবে আহরণ করতে না দেওয়ার সরকারি সিদ্ধান্ত কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। কাউকে আইনের বাইরে কোনো কিছু করতে দেওয়া হবে না। দায়িত্ব পালনে কোনো শৈথিল্য দেখা গেলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।

অনলাইন সভায় উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব রওনক মাহমুদসহ কয়েকজন কর্মকর্তা। এ ছাড়াও অনলাইনে যুক্ত ছিলেন বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রতিনিধি, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রতিনিধি, বাংলাদেশ পুলিশ ও বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের প্রতিনিধি, নৌ পুলিশের ডিআইজি, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বেশ কয়েকজন বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসক, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এবং মেরিন হোয়াইট ফিশ ট্রলার ওনার অ্যাসোসিয়েশন, সামুদ্রিক মৎস্য আহরণকারী বোট মালিক সমিতি, বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ অ্যাসোসিয়েশন ও জাতীয় মৎস্যজীবী সমিতির প্রতিনিধিরা।